Tag Archives: Ayodhya Hills

Ayodhya Hill Marathon 2024: শহরের বুকে তো অনেক হল, এবার প্রকৃতির মধ্যে ম্যারাথন, অযোধ্যা পাহাড়ে বসবে আসর

কলকাতা:  রবিবার ২৫ তারিখ পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় এক অন্য ধরণের সকালের সাক্ষী থাকবে৷ অযোধ্যা পাহাড়ে প্রথমবার বসতে চলেছে ম্যারাথনের আসর৷ রান ফর ট্রাইবাল নামের এই দৌড়কে আগ্রহ ইতিমধ্যেই তৈরি হচ্ছে৷ ভোর সাড়ে ছটায় শুরু হবে এই দৌড়৷

এইদিনের দৌড়ের শুরুতে ফ্ল্যাগ অফ অনুষ্ঠানে হাজির থাকবেন খেলাধুলো, রূপোলি পর্দার বিভিন্ন তারকারা৷ আদিবাসী জনগোষ্ঠীর থেকে ভবিষ্যতের খেলাধুলোর তারকা তুলে আনার জন্য এই প্রয়াস৷ এমনটাই জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা৷ এই ভবিষ্যতের তারকারা নিজেদের পারফরম্যান্স দিয়ে নিজেদের ও দেশের নাম উজ্জ্বল করবেন৷

আরও পড়ুন – Sourav Ganguly Meets Sukanta Majumdar: সুকান্ত মজুমদারকে হাসপাতালে দেখতে গেলেন সৌরভ, কেবিনের ভিডিও সামনে

এই প্ল্যাটফর্ম আদিবাসীদের কাছে একটা বড় মঞ্চ হতে চলেছে এমন মনে করেছেন আয়োজকরা৷ পাশাপাশি মোহনবাগানের  প্রাক্তন  তারকা হোসে ব্যারেটো৷

২৫ তারিখ সকাল সাড়ে ছটায় ম্যারাথন শুরু হওয়ার পর মেডেল ডিস্ট্রিবউশনের সময় রাখা হয়েছে সাড়ে আটটা৷ এরপর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের পর বিকেলে আবার স্থানীয় আদিবাসীদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থাকবে৷ এছাড়াও স্থানীয় বিশিষ্ট এবং পদ্মশ্রী প্রাপকদের দেওয়া হবে বিশেষ সম্মাননা৷

Purulia Pithepuli: ১৩ রকমের পিঠেপুলি! দুই বাংলার মিষ্টির স্বাদ এবার অযোধ্যার পাহাড়তলিতে, কোথায় পাবেন জেনে নিন

বেড়াতে কি যাচ্ছেন পুরুলিয়া? তাহলে লাল মাটির জেলাতে এবার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন পিঠে-পুলির। সেই খাবারেই থাকবে এপার ওপার বাংলার ছোঁয়া।
বেড়াতে কি যাচ্ছেন পুরুলিয়া? তাহলে লাল মাটির জেলাতে এবার স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন পিঠে-পুলির। সেই খাবারেই থাকবে এপার ওপার বাংলার ছোঁয়া।
মাঘের হাড় কাঁপানো শীতে মনটা পিঠে-পুলির জন্য আনচান করে। কিন্তু আগের মতো ঘরে ঘরে আর পিঠে পুলি বানানোর চল নেই। তাই পিঠে পুলির স্বাদ বর্তমান প্রজন্মকে মনে করাতে অভিনব উদ্যোগ নিল অযোধ্যা পাহাড়তলির একটি রিসর্টের রেস্তোরা।
মাঘের হাড় কাঁপানো শীতে মনটা পিঠে-পুলির জন্য আনচান করে। কিন্তু আগের মতো ঘরে ঘরে আর পিঠে পুলি বানানোর চল নেই। তাই পিঠে পুলির স্বাদ বর্তমান প্রজন্মকে মনে করাতে অভিনব উদ্যোগ নিল অযোধ্যা পাহাড়তলির একটি রিসর্টের রেস্তোরা।
এই রেস্তরাঁর পিঠে-পুলি উৎসব শুরু হয়েছে গত ১২ জানুয়ারি থেকে। চলবে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই উৎসবের সময়সীমা হচ্ছে প্রতিদিন দুপুর ১-টা থেকে রাত ১০-টা পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে যে কোনও পর্যটক অথবা পাহাড়তলির বাসিন্দারা এসে এই উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন।
এই রেস্তরাঁর পিঠে-পুলি উৎসব শুরু হয়েছে গত ১২ জানুয়ারি থেকে। চলবে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই উৎসবের সময়সীমা হচ্ছে প্রতিদিন দুপুর ১-টা থেকে রাত ১০-টা পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে যে কোনও পর্যটক অথবা পাহাড়তলির বাসিন্দারা এসে এই উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন।
এই উৎসব মেনুতে থাকছে পাটিসাপটা , দুধপুলি পিঠে , পুয়া পিঠে , চসির পায়েস , নকসি পিঠে , রসবড়া , নলেন গুড়ের পায়েস , কলার বড়া , ভাজা মুগ পুলি , সরভাপা পিঠে , ক্ষীরপুলি , পান পিঠে , সরুচুখলি সহ রকমারি স্বাদের পিঠে। রয়েছে মানভূমের সঙ্গে এপার-ওপার বাংলার স্বাদ মেশানো পিঠে-পুলির মস্ত আয়োজন।
এই উৎসব মেনুতে থাকছে পাটিসাপটা , দুধপুলি পিঠে , পুয়া পিঠে , চসির পায়েস , নকসি পিঠে , রসবড়া , নলেন গুড়ের পায়েস , কলার বড়া , ভাজা মুগ পুলি , সরভাপা পিঠে , ক্ষীরপুলি , পান পিঠে , সরুচুখলি সহ রকমারি স্বাদের পিঠে। রয়েছে মানভূমের সঙ্গে এপার-ওপার বাংলার স্বাদ মেশানো পিঠে-পুলির মস্ত আয়োজন।
মূলত কলকাতা শহর ও শহরতলিতে এই ধরনের পিঠে-পুলির উৎসব হতে দেখা যায়। এবার সেই ধাঁচেই এই উৎসব শুরু হল লাল মাটির জেলা পুরুলিয়াতে। এতে খুশি পাহাড়তলির বাসিন্দা-সহ পর্যটকেরা।
মূলত কলকাতা শহর ও শহরতলিতে এই ধরনের পিঠে-পুলির উৎসব হতে দেখা যায়। এবার সেই ধাঁচেই এই উৎসব শুরু হল লাল মাটির জেলা পুরুলিয়াতে। এতে খুশি পাহাড়তলির বাসিন্দা-সহ পর্যটকেরা।

