Tag Archives: Home Remedies

Acidity Home Remedies: অ্যান্টাসিড বাদ দিন! এই ঘরোয়া টোটকাতেই দূর গ্যাস, অম্বল, পেট ফাঁপা ও বুক জ্বলার কষ্ট! রইল মুশকিল আসান

গ্যাস, অম্বল, পেট ফেঁপে যাওয়া এবং বুক জ্বলে যাওয়ার মতো সমস্যা এখন ঘরে ঘরে।
গ্যাস, অম্বল, পেট ফেঁপে যাওয়া এবং বুক জ্বলে যাওয়ার মতো সমস্যা এখন ঘরে ঘরে।

 

খাওয়ার আধঘণ্টা আগে পান করুন লেবুজল। এতে হজমে সাহায্য করে। আয়রন শোষণে সুবিধে হয়। এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।
মুঠো মুঠো অ্যান্টাসিড কখনওই এর সমাধান নয়। তার বদলে ঘরোয়া উপাদানেই আছে সমাধান। বলছেন পুষ্টিবিদ লিমা মহাজন।

 

খাওয়ার আধঘণ্টা আগে পান করুন লেবুজল। এতে হজমে সাহায্য করে। আয়রন শোষণে সুবিধে হয়। এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।
খাওয়ার আধঘণ্টা আগে পান করুন লেবুজল। এতে হজমে সাহায্য করে। আয়রন শোষণে সুবিধে হয়। এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।

 

২৫০ মিলিলিটার ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ কাঁচা অ্যাপল সিডার মিশিয়ে নিন। খাওয়ার আধঘণ্টা আগে এটা পান করুন। চেষ্টা করুন স্ট্র দিয়ে পান করুন। তার পর কুলি করে িনন।
২৫০ মিলিলিটার ঈষদুষ্ণ জলে ১ চামচ কাঁচা অ্যাপল সিডার মিশিয়ে নিন। খাওয়ার আধঘণ্টা আগে এটা পান করুন। চেষ্টা করুন স্ট্র দিয়ে পান করুন। তার পর কুলি করে িনন।

 

১ চামচ রোস্টেড জিরে এবং মৌরিদানা মিশিয়ে নিয়ে তার পর চিবিয়ে খান খাওয়ার আগে ও পরে। এতে ডাইজেস্টিভ এনজাইম বেশি ক্ষরণ হয়।
১ চামচ রোস্টেড জিরে এবং মৌরিদানা মিশিয়ে নিয়ে তার পর চিবিয়ে খান খাওয়ার আগে ও পরে। এতে ডাইজেস্টিভ এনজাইম বেশি ক্ষরণ হয়।

Hives or Chhuli Cause & Treatment: এই ভুলগুলি করলেই ত্বক ভরবে ছুলিতে! কেন এই চর্মরোগ হয়? এর থেকে বাঁচার ম্যাজিক কোথায়, জানুন

অতিরিক্ত গরম এবং বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় গ্রীষ্মপ্রধান দেশের বাসিন্দাদের ত্বকে ছুলির সংক্রমণ দেখা দেয়। মূলত গলা, ঘাড়, পিঠ, বুক হাতের বিভিন্ন অংশের ত্বকে চর্মরোগ হয়। সাদা, কালো এমনকি তামাটে বর্ণেরও হতে পারে ছুলি।
অতিরিক্ত গরম এবং বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় গ্রীষ্মপ্রধান দেশের বাসিন্দাদের ত্বকে ছুলির সংক্রমণ দেখা দেয়। মূলত গলা, ঘাড়, পিঠ, বুক হাতের বিভিন্ন অংশের ত্বকে চর্মরোগ হয়। সাদা, কালো এমনকি তামাটে বর্ণেরও হতে পারে ছুলি।

 

সাধারণত ছুলিতে অল্পস্বল্প চুলকোতে পারে। তবে রোদে বেরলে চিড়বিড় করতে পারে। যাকে ‘ইচিং’ বলা হয়। কোন কোন কারণে ছুলি হয়, সেগুলি নিয়ে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
সাধারণত ছুলিতে অল্পস্বল্প চুলকোতে পারে। তবে রোদে বেরলে চিড়বিড় করতে পারে। যাকে ‘ইচিং’ বলা হয়। কোন কোন কারণে ছুলি হয়, সেগুলি নিয়ে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

কোনও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ছুলি হতে পারে। ফুলের পরাগরেণু থেকেও অ্যালার্জি হয়ে দেখা দিতে পারে এই চর্মরোগ।
কোনও ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ছুলি হতে পারে। ফুলের পরাগরেণু থেকেও অ্যালার্জি হয়ে দেখা দিতে পারে এই চর্মরোগ।

 

সামুদ্রিক মাছ, বাদাম, ডিম, দুধ-সহ নানা খাবার থেকে অ্যালার্জির প্রকাশ হিসেবেও দেখা দেয় ছুলি।
সামুদ্রিক মাছ, বাদাম, ডিম, দুধ-সহ নানা খাবার থেকে অ্যালার্জির প্রকাশ হিসেবেও দেখা দেয় ছুলি।

 

অতিরিক্ত নোনতা, মশলাদার প্রক্রিয়াজাত খাবারও ছুলির কারণ হতে পারে। ঠান্ডা খাবার খেলে, ঠান্ডায় থাকলে, ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগলেও ছুলি ছেয়ে যেতে পারে ত্বকে।
অতিরিক্ত নোনতা, মশলাদার প্রক্রিয়াজাত খাবারও ছুলির কারণ হতে পারে। ঠান্ডা খাবার খেলে, ঠান্ডায় থাকলে, ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগলেও ছুলি ছেয়ে যেতে পারে ত্বকে।

