শিলিগুড়ি ট্যাক্সি স্ট্যান্ড 

Tourism: সিকিম-কালিম্পং যাচ্ছেন? খরচ চারগুণ বেড়েছে, নাজেহাল পর্যটকরা, কারণ…

পর্যটনের ভরা মরশুমে এখন সকলেই শীতলতার খোঁজে পাহাড়ে ছুটছেন। তবে পাহাড়ে যেতেও কালঘাম ছুটছে এখন পর্যটকদের। কারণ মেরামতির জন্য সোমবার সকাল থেকে কালিম্পং এবং সিকিমগামী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ করা হয়েছে। ফলে ঘুরপথে যেতে হচ্ছে সিকিম বা কালিম্পং। পর্যটকদের অভিযোগ,রাস্তা বন্ধ থাকার সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন গাড়ি চালকরা। (অনির্বাণ রায়)
পর্যটনের ভরা মরশুমে এখন সকলেই শীতলতার খোঁজে পাহাড়ে ছুটছেন। তবে পাহাড়ে যেতেও কালঘাম ছুটছে এখন পর্যটকদের। কারণ মেরামতির জন্য সোমবার সকাল থেকে কালিম্পং এবং সিকিমগামী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ করা হয়েছে। ফলে ঘুরপথে যেতে হচ্ছে সিকিম বা কালিম্পং। পর্যটকদের অভিযোগ,রাস্তা বন্ধ থাকার সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছেন গাড়ি চালকরা। (অনির্বাণ রায়)
রাস্তা মেরামতির কারণে, ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একটা অংশ বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে গাড়িগুলি চলাচল করবে গরুবাথান-আলগাড়া হয়ে। গাড়ি ঘুরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া চেয়ে বসছেন চালকরা। ঠিক সেই কারণেই হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে কালিম্পং সিকিমগামী পর্যটকদের।
রাস্তা মেরামতির কারণে, ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের একটা অংশ বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে গাড়িগুলি চলাচল করবে গরুবাথান-আলগাড়া হয়ে। গাড়ি ঘুরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া চেয়ে বসছেন চালকরা। ঠিক সেই কারণেই হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে কালিম্পং সিকিমগামী পর্যটকদের।
প্রসঙ্গত, রবিঝোরা থেকে গেইলখোলা পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার রাস্তায় নতুন করে পিচের প্রলেপ দিতে সোমবার সকাল ৬ টা থেকে ৭২ ঘণ্টার জন্য যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে। তবে কাজ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার সকালে ফের রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, রবিঝোরা থেকে গেইলখোলা পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার রাস্তায় নতুন করে পিচের প্রলেপ দিতে সোমবার সকাল ৬ টা থেকে ৭২ ঘণ্টার জন্য যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করা হয়েছে। তবে কাজ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার সকালে ফের রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ার কথা রয়েছে।
যতদিন না রাস্তার ঠিক হচ্ছে ততদিন ঘুরপথে যাতায়াত করতে হচ্ছে। যার ফলে দ্বিগুণ তিনগুণ ভাড়া চাইছে গাড়ি চালকরা।সবাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়েই পাহাড়ে যাচ্ছেন পর্যটকরা।পর্যটনের ভরা মরশুমে এখন ঠাসা ভিড় দার্জিলিং ও নিকটবর্তী ভ্রমণস্থানগুলিতে। তার মধ্যে গাড়ি ভাড়া নিয়ে দ্বিগুণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে পর্যকটকদের।
যতদিন না রাস্তার ঠিক হচ্ছে ততদিন ঘুরপথে যাতায়াত করতে হচ্ছে। যার ফলে দ্বিগুণ তিনগুণ ভাড়া চাইছে গাড়ি চালকরা।সবাধ্য হয়ে বেশি ভাড়া দিয়েই পাহাড়ে যাচ্ছেন পর্যটকরা।পর্যটনের ভরা মরশুমে এখন ঠাসা ভিড় দার্জিলিং ও নিকটবর্তী ভ্রমণস্থানগুলিতে। তার মধ্যে গাড়ি ভাড়া নিয়ে দ্বিগুণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে পর্যকটকদের।
কলকাতা থেকে আগত এক পর্যটক জানান, " পাহাড়ের রাস্তায় যে বন্ধ থাকবে সেটা জানতাম না। এখানে এসে জানতে পারি যে রাস্তা বন্ধ খানিকটা ঘুরে যেতে হবে সিকিম। তাই দ্বিগুণ ভাড়া। বাধ্য হয়ে যেতেই হচ্ছে। অন্যদিকে সিকিমগামী গাড়ির চালক জানান, "যেহেতু ঘুরপথে যেতে হচ্ছে তাই তেল খরচটা অনেকটাই বেশি । সেই জন্য স্বাভাবিক ভাড়ার থেকে একটু বেশি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। তবে জাতীয় সড়ক চালু হয়ে গেলে ভাড়া পুনরায় কমে আসবে বলেই জানাচ্ছেন চালকরা। তবে, এই কদিনের জন্য বাড়তি টাকা ভাড়া নেওয়ায় যথেষ্ট ক্ষুব্ধ পর্যটকরা।
কলকাতা থেকে আগত এক পর্যটক জানান, ” পাহাড়ের রাস্তায় যে বন্ধ থাকবে সেটা জানতাম না। এখানে এসে জানতে পারি যে রাস্তা বন্ধ খানিকটা ঘুরে যেতে হবে সিকিম। তাই দ্বিগুণ ভাড়া। বাধ্য হয়ে যেতেই হচ্ছে। অন্যদিকে সিকিমগামী গাড়ির চালক জানান, “যেহেতু ঘুরপথে যেতে হচ্ছে তাই তেল খরচটা অনেকটাই বেশি । সেই জন্য স্বাভাবিক ভাড়ার থেকে একটু বেশি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। তবে জাতীয় সড়ক চালু হয়ে গেলে ভাড়া পুনরায় কমে আসবে বলেই জানাচ্ছেন চালকরা। তবে, এই কদিনের জন্য বাড়তি টাকা ভাড়া নেওয়ায় যথেষ্ট ক্ষুব্ধ পর্যটকরা।