Dooars OffBeat Destination: যেন স্বর্গের সৌন্দর্য্য! ডুয়ার্সের এই ৬টি জায়গা মিস করবেন না, মন জুড়ানো পাহাড়ের নীরবতা

বেনদা: কালিম্পং-এর কাছেই পাহাড়ের কোলে রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামটি। পর্যটকদের রাতযাপনের সুবিধার্থে ছোট ছোট কটেজ রয়েছে, রয়েছে পাহাড়ি খাবারের সম্ভার । ঝরনা, নদী, পাহাড়িয়া সবুজ গাছপালার সৌন্দর্যের মাঝে নজর কাড়ে চারপাশের বাহারি ফুলের সৌন্দর্য। এখনও লোক পরিচিতি খুব একটা হয়নি বলে খানিকটা নিরিবিলিই থাকে এই ভিউ পয়েন্টটি। তাই আসার আগে হোমস্টে বুক করে আসাই শ্রেয়।
বেনদা: কালিম্পং-এর কাছেই পাহাড়ের কোলে রয়েছে এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রামটি। পর্যটকদের রাতযাপনের সুবিধার্থে ছোট ছোট কটেজ রয়েছে, রয়েছে পাহাড়ি খাবারের সম্ভার । ঝরনা, নদী, পাহাড়িয়া সবুজ গাছপালার সৌন্দর্যের মাঝে নজর কাড়ে চারপাশের বাহারি ফুলের সৌন্দর্য। এখনও লোক পরিচিতি খুব একটা হয়নি বলে খানিকটা নিরিবিলিই থাকে এই ভিউ পয়েন্টটি। তাই আসার আগে হোমস্টে বুক করে আসাই শ্রেয়।
বিজনবাড়ি: ছোট রঙ্গিত নদী তীরে ছোট গ্রাম বিজন বাড়ি। রয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রও। গ্রামের গা ঘেঁষে বয়ে গিয়েছে ছোট রঙ্গিত খরস্রোতা নদীটি,এটিই মূল আকর্ষণ । নদীর ধারেই রয়েছে ছোট ছোট হোম স্টে। রোমাঞ্চকর ট্রিপ করতে আসার অন্যতম সেরা ডেস্টিনেশন। পাহাড় ঘেরা গ্রামের মাঝে নীল জলে ডুব দিলে সব ক্লান্তি হবে ধুয়ে মুছে সাফ।
বিজনবাড়ি: ছোট রঙ্গিত নদী তীরে ছোট গ্রাম বিজন বাড়ি। রয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্রও। গ্রামের গা ঘেঁষে বয়ে গিয়েছে ছোট রঙ্গিত খরস্রোতা নদীটি,এটিই মূল আকর্ষণ । নদীর ধারেই রয়েছে ছোট ছোট হোম স্টে। রোমাঞ্চকর ট্রিপ করতে আসার অন্যতম সেরা ডেস্টিনেশন। পাহাড় ঘেরা গ্রামের মাঝে নীল জলে ডুব দিলে সব ক্লান্তি হবে ধুয়ে মুছে সাফ।
চিবো: পাহাড়ের কোলে মেঘে ঢাকা ছোট্ট গ্রাম চিবো। প্রায় ৪১০০ ফুট উচ্চতায় এই গ্রামটির সঙ্গে এখনও পর্যটকদের বেশি আলাপ নেই। চিবোতে থাকার জায়গা একটিই রিসর্ট, ‘চিবো ইন’। পাহাড়ের ঢালে ছড়ানো ছোট-ছোট কাঠের কটেজ।জানলা দিয়ে মেঘ-কুয়াশার হাতছানি, খরস্রোতা নদীর শব্দ..মন জুড়োবেই। এখানে বিদেশি পর্যটকদের  সমাগমের কারণে আধুনিক অনেক সুবিধেই পাবেন। নিউ জলপাইগুড়ি/শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই গ্রাম।
চিবো: পাহাড়ের কোলে মেঘে ঢাকা ছোট্ট গ্রাম চিবো। প্রায় ৪১০০ ফুট উচ্চতায় এই গ্রামটির সঙ্গে এখনও পর্যটকদের বেশি আলাপ নেই। চিবোতে থাকার জায়গা একটিই রিসর্ট, ‘চিবো ইন’। পাহাড়ের ঢালে ছড়ানো ছোট-ছোট কাঠের কটেজ।জানলা দিয়ে মেঘ-কুয়াশার হাতছানি, খরস্রোতা নদীর শব্দ..মন জুড়োবেই। এখানে বিদেশি পর্যটকদের  সমাগমের কারণে আধুনিক অনেক সুবিধেই পাবেন। নিউ জলপাইগুড়ি/শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৭৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই গ্রাম।
জামুনি: প্রকৃতিকে কাছ থেকে দেখার অনুভুতির সাক্ষী থাকতে চাইলে অবশ্যই একবার ঘুরে আসুন এই জামুনি গ্রামে। চারিদিকে গাঢ় সবুজ চা বাগানে ঘেরা মনমাতানো ছোট্ট এই গ্রাম। এখানে কিছু লেপচা, গুরুং জাতির বসবাস। মানুষের জীবিকা বলতে চা, বিভিন্ন চাষ ও পশুপালন। নাম না জানা বিভিন্ন ফুল আর অর্কিডে পরিবেষ্টিত গোটা গ্রাম। পাহাড়ি সংস্কৃতি কাছ থেকে পরখ করে দেখবার অনন্য সুযোগ রয়েছে এই গ্রামে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৮০ কিলোমিটার।
জামুনি: প্রকৃতিকে কাছ থেকে দেখার অনুভুতির সাক্ষী থাকতে চাইলে অবশ্যই একবার ঘুরে আসুন এই জামুনি গ্রামে। চারিদিকে গাঢ় সবুজ চা বাগানে ঘেরা মনমাতানো ছোট্ট এই গ্রাম। এখানে কিছু লেপচা, গুরুং জাতির বসবাস। মানুষের জীবিকা বলতে চা, বিভিন্ন চাষ ও পশুপালন। নাম না জানা বিভিন্ন ফুল আর অর্কিডে পরিবেষ্টিত গোটা গ্রাম। পাহাড়ি সংস্কৃতি কাছ থেকে পরখ করে দেখবার অনন্য সুযোগ রয়েছে এই গ্রামে। নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ৮০ কিলোমিটার।
ঝেঁপি: ক'টা দিন নির্জনে প্রিয় মানুষের সঙ্গে সময় কাটানোর সেরা ঠিকানা ঝেঁপি। জনবসতি থেকে খানিকটা দূরে নির্জনে এক টুকরো শান্তির ছোঁয়া পাবেন এই গ্রামে। এখানে সকালের ঘুম ভাঙ্গে অজানা পাখির ডাকে ও ফুলের সুগন্ধে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে এই ঝেঁপি গ্রামের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটারের মতো।
ঝেঁপি: ক’টা দিন নির্জনে প্রিয় মানুষের সঙ্গে সময় কাটানোর সেরা ঠিকানা ঝেঁপি। জনবসতি থেকে খানিকটা দূরে নির্জনে এক টুকরো শান্তির ছোঁয়া পাবেন এই গ্রামে। এখানে সকালের ঘুম ভাঙ্গে অজানা পাখির ডাকে ও ফুলের সুগন্ধে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে এই ঝেঁপি গ্রামের দূরত্ব ৮৭ কিলোমিটারের মতো।
 ফিকালেগাঁও: ফিকালেগাঁও পাহাড়ের কোলে থাকা একটি ছোট্ট অজানা গ্রাম। সাংসে খাস মহলের মধ্যে এই গ্রামে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মন মাতানো দৃশ্যের সঙ্গে আনন্দ বেশ উপভোগ্য । উত্তর বঙ্গের একমাত্র আপেল বাগান এখানেই আছে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে ৭৮ কিলোমিটার রাস্তা পেরোলেই গন্তব্য।
ফিকালেগাঁও: ফিকালেগাঁও পাহাড়ের কোলে থাকা একটি ছোট্ট অজানা গ্রাম। সাংসে খাস মহলের মধ্যে এই গ্রামে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মন মাতানো দৃশ্যের সঙ্গে আনন্দ বেশ উপভোগ্য । উত্তর বঙ্গের একমাত্র আপেল বাগান এখানেই আছে। নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে ৭৮ কিলোমিটার রাস্তা পেরোলেই গন্তব্য।