এ কী অবস্থা!

Earth: রেকর্ড গতিতে ভাঙছে! পৃথিবীর এ কী ভয়ঙ্কর অবস্থা! ভয়ে শিউরে উঠছেন বিজ্ঞানীরাও

বিশ্ব জুড়ে একের পর এক তাপমাত্রা বৃদ্ধি, সামুদ্রিক উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং মেরু অঞ্চলের সমুদ্রে বরফস্তর যে রেকর্ড গতিতে ভাঙছে তাতে রীতিমতো শঙ্কিত বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, যে রকম দ্রুত গতিতে এবং যে সময়ের মধ্যে এসব রেকর্ড ভাঙছে, তা ‘নজিরবিহীন’।
বিশ্ব জুড়ে একের পর এক তাপমাত্রা বৃদ্ধি, সামুদ্রিক উষ্ণতা বৃদ্ধি এবং মেরু অঞ্চলের সমুদ্রে বরফস্তর যে রেকর্ড গতিতে ভাঙছে তাতে রীতিমতো শঙ্কিত বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, যে রকম দ্রুত গতিতে এবং যে সময়ের মধ্যে এসব রেকর্ড ভাঙছে, তা ‘নজিরবিহীন’।
রাষ্ট্রসংঘ বলছে, ইউরোপ জুড়ে যে তাপপ্রবাহ চলছে তা আরও রেকর্ড ভাঙার দিকে এগোচ্ছে। এসব নজিরবিহীন রেকর্ড জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিনা, তা এখন হলফ করে বলা কঠিন, কারণ আবহাওয়া এবং পৃথিবীর মহাসাগরের আচরণ খুবই জটিল। এগুলো নিয়ে গবেষণা চলছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই শঙ্কিত যে ভয়ঙ্কর সব পরিস্থিতি ঘটতে চলেছে।
রাষ্ট্রসংঘ বলছে, ইউরোপ জুড়ে যে তাপপ্রবাহ চলছে তা আরও রেকর্ড ভাঙার দিকে এগোচ্ছে। এসব নজিরবিহীন রেকর্ড জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কিনা, তা এখন হলফ করে বলা কঠিন, কারণ আবহাওয়া এবং পৃথিবীর মহাসাগরের আচরণ খুবই জটিল। এগুলো নিয়ে গবেষণা চলছে। কিন্তু বিজ্ঞানীরা ইতিমধ্যেই শঙ্কিত যে ভয়ঙ্কর সব পরিস্থিতি ঘটতে চলেছে।
লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সের পরিবেশ বিষয়ক ভূবিশেষজ্ঞ টমাস স্মিথ বলেন, ''আমার এমন কোন সময়ের কথা জানা নেই, যখন আবহাওয়া মণ্ডলের প্রতিটি ক্ষেত্রে সর্বত্র এ ধরনের রেকর্ড ভাঙা এবং অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটছে।''
লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সের পরিবেশ বিষয়ক ভূবিশেষজ্ঞ টমাস স্মিথ বলেন, ”আমার এমন কোন সময়ের কথা জানা নেই, যখন আবহাওয়া মণ্ডলের প্রতিটি ক্ষেত্রে সর্বত্র এ ধরনের রেকর্ড ভাঙা এবং অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটছে।”
লন্ডনের ইম্পিরিয়াল কলেজের জলবায়ু বিজ্ঞানের লেকচারার ড. পল সেপ্পি জানান, পৃথিবী এখন লাগামহীন পরিবর্তনের মধ্যে ঢুকে পড়েছে’ যার পেছনে রয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ফলে ঘটা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এবং ২০১৮ সাল থেকে ‘এল নিনো’র প্রভাবে প্রথম পৃথিবীর গরম হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
লন্ডনের ইম্পিরিয়াল কলেজের জলবায়ু বিজ্ঞানের লেকচারার ড. পল সেপ্পি জানান, পৃথিবী এখন লাগামহীন পরিবর্তনের মধ্যে ঢুকে পড়েছে’ যার পেছনে রয়েছে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের ফলে ঘটা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন এবং ২০১৮ সাল থেকে ‘এল নিনো’র প্রভাবে প্রথম পৃথিবীর গরম হয়ে ওঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
দক্ষিণ মেরু সাগরে বরফের স্তর জুলাই মাসে ছিল রেকর্ড পরিমাণ কম। ব্রিটেনের আয়তনের দশগুণ পরিমাণ আয়তনের বরফের স্তর গলে গেছে। ১৯৮১ থেকে ২০১০-এ সেখানে যে পরিমাণ বরফের আস্তরণ ছিল এই গলে যাওয়া বরফের পরিমাণ তার তুলনায় রেকর্ড মাত্রায় কমে গেছে। কেন এই পরিবর্তন এর কারণ কি জলবায়ুর পরিবর্তন, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা রীতিমত চিন্তিত।
দক্ষিণ মেরু সাগরে বরফের স্তর জুলাই মাসে ছিল রেকর্ড পরিমাণ কম। ব্রিটেনের আয়তনের দশগুণ পরিমাণ আয়তনের বরফের স্তর গলে গেছে। ১৯৮১ থেকে ২০১০-এ সেখানে যে পরিমাণ বরফের আস্তরণ ছিল এই গলে যাওয়া বরফের পরিমাণ তার তুলনায় রেকর্ড মাত্রায় কমে গেছে। কেন এই পরিবর্তন এর কারণ কি জলবায়ুর পরিবর্তন, তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা রীতিমত চিন্তিত।
পৃথিবীর আবহাওয়া যে রকম আশঙ্কাজনকভাবে উষ্ণ হয়ে উঠছে, তাতে দক্ষিণ মেরু সাগরের বরফের স্তর উদ্বেগজনক হারে গলে যাচ্ছে। তবে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের ড. ক্যারোলাইন হোমস ব্যাখ্যা করছেন যে এটা স্থানীয় আবহাওয়ার কারণে অথবা মহাসমুদ্রের কারেন্টের ফলেও ঘটতে পারে। তিনি বলছেন এটা শুধু রেকর্ড ভাঙার কারণে উদ্বেগ নয়, যে মাত্রায় রেকর্ড ভাঙছে তা তাদের ভাবাচ্ছে।
পৃথিবীর আবহাওয়া যে রকম আশঙ্কাজনকভাবে উষ্ণ হয়ে উঠছে, তাতে দক্ষিণ মেরু সাগরের বরফের স্তর উদ্বেগজনক হারে গলে যাচ্ছে। তবে ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের ড. ক্যারোলাইন হোমস ব্যাখ্যা করছেন যে এটা স্থানীয় আবহাওয়ার কারণে অথবা মহাসমুদ্রের কারেন্টের ফলেও ঘটতে পারে। তিনি বলছেন এটা শুধু রেকর্ড ভাঙার কারণে উদ্বেগ নয়, যে মাত্রায় রেকর্ড ভাঙছে তা তাদের ভাবাচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, আগামীতে আবহাওয়া মণ্ডলের আরও রেকর্ড ভাঙা অঘটনের আশঙ্কা তারা করছেন। ২০২৪ সালে গিয়েও নানা দুর্যোগ ঘটবে বলে তারা মনে করছেন।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, আগামীতে আবহাওয়া মণ্ডলের আরও রেকর্ড ভাঙা অঘটনের আশঙ্কা তারা করছেন। ২০২৪ সালে গিয়েও নানা দুর্যোগ ঘটবে বলে তারা মনে করছেন।