কোন সে দেশ?

GK: আপনিও কি খুব অলস, বলুন তো পৃথিবীর সবচেয়ে অলস প্রাণী কোনটি? শুনে কিন্তু সত্যিই অবাক হয়ে যাবেন

সাধারণ জ্ঞান একটি দরকারি বিষয়। যে কোনও আড্ডার, তর্কে আপনি সাধারণ জ্ঞান দিয়ে অনেকের মন জয় করতে পারেন। তবে এই সাধারণ জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজন পড়াশোনা ও চর্চার।
সাধারণ জ্ঞান একটি দরকারি বিষয়। যে কোনও আড্ডার, তর্কে আপনি সাধারণ জ্ঞান দিয়ে অনেকের মন জয় করতে পারেন। তবে এই সাধারণ জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজন পড়াশোনা ও চর্চার।
আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নের উত্তর আমরা আপনাকে বলব, যা আপনি হয়তো আগে কখনও শোনেননি। এটি এমন প্রশ্ন যা কখনও আপনি নিজেও ভাবেননি। বলুন তো পৃথিবীর সবচেয়ে অলস প্রাণী কোনটি?
আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নের উত্তর আমরা আপনাকে বলব, যা আপনি হয়তো আগে কখনও শোনেননি। এটি এমন প্রশ্ন যা কখনও আপনি নিজেও ভাবেননি। বলুন তো পৃথিবীর সবচেয়ে অলস প্রাণী কোনটি?
কেউ ধীরগতির হলে তাকে বলে শম্বুক গতির। মানে শামুক যে গতিতে চলে। অবশ্য শামুকের তো আর পা নেই যে ছুটবে। কিন্তু এমন এক প্রাণী আছে, যার চার পা থাকার পরও একদমই নড়তে চায় না।
কেউ ধীরগতির হলে তাকে বলে শম্বুক গতির। মানে শামুক যে গতিতে চলে। অবশ্য শামুকের তো আর পা নেই যে ছুটবে। কিন্তু এমন এক প্রাণী আছে, যার চার পা থাকার পরও একদমই নড়তে চায় না।
স্তন্যপায়ী প্রাণীটা এতটাই ধীরে চলে যে তার কপালেই জুটে গেল পৃথিবীর সবচেয়ে অলস প্রাণীর খেতাব। নাম তার শ্লথ। এরা এতটাই আস্তে চলে যে এদের শরীরে ছত্রাকের বাসা হয়ে যায়। লোমশ শরীর ভর্তি হয়ে যায় উকুনের মতো অনেক পরজীবী প্রাণীতে।
স্তন্যপায়ী প্রাণীটা এতটাই ধীরে চলে যে তার কপালেই জুটে গেল পৃথিবীর সবচেয়ে অলস প্রাণীর খেতাব। নাম তার শ্লথ। এরা এতটাই আস্তে চলে যে এদের শরীরে ছত্রাকের বাসা হয়ে যায়। লোমশ শরীর ভর্তি হয়ে যায় উকুনের মতো অনেক পরজীবী প্রাণীতে।
প্রতি মিনিটে সর্বোচ্চ সাড়ে ছয় ফুটের মতো এগোতে পারে এরা। শ্লথ বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও মাদাগাসকারের জঙ্গলে এদের দেখা পাওয়া যায়। ধীরগতির হওয়ার পেছনে এদের খাবারই দায়ী।
প্রতি মিনিটে সর্বোচ্চ সাড়ে ছয় ফুটের মতো এগোতে পারে এরা। শ্লথ বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী। অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও মাদাগাসকারের জঙ্গলে এদের দেখা পাওয়া যায়। ধীরগতির হওয়ার পেছনে এদের খাবারই দায়ী।
শ্লথ তৃণভোজী। কচি ঘাস ও লতাপাতা খায়। এগুলো হজম হতে বেশ সময় লাগে। এ কারণে শ্লথকে তার শরীরে শক্তি জমা রাখতে হয়। তাই ধীরে ধীরে চলার মাধ্যমে এরা শক্তির অপচয় করে না।
শ্লথ তৃণভোজী। কচি ঘাস ও লতাপাতা খায়। এগুলো হজম হতে বেশ সময় লাগে। এ কারণে শ্লথকে তার শরীরে শক্তি জমা রাখতে হয়। তাই ধীরে ধীরে চলার মাধ্যমে এরা শক্তির অপচয় করে না।
কোস্টারিকায় শ্লথের একটি অভয়াশ্রম আছে। আহত শ্লথের চিকিৎসা দিয়ে আবার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয় সেখানে। মজার বিষয় হলো, সকলের প্রিয় আইস এজ সিনেমার সিড চরিত্রটা কিন্তু শ্লথেরই পূর্বপুরুষ। আর এ কারণেই সিডের চলাফেরার মধ্যে বেশ আলসেমির একটা ভাব দেখতে পাবে।
কোস্টারিকায় শ্লথের একটি অভয়াশ্রম আছে। আহত শ্লথের চিকিৎসা দিয়ে আবার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয় সেখানে। মজার বিষয় হলো, সকলের প্রিয় আইস এজ সিনেমার সিড চরিত্রটা কিন্তু শ্লথেরই পূর্বপুরুষ। আর এ কারণেই সিডের চলাফেরার মধ্যে বেশ আলসেমির একটা ভাব দেখতে পাবে।