Bankura Tourism: পর্যটকদের স্বর্গ, একই জায়গায় জল-জঙ্গল-পাহাড়! বাড়ির কাছেই ইতিহাসের মোড়া এই জায়গা, ঘুরে আসুন পুজোর ছুটিতে

জল,জঙ্গল,পাহাড়,ইতিহাস এবং শিল্প সবই রয়েছে এই মহকুমায়। শুধুমাত্র বাঁকুড়াই নয়, বাঁকুড়া ছাড়াও গোটা পশ্চিমবঙ্গে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যটন মহকুমা খাতড়া।
জল, জঙ্গল, পাহাড়, ইতিহাস এবং শিল্প সবই রয়েছে এই মহকুমায়। শুধুমাত্র বাঁকুড়াই নয়, বাঁকুড়া ছাড়াও গোটা পশ্চিমবঙ্গে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি পর্যটন মহকুমা খাতড়া।
প্রথমেই ঘুরে আসুন রানিবাঁধ ব্লকের মুসাফিরানা ভিউ পয়েন্ট। মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে, এই ভিউ পয়েন্টে পেয়ে যাবেন কংসাবতী ড্যাম দেখার সুবর্ণ সুযোগ। পুরো ড্যাম চোখের সামনে ঝলমল করবে।
প্রথমেই ঘুরে আসুন রানিবাঁধ ব্লকের মুসাফিরানা ভিউ পয়েন্ট। মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে, এই ভিউ পয়েন্টে পেয়ে যাবেন কংসাবতী ড্যাম দেখার সুবর্ণ সুযোগ। পুরো ড্যাম চোখের সামনে ঝলমল করবে
মুসাফিরানার ভেতরে রয়েছে সহজপাঠের ছোঁয়া। ছোটবেলার সহজপাঠের পাতাগুলি উঠে এসেছে এই জায়গায়।
মুসাফিরানার ভেতরে রয়েছে সহজপাঠের ছোঁয়া। ছোটবেলার সহজপাঠের পাতাগুলি উঠে এসেছে এই জায়গায়
এবার যখন বেড়াতেই এসেছেন তাহলে বাড়ির জন্য কিছু একটা নিয়ে যান। খাতরা মহকুমার তালডাংরা ব্লকের পাঁচমুড়া টেরাকোটা গ্রাম। পেয়ে যাবেন দারুণ সব কারুকার্য করার টেরাকোটার হাতি ঘোড়া।
এবার যখন বেড়াতেই এসেছেন তাহলে বাড়ির জন্য কিছু একটা নিয়ে যান। খাতরা মহকুমার তালডাংরা ব্লকের পাঁচমুড়া টেরাকোটা গ্রাম। পেয়ে যাবেন দারুণ সব কারুকার্য করার টেরাকোটার হাতি ঘোড়া
বাঁকুড়ার হাতি ঘোড়া। নাম তার জগৎ জোড়া। বাঁকুড়া জেলার হাতি ঘোড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার নেপথ্যে এই গ্রামের ভূমিকা অপরিসীম।
বাঁকুড়ার হাতি ঘোড়া। নাম তার জগৎ জোড়া। বাঁকুড়া জেলার হাতি ঘোড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার নেপথ্যে এই গ্রামের ভূমিকা অপরিসীম।
আধ্যাত্মিক ভাবাবেগে মশগুল হতে চাইলে চলে আসুন তালডাংরার ত্রীধারা মন্দিরে। যাকে বলা হয় পশ্চিমবঙ্গের বৃন্দাবন।
আধ্যাত্মিক ভাবাবেগে মশগুল হতে চাইলে চলে আসুন তালডাংরার ত্রীধারা মন্দিরে। যাকে বলা হয় পশ্চিমবঙ্গের বৃন্দাবন।
মন্দিরটিতে শিবভক্ত অর্থাৎ শৈব, কালীভক্ত অর্থাৎ শাক্ত এবং রাধাকৃষ্ণ ভক্ত অর্থাৎ বৈষ্ণব। হিন্দুধর্মের এই তিন ভিন্ন ধারার সমন্বয় ঘটেছে বলে মন্দিরটির নাম দেওয়া হয়েছে ত্রিধারা মিলন মন্দির।
মন্দিরটিতে শিবভক্ত অর্থাৎ শৈব, কালীভক্ত অর্থাৎ শাক্ত এবং রাধাকৃষ্ণ ভক্ত অর্থাৎ বৈষ্ণব। হিন্দুধর্মের এই তিন ভিন্ন ধারার সমন্বয় ঘটেছে বলে মন্দিরটির নাম দেওয়া হয়েছে ত্রিধারা মিলন মন্দির।