চারখোল থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা 

Weekend Trip: হোমস্টের বিছানায় বসেই বরফঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা দর্শন, হাতে গরম গরম মোমো-কফি! কালিম্পংয়ের এই গ্রাম ঘুরে নিন পুজোর ছুটিতে

*প্রকৃতির কোলে মজা উপভোগ করতে হলে ছুটে যেতেই হবে পাহাড়ি এই গ্রামে। কোলাহলপূর্ন জীবন থেকে একটু বিরতি নিতে হলে যেতে হবে কালিম্পংয়ের এই পাহাড়ি গ্রাম চারখোলে।
*প্রকৃতির কোলে মজা উপভোগ করতে হলে ছুটে যেতেই হবে পাহাড়ি এই গ্রামে। কোলাহলপূর্ন জীবন থেকে একটু বিরতি নিতে হলে যেতে হবে কালিম্পংয়ের এই পাহাড়ি গ্রাম চারখোলে।
*চারখোল মানে চারদিক দিয়ে খোলা। এখানে প্রকৃতি যেন আপনার হাতের মুঠোয়। শুধু আপনার যে কোনও দিকে হাতটা বাড়ানোর অপেক্ষা, প্রকৃতি যেন গদগদ হয়ে উঠবে আপনার হাতের স্পর্শে। এ এক অদ্ভুত ভালবাসা।
*চারখোল মানে চারদিক দিয়ে খোলা। এখানে প্রকৃতি যেন আপনার হাতের মুঠোয়। শুধু আপনার যে কোনও দিকে হাতটা বাড়ানোর অপেক্ষা, প্রকৃতি যেন গদগদ হয়ে উঠবে আপনার হাতের স্পর্শে। এ এক অদ্ভুত ভালবাসা।
*শিলিগুড়ির নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশন কিংবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে ৭২ কিলোমিটার দুরে সুন্দর মনোরম পাহাড়ি গ্রামের মধ্যে অনবদ্য সুন্দর, পরিষ্কার ও নতুন ভাবে সাজিয়েছে প্রকৃতি। পরিবার ও বন্ধুবান্ধদের সঙ্গে নিয়ে উপভোগ করুন ছুটি।
*শিলিগুড়ির নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশন কিংবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে ৭২ কিলোমিটার দুরে সুন্দর মনোরম পাহাড়ি গ্রামের মধ্যে অনবদ্য সুন্দর, পরিষ্কার ও নতুন ভাবে সাজিয়েছে প্রকৃতি। পরিবার ও বন্ধুবান্ধদের সঙ্গে নিয়ে উপভোগ করুন ছুটি।
*নিজেদের পছন্দমতো খাবার অর্ডারের ব্যবস্থাও আছে, প্রয়োজন মতো পনির, দেশি মুরগির মাংস, খাসির মাংস ও পেয়ে যাবেন। তিন'চারদিন সময় কাটানোর জন্য অসাধারণ। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় বয়স্ক নাগরিকদের জন্য বিষয়টা একদমই কষ্টকর নয় বরং উপভোগ্য। খাবারের সঙ্গে রাতে থাকছে বারবিকিউ ও ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও।
*নিজেদের পছন্দমতো খাবার অর্ডারের ব্যবস্থাও আছে, প্রয়োজন মতো পনির, দেশি মুরগির মাংস, খাসির মাংস ও পেয়ে যাবেন। তিন’চারদিন সময় কাটানোর জন্য অসাধারণ। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় বয়স্ক নাগরিকদের জন্য বিষয়টা একদমই কষ্টকর নয় বরং উপভোগ্য। খাবারের সঙ্গে রাতে থাকছে বারবিকিউ ও ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও।
*এনজেপি রেল স্টেশন কিংবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে কালিঝোড়া হয়ে সামথার ফরেস্ট পেরিয়েই পৌঁছে যাবেন চারখোল। রাস্তা বেশ সুন্দর। সময় লাগে মাত্র ২ ঘণ্টার মতো। কালিম্পং বাজার থেকে শেয়ার গাড়ির ব্যবস্থা রয়েছে। এনজেপি থেকে রিজার্ভ গাড়ি করলে খরচ হবে ৩৫০০ টাকা।
*এনজেপি রেল স্টেশন কিংবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে কালিঝোড়া হয়ে সামথার ফরেস্ট পেরিয়েই পৌঁছে যাবেন চারখোল। রাস্তা বেশ সুন্দর। সময় লাগে মাত্র ২ ঘণ্টার মতো। কালিম্পং বাজার থেকে শেয়ার গাড়ির ব্যবস্থা রয়েছে। এনজেপি থেকে রিজার্ভ গাড়ি করলে খরচ হবে ৩৫০০ টাকা।
*চারখোলে রয়েছে অনক হোম স্টে। বেশিরভাগই ডিলাক্স রুম। মাথাপিছু খরচ হবে ১২০০ টাকা, সঙ্গে প্রতিদিন খাওয়াদাওয়া নিয়ে। একটা ঘরে সর্বনিম্ন তিন জনের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। সকালে চা, ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ইভিনিং স্ন্যাকস্ আর ডিনার পাবেন এই টাকার মধ্যেই।
*চারখোলে রয়েছে অনক হোম স্টে। বেশিরভাগই ডিলাক্স রুম। মাথাপিছু খরচ হবে ১২০০ টাকা, সঙ্গে প্রতিদিন খাওয়াদাওয়া নিয়ে। একটা ঘরে সর্বনিম্ন তিন জনের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। সকালে চা, ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ইভিনিং স্ন্যাকস্ আর ডিনার পাবেন এই টাকার মধ্যেই।
*চারখোলে ট্রেকের পথে অজস্র ভিউ পয়েন্ট এবং বার্ডস ওয়াচিং পয়েন্ট ফটোগ্রাফারদের জন্য আদর্শ। এই অফবিট পরিবেশে বিভিন্ন রঙের প্রজাপতিও নজর কাড়বে।
*চারখোলে ট্রেকের পথে অজস্র ভিউ পয়েন্ট এবং বার্ডস ওয়াচিং পয়েন্ট ফটোগ্রাফারদের জন্য আদর্শ। এই অফবিট পরিবেশে বিভিন্ন রঙের প্রজাপতিও নজর কাড়বে।