সে কী কাণ্ড!

Sea: সমুদ্রের ঢেউ চৌকো! ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত! বিজ্ঞানীদের কথা শুনলে পায়ের তলার মাটি সরে যাবে

দিঘা বা পুরীর সমুদ্রে কখনও ছোট ঢেউ, কখনও বিশালাকৃতির ঢেউ লক্ষ্য করা যায়। এই ধরনের ঢেউ দেখতে আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু ঢেউয়ের প্রকারভেদ আছে। যা ঘাতক। না, ছোট বা বড় ঢেউ নয়, এই ঢেউ বর্গাকৃতির।
দিঘা বা পুরীর সমুদ্রে কখনও ছোট ঢেউ, কখনও বিশালাকৃতির ঢেউ লক্ষ্য করা যায়। এই ধরনের ঢেউ দেখতে আমরা অভ্যস্ত। কিন্তু ঢেউয়ের প্রকারভেদ আছে। যা ঘাতক। না, ছোট বা বড় ঢেউ নয়, এই ঢেউ বর্গাকৃতির।
বিষয়টি শুনে হয়তো অবাক লাগতে পারে। কিন্তু সমুদ্র বড়ই রহস্যময়। সেখানে মাঝে মাঝে চৌকো ঢেউও ওঠে। আর চৌকো ঢেউ তৈরি হওয়া মানে কিন্তু চিন্তার কারণ।
বিষয়টি শুনে হয়তো অবাক লাগতে পারে। কিন্তু সমুদ্র বড়ই রহস্যময়। সেখানে মাঝে মাঝে চৌকো ঢেউও ওঠে। আর চৌকো ঢেউ তৈরি হওয়া মানে কিন্তু চিন্তার কারণ।
চৌকো ঢেউ খুব একটা দেখা না গেলেও যখন সমুদ্রের জলের উপরিভাগ এবং তার তলার অংশে ২ বিপরীতমুখী কারেন্ট বইতে থাকে, তখন একে অপরের সঙ্গে সংঘাতে জড়ায়। এই বিপরীতমুখী কারেন্ট বয় সাধারণত জোয়ার ভাটার সময়।
চৌকো ঢেউ খুব একটা দেখা না গেলেও যখন সমুদ্রের জলের উপরিভাগ এবং তার তলার অংশে ২ বিপরীতমুখী কারেন্ট বইতে থাকে, তখন একে অপরের সঙ্গে সংঘাতে জড়ায়। এই বিপরীতমুখী কারেন্ট বয় সাধারণত জোয়ার ভাটার সময়।
আর এই সংঘাত এক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। একে বলা হয় ক্রস সি বা স্কোয়ার ওয়েভ। যা কেবলই বিপরীতমুখী কারেন্টের ওপর নয়, দেখে মনে হয় জলের ওপর যেন কেউ চৌকো কেটে দিয়েছে।
আর এই সংঘাত এক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। একে বলা হয় ক্রস সি বা স্কোয়ার ওয়েভ। যা কেবলই বিপরীতমুখী কারেন্টের ওপর নয়, দেখে মনে হয় জলের ওপর যেন কেউ চৌকো কেটে দিয়েছে।
যেমন চাষের জমিতে চৌকো করে আল দেওয়া হয়, ঠিক তেমনই দেখতে লাগে চৌকো ঢেউকে। যা জলের ওপর বিশাল জায়গা জুড়ে অনেক চৌকো ঢেউ তৈরি করে।
যেমন চাষের জমিতে চৌকো করে আল দেওয়া হয়, ঠিক তেমনই দেখতে লাগে চৌকো ঢেউকে। যা জলের ওপর বিশাল জায়গা জুড়ে অনেক চৌকো ঢেউ তৈরি করে।
মনে হয় জলের বিশাল একটা অংশ জুড়ে যেন চৌকো চৌকো করে জল দিয়ে দাগ করা হয়েছে। শুধুই দুই বিপরীতমুখী কারেন্ট নয়, তার সঙ্গে এই এলাকায় চলা হাওয়ার ধরন, সমুদ্রের তলদেশের টোপোগ্রাফি, সবের ওপর নির্ভর করে এই চৌকো ঢেউ তৈরি হবে কিনা।
মনে হয় জলের বিশাল একটা অংশ জুড়ে যেন চৌকো চৌকো করে জল দিয়ে দাগ করা হয়েছে। শুধুই দুই বিপরীতমুখী কারেন্ট নয়, তার সঙ্গে এই এলাকায় চলা হাওয়ার ধরন, সমুদ্রের তলদেশের টোপোগ্রাফি, সবের ওপর নির্ভর করে এই চৌকো ঢেউ তৈরি হবে কিনা।
খোলা সমুদ্রেই মূলত এই ঢেউয়ের দেখা মেলে। তবে অনেক সময় উপকূলের কাছাকাছিও এই ধরনের ঢেউ দেখা যায়।
খোলা সমুদ্রেই মূলত এই ঢেউয়ের দেখা মেলে। তবে অনেক সময় উপকূলের কাছাকাছিও এই ধরনের ঢেউ দেখা যায়।