Tag Archives: Allergy

Food Allergy Test: ঘন ঘন ফুড এলার্জির সমস্যায় ভোগেন? এই পরীক্ষাগুলি করালেই মুশকিল আসান!

আমেরিকান কলেজ অফ এলার্জি, অ্যাস্থমা এবং ইমিউনোলজি (ACAAI) এর রিপোর্ট অনুযায়ী, যেসব খাবার থেকে মানুষের এলার্জি হয়, তা খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত, মটরশুটি, বাদাম, দুধ, ডিম এবং সামুদ্রিক খাবার ফুড এলার্জির কারণ হতে পারে। অনেক মানুষের দুধ এবং গমের আটা থেকেও এলার্জি হয়। ফুড এলার্জির সনাক্তকরণের জন্য ত্বক থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের রক্তের পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে জানা যায়, কোন খাবারের জন্য মানুষের এলার্জি হচ্ছে এবং তার থেকে কী সমস্যা হতে পারে।
আমেরিকান কলেজ অফ এলার্জি, অ্যাস্থমা এবং ইমিউনোলজি (ACAAI) এর রিপোর্ট অনুযায়ী, যেসব খাবার থেকে মানুষের এলার্জি হয়, তা খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত, মটরশুটি, বাদাম, দুধ, ডিম এবং সামুদ্রিক খাবার ফুড এলার্জির কারণ হতে পারে। অনেক মানুষের দুধ এবং গমের আটা থেকেও এলার্জি হয়। ফুড এলার্জির সনাক্তকরণের জন্য ত্বক থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের রক্তের পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষাগুলোর মাধ্যমে জানা যায়, কোন খাবারের জন্য মানুষের এলার্জি হচ্ছে এবং তার থেকে কী সমস্যা হতে পারে।
ফুড এলার্জি সনাক্তকরণের জন্য সবচেয়ে সাধারণ স্কিন প্রিক টেস্ট। একে স্কিন টেস্টিংও বলা হয় এবং এর ফলাফল ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে পাওয়া যায়। এই পরীক্ষায় এলার্জি তৈরি করা সম্ভাব্য খাবারের অতি কম পরিমাণ ত্বকে প্রয়োগ করা হয়। তারপর ত্বককে হালকা করে খোঁচা দেওয়া হয়। যদি কোনো ব্যক্তির ওই খাবারে এলার্জি থাকে, তাহলে কয়েক মিনিট পর ওই স্থানে লালচে বা ফোলা দেখা দেয়। 
ফুড এলার্জি সনাক্তকরণের জন্য সবচেয়ে সাধারণ স্কিন প্রিক টেস্ট। একে স্কিন টেস্টিংও বলা হয় এবং এর ফলাফল ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে পাওয়া যায়। এই পরীক্ষায় এলার্জি তৈরি করা সম্ভাব্য খাবারের অতি কম পরিমাণ ত্বকে প্রয়োগ করা হয়। তারপর ত্বককে হালকা করে খোঁচা দেওয়া হয়। যদি কোনো ব্যক্তির ওই খাবারে এলার্জি থাকে, তাহলে কয়েক মিনিট পর ওই স্থানে লালচে বা ফোলা দেখা দেয়।
রক্ত পরীক্ষায় রক্তের নমুনা থেকে IgE অ্যান্টিবডির পরিমাণ মাপা হয়, যা শরীরের ইমিউন সিস্টেম এলার্জেনের প্রতিক্রিয়া হিসেবে তৈরি করে। এই পরীক্ষা বিশেষ খাবারের প্রতি এলার্জির সম্ভাবনার সংকেত দেয় এবং এটি বেশি সঠিক হতে পারে। তবে এর ফলাফল আসতে এক থেকে দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
রক্ত পরীক্ষায় রক্তের নমুনা থেকে IgE অ্যান্টিবডির পরিমাণ মাপা হয়, যা শরীরের ইমিউন সিস্টেম এলার্জেনের প্রতিক্রিয়া হিসেবে তৈরি করে। এই পরীক্ষা বিশেষ খাবারের প্রতি এলার্জির সম্ভাবনার সংকেত দেয় এবং এটি বেশি সঠিক হতে পারে। তবে এর ফলাফল আসতে এক থেকে দুই সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
ফুড এলার্জির সনাক্তকরণের জন্য এলিমিনেশন ডায়েটও একটি উপায়। এতে ব্যক্তি তার ডায়েট থেকে সেই খাবারগুলো বাদ দেয়, যেগুলোতে তাকে এলার্জির আশঙ্কা থাকে। তারপর ধীরে ধীরে সেগুলো পুনরায় ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করে। এই সময় যদি ব্যক্তি কোনো বিশেষ খাবার খাওয়ার পর আবার সমস্যা অনুভব করে, তাহলে এটি এলার্জির সংকেত হতে পারে।
ফুড এলার্জির সনাক্তকরণের জন্য এলিমিনেশন ডায়েটও একটি উপায়। এতে ব্যক্তি তার ডায়েট থেকে সেই খাবারগুলো বাদ দেয়, যেগুলোতে তাকে এলার্জির আশঙ্কা থাকে। তারপর ধীরে ধীরে সেগুলো পুনরায় ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করে। এই সময় যদি ব্যক্তি কোনো বিশেষ খাবার খাওয়ার পর আবার সমস্যা অনুভব করে, তাহলে এটি এলার্জির সংকেত হতে পারে।
এই পরীক্ষায় ডাক্তার ব্যক্তি থেকে সন্দেহজনক খাবারের অল্প পরিমাণ খাওয়ার জন্য বলেন। ধীরে ধীরে খাবারের পরিমাণ বাড়ানো হয়। যদি কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ঘটে, তাহলে এটি নিশ্চিত করে যে ব্যক্তির ওই খাবারের প্রতি এলার্জি আছে। এই পরীক্ষা বেশি সেন্সিটিভ মামলার ক্ষেত্রে করা হয় এবং এটি সবসময় ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে করা উচিত।
ওরাল চ্যালেঞ্জ টেস্ট পরীক্ষায় ডাক্তার ব্যক্তি থেকে সন্দেহজনক খাবারের অল্প পরিমাণ খাওয়ার জন্য বলেন। ধীরে ধীরে খাবারের পরিমাণ বাড়ানো হয়। যদি কোনো নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া ঘটে, তাহলে এটি নিশ্চিত করে যে ব্যক্তির ওই খাবারের প্রতি এলার্জি আছে। এই পরীক্ষা বেশি সেন্সিটিভ মামলার ক্ষেত্রে করা হয় এবং এটি সবসময় ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে করা উচিত।

 

Sneezing at Morning: সকালে ঘুম ভাঙতেই একের পর এক হাঁচি হয়? কেন হচ্ছে এমন সমস্যা? না জানলে বড় বিপদ হতে পারে!

সকালে ঘুম থেকে উঠতেই অগুন্তি হাঁচি। আবার কারও সারা বছর ধরেই হতে থাকে খুসখুসে কাশি। হাসলে বা কোনও কারণে গলায় চাপ পড়লেই কাশতে থাকেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সকালে ঘুম থেকে উঠতেই অগুন্তি হাঁচি। আবার কারও সারা বছর ধরেই হতে থাকে খুসখুসে কাশি। হাসলে বা কোনও কারণে গলায় চাপ পড়লেই কাশতে থাকেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পুজোর সময়ে আবহাওয়ার হেরফের হলে ঠান্ডা-গরমে সর্দি, কাশি হয় অনেকেরই। কিন্তু তা ঠান্ডা লেগে হল না কি বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা থেকে অ্যালার্জিজনিত কারণে হল, তা বুঝতে পারছেন না।
পুজোর সময়ে আবহাওয়ার হেরফের হলে ঠান্ডা-গরমে সর্দি, কাশি হয় অনেকেরই। কিন্তু তা ঠান্ডা লেগে হল না কি বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা থেকে অ্যালার্জিজনিত কারণে হল, তা বুঝতে পারছেন না।
পুজোর সময়ে এই ধরনের ঠান্ডা লাগা নিয়ে ঘুরতে যেতে কিংবা ঠাকুর দেখতে যাওয়াও যথেষ্ট ঝুঁকির। ভিড়ের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেশি। ঠান্ডা লাগার মতো বিষয় নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে চান না অনেকেই। তবে সাধারণ কিছু লক্ষণ জেনে রাখলে বুঝতে সহজ হয়।
পুজোর সময়ে এই ধরনের ঠান্ডা লাগা নিয়ে ঘুরতে যেতে কিংবা ঠাকুর দেখতে যাওয়াও যথেষ্ট ঝুঁকির। ভিড়ের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও বেশি। ঠান্ডা লাগার মতো বিষয় নিয়ে চিকিৎসকের কাছে যেতে চান না অনেকেই। তবে সাধারণ কিছু লক্ষণ জেনে রাখলে বুঝতে সহজ হয়।
চিকিৎসকেরা বলেন, অ্যালার্জিজনিত কারণে নাক থেকে জল পড়ে। চোখ, নাক, মুখ এবং গলায় সুড়সুড় করতে পারে। কারও কারও গলা চুলকোয়। অ্যালার্জি হলে সাধারণত সর্দির ধরন স্বচ্ছ, পাতলা হয়। কিন্তু ব্যাক্টেরিয়াজনিত সংক্রমণ হলে শুধু ঠান্ডা লাগা নয়, সঙ্গে জ্বরও আসতে পারে।
চিকিৎসকেরা বলেন, অ্যালার্জিজনিত কারণে নাক থেকে জল পড়ে। চোখ, নাক, মুখ এবং গলায় সুড়সুড় করতে পারে। কারও কারও গলা চুলকোয়। অ্যালার্জি হলে সাধারণত সর্দির ধরন স্বচ্ছ, পাতলা হয়। কিন্তু ব্যাক্টেরিয়াজনিত সংক্রমণ হলে শুধু ঠান্ডা লাগা নয়, সঙ্গে জ্বরও আসতে পারে।
নিয়ন্ত্রণের উপায় কী? অ্যালার্জিজনিত সমস্যার অন্যতম কারণ হল বায়ুদূষণ। তাই ঘরের বাতাস দূষণমুক্ত রাখে এমন গাছ রাখতে পারেন। এয়ার পিউরিফায়ার ঘরে রাখতে পারেন। যা বদ্ধ জায়গার বাতাস দূষণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
নিয়ন্ত্রণের উপায় কী? অ্যালার্জিজনিত সমস্যার অন্যতম কারণ হল বায়ুদূষণ। তাই ঘরের বাতাস দূষণমুক্ত রাখে এমন গাছ রাখতে পারেন। এয়ার পিউরিফায়ার ঘরে রাখতে পারেন। যা বদ্ধ জায়গার বাতাস দূষণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রা কমতে শুরু করায় বাইরে ধুলোর পরিমাণ বাড়তে শুরু করে এই সময় থেকে। তাই সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মুখে মাস্ক ব্যবহার করাই ভাল।
বাতাসে আর্দ্রতার মাত্রা কমতে শুরু করায় বাইরে ধুলোর পরিমাণ বাড়তে শুরু করে এই সময় থেকে। তাই সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মুখে মাস্ক ব্যবহার করাই ভাল।
বাড়ি ফিরেই হাত-পা ভাল করে ধোয়া এবং জীবাণুমুক্ত করার পাশাপাশি নাসারন্ধ্রও জীবাণুমুক্ত করা জরুরি।
বাড়ি ফিরেই হাত-পা ভাল করে ধোয়া এবং জীবাণুমুক্ত করার পাশাপাশি নাসারন্ধ্রও জীবাণুমুক্ত করা জরুরি।
তাই ধৌতি পদ্ধতিতে নাক জীবাণুমুক্ত রাখার অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
তাই ধৌতি পদ্ধতিতে নাক জীবাণুমুক্ত রাখার অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Who should not eat Paneer: রোজই পনির খাচ্ছেন? বাচ্চাকেও দিচ্ছেন? জানুন কাদের জন‍্য পনির সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে

নিরামিষের মধ‍্যে পনির খুব জনপ্রিয়। পনির থেকে অনেক ধরনের রেসিপি তৈরি করা হয় এবং এগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু।

নিরামিষের মধ‍্যে পনির খুব জনপ্রিয়। পনির থেকে অনেক ধরনের রেসিপি তৈরি করা হয় এবং এগুলো খেতে খুবই সুস্বাদু।
ছানা থেকে তৈরি প্রচলিত দুগ্ধজাত খাদ্য হল পনির। সাধারণত ফুটন্ত দুধে লেবুর রস, ভিনেগার অথবা অম্লজাতীয় কোনও পদার্থ যোগ করে ছানা তৈরি করা হয় এবং সেই ছানা থেকেই তৈরি হয় পনির।
ছানা থেকে তৈরি প্রচলিত দুগ্ধজাত খাদ্য হল পনির। সাধারণত ফুটন্ত দুধে লেবুর রস, ভিনেগার অথবা অম্লজাতীয় কোনও পদার্থ যোগ করে ছানা তৈরি করা হয় এবং সেই ছানা থেকেই তৈরি হয় পনির।
নিরামিষভোজীদের মধ্যে পনির অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ পনির শরীরের প্রোটিনের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে। এটি গাঁটের ব্যথা কমাতেও খুব সাহায‍্য করে।
নিরামিষভোজীদের মধ্যে পনির অন্যতম জনপ্রিয় খাবার। প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ পনির শরীরের প্রোটিনের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে। এটি গাঁটের ব্যথা কমাতেও খুব সাহায‍্য করে।
তবে খুব বেশি কোনও কিছুই ভাল নয়। অতিরিক্ত পরিমাণে পনির খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের উপর কিছু বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। জেনে নিন কাদের পনির খাওয়া উচিত না।
তবে খুব বেশি কোনও কিছুই ভাল নয়। অতিরিক্ত পরিমাণে পনির খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের উপর কিছু বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। জেনে নিন কাদের পনির খাওয়া উচিত না।
অনলাইন ডায়েটিশিয়ান সারিয়া কৌর রাই জানিয়েছেন, ওজন কমানোর সময় এবং প্রেগনেন্সির সময় পনির কম খাওয়াই ভাল।
অনলাইন ডায়েটিশিয়ান সারিয়া কৌর রাই জানিয়েছেন, ওজন কমানোর সময় এবং প্রেগনেন্সির সময় পনির কম খাওয়াই ভাল।
পনিরে ল্যাকটোজ থাকে, যা দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্যে পাওয়া যায়। এর ফলে হজমের সমস্যা যেমন পেট ফোলা, ডায়রিয়া, বদহজম এবং পেটে ব্যথা হতে পারে।
পনিরে ল্যাকটোজ থাকে, যা দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্যে পাওয়া যায়। এর ফলে হজমের সমস্যা যেমন পেট ফোলা, ডায়রিয়া, বদহজম এবং পেটে ব্যথা হতে পারে।
দুধ বা দুগ্ধজাত খাবারে যাদের অ্যালার্জি হয় সেই লোকেদের মধ্যে পনির না খাওয়াই ভাল। তাহলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
দুধ বা দুগ্ধজাত খাবারে যাদের অ্যালার্জি হয় সেই লোকেদের মধ্যে পনির না খাওয়াই ভাল। তাহলে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Food Allergy in Children: কী করে বুঝবেন আপনার বাচ্চার কোন খাবারে অ্যালার্জি? উপায় বলে দিলেন শিশু বিশেষজ্ঞ

নয়াদিল্লি: মায়েরা যখন প্রথমবার শিশুদের শক্ত খাবার খাওয়ানো শুরু করেন, তখন অনেক সময়েই তাঁদের মনে একটা প্রশ্ন জাগে, এই খাবারটায় বাচ্চার অ্যালার্জি নেই তো?  কিন্তু, অত ছোট বাচ্চার কোন খাবারে অ্যালার্জি আছে, কোন খাবারে নেই তা আমরা জানব কী করে? কাংড়া ফোর্টিসের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ পুনীত আনন্দ সম্প্রতি তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার একটি পোস্টে এই বিষয়ক একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন। আপনার সন্তানের কোন খাবারে অ্যালার্জি রয়েছে, তা জানার একটি বিজ্ঞানসম্মত উপায় নেটিজেনদের সাথে শেয়ার করেছেন তিনি৷

আমাদের অনেকেরই অনেক ধরনের খাবারে অ্যালার্জি থাকে৷ কারও গরুর দুধে, ডিমে, কিছু বিশেষ ধরনের মাছে, এমনকি, চিনে বাদাম, আখরোট বা কাজুতেও অ্যালার্জি থাকতে পারে অনেকের৷

অ্যালার্জির কিছু প্রাথমিক লক্ষণও রয়েছে৷ আমরা প্রত্যেকেই লক্ষণগুলোর কথা কম বেশি জানি৷ সেই সমস্ত লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্রই আমরা সতর্ক হয়ে পড়ি৷

আরও পড়ুন: ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল! এই ৩ আয়ুর্বেদিক টোটকা অব্যর্থ দাওয়াই, দারুণ কাজ

যেমন, সারা শরীরে, ত্বকের বিভিন্ন জায়গায় লালচে ভাব এবং ফুসকুড়ি,  ঠোঁটের চারপাশে জ্বালা, বা পোড়ার অনুভূতি৷ ফুলে যাওয়া৷ বমি, ডায়ারিয়া, শ্বাস নিতে অসুবিধা হওয়া, খাওয়ার ১ থেকে ২ ঘণ্টা পরে, শিথিলতা, অজ্ঞান হওয়া ইত্যাদি।

বাচ্চার কোনও খাবারে অ্যালার্জি রয়েছে কি না জানতে ৩ দিনের নিয়ম (থ্রি ডে’স রুল) মেনে চলুন –

ডাঃ পুনীতের মতে, যে কোনও খাবারের অ্যালার্জির দিকে নজর রাখতে, আপনার শিশুকে ৩ দিন ধরে একই খাবার দিন। খাওয়ার পরে যদি আপনার শিশুর শরীরে অ্যালার্জির লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে অবিলম্বে তা খাওয়ানো বন্ধ করুন এবং চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

আরও পড়ুন: সুগারের রোগীদের কোন পর্যায়ে নিতে হয় ইনসুলিন? ওষুধ খেয়েও কি এড়ানো যায় না! জানালেন চিকিৎসক

আর যদি কোনও লক্ষণ দেখা না যায়, তাহলে চতুর্থ দিনে নতুন খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। এইভাবে আপনি শনাক্ত করতে পারবেন কোন খাবারে বাচ্চার অ্যালার্জি হচ্ছে আর কোনটায় নয়।

যদি আপনার সন্দেহ হয় যে, আপনার বাচ্চার কোনও খাবারে অ্যালার্জি আছে, তাহলে তাকে অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান। শিশুদের মধ্যে খাদ্য অ্যালার্জির দ্রুত শনাক্তকরণ এবং চিকিৎসা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অতএব,  এক্ষেত্রে এক সেকেন্ডও দেরি করা কাম্য নয়৷

Ridge Gourd Jhinga Side Effects: পাতলা ঝোলে-পোস্তর দোসর হিসেবে ঝিঙের দুর্দান্ত স্বাদ, তবে এই শারীরিক সমস্যাগুলি থাকলে খাওয়া যাবে না! জানুন

যে সব শাক-সবজিতে জলের পরিমাণ বেশি তার মঝ্যে অন্যতম হল ঝিঙে। বিশেষ করে গরমের দিনে চিকিৎসকেরা বলেন, পাতে ঝিঙে রাখতে। পাতলা মাছের ঝোল থেকে আলু পোস্তর মাঝে স্বাদ বাড়ানোর উপাদান হিসেবে ঝিঙের কদর শীর্ষে। তবে জানেন কি কয়েকটি শারীরিক সমস্যা থাকলে ঝিঙে খাওয়া একদম ঠিক না।
যে সব শাক-সবজিতে জলের পরিমাণ বেশি তার মঝ্যে অন্যতম হল ঝিঙে। বিশেষ করে গরমের দিনে চিকিৎসকেরা বলেন, পাতে ঝিঙে রাখতে।
পাতলা মাছের ঝোল থেকে আলু পোস্তর মাঝে স্বাদ বাড়ানোর উপাদান হিসেবে ঝিঙের কদর শীর্ষে। তবে জানেন কি কয়েকটি শারীরিক সমস্যা থাকলে ঝিঙে খাওয়া একদম ঠিক না।
গ্রীষ্মের সবজিগুলির মধ্যে অন্যতম ঝিঙে। এতে ভিটামিন-এ, বি, সি-সহ ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ফলে এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
গ্রীষ্মের সবজিগুলির মধ্যে অন্যতম ঝিঙে। এতে ভিটামিন-এ, বি, সি-সহ ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ফলে এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
সারা বছরই বাজারে কম বা বেশি ঝিঙে পাওয়া যায়। এটি খেলে শরীরের অনেক উপকার হয় কিন্তু অনেক শিশু আছে যারা ঝিঙে খেতে একদমই পছন্দ করে না। আবার আমাদের প্রিয় শাক-সবজির মধ্যেই এমন অনেক কিছু আছে যা উপকারের পাশাপাশি ক্ষতিও করে।
সারা বছরই বাজারে কম বা বেশি ঝিঙে পাওয়া যায়। এটি খেলে শরীরের অনেক উপকার হয় কিন্তু অনেক শিশু আছে যারা ঝিঙে খেতে একদমই পছন্দ করে না। আবার আমাদের প্রিয় শাক-সবজির মধ্যেই এমন অনেক কিছু আছে যা উপকারের পাশাপাশি ক্ষতিও করে।
পুষ্টিবিদ ড সুনীতা তাঁর পরামর্শে জানান,গুণে ভরপুর হলেও কখনও কখনও আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে চেনা এই সবজি। কিছু মানুষ আছে যাদের জন্য ঝিঙে বড় ঝুঁকি নিয়ে আসে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন মানুষের জন্য এবং কোন সমস্যায় ঝিঙে সেবন ক্ষতিকর হতে পারে।
পুষ্টিবিদ ড সুনীতা তাঁর পরামর্শে জানান,গুণে ভরপুর হলেও কখনও কখনও আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে চেনা এই সবজি। কিছু মানুষ আছে যাদের জন্য ঝিঙে বড় ঝুঁকি নিয়ে আসে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন মানুষের জন্য এবং কোন সমস্যায় ঝিঙে সেবন ক্ষতিকর হতে পারে।
এই সবুজ সবজি খেলে শরীরে অনেক পুষ্টিগত লাভ পাওয়া যায় বলেও পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। কিন্তু বমি এবং ডায়রিয়ার সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কখনও ঝিঙে খাওয়া উচিত নয়।
এই সবুজ সবজি খেলে শরীরে অনেক পুষ্টিগত লাভ পাওয়া যায় বলেও পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা। কিন্তু বমি এবং ডায়রিয়ার সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কখনও ঝিঙে খাওয়া উচিত নয়।
অন্যান্য অনেক শাক-সবজির মতো, ঝিঙেতে অক্সালেট থাকে, যা ক্যালসিয়াম শোষণের সিস্টেমে প্রভূত হস্তক্ষেপ করতে পারে। এক্ষেত্রে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের কিডনিতে পাথর তৈরিতে অবদান রাখতে পারে এই সবজি। তবে শাকসবজি সাধারণত রান্না করে খেলে তাতে অক্সালেটের পরিমাণ কমে যায়।
অন্যান্য অনেক শাক-সবজির মতো, ঝিঙেতে অক্সালেট থাকে, যা ক্যালসিয়াম শোষণের সিস্টেমে প্রভূত হস্তক্ষেপ করতে পারে। এক্ষেত্রে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের কিডনিতে পাথর তৈরিতে অবদান রাখতে পারে এই সবজি। তবে শাকসবজি সাধারণত রান্না করে খেলে তাতে অক্সালেটের পরিমাণ কমে যায়।
যারা অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছেন। সেই ব্যক্তিদের এটি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এটি খেলে আপনার সমস্যা অনেক বেড়ে যেতে পারে। সবুজ শাকসবজি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। স্যালাড আকারেও আপনি খেতে পারেন। কিন্তু সবার জন্য সব সবজি নিরাপদ নয়।
যারা অ্যালার্জির সমস্যায় ভুগছেন। সেই ব্যক্তিদের এটি খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। এটি খেলে আপনার সমস্যা অনেক বেড়ে যেতে পারে। সবুজ শাকসবজি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। স্যালাড আকারেও আপনি খেতে পারেন। কিন্তু সবার জন্য সব সবজি নিরাপদ নয়।
ত্বক সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদেরও এর সেবন এড়িয়ে চলতে হবে। এর সেবনের কারণে শরীরে নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের ঝিঙে খাওয়া এড়ানো উচিত। এ কারণে তাদের সন্তানদের সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
ত্বক সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদেরও এর সেবন এড়িয়ে চলতে হবে। এর সেবনের কারণে শরীরে নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের ঝিঙে খাওয়া এড়ানো উচিত। এ কারণে তাদের সন্তানদের সমস্যায় পড়তে হতে পারে।

