পাঁচমিশালি বলুন তো, সূর্যের প্রথম আলো পৃথিবীতে আসতে কত সময় লাগে? জানলে আপনি জিনিয়াস Gallery May 8, 2024 Bangla Digital Desk অনেকেই হয়তো জানেন, ভারতের অরুণাচল প্রদেশে সূর্যের রশ্নি সবার প্রথমে পড়ে। সূর্যের প্রথম আলো সবার আগে এসে পড়ে জাপানে। এই তথ্যও হয়তো অনেকেরই জানা। আলো এক সেকেন্ডে তিন কিমি দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব ১৪.৯৬ কোটি কিলোমিটার। সূর্যের আলো বিভিন্ন মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে এসে পৃথিবীর মাটি ছোঁয়। পৃথিবীর একেক জায়গায় একেক সময় সূর্যের আলো এসে পড়ে। কোথাও আগে, কোথাও খুব পড়ে এসে পড়ে। সূর্যের রশ্মি সবার আগে গিয়ে পড়ে বুধ গ্রহে। তাতে সময় লাগে ৩ মিনিট। আর সূর্যের প্রথম রশ্মি পৃথিবীতে এসে পড়তে সময় লাগে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড।
প্রযুক্তি Air Conditioner Fire Prevention: চাঁদিফাটা গরমে একটানা চলছে AC, যখন-তখন লাগতে পারে আগুন! কী করলে বিপদ এড়ানো যাবে? Gallery April 30, 2024 Bangla Digital Desk প্রবল গরমে নাভিঃশ্বাস। এসি ছাড়া কোনও গতি নেই। পরিস্থিতি এমন যে লোকে হাজার হাজার টাকা দিয়ে এসি ভাড়া করে ঘরে বসাচ্ছেন। চাহিদা বেড়েছে তিনগুণ। একটানা এসি চলছেই ঘরে ঘরে। তবে মনে রাখবেন, যে কোনও ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতিতেই কিন্তু শর্ট সার্কিট হতে পারে যখন-তখন। শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ করার যন্ত্রও কিন্তু তেমনই ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে এসির রক্ষণাবেক্ষণ খুবই প্রয়োজন সময় মতো। নয়তো আগুন লেগে বড়সড় দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে। কী করবেন এসি মেশিনে দুর্ঘটনা আটকাতে? রইল সহজ কয়েকটি টিপস। এগুলি মেনে চললে আপনার সাধের ঠান্ডা মেশিন কোনও ভাবেই বিগড়াবে না। দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে ভাল মানের এবং সঠিক মান ও স্পেকের পাওয়ার কেব্ল ব্যবহার করা। দক্ষ টেকনিশিয়ান দিয়ে এসির কনডেনসার নিয়মিত পরিষ্কার রাখা জরুরি। নির্দিষ্ট সময় অন্তর এসির ইউনিট ফ্যান ও ফিল্টার পরিষ্কার করতে হবে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ফিল্টার বদলে ফেলুন। এসির কম্প্রেসর ঠিক মতো কাজ করছে কিনা, তা দেখতে হবে। দীর্ঘ সময় এসি চালানোর পরেও ঘর ঠান্ডা না হলে তা কম্প্রেসর কাজ না করার ইঙ্গিত দেয়। এসি চালানোর ক্ষেত্রে অর্ধেক ভোল্টেজ লাগে। তাই এসির সঙ্গে সংযুক্ত বৈদ্যুতিক তারের গুণমান যাচাই করে নেওয়া জরুরি। এসির জন্য সবসময় আলাদা সার্কিট ব্রেকার করা ঠিক। তাতে শর্ট সার্কিট হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। প্রতি বছর গরমের আগে এসি ঠিক মতো কাদ করছে কি না তা পেশাদারদের দিয়ে দেখিয়ে সার্ভিসিং করিয়ে নেওয়া ভাল।
পাঁচমিশালি, প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল ইনভার্টার AC না নন-ইনভার্টার AC…? কোনটা কিনবেন? খরচ ‘কম’ কোন এসিতে? কেনার আগে জানা Must! Gallery April 28, 2024 Bangla Digital Desk গরমের হাঁসফাঁস হাল অব্যাহত দেশ জুড়েই। তাই এসি বা এয়ারকন্ডিশন এখন আর বিলাসতা নয় এটি এখন জনজীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। বৈশাখের শুরু থেকে সীমাহীন গরমে এসি কেনার ঝোঁক প্রবলভাবে বেড়েছে। ঘরের মাপ অনুযায়ী ১ টন, ১.৫ টন কিংবা ২ টনের এসি কেনেন অনেকেই। তবে বেশি গরম পড়ায় এসি কিনতে গিয়ে প্রায়ই দোকানে গলদঘর্ম হতে হচ্ছে ক্রেতাদের। একই এয়ার কন্ডিশনিং মেশিন, অথচ ফিচার এক এক রকম। ইদানীং আবার ইনভার্টার এসি এবং নন-ইনভার্টার এসির কথা শোনা যাচ্ছে। এই দুই ধরণের এসির মধ্যে কোনটি কিনলে বিদ্যুতের খরচ কমানো যাবে বা ইনভার্টার এসি আর নন-ইনভার্টার এসির মধ্যে আদতে পার্থক্যই বা কী? আজ এই প্রতিবেদনে জেনে নেওয়া যাক এসির দুই বিশেষ প্রকারভেদের তারতম্যের আসল কারণ। কোনটি দ্রুত ঠান্ডা দেয় ইনভার্টার এসি না নন-ইনভার্টার?এই প্রশ্নটি অনেকের মনেই ঘুরপাক খায় যে কোন এসি দ্রুত রুম ঠান্ডা করতে পারে, ইনভার্টার নাকি নন-ইনভার্টার? প্রথমে ইনভার্টার এসির কথা বলি, এই এসির কাজ হল কম্প্রেসারের মোটরের গতি নিয়ন্ত্রণ করা। এই কারণে যখন আপনার রুম ঠান্ডা হয়ে যায়, তখন ইনভার্টার এসি কম্প্রেসারকে থামতে দেয় না কিন্তু কম্প্রেসারকে কম গতিতে চলতে দেয়। অন্যদিকে, নন-ইনভার্টার এসি ঠিক বিপরীত কাজটি করে। একটি ইনভার্টার এসির কম্প্রেসর মোটরটি তার গতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। একবার ঘর ঠান্ডা কিংবা উষ্ণ হলে, ইনভার্টার প্রযুক্তির এয়ার কন্ডিশনার মেশিন শক্তি সঞ্চয় করতে থাকে। এটি ঘরের প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা বজায় রাখতে মোটরের গতিও কমিয়ে দেয়। এছাড়াও এক ইউনিটে পৌঁছানোর আগেই ইনভার্টার এসি গ্রিড থেকে ডিসি পাওয়ারকে এসিতে রূপান্তরিত করে। যে কারণে একদিকে যেমন মেশিনের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়, তেমনই এই প্রক্রিয়া বিদ্যুতের বিলও কম করতে সাহায্য করে। নন-ইনভার্টার এসির কম্প্রেসর নির্দিষ্ট গতি মেনে চলে। কম্প্রেসর চালু থাকলে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা কমতেই থাকবে। ঘর বেশ ঠান্ডা হয়ে গেলে কম্প্রেসর বন্ধ হয়ে যায়। ফের ঘর গরম হলে সেটি ফের চালু করে দেয়। তবে এক্ষেত্রে বিদ্যুতের খরচ বেশি হতে পারে। এসি কিনতে গেলে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত। তবে খেয়াল রাখবেন, ইনভার্টার এসির পার্টসের দাম নন-ইনভার্টার এসির চেয়ে একটু বেশি। মূল্য:আপনি অফলাইন এবং অনলাইন উভয় ক্ষেত্রেই ইনভার্টার এবং নন-ইনভার্টার এসি পাবেন বাজারে। তবে এখানে লক্ষণীয় বিষয় হল যে উভয় মডেলের দাম বেশ আলাদা। নন-ইনভার্টার এসির তুলনায় ইনভার্টার এসির জন্য আপনাকে বেশি টাকা দিতে হবে। শক্তি সঞ্চয়এসি কেনার সময় বুদ্ধিমত্তা না দেখালে কিন্তু এসি কেনার পর বিপুল বিদ্যুতের বিল আপনার পকেট ফাঁকা করে দিতে পারে। একটি নন-ইনভার্টার এসি কিনলে, আপনি শুরুতে অর্থ সাশ্রয় করবেন ঠিক। তবে এক্ষেত্রে, এসি কেনার পরে, নন-ইনভার্টার এসি অচিরেই আপনার বিদ্যুৎ বিল বাড়িয়ে দিতে পারে। কারণ ইনভার্টার এসির মডেলগুলি নন-ইনভার্টার এসির তুলনায় কম বিদ্যুৎ খরচ করে। যদি বিদ্যুতের ব্যবহার কমে যায় তাহলে আপনি স্পষ্ট দেখতে পাবেন বিদ্যুৎ বিলের উপর এর সরাসরি প্রভাব।
কলকাতা Air Conditioner Demand Supply: হু হু করে AC বিক্রি কলকাতা-জেলায়, বাড়িতে ডেলিভারি পেতে এত দেরি কেন? ঠান্ডা হাওয়ার আশ্বাসে ক্লান্ত মানুষ! Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk গোটা বাংলাজুড়েই গরম। কিন্তু দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে গত কয়েকদিন ধরে যা পরিস্থিতি তা অভাবনীয়। এত গরম এত গরম তা বলে বোঝানো যায় না। কলকাতা-সহ দক্ষিণের সমস্ত জেলায় ৪০-এর উপর তাপমাত্রা ও লাগাতার জারি তাপপ্রবাহ। এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ পকেটের টান সহ্য করেই এসি কিনতে ছুটছেন দোকানে। টাকার পরোয়া না করেই এয়ার কন্ডিশনার কেনার হিড়িক শহরজুড়ে। জেলাগুলিতেও প্রায় একই অবস্থা। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে অন্য জায়গায়। পকেটের টাকা খুইয়ে নিমেষে আপনি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র কিনে ফেলছেন, কিন্তু ডেলিভারি? বাড়িতে সেই এসির ডেলিভারি পেতে আপনাকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে অন্তত ৭ থেকে ১০ দিন। তীব্র গরম ও এসির অপেক্ষায় কার্যত ক্লান্ত সাধারণ মানুষ। কবে আসবে এসি? ঘন ঘন ফোন যাচ্ছে দোকানের সেলসম্যানের কাছে। তিনিও বার বার উত্তর দিচ্ছেন, গোডাউনে ডেলিভারি হলে সবার আগে আপনারটাই যাবে। কিন্তু আশ্বাসই কেবল মিলছে, এসি কই? এসি কিনে সেটি ডেলিভারি হতে ৭-১০ দিন। এরপর কোম্পানি থেকে আসবে সেই এসি ইনস্টল বা কাজ শুরু করার প্রক্রিয়া করতে। তাতে আরও ২-৩ দিন। অভিযোগ, এসি কেনার পরে সেই এসির হাওয়া খেতে মোটামুটি পেরিয়ে যাচ্ছে ১৫ দিন সময়। কেন হচ্ছে এত দেরি? কলকাতার ডালহৌসি, রাসবিহারি, সল্টলেক চত্বরের বেশিরভাগ দোকানেই এসি কিনতে উপচে পড়ছে ভিড়। সেখানকার দোকানিদের দাবি, এসির চাহিদা ও জোগানে নেই কোনও সামঞ্জস্য। এসি বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু কোম্পানি থেকে তার জোগান দিতেই হচ্ছে অনেকটা দেরি। দোকানের গোডাউনে এসি এলেই তা ডেলিভারি হবে। তবে এই গোটা প্রক্রিয়ায় দেরির কারণ হিসেবেও গরমকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এসির ডেলিভারি হতে গরমই কাঁটা। ফলে অপেক্ষা ছাড়া কোনও উপায়ই নেই।