Power Cut Problem: পচা গরমে জেলায় জেলায় কারেন্ট অফ! শোচনীয় হাল! কী কারণ, চমকে দেওয়া তথ্য

গরমের কারণে এখনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতি রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে, আর তার মধ্যেই ঘনঘন লোডশেডিং এর জ্বালায় অতিষ্ট জেলার নানা প্রান্তের মানুষজন। কোথাও ৩০ মিনিট, কোথাও এক ঘণ্টা, কোথাও আড়াই ঘণ্টার উপরেও থাকছে কারেন্ট অফ। আর তার জেরেই নাজেহাল অবস্থা জেলা বাসীদের, তিতিবিরক্ত অবস্থায় সাধারণ মানুষ। অভিযোগ বিদ্যুৎ সংস্থার টেলিফোনে ফোন করে ডকেট বুক করলেও মিলছে না কোন সুরাহা। (Rudra Narayan Roy)
গরমের কারণে এখনও অস্বস্তিকর পরিস্থিতি রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে, আর তার মধ্যেই ঘনঘন লোডশেডিং এর জ্বালায় অতিষ্ট জেলার নানা প্রান্তের মানুষজন। কোথাও ৩০ মিনিট, কোথাও এক ঘণ্টা, কোথাও আড়াই ঘণ্টার উপরেও থাকছে কারেন্ট অফ। আর তার জেরেই নাজেহাল অবস্থা জেলা বাসীদের, তিতিবিরক্ত অবস্থায় সাধারণ মানুষ। অভিযোগ বিদ্যুৎ সংস্থার টেলিফোনে ফোন করে ডকেট বুক করলেও মিলছে না কোন সুরাহা। (Rudra Narayan Roy)
বিষয়টি নিয়ে মুখে কুলুপ এটেছেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা। চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বাচ্চা শিশু থেকে বয়স্ক মানুষদের। বহু ক্ষেত্রে কাজকর্ম বন্ধ রাখতে হচ্ছে, যার জেরে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে মানুষকে। শুধু তাই নয় উঠছে আরও নানা অভিযোগ।
বিষয়টি নিয়ে মুখে কুলুপ এটেছেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা। চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বাচ্চা শিশু থেকে বয়স্ক মানুষদের। বহু ক্ষেত্রে কাজকর্ম বন্ধ রাখতে হচ্ছে, যার জেরে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে মানুষকে। শুধু তাই নয় উঠছে আরও নানা অভিযোগ।
জেলা সদর শহর বারাসতের মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, বিদ্যুৎ দফতরের কাছে একটি মাত্র এসির অনুমতির নেওয়া থাকলেও, অবৈধভাবে বাড়িতে চলছে তিনটে-চারটে করে এসি। এর ফলে বিদ্যুতের ঘাটতি ঘটাছে ব্যাপক পরিমানে। যদিও বিষয়টি নিয়ে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা কোনরকম প্রতিক্রিয়া দেয়নি। এই অবৈধ এসির রমরমার জন্য লোডশেডিং এর বাড়ন্ত দেখা দিয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর এর পেছনে কাজ করছে এক অংশের দালাল চক্র বলেও অভিযোগ তুলছেন জেলার নানা প্রান্তের মানুষজন।
জেলা সদর শহর বারাসতের মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, বিদ্যুৎ দফতরের কাছে একটি মাত্র এসির অনুমতির নেওয়া থাকলেও, অবৈধভাবে বাড়িতে চলছে তিনটে-চারটে করে এসি। এর ফলে বিদ্যুতের ঘাটতি ঘটাছে ব্যাপক পরিমানে। যদিও বিষয়টি নিয়ে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা কোনরকম প্রতিক্রিয়া দেয়নি। এই অবৈধ এসির রমরমার জন্য লোডশেডিং এর বাড়ন্ত দেখা দিয়েছে বলেও মনে করা হচ্ছে। আর এর পেছনে কাজ করছে এক অংশের দালাল চক্র বলেও অভিযোগ তুলছেন জেলার নানা প্রান্তের মানুষজন।
টাকার বিনিময় কোনরকম পারমিশন না করিয়েই চালানো হচ্ছে দু-তিনটে করে এসি। দালাল মারফত মোটা অঙ্কের টাকা পৌঁছে যাচ্ছে ইলেকট্রিক সাপ্লাই আধিকারিকদের পকেটে। অবৈধ এসির রমরমার জন্যই লোডশেডিংয়ের বাড়বাড়ন্ত শহর জুড়ে বলে মনে করছেন অনেকেই।
টাকার বিনিময় কোনরকম পারমিশন না করিয়েই চালানো হচ্ছে দু-তিনটে করে এসি। দালাল মারফত মোটা অঙ্কের টাকা পৌঁছে যাচ্ছে ইলেকট্রিক সাপ্লাই আধিকারিকদের পকেটে। অবৈধ এসির রমরমার জন্যই লোডশেডিংয়ের বাড়বাড়ন্ত শহর জুড়ে বলে মনে করছেন অনেকেই।
আর্থিক কারণে যে সমস্ত বাড়িতে এখনও এসি নেই তাদের অবস্থা যেন আরও করুন। বিদ্যুৎ চলে গেলেই বাড়ির শিশু থেকে বয়স্ক মানুষজন গরমে হাঁসফাঁস করছে। তাদের কথায়, সবার বাড়িতে তো আর এসি ইনভার্টার নেই। ৭১ বছর বয়সী বৃদ্ধ অখিল বিশ্বাস জানান, সারারাত ঘুমাতে পারিছি না কারেন্ট অফ, অনেক সময় লো ভোল্টেজের কারণে পাখাও চলছে না ঠিকভাবে। গরমে ছটফট করেছি।
আর্থিক কারণে যে সমস্ত বাড়িতে এখনও এসি নেই তাদের অবস্থা যেন আরও করুন। বিদ্যুৎ চলে গেলেই বাড়ির শিশু থেকে বয়স্ক মানুষজন গরমে হাঁসফাঁস করছে। তাদের কথায়, সবার বাড়িতে তো আর এসি ইনভার্টার নেই। 
৭১ বছর বয়সী বৃদ্ধ অখিল বিশ্বাস জানান, সারারাত ঘুমাতে পারিছি না কারেন্ট অফ, অনেক সময় লো ভোল্টেজের কারণে পাখাও চলছে না ঠিকভাবে। গরমে ছটফট করেছি।
৭১ বছর বয়সী বৃদ্ধ অখিল বিশ্বাস জানান, সারারাত ঘুমাতে পারিছি না কারেন্ট অফ, অনেক সময় লো ভোল্টেজের কারণে পাখাও চলছে না ঠিকভাবে। গরমে ছটফট করেছি।
ইতিমধ্যেই বেশ কিছুদিন ধরে এই লোডশেডিংয়ের সমস্যায় ভুগছেন সীমান্ত এলাকার মানুষজন। একাধিকবার বিদুৎ দফতরে জানিয়েও সুরাহা না মেলায়, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের স্কুলের ঘরে তালা বন্ধ করে আটকে রাখার মত ঘটনাও ঘটে সুন্দরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেচাখালি গ্রামে। তবুও বদলায়নি পরিস্থিতি।
ইতিমধ্যেই বেশ কিছুদিন ধরে এই লোডশেডিংয়ের সমস্যায় ভুগছেন সীমান্ত এলাকার মানুষজন। একাধিকবার বিদুৎ দফতরে জানিয়েও সুরাহা না মেলায়, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের স্কুলের ঘরে তালা বন্ধ করে আটকে রাখার মত ঘটনাও ঘটে সুন্দরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বেচাখালি গ্রামে। তবুও বদলায়নি পরিস্থিতি।
অনেক জায়গাতে ইলেকট্রিকের তার বা আনুষঙ্গিক কিছু জিনিসপত্র পরিবর্তনও করা হচ্ছে হলেও বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। সামনেই আবার আসছে বর্ষাকাল, ঝড় বৃষ্টির জেরেও দীর্ঘ সময় কারেন্ট অফের মধ্যেই কাটাতে হতে পারে জেলার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষজনকে। তবে কবে এই সমস্যা থেকে স্থায়ী সমাধান মিলবে তার কোন দিশা দেখতে পাচ্ছেন না জেলাবাসী।
অনেক জায়গাতে ইলেকট্রিকের তার বা আনুষঙ্গিক কিছু জিনিসপত্র পরিবর্তনও করা হচ্ছে হলেও বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে। সামনেই আবার আসছে বর্ষাকাল, ঝড় বৃষ্টির জেরেও দীর্ঘ সময় কারেন্ট অফের মধ্যেই কাটাতে হতে পারে জেলার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষজনকে। তবে কবে এই সমস্যা থেকে স্থায়ী সমাধান মিলবে তার কোন দিশা দেখতে পাচ্ছেন না জেলাবাসী।