Money Making Tips: অল্প খরচে আপনিও বিপুল টাকার লাভ করতে পারবেন ! দেখে নিন কীভাবে

বছরের এই সময় গজলডোবার এই গ্রামে গেলেই চোখে পড়বে গ্রাম লাগোয়া ফসলের খেত সবুজ চাদরে ঢাকা। মাঠ জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে এক ধরনের শাক জাতীয় ছোট ছোট গাছ। এগুলি আসলে চিনা বাদামের গাছ। গোটা রাজ্যের মাত্র ছয় জেলায় বাদাম চাষ হয়। তার মধ্যে উত্তরের গজলডোবার মিলনপল্লি গ্রাম অন্যতম বাদাম চাষে।
বছরের এই সময় গজলডোবার এই গ্রামে গেলেই চোখে পড়বে গ্রাম লাগোয়া ফসলের খেত সবুজ চাদরে ঢাকা। মাঠ জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে এক ধরনের শাক জাতীয় ছোট ছোট গাছ। এগুলি আসলে চিনা বাদামের গাছ। গোটা রাজ্যের মাত্র ছয় জেলায় বাদাম চাষ হয়। তার মধ্যে উত্তরের গজলডোবার মিলনপল্লি গ্রাম অন্যতম বাদাম চাষে।
অল্প খরচে বেশি লাভের দিশা দেখাচ্ছে এই বাদাম চাষ। এই গ্রামে বেশির ভাগ লোক এই সিজনে বাদাম চাষ করে থাকেন। তাদের কথায়, এই বাদাম চাষ অত্যন্ত লাভজনক। কারণ এই চাষ করতে গেলে খরচ একেবারেই সামান্য এবং লাভের পরিমাণটা অনেকটাই বেশি। পরিশ্রমও একেবারে নেই বললেই চলে।
অল্প খরচে বেশি লাভের দিশা দেখাচ্ছে এই বাদাম চাষ। এই গ্রামে বেশির ভাগ লোক এই সিজনে বাদাম চাষ করে থাকেন। তাদের কথায়, এই বাদাম চাষ অত্যন্ত লাভজনক। কারণ এই চাষ করতে গেলে খরচ একেবারেই সামান্য এবং লাভের পরিমাণটা অনেকটাই বেশি। পরিশ্রমও একেবারে নেই বললেই চলে।
কৃষকদের কথায়, প্রতি বিঘায় ৭ থেকে ৮ মণ বাদাম হয়। প্রতি মণ বাদাম ১২০০-১৪০০ টাকা বিক্রি করা যায়। মরশুম ছাড়া বাদাম বিক্রি করলে বাদামের দাম বেশি পাওয়া যায়। প্রতি বিঘায় খরচ বাদ দিয়েও ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা লাভ থাকে।শিলিগুড়ির কাছে গজলডোবা মিলনপল্লী গ্রামেই তিস্তার পাশে বালি মাটিতে বাদাম চাষ ভাল হয়ে থাকে।
কৃষকদের কথায়, প্রতি বিঘায় ৭ থেকে ৮ মণ বাদাম হয়। প্রতি মণ বাদাম ১২০০-১৪০০ টাকা বিক্রি করা যায়। মরশুম ছাড়া বাদাম বিক্রি করলে বাদামের দাম বেশি পাওয়া যায়। প্রতি বিঘায় খরচ বাদ দিয়েও ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা লাভ থাকে।শিলিগুড়ির কাছে গজলডোবা মিলনপল্লী গ্রামেই তিস্তার পাশে বালি মাটিতে বাদাম চাষ ভাল হয়ে থাকে।
বালি মাটিতে বাদাম চাষ যথেষ্ট ভালো হয় কিন্তু জল ধারণ ক্ষমতা খুব একটা বেশী হয় না বালি মাটির। বাদাম চাষে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে মাটি অধিক শুষ্ক হলে বা অতিরিক্ত খরায় গাছের বৃদ্ধি পর্যায়ে এক বার জল সেচের প্রয়োজন হতে পারে। জল ঠিক ভাবে দিলে গুনগত মান বজায় থাকে।
বালি মাটিতে বাদাম চাষ যথেষ্ট ভালো হয় কিন্তু জল ধারণ ক্ষমতা খুব একটা বেশী হয় না বালি মাটির। বাদাম চাষে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। তবে মাটি অধিক শুষ্ক হলে বা অতিরিক্ত খরায় গাছের বৃদ্ধি পর্যায়ে এক বার জল সেচের প্রয়োজন হতে পারে। জল ঠিক ভাবে দিলে গুনগত মান বজায় থাকে।
বিগত কয়েক বছর যাবৎ জলপাইগুড়ি জেলার গজলডোবা এলাকায় বাদাম চাষ করে আয়ের পথ সুগম করছেন স্থানীয় চাষীরা। গজলডোবায় উৎপাদিত বাদাম এরাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি প্রতিবেশী একাধিক রাজ্যে রফতানি হয়ে থাকে।
বিগত কয়েক বছর যাবৎ জলপাইগুড়ি জেলার গজলডোবা এলাকায় বাদাম চাষ করে আয়ের পথ সুগম করছেন স্থানীয় চাষীরা। গজলডোবায় উৎপাদিত বাদাম এরাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি প্রতিবেশী একাধিক রাজ্যে রফতানি হয়ে থাকে।
গ্রামের বাদাম চাষি গোপাল তালুকদার বলেন, " আমাদের এই গ্রামের বাদাম আশেপাশের রাজ্যে প্রচুর চাহিদা। এমনকি বাংলাদেশেও এই বাদামের চাহিদা প্রচুর থাকে। গ্রামের বেশির ভাগ লোক বাদাম চাষ করে থাকে। আমার তিন বিঘা জমিতে এবার বাদাম লাগিয়েছি। আশা করছি ভাল লাভ হবে।"
গ্রামের বাদাম চাষি গোপাল তালুকদার বলেন, ” আমাদের এই গ্রামের বাদাম আশেপাশের রাজ্যে প্রচুর চাহিদা। এমনকি বাংলাদেশেও এই বাদামের চাহিদা প্রচুর থাকে। গ্রামের বেশির ভাগ লোক বাদাম চাষ করে থাকে। আমার তিন বিঘা জমিতে এবার বাদাম লাগিয়েছি। আশা করছি ভাল লাভ হবে।”