কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গেই আসে অর্শ বা পাইলসের সমস্যা। গরমে এই বিপত্তি মাথাচাড়া দিলে চরমে ওঠে কষ্ট।

Piles Home Remedies: গরমে পাইলস বা অর্শের অসহ্য কষ্টে চোখে জল? রইল সহজ ঘরোয়া টোটকা, পাবেন আরাম

কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গেই আসে অর্শ বা পাইলসের সমস্যা। গরমে এই বিপত্তি মাথাচাড়া দিলে চরমে ওঠে কষ্ট।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গেই আসে অর্শ বা পাইলসের সমস্যা। গরমে এই বিপত্তি মাথাচাড়া দিলে চরমে ওঠে কষ্ট।

 

পাইলসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েট ও লাইফস্টাইল নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ বি এন সিনহা। সন্ধান দিয়েছেন সহজ ঘরোয়া টোটকার।
পাইলসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েট ও লাইফস্টাইল নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ বি এন সিনহা। সন্ধান দিয়েছেন সহজ ঘরোয়া টোটকার।

 

নিয়মিত ত্রিফলা গুঁড়ো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পাইলস বা অর্শের আশঙ্কা কমে। রাতে ৪ গ্রাম ত্রিফলা ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খালি পেটে পান করুন। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো।
নিয়মিত ত্রিফলা গুঁড়ো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পাইলস বা অর্শের আশঙ্কা কমে। রাতে ৪ গ্রাম ত্রিফলা ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খালি পেটে পান করুন। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো।

 

ক্যাস্টর অয়েলে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। রাতে এক কাপ দুধে ৩ এমএল এডিবল ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খাওয়ার কথা বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এক্সটার্নাল অ্যাপ্লিকেশন এবং রেগুলার ইনটেক দু’ ক্ষেত্রেই ক্যাস্টর অয়েল দরকার যন্ত্রণা উপশমে।
ক্যাস্টর অয়েলে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। রাতে এক কাপ দুধে ৩ এমএল এডিবল ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খাওয়ার কথা বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এক্সটার্নাল অ্যাপ্লিকেশন এবং রেগুলার ইনটেক দু’ ক্ষেত্রেই ক্যাস্টর অয়েল দরকার যন্ত্রণা উপশমে।

 

রাতে সব সময় হাল্কা খাবার খান। চেষ্টা করুন বেশি ভাজাভুজি, তেলমশলা-সহ খাবার এড়িয়ে চলতে। তেলমশলার কারণে পাইলসের সমস্যা বেড়ে যায়।
রাতে সব সময় হাল্কা খাবার খান। চেষ্টা করুন বেশি ভাজাভুজি, তেলমশলা-সহ খাবার এড়িয়ে চলতে। তেলমশলার কারণে পাইলসের সমস্যা বেড়ে যায়।

 

গরমে পাইলসের সমস্যা থেকে বাঁচতে প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করুন। এর ফলে পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ হবে।
গরমে পাইলসের সমস্যা থেকে বাঁচতে প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করুন। এর ফলে পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ হবে।

 

নিত্য ডায়েটে রাখুন শশা ও গাজর। এতে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান বাড়বে শরীরে। ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর যোগান বজায় থাকবে।
নিত্য ডায়েটে রাখুন শশা ও গাজর। এতে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান বাড়বে শরীরে। ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর যোগান বজায় থাকবে।