Weekend Trip: কাঠখড় পুড়িয়ে আর উত্তরবঙ্গ নাই বা পাড়ি দিলেন, কলকাতার কাছেই ‘এই’ জায়গা এখন দারুণ

বিগত কয়েকদিনে কুয়াশার দাপট বেড়েছে পুরুলিয়া জেলায়। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকেছে সমগ্র অযোধ্যা পাহাড়। কুয়াশার দাপট এতখানি রয়েছে দেখে বোঝা যায় পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় নাকি দার্জিলিং-কালিম্পং‌।
বিগত কয়েকদিনে কুয়াশার দাপট বেড়েছে পুরুলিয়া জেলায়। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকেছে সমগ্র অযোধ্যা পাহাড়। কুয়াশার দাপট এতখানি রয়েছে দেখে বোঝা যায় পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় নাকি দার্জিলিং- কালিম্পং‌।
দু-দিনের ছুটিতে কাছে পিঠে বেড়ানোর সেরা ঠিকানা পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়। এই শীতের মৌসুমে অযোধ্যা পাহাড়ের চিত্রটা ভীষণ মনোরম থাকে। তাই বহু পর্যটক অযোধ্যা পাহাড়ে শীতে বেড়াতে আসেন।
দু-দিনের ছুটিতে কাছে পিঠে বেড়ানোর সেরা ঠিকানা পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়। এই শীতের মৌসুমে অযোধ্যা পাহাড়ের চিত্রটা ভীষণ মনোরম থাকে। তাই বহু পর্যটক অযোধ্যা পাহাড়ে শীতে বেড়াতে আসেন।
তবে এবারের এই শীতে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে বেড়াতে এলে মনে হবে যেন দার্জিলিং , কালিম্পং বা সিমলা চলে এসেছেন। ‌ অযোধ্যা পাহাড়ের তাপমাত্রা পাল্লা দিচ্ছে দার্জিলিংকে।
তবে এবারের এই শীতে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে বেড়াতে এলে মনে হবে যেন দার্জিলিং , কালিম্পং বা সিমলা চলে এসেছেন। ‌ অযোধ্যা পাহাড়ের তাপমাত্রা পাল্লা দিচ্ছে দার্জিলিংকে।
অযোধ্যা পাহাড়ে তাপমাত্রার পারদ অনেকখানি কম রয়েছে। তার উপর রয়েছে উত্তরে হাওয়ার দাপট। তাই এই তীব্র শীত ও কুয়াশার মাঝে পাহাড়ের স্বাদ চেটেপুটে উপভোগ করছেন পর্যটকেরা।
অযোধ্যা পাহাড়ে তাপমাত্রার পারদ অনেকখানি কম রয়েছে। তার উপর রয়েছে উত্তরে হাওয়ার দাপট। তাই এই তীব্র শীত ও কুয়াশার মাঝে পাহাড়ের স্বাদ চেটেপুটে উপভোগ করছেন পর্যটকেরা।
বেশ অনেক বছর পর এতখানি তীব্র ঠাণ্ডা পড়েছে অযোধ্যা পাহাড়ে। যা দেখে শহরতলীর বাসিন্দারাও বলছেন , এ যেন অযোধ্যা পাহাড় নয় দার্জিলিং বা সিমলা।
বেশ অনেক বছর পর এতখানি তীব্র ঠাণ্ডা পড়েছে অযোধ্যা পাহাড়ে। যা দেখে শহরতলীর বাসিন্দারাও বলছেন , এ যেন অযোধ্যা পাহাড় নয় দার্জিলিং বা সিমলা।
তাই কম খরচে ও কম সময়ে দার্জিলিং এর মত শীত উপভোগ করতে হলে চটপট চলে আসুন পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে। এই শীতে যেন অন্যরকম রূপে সেজে উঠেছে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়।
তাই কম খরচে ও কম সময়ে দার্জিলিং এর মত শীত উপভোগ করতে হলে চটপট চলে আসুন পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে। এই শীতে যেন অন্যরকম রূপে সেজে উঠেছে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়।