Ears Itching Problem: আপনার কি খুব কান চুলকায়? কেন হয় এমন-কী করলে উপকার? জানুন ডাক্তারের পরামর্শ

আপনার কি খুব কান চুলকায়? হাতের কাছে যা পান তাই দিয়েই মাঝে মাঝে একটু কানটা চুলকে নিলে আরাম পান? কখনও ভেবে দেখেছেন কানের ভিতরে কেন চুলকানি হয়? কোনও রোগের লক্ষণ কি এটি নাকি সংক্রমণ হয়েছে? জানুন ডাক্তারের পরামর্শ।
আপনার কি খুব কান চুলকায়? হাতের কাছে যা পান তাই দিয়েই মাঝে মাঝে একটু কানটা চুলকে নিলে আরাম পান? কখনও ভেবে দেখেছেন কানের ভিতরে কেন চুলকানি হয়? কোনও রোগের লক্ষণ কি এটি নাকি সংক্রমণ হয়েছে? জানুন ডাক্তারের পরামর্শ।
আসলে, কান চুলকাতে থাকলে প্রথমে আঙুল দিয়ে আমরা প্রত্যেকেই খানিক আরাম পাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু না হলেই আমরা চোখা কোনও কিছু দিয়ে, যেমন দেশলাই কাঠি, ক্লিপ, সেফটিপিন, পেনের ঢাকনা জাতীয় বস্তু কানের ভিতর ঢুকিয়ে চুলকাই। এতে কিন্তু ক্ষতিই হয়।
আসলে, কান চুলকাতে থাকলে প্রথমে আঙুল দিয়ে আমরা প্রত্যেকেই খানিক আরাম পাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু না হলেই আমরা চোখা কোনও কিছু দিয়ে, যেমন দেশলাই কাঠি, ক্লিপ, সেফটিপিন, পেনের ঢাকনা জাতীয় বস্তু কানের ভিতর ঢুকিয়ে চুলকাই। এতে কিন্তু ক্ষতিই হয়।
মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের এমডি পুনম সচদেব জানিয়েছেন, কান চুলকানোর প্রথম কারণ হল আমাদের কানের ভিতরে জমতে থাকা ময়লা। একে আমরা ইয়ার ওয়্যাক্স বলি ইংরেজিতে। এটি আসলে শরীরের নিজস্ব পরিষ্কার করার পদ্ধতি, যেখানে মরা কোষগুলি একসঙ্গে ময়লার মতো জমতে থাকে। এর থেকে চুলকানি হতে পারে।
মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের এমডি পুনম সচদেব জানিয়েছেন, কান চুলকানোর প্রথম কারণ হল আমাদের কানের ভিতরে জমতে থাকা ময়লা। একে আমরা ইয়ার ওয়্যাক্স বলি ইংরেজিতে। এটি আসলে শরীরের নিজস্ব পরিষ্কার করার পদ্ধতি, যেখানে মরা কোষগুলি একসঙ্গে ময়লার মতো জমতে থাকে। এর থেকে চুলকানি হতে পারে।
খুব মোটা ভাবে ময়লা জমে গেলে কটনবাড দিয়ে খোঁচাখুঁচি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে কানের ড্রপ কিনতে হবে। সেটি ১-২ ফোঁটা দিলেই ওয়্যাক্স ভেঙে বেরিয়ে আসবে। তবে ঘন ঘন তা করা যাবে না, পরিমিত পরিমাণে ইয়ার ওয়্যাক্স না থাকলে কান চুলকাতে পারে।
খুব মোটা ভাবে ময়লা জমে গেলে কটনবাড দিয়ে খোঁচাখুঁচি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে কানের ড্রপ কিনতে হবে। সেটি ১-২ ফোঁটা দিলেই ওয়্যাক্স ভেঙে বেরিয়ে আসবে। তবে ঘন ঘন তা করা যাবে না, পরিমিত পরিমাণে ইয়ার ওয়্যাক্স না থাকলে কান চুলকাতে পারে।
এছাড়াও অনেক কারণে কানের ভিতরে চুলকায়। যেমন-- ঠান্ডা লেগে যাওয়া, অ্যালার্জি, কোনও ধরনের সংক্রমণ, একজিমা, সোরিয়াসিস জাতীয় ত্বকের সমস্যা।
এছাড়াও অনেক কারণে কানের ভিতরে চুলকায়। যেমন– ঠান্ডা লেগে যাওয়া, অ্যালার্জি, কোনও ধরনের সংক্রমণ, একজিমা, সোরিয়াসিস জাতীয় ত্বকের সমস্যা।
অনেক সময় কোনও খাবারের থেকেও অ্যালার্জি হয়ে কানের ভিতরে চুলকাতে পারে। বিশেষ করে কোনও ধরনের বাদাম, ফল থেকে অ্যালার্জি হলে কান চুলকায়। গলায় সংক্রমণ হলেও কান চুলকায়।
অনেক সময় কোনও খাবারের থেকেও অ্যালার্জি হয়ে কানের ভিতরে চুলকাতে পারে। বিশেষ করে কোনও ধরনের বাদাম, ফল থেকে অ্যালার্জি হলে কান চুলকায়। গলায় সংক্রমণ হলেও কান চুলকায়।
বর্ষার সময় অ্যালার্জি, ত্বকের সংক্রমণ, গলা-কানেক সংক্রমণ বাড়ে। জ্বর হলেও কান চুলকাতে পারে।
বর্ষার সময় অ্যালার্জি, ত্বকের সংক্রমণ, গলা-কানেক সংক্রমণ বাড়ে। জ্বর হলেও কান চুলকাতে পারে।
কানের সমস্যাই হোক আর শরীরের অন্য যে কোনও সমস্যাই হোক, সামান্যতে বা শুরু থেকেই একজন জেনারেল ফিজিশিয়ানের শরণাপন্ন হোন। তারপর প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
কানের সমস্যাই হোক আর শরীরের অন্য যে কোনও সমস্যাই হোক, সামান্যতে বা শুরু থেকেই একজন জেনারেল ফিজিশিয়ানের শরণাপন্ন হোন। তারপর প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।