 

চর্মরোগ ছুলি থেকে মুক্তি পেতে নিমজলে স্নান করা খুব উপকারী। যেখানে ছুলি হয়েছে, সেখানে নারকেল তেল, সরষের তেল বা নীল তেল লাগাতে পারেন।
চর্মরোগ ছুলি থেকে মুক্তি পেতে নিমজলে স্নান করা খুব উপকারী। যেখানে ছুলি হয়েছে, সেখানে নারকেল তেল, সরষের তেল বা নীল তেল লাগাতে পারেন।

 

আয়ুর্বেদ, অ্যালোপ্যাথি-সহ ছুলির নানা রকমের ওষুধ আছে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তবেই ওষুধ খেতে হবে। নয়তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা থাকে। ঘরোয়া টোটকার জন্যও ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আয়ুর্বেদ, অ্যালোপ্যাথি-সহ ছুলির নানা রকমের ওষুধ আছে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তবেই ওষুধ খেতে হবে। নয়তো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা থাকে। ঘরোয়া টোটকার জন্যও ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Skin Diseases Hives Home Remedies: শরীরের যেখানে সেখানে ছুলির দাগে লজ্জায় পড়তে হয়? রইল টোটকা…নিমেষে সারবে এই চর্মরোগ

তীব্র গরমের মধ্যেই আচমকা হাজির বৃষ্টি। গরমের ঘামের সঙ্গে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়া মিশলে ভারতীয় ত্বকে ছুলির সংক্রমণ দেখা দেয়। এই চর্মরোগে নাকাল হতে হয় ভারতীয়দের।
তীব্র গরমের মধ্যেই আচমকা হাজির বৃষ্টি। গরমের ঘামের সঙ্গে স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়া মিশলে ভারতীয় ত্বকে ছুলির সংক্রমণ দেখা দেয়। এই চর্মরোগে নাকাল হতে হয় ভারতীয়দের।

 

ত্বকের এই অসুখ থেকে রেহাই পেতে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কথামতো ওষুধ খেতে হবে। কিন্তু এই অসুখের কিছু ঘরোয়া টোটকাও আছে। সে বিষয়ে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।
ত্বকের এই অসুখ থেকে রেহাই পেতে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কথামতো ওষুধ খেতে হবে। কিন্তু এই অসুখের কিছু ঘরোয়া টোটকাও আছে। সে বিষয়ে বলেছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ দীক্ষা ভাভসর।

 

দীর্ঘ দিন স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ খেলেও এই সমস্যা হতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে, অন্যের ব্যবহার করা জিনিস ব্যবহার করলেও এই চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।
দীর্ঘ দিন স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধ খেলেও এই সমস্যা হতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে, অন্যের ব্যবহার করা জিনিস ব্যবহার করলেও এই চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।

 

রোজ দু’বার ছুলির উপর দিন লেবুর রস। ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
রোজ দু’বার ছুলির উপর দিন লেবুর রস। ২০ মিনিট রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

 

লেবুর অর্ধাংশে চিনি মাখিয়ে স্ক্রাব তৈরি করেও মালিশ করতে পারেন ছুলির উপর। অসুখের প্রকোপ কমবে। মিলিয়ে আসবে এর দাগও।
লেবুর অর্ধাংশে চিনি মাখিয়ে স্ক্রাব তৈরি করেও মালিশ করতে পারেন ছুলির উপর। অসুখের প্রকোপ কমবে। মিলিয়ে আসবে এর দাগও।

 

ছুলির উপর দিনে দু’বার নারকেল তেল মালিশ করুন। রাতে ঘুমনোর আগে আক্রান্ত জায়গায় নারকেল তেল লাগিয়ে ঘুমোতে যেতে পারেন।
ছুলির উপর দিনে দু’বার নারকেল তেল মালিশ করুন। রাতে ঘুমনোর আগে আক্রান্ত জায়গায় নারকেল তেল লাগিয়ে ঘুমোতে যেতে পারেন।

 

টম্যাটোর রস লাগিয়ে রাখুন ছুলিতে। ২০ মিনিট পর ধুয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ দিন এটা করতে পারেন। তর্জনী দিয়ে ভাল করে মালিশ করে নিন।
টম্যাটোর রস লাগিয়ে রাখুন ছুলিতে। ২০ মিনিট পর ধুয়ে নিন। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ দিন এটা করতে পারেন। তর্জনী দিয়ে ভাল করে মালিশ করে নিন।

 

ছুলি কমাতে ব্যবহার করতে পারেন পেঁয়াজের রসও। পেঁয়াজের অর্ধেক টুকরো ঘষে নিন হাল্কা হাতে ছুলির উপর। দিনে দু’বার এটা করুন।
ছুলি কমাতে ব্যবহার করতে পারেন পেঁয়াজের রসও। পেঁয়াজের অর্ধেক টুকরো ঘষে নিন হাল্কা হাতে ছুলির উপর। দিনে দু’বার এটা করুন।

 

২-৩ চামচ টক দই লাগান ছুলির উপর। তার পর ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে ফেলুন। দিনে ৩ থেকে ৪ বার করুন এই টোটকা।
২-৩ চামচ টক দই লাগান ছুলির উপর। তার পর ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে ফেলুন। দিনে ৩ থেকে ৪ বার করুন এই টোটকা।

 

অ্যালোভেরার ঠান্ডা জেলি লাগিয়ে রাখুন ছুলি আক্রান্ত জায়গায়। ২০ মিনিট পর ধুয়ে নিন ঠান্ডা জলে।
অ্যালোভেরার ঠান্ডা জেলি লাগিয়ে রাখুন ছুলি আক্রান্ত জায়গায়। ২০ মিনিট পর ধুয়ে নিন ঠান্ডা জলে।

Caring tips for old and rare books: পোকায় কাটা দুষ্প্রাপ্য বই ঝুরঝুরে হয়ে যাচ্ছে? রইল সহজ উপায়, দীর্ঘ দিন ঝকঝকে থাকবে বই

আপনার সংগ্রহের বইগুলো যদি সব সময় আপনাকে ব্যবহার করতে না হয় তাহলে সেগুলো সংরক্ষণ করার জন্য প্লাস্টিকের ঝুড়ি বা ট্যাব সবচেয়ে ভালো। বইয়ের পরিমাণ যদি কম হয় তাহলে প্লাস্টিকের ঝুড়ি বা ট্যাব ব্যবহার করতে পারেন বই সংরক্ষণের জন্য। প্লাস্টিকের ঝুড়ি বা ট্যাব বইকে সূর্যরশ্মি, জল, বই খেয়ে ফেলার পোকা ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা করবে।
আপনার সংগ্রহের বইগুলো যদি সব সময় আপনাকে ব্যবহার করতে না হয় তাহলে সেগুলো সংরক্ষণ করার জন্য প্লাস্টিকের ঝুড়ি বা ট্যাব সবচেয়ে ভালো। বইয়ের পরিমাণ যদি কম হয় তাহলে প্লাস্টিকের ঝুড়ি বা ট্যাব ব্যবহার করতে পারেন বই সংরক্ষণের জন্য। প্লাস্টিকের ঝুড়ি বা ট্যাব বইকে সূর্যরশ্মি, জল, বই খেয়ে ফেলার পোকা ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা করবে।
যেখানে সেখানে বই ফেলে রাখলে বই দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। তাই বই দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার জন্য বুক শেলফ আদর্শ। কাঠ, মেটাল বা প্লাইউড বোর্ডের তৈরি শেলফ ব্যবহার করতে পারেন আপনার বই রাখার জন্য।
যেখানে সেখানে বই ফেলে রাখলে বই দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। তাই বই দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করার জন্য বুক শেলফ আদর্শ। কাঠ, মেটাল বা প্লাইউড বোর্ডের তৈরি শেলফ ব্যবহার করতে পারেন আপনার বই রাখার জন্য।
হঠাৎ করে দেখা যায় বইয়ের পাতাগুলো বাঁকা হয়ে গেছে কিংবা বইয়ের পাতাগুলো একে অপরের সঙ্গে লেগে গেছে। এগুলোর কারণ হিউমিডিটি। যে রুমের হিউমিডিটি কম সে রুমে বই বেশি দিন ভালো থাকে। সবচেয়ে ভালো হয় শতকরা ৩৫ ভাগ হিউমিডিটিতে বই রাখা।
হঠাৎ করে দেখা যায় বইয়ের পাতাগুলো বাঁকা হয়ে গেছে কিংবা বইয়ের পাতাগুলো একে অপরের সঙ্গে লেগে গেছে। এগুলোর কারণ হিউমিডিটি। যে রুমের হিউমিডিটি কম সে রুমে বই বেশি দিন ভালো থাকে। সবচেয়ে ভালো হয় শতকরা ৩৫ ভাগ হিউমিডিটিতে বই রাখা।
সরাসরি সূর্য রশ্মি পড়ে, গরম যন্ত্র—যেগুলো তাপ উৎপাদন করে সেগুলোর কাছাকাছি বই রাখবেন না। এতে বইয়ের বাঁধাই খুলে যেতে পারে। এ ছাড়া কাগজ শুষ্ক হয়ে বই বিকৃত হয়ে যেতে পারে। যে রুমে বই রাখবেন সেখানে ‘সফট লাইট’ ব্যবহার করুন।
সরাসরি সূর্য রশ্মি পড়ে, গরম যন্ত্র—যেগুলো তাপ উৎপাদন করে সেগুলোর কাছাকাছি বই রাখবেন না। এতে বইয়ের বাঁধাই খুলে যেতে পারে। এ ছাড়া কাগজ শুষ্ক হয়ে বই বিকৃত হয়ে যেতে পারে। যে রুমে বই রাখবেন সেখানে ‘সফট লাইট’ ব্যবহার করুন।
বই যেখানেই রাখুন না কেন কিছু ধুলোবালি তার ওপর জমেই যায়। কাজেই নির্দিষ্ট সময় পরপর বই পরিষ্কার করুন। বই পরিষ্কারের জন্য নরম কোনও কিছুর ঝাড়ু ব্যবহার করুন। বই মোছার জন্য সুতি কাপড় ব্যবহার করা ভালো।
বই যেখানেই রাখুন না কেন কিছু ধুলোবালি তার ওপর জমেই যায়। কাজেই নির্দিষ্ট সময় পরপর বই পরিষ্কার করুন। বই পরিষ্কারের জন্য নরম কোনও কিছুর ঝাড়ু ব্যবহার করুন। বই মোছার জন্য সুতি কাপড় ব্যবহার করা ভালো।
যে জায়গায় বা যে ঘরে বই রেখেছেন সেখানে কোন কিছু খাওয়া দাওয়া করলে কখনও জল লেগে আপনার বই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া ব্যাকটেরিয়া বা বইপোকার উৎপাত শুরু হতে পারে। একবার বইপোকার উপদ্রব শুরু হলে তাকে ঠেকানো খুব সহজ নয়। কাজেই বই রাখার জায়গায় খাওয়া দাওয়া একেবারে বাদ দিন।
যে জায়গায় বা যে ঘরে বই রেখেছেন সেখানে কোন কিছু খাওয়া দাওয়া করলে কখনও জল লেগে আপনার বই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া ব্যাকটেরিয়া বা বইপোকার উৎপাত শুরু হতে পারে। একবার বইপোকার উপদ্রব শুরু হলে তাকে ঠেকানো খুব সহজ নয়। কাজেই বই রাখার জায়গায় খাওয়া দাওয়া একেবারে বাদ দিন।
আপনার সংগ্রহের কিছু কিছু বইয়ের বাঁধাইয়ে কাগজের সঙ্গে গ্লু ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি হয়তো সেটা জানেন না। কিছু কিছু পোকার খাবার হচ্ছে এই গ্লু। এই পোকাগুলো আপনার বই কেটে ফেলবে আপনার অগোচরে। পোকার হাত থেকে বই রক্ষা করার কার্যকরী উপায় হচ্ছে বইয়ের মাপে মোটা কাগজের কাভার তৈরি করে বইকে সেই কাভারের ভেতর ঢুকিয়ে দেওয়া।
আপনার সংগ্রহের কিছু কিছু বইয়ের বাঁধাইয়ে কাগজের সঙ্গে গ্লু ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি হয়তো সেটা জানেন না। কিছু কিছু পোকার খাবার হচ্ছে এই গ্লু। এই পোকাগুলো আপনার বই কেটে ফেলবে আপনার অগোচরে। পোকার হাত থেকে বই রক্ষা করার কার্যকরী উপায় হচ্ছে বইয়ের মাপে মোটা কাগজের কাভার তৈরি করে বইকে সেই কাভারের ভেতর ঢুকিয়ে দেওয়া।
যেখানেই বই রাখুন না কেন বই খাড়া অথবা শুইয়ে রাখুন। এতে বইয়ের বাঁধাই, পৃষ্ঠা ইত্যাদি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। এভাবে রাখার জন্যই বইয়ের ডিজাইন তৈরি করা হয়েছে।
যেখানেই বই রাখুন না কেন বই খাড়া অথবা শুইয়ে রাখুন। এতে বইয়ের বাঁধাই, পৃষ্ঠা ইত্যাদি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে। এভাবে রাখার জন্যই বইয়ের ডিজাইন তৈরি করা হয়েছে।

Constipation Home Remedies: আর ফেলতে হবে না চোখের জল! ঘরোয়া খাবার, সহজ নিয়মেই পালাবে কোষ্ঠকাঠিন্য!

কোষ্ঠকাঠিন্যের কষ্ট বছরভরই থাকে কমবেশি। অস্বাস্থ্যকর ডায়েট, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, জলশূন্যতা, ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম, ফাইবারের অভাব, বয়সজনিত সমস্যা-সহ একাধিক কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের কষ্ট বছরভরই থাকে কমবেশি। অস্বাস্থ্যকর ডায়েট, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, জলশূন্যতা, ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম, ফাইবারের অভাব, বয়সজনিত সমস্যা-সহ একাধিক কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।

 

পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তার মতে, ডায়েটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রাখতে হবে। বেশি করে খেতে হবে সল্যুবল ফাইবার। সল্যুবল ফাইবারে জল ও আর্দ্রতা বেশি থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের পথ মসৃণ হয়।
পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তার মতে, ডায়েটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রাখতে হবে। বেশি করে খেতে হবে সল্যুবল ফাইবার। সল্যুবল ফাইবারে জল ও আর্দ্রতা বেশি থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের পথ মসৃণ হয়।

 

অন্ত্রে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ম্যাগনেসিয়াম। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। সাপ্লিমেন্ট না খেয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে ম্যাগনেসিয়াম খান। ব্যালেন্সড ডায়েটে রাখুন ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার।
অন্ত্রে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ম্যাগনেসিয়াম। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। সাপ্লিমেন্ট না খেয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে ম্যাগনেসিয়াম খান। ব্যালেন্সড ডায়েটে রাখুন ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার।

 

পেটের স্বাস্থ্য ও প্রোবায়োটিকসের মধ্যে সম্পর্ক আছে। প্রোবায়োটিক হজমে সাহায্য করে। মেটাবলিজম বাড়ায়। পেটের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে।
পেটের স্বাস্থ্য ও প্রোবায়োটিকসের মধ্যে সম্পর্ক আছে। প্রোবায়োটিক হজমে সাহায্য করে। মেটাবলিজম বাড়ায়। পেটের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে।

 

প্রোবায়োটিকের গুণে শরীরে বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিড। কোলনের পিএইচ ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ করে। মেটাবলিজমের হার বৃদ্ধি পায়। ফলে পেটের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
প্রোবায়োটিকের গুণে শরীরে বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিড। কোলনের পিএইচ ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ করে। মেটাবলিজমের হার বৃদ্ধি পায়। ফলে পেটের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

Piles Home Remedies: গরমে পাইলস বা অর্শের অসহ্য কষ্টে চোখে জল? রইল সহজ ঘরোয়া টোটকা, পাবেন আরাম

কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গেই আসে অর্শ বা পাইলসের সমস্যা। গরমে এই বিপত্তি মাথাচাড়া দিলে চরমে ওঠে কষ্ট।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গেই আসে অর্শ বা পাইলসের সমস্যা। গরমে এই বিপত্তি মাথাচাড়া দিলে চরমে ওঠে কষ্ট।

 

পাইলসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েট ও লাইফস্টাইল নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ বি এন সিনহা। সন্ধান দিয়েছেন সহজ ঘরোয়া টোটকার।
পাইলসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েট ও লাইফস্টাইল নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ বি এন সিনহা। সন্ধান দিয়েছেন সহজ ঘরোয়া টোটকার।

 

নিয়মিত ত্রিফলা গুঁড়ো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পাইলস বা অর্শের আশঙ্কা কমে। রাতে ৪ গ্রাম ত্রিফলা ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খালি পেটে পান করুন। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো।
নিয়মিত ত্রিফলা গুঁড়ো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পাইলস বা অর্শের আশঙ্কা কমে। রাতে ৪ গ্রাম ত্রিফলা ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খালি পেটে পান করুন। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো।

 

ক্যাস্টর অয়েলে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। রাতে এক কাপ দুধে ৩ এমএল এডিবল ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খাওয়ার কথা বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এক্সটার্নাল অ্যাপ্লিকেশন এবং রেগুলার ইনটেক দু’ ক্ষেত্রেই ক্যাস্টর অয়েল দরকার যন্ত্রণা উপশমে।
ক্যাস্টর অয়েলে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। রাতে এক কাপ দুধে ৩ এমএল এডিবল ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খাওয়ার কথা বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এক্সটার্নাল অ্যাপ্লিকেশন এবং রেগুলার ইনটেক দু’ ক্ষেত্রেই ক্যাস্টর অয়েল দরকার যন্ত্রণা উপশমে।

 

রাতে সব সময় হাল্কা খাবার খান। চেষ্টা করুন বেশি ভাজাভুজি, তেলমশলা-সহ খাবার এড়িয়ে চলতে। তেলমশলার কারণে পাইলসের সমস্যা বেড়ে যায়।
রাতে সব সময় হাল্কা খাবার খান। চেষ্টা করুন বেশি ভাজাভুজি, তেলমশলা-সহ খাবার এড়িয়ে চলতে। তেলমশলার কারণে পাইলসের সমস্যা বেড়ে যায়।

 

গরমে পাইলসের সমস্যা থেকে বাঁচতে প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করুন। এর ফলে পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ হবে।
গরমে পাইলসের সমস্যা থেকে বাঁচতে প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করুন। এর ফলে পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ হবে।

 

নিত্য ডায়েটে রাখুন শশা ও গাজর। এতে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান বাড়বে শরীরে। ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর যোগান বজায় থাকবে।
নিত্য ডায়েটে রাখুন শশা ও গাজর। এতে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান বাড়বে শরীরে। ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর যোগান বজায় থাকবে।

Heat Rash Home Remedies: ঘামাচি, চর্মরোগে অতিষ্ঠ? এই প্রলেপেই কমবে অসহ্য জ্বলুনি, পাবেন আরাম

গরমে ক্লান্তির সঙ্গে কাহিল করে দেয় নানারকম সংক্রমণ। তার মধ্যে ত্বকের সংক্রমণ খুবই কষ্টকর।
গরমে ক্লান্তির সঙ্গে কাহিল করে দেয় নানারকম সংক্রমণ। তার মধ্যে ত্বকের সংক্রমণ খুবই কষ্টকর।

 

ঘামাচি, চুলকানি-সহ একাধিক রকমের সংক্রমণ এ সময় বাসা বাঁধে ত্বকে। এই ধরনের চর্মরোগের কষ্ট বাড়ে গরমের দাবদাহে।
ঘামাচি, চুলকানি-সহ একাধিক রকমের সংক্রমণ এ সময় বাসা বাঁধে ত্বকে। এই ধরনের চর্মরোগের কষ্ট বাড়ে গরমের দাবদাহে।

 

বাচ্চাদের এই ধরনের ত্বক সংক্রমণে উপশম কী, সে বিষয়ে বলেছেন ডাক্তার শন্মুগম। একাধিক উপায় তিনি বলেছেন কী করে সংক্রমণ থেকে দূরে থাকা যায়।
বাচ্চাদের এই ধরনের ত্বক সংক্রমণে উপশম কী, সে বিষয়ে বলেছেন ডাক্তার শন্মুগম। একাধিক উপায় তিনি বলেছেন কী করে সংক্রমণ থেকে দূরে থাকা যায়।

 

 গরমে শিশুদের অবশ্যই সুতির পোশাক পরান। কারণ সুতির পোশাক পরলে ঘাম খুবই কম হয়।
গরমে শিশুদের অবশ্যই সুতির পোশাক পরান। কারণ সুতির পোশাক পরলে ঘাম খুবই কম হয়।

 

মূত্রনালী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেতে ডায়েটে বেশি করে রাখুন ডাবের জল, ছাঁচ, ফলের রস। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঘাম আটকাতে ব্যবহার করুন অ্যান্টিফাঙ্গাল ট্যালকম পাউডার।
মূত্রনালী সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেতে ডায়েটে বেশি করে রাখুন ডাবের জল, ছাঁচ, ফলের রস। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ঘাম আটকাতে ব্যবহার করুন অ্যান্টিফাঙ্গাল ট্যালকম পাউডার।

 

তবে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন শুধু রাতে। সাবান ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।
তবে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করুন শুধু রাতে। সাবান ব্যবহার করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে উঠতে পারে।

 

বেসন এবং হলুদের পেস্ট বানিয়ে প্রলেপ দিতে পারেন ত্বকের সংক্রমণে। স্নানের আগে দিতে পারেন চন্দনের প্রলেপও।
বেসন এবং হলুদের পেস্ট বানিয়ে প্রলেপ দিতে পারেন ত্বকের সংক্রমণে। স্নানের আগে দিতে পারেন চন্দনের প্রলেপও।
ফটকিরির গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করুন পেস্ট। তার পর সংক্রমিত ত্বকে দিন সেই প্রলেপ। সংক্রমিত ত্বক সেরে উঠবে দ্রুত।
ফটকিরির গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে তৈরি করুন পেস্ট। তার পর সংক্রমিত ত্বকে দিন সেই প্রলেপ। সংক্রমিত ত্বক সেরে উঠবে দ্রুত।

 

Summer: গরম পড়তেই বাড়িতে ভনভন করছে মাছি? সামান্য নুন-জলেই পালাবে! শুধু জানুন ব্যবহারের নিয়ম

*মশা-মাছির উপদ্রব সাধারণ বিষয়। দিনে হোক বা রাতে মশা, মাছির অত্যাচারে জেরবার মানুষ। যতই ধূপ, কয়েল কিংবা স্প্রে ব্যবহার করুন না কেন পতঙ্গ তাড়ানোর জন্য, তার প্রভাব থাকে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। জেনে নিন মাছি তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়। সংগৃহীত ছবি।
*মশা-মাছির উপদ্রব সাধারণ বিষয়। দিনে হোক বা রাতে মশা, মাছির অত্যাচারে জেরবার মানুষ। যতই ধূপ, কয়েল কিংবা স্প্রে ব্যবহার করুন না কেন পতঙ্গ তাড়ানোর জন্য, তার প্রভাব থাকে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। জেনে নিন মাছি তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়। সংগৃহীত ছবি।
*আবর্জনা, নোংরা থেকে মাছি উড়ে এসে খাবারে বসে। খাবার খোলা রাখলে তাতে মাছি বসলেই বিপদ। সেই খাবার খেলে মানুষের নানা রোগ হতে পারে। এমনকি হাসপাতালেও পর্যন্ত ভর্তি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*আবর্জনা, নোংরা থেকে মাছি উড়ে এসে খাবারে বসে। খাবার খোলা রাখলে তাতে মাছি বসলেই বিপদ। সেই খাবার খেলে মানুষের নানা রোগ হতে পারে। এমনকি হাসপাতালেও পর্যন্ত ভর্তি হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*মাছির গায়ে লেগে থাকে বিভিন্ন জীবাণু, যা রোগ বহন করে। রান্নাঘর অপরিষ্কার থাকলে মাছি আসবেই। এই সমস্যা দূর করার জন্য রয়েছে কিছু সমাধান। সংগৃহীত ছবি।
*মাছির গায়ে লেগে থাকে বিভিন্ন জীবাণু, যা রোগ বহন করে। রান্নাঘর অপরিষ্কার থাকলে মাছি আসবেই। এই সমস্যা দূর করার জন্য রয়েছে কিছু সমাধান। সংগৃহীত ছবি।
*একটি পাত্রের মধ্যে নুন ও জল নিয়ে সেটা ফুটিয়ে একটা স্প্রে বোতলের মধ্যে ভরে রাখুন। এই জল রান্নাঘরের প্রত্যেক কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। নুন-জলের স্প্রে মাছি সহ্য করতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।
*একটি পাত্রের মধ্যে নুন ও জল নিয়ে সেটা ফুটিয়ে একটা স্প্রে বোতলের মধ্যে ভরে রাখুন। এই জল রান্নাঘরের প্রত্যেক কোনায় কোনায় ছড়িয়ে দিন। নুন-জলের স্প্রে মাছি সহ্য করতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।
*মাছি তাড়ানোর জন্য এক গ্লাস দুধের মধ্যে কয়েকটা গোলমরিচ এবং চিনি দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন, এরপর সেই মিশ্রণ রান্নাঘরের এক কোনায় রেখুন। দুধের এই মিশ্রণ থাকলে রান্নাঘরে মাছি আসবে না। সংগৃহীত ছবি।
*মাছি তাড়ানোর জন্য এক গ্লাস দুধের মধ্যে কয়েকটা গোলমরিচ এবং চিনি দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিন, এরপর সেই মিশ্রণ রান্নাঘরের এক কোনায় রেখুন। দুধের এই মিশ্রণ থাকলে রান্নাঘরে মাছি আসবে না। সংগৃহীত ছবি।
*ভিনিগার দিয়ে মাছি মেরে ফেলা যায়। মাছি ভিনিগারের গন্ধে আকৃষ্ট হয়। একটি পাত্রে কিছুটা ভিনিগার নিয়ে প্লাস্টিক দিয়ে পাত্রটি মুড়ে দিন। থলির গায়ে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিন যাতে মাছি ভেতরে প্রবেশ করতে পারে। এরপর আর সেখান থেকে মাছি বেরিয়ে আসতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।
*ভিনিগার দিয়ে মাছি মেরে ফেলা যায়। মাছি ভিনিগারের গন্ধে আকৃষ্ট হয়। একটি পাত্রে কিছুটা ভিনিগার নিয়ে প্লাস্টিক দিয়ে পাত্রটি মুড়ে দিন। থলির গায়ে ছোট ছোট ছিদ্র করে দিন যাতে মাছি ভেতরে প্রবেশ করতে পারে। এরপর আর সেখান থেকে মাছি বেরিয়ে আসতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।
*মাছি তাড়ানোর জন্য কাগজের চোঙা ব্যবহার করতে পারেন। একটি পাত্র কিংবা ফুলদানির মধ্যে যে কোনও তরল পদার্থ রেখে, তার মুখে কাগজের চোঙা রাখুন, মাছির উপদ্রব কমতে বাধ্য। সংগৃহীত ছবি।
*মাছি তাড়ানোর জন্য কাগজের চোঙা ব্যবহার করতে পারেন। একটি পাত্র কিংবা ফুলদানির মধ্যে যে কোনও তরল পদার্থ রেখে, তার মুখে কাগজের চোঙা রাখুন, মাছির উপদ্রব কমতে বাধ্য। সংগৃহীত ছবি।

HairFall Remedies: মুঠো মুঠো চুল উঠে টাক পড়ার দশা? হেঁশেল থেকে নিয়ে এটা দিন, এক ঢাল চুলে ঢাকবে মাথা

চুল পড়ার সমস্যায় জেরবার হননি, এমন মহিলা বিরল। সকলেরই কমবেশি অভিযোগ, মুঠো মুঠো চুল উ‍ঠছে চিরুনির সঙ্গে।
চুল পড়ার সমস্যায় জেরবার হননি, এমন মহিলা বিরল। সকলেরই কমবেশি অভিযোগ, মুঠো মুঠো চুল উ‍ঠছে চিরুনির সঙ্গে।

 

নানা কারণে চুল উঠতে পারে। অনেক সময় জটিল রোগের অসুখের উপসর্গও হতে পারে চুল পড়ে যাওয়া। রান্নাঘরের উপকরণেই আছে সহজ সমাধান।
নানা কারণে চুল উঠতে পারে। অনেক সময় জটিল রোগের অসুখের উপসর্গও হতে পারে চুল পড়ে যাওয়া। রান্নাঘরের উপকরণেই আছে সহজ সমাধান।

 

স্ক্যাল্পে নারকেল তেল মালিশ করুন। হেয়ার ফলিকলসে পুষ্টি যোগাবে। মজবুত হবে চুলের গোড়া। সহজে চুল পড়বে না।
স্ক্যাল্পে নারকেল তেল মালিশ করুন। হেয়ার ফলিকলসে পুষ্টি যোগাবে। মজবুত হবে চুলের গোড়া। সহজে চুল পড়বে না।

 

স্ক্যাল্পে মালিশ করুন অ্যালোভেরা জেল বা ঘৃতকুমারীর রস। তাহলে নতুন চুল জন্মাবে। কমবে চুল পড়াও।
স্ক্যাল্পে মালিশ করুন অ্যালোভেরা জেল বা ঘৃতকুমারীর রস। তাহলে নতুন চুল জন্মাবে। কমবে চুল পড়াও।

 

সালফার ভরা পেঁয়াজের রস স্ক্যাল্পে ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়। ফলে হেয়ার ফলিকলস এবং হেয়ার স্ট্র্যান্ডস মজবুত হয়ে ওঠে।
সালফার ভরা পেঁয়াজের রস স্ক্যাল্পে ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়। ফলে হেয়ার ফলিকলস এবং হেয়ার স্ট্র্যান্ডস মজবুত হয়ে ওঠে।

 

ডিমে থাকে প্রোটিন এবং বায়োটিন। চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এই দুই উপাদান। ডিম দিয়ে তৈরি করুন হেয়ার মাস্ক।
ডিমে থাকে প্রোটিন এবং বায়োটিন। চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী এই দুই উপাদান। ডিম দিয়ে তৈরি করুন হেয়ার মাস্ক।

 

প্রোটিন ভরা টক দই দিয়ে মালিশ করলেও স্ক্যাল্প ও চুল সুস্থ থাকে।
প্রোটিন ভরা টক দই দিয়ে মালিশ করলেও স্ক্যাল্প ও চুল সুস্থ থাকে।

 

ভিজিয়ে রাখা মেথিদানা বেটে চুলের গোড়ায় লাগান। চুল রেশমি হবে। মজবুত হবে।
ভিজিয়ে রাখা মেথিদানা বেটে চুলের গোড়ায় লাগান। চুল রেশমি হবে। মজবুত হবে।

 

গ্রিন টি ঠান্ডা করে মালিশ করুন স্ক্যাল্পে। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট চুল পড়া বন্ধ করে।
গ্রিন টি ঠান্ডা করে মালিশ করুন স্ক্যাল্পে। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট চুল পড়া বন্ধ করে।

 

চুলের স্বাস্থ্য ধরে রাখতে মুশকিল আসান হতে পারে ক্যাস্টর অয়েল।
চুলের স্বাস্থ্য ধরে রাখতে মুশকিল আসান হতে পারে ক্যাস্টর অয়েল।

 

জবাফুলের পাপড়ি ও পাতা একসঙ্গে বেটে মালিশ করুন স্ক্যাল্পে। চুলের গোড়া মজবুত হবে। নতুন চুল গজাবে।
জবাফুলের পাপড়ি ও পাতা একসঙ্গে বেটে মালিশ করুন স্ক্যাল্পে। চুলের গোড়া মজবুত হবে। নতুন চুল গজাবে।
ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ভরা আমলকি চুলের গোড়া পোক্ত করে। কমায় চুল পড়া। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম))
ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ভরা আমলকি চুলের গোড়া পোক্ত করে। কমায় চুল পড়া। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। (সব ছবি-নেটমাধ্যম))

Home Remedies for Deep Sleep at Night: বালিশে মাথা দিলেই আসবে ঘুম! শোওয়ার আগে জাস্ট করুন ২ সহজ কাজ! এক ঘুমে রাত কাবার হবে

বর্তমান সময়ে ঘুমের অভাবে বহু মানুষ ভোগেন। ঘুম ভাল না হলে শরীর ও মন কোনোটাই ভাল থাকে না। শরীর সুস্থ রাখার জন্য ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। এরকম বহু মানুষ আছেন যারা বিছানায় শোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়েন। আবার অনেকেই আছেন যারা হাজার চেষ্টা করলেও ঠিকমত ঘুম হয় না।
বর্তমান সময়ে ঘুমের অভাবে বহু মানুষ ভোগেন। ঘুম ভাল না হলে শরীর ও মন কোনোটাই ভাল থাকে না। শরীর সুস্থ রাখার জন্য ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। এরকম বহু মানুষ আছেন যারা বিছানায় শোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়েন। আবার অনেকেই আছেন যারা হাজার চেষ্টা করলেও ঠিকমত ঘুম হয় না।
নিদ্রাহীনতায় ভোগার কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেকেই নিদ্রাহীনতা কাটানোর জন্য ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েও কিছু ঘরোয়া উপায়ে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু সহজ উপায় মানলে ঘুম পেতে আর সমস্যা হবে না।
নিদ্রাহীনতায় ভোগার কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেকেই নিদ্রাহীনতা কাটানোর জন্য ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েও কিছু ঘরোয়া উপায়ে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু সহজ উপায় মানলে ঘুম পেতে আর সমস্যা হবে না।
রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হলে সারাদিন মেজাজ খিটখিটে থাকে। সারাদিনের পরিকল্পনা করা কাজেও ব্যাঘাত ঘটে। তাই মন ও শরীর ভাল রাখতে ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। নিদ্রাহীনতা থেকে বাঁচতে রইল দুটি ঘরোয়া টিপস-
রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হলে সারাদিন মেজাজ খিটখিটে থাকে। সারাদিনের পরিকল্পনা করা কাজেও ব্যাঘাত ঘটে। তাই মন ও শরীর ভাল রাখতে ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। নিদ্রাহীনতা থেকে বাঁচতে রইল দুটি ঘরোয়া টিপস-
১- দুধ - আয়ুর্বেদ অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দুধ খাওয়ার সঠিক সময় হল ঘুমানোর আগে। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস উষ্ণ দুধ খেতে হবে। দুধে থাকা ট্রিপটোফ্যান ও সেরোটোনিন ঘুম আসতে সাহায্য করে ৷ দুধে থাকা ক্যালশিয়াম মানসিক চাপের উপশম করে।
১- দুধ – আয়ুর্বেদ অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দুধ খাওয়ার সঠিক সময় হল ঘুমানোর আগে। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস উষ্ণ দুধ খেতে হবে। দুধে থাকা ট্রিপটোফ্যান ও সেরোটোনিন ঘুম আসতে সাহায্য করে ৷ দুধে থাকা ক্যালশিয়াম মানসিক চাপের উপশম করে।
২- আজকাল মানুষ খুব বেশি চা-কফিতে আশক্ত। অনিদ্রা দূর করতে হলে যথাসম্ভব কমাতে হবে ক্যাফিনের পরিমাণ। সন্ধ্যার পর চা-কফি পান করা চলবে না। সূর্যাস্তের পর চা- কফি না খাওয়াই ভাল।
২- আজকাল মানুষ খুব বেশি চা-কফিতে আশক্ত। অনিদ্রা দূর করতে হলে যথাসম্ভব কমাতে হবে ক্যাফিনের পরিমাণ। সন্ধ্যার পর চা-কফি পান করা চলবে না। সূর্যাস্তের পর চা- কফি না খাওয়াই ভাল।
কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা এতই গভীর হয়ে যায় যে, ঘরোয়া টোটকায় তা নিরাময় সম্ভব হয় না। এমনকি, অনিদ্রার পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে হরমোনের সমস্যা বা গভীর সমস্যাও। কাজেই, অনিদ্রা দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বাঞ্চনীয়।
কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা এতই গভীর হয়ে যায় যে, ঘরোয়া টোটকায় তা নিরাময় সম্ভব হয় না। এমনকি, অনিদ্রার পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে হরমোনের সমস্যা বা গভীর সমস্যাও। কাজেই, অনিদ্রা দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বাঞ্চনীয়।