Purulia News: অযোধ্যা পাহাড়েও ‘চার তারা’! বিলাসিতায় ভরপুর মানভুমের এই পর্যটন কেন্দ্রে পা রাখলেই চমকে যাবেন!

পুরুলিয়া : পর্যটন মানচিত্রে এখন অন্যতম লাল মাটির জেলা পুরুলিয়া। সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে এই জেলায়। ছোট বড় নানান ধরনের হোমস্টে, রেসর্ট, হোটেল গড়ে উঠেছে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়কে কেন্দ্র করে। কিন্তু তার মধ্যেই চোখে পড়ার মতো আকর্ষণীয় জায়গা নিয়েছে এই বেসরকারি বিলাসবহুল চার তারা রেসর্ট। ‌

অন্দরমহল থেকে পরিষেবা এতখানি চোখ ধাঁধানো সুন্দর আর ঝাঁ চকচকে যা দেখলে বোঝা দায় পুরুলিয়া নাকি কলকাতা শহরের কোনও বিলাসবহুল রেসর্ট। সেখানে রয়েছে ১০৬টি রুম, ১oটি প্রাইভেট পুল ভিলা, কমন সুইমিং পুল, মিনি গলফ, বোটিং, আর্টিফিসিয়াল বিচ সাইড।

এছাড়াও মিলবেইন ডোর গেমস, কিডস সেকশন, প্লে গ্রাউন্ড, ফিসিং ডেক, মন্দির, মাল্টিপল কোর্ট, মর্নিং নেচার ওয়াক, ইভিনিং ফান গেমস। রেস্টুরেন্ট, কনফারেন্স হল, স্যালো, জিম, ওয়েডিং অ্যান্ড কর্পোরেট ইভেন্টস, ইলেকট্রনিক ভেহিকেল চারজিং ব্যবস্থা-সহ একাধিক আয়োজন রয়েছে এখানে।

পাশাপাশি রয়েছে চাইনিজ, নর্থ ইন্ডিয়ান, সাউথ ইন্ডিয়ান, কন্টিনেন্টাল, লেবানিজ, জাপানি সুসি, বেঙ্গলি ডিস, মানভূম এন্ড ট্রাইবাল ডিস, তন্দুর খানার এলাহী আয়োজন। এক কথায় বলা যায় অতিথিদের জন্য রাজকীয় আয়োজন রয়েছে এই রেসর্টে। বিরাট গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকলেই যেন এক সব পেয়েছির আসরে পৌঁছে গেলেন আপনি। একদিকে প্রকৃতি অন্যদিকে উন্নত মানের পরিষেবা সব নিয়ে যেন আপনার মন জয় করতে বদ্ধ পরিকর এখানে।

এ বিষয়ে ওই বেসরকারি সংস্থার ডাইরেক্টর কুশল আগারওয়াল বলেন, পুরুলিয়া হল দক্ষিণবঙ্গের এমন একটি জায়গা যেখানে শিল্প সংস্কৃতিকে মানুষ নতুন করে আবিষ্কার করতে চায়। মাওবাদী দমনের পর পুরুলিয়া পর্যটনের অন্যতম ভূমিকা পালন করছে এই বাংলায়। মানভূমির মাটির সঙ্গে এখানের ঐতিহ্য শিল্প সংস্কৃতি সবটাই জড়িয়ে রয়েছে তাই আমরা এখানে এই বিলাসবহুল আয়োজনের করেছি। যাতে পুরুলিয়াকে কেউ আর পিছিয়ে পড়া জেলা না বলতে পারে এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।

অযোধ্যা পাহাড়ে প্রতিনিয়তই গড়ে উঠছে একের পর এক হোটেল, রেসর্ট হোমস্টে। কিন্তু এই বেসরকারি রেসর্টের মত এত বড় জায়গা অযোধ্যা পাহাড়তলীতে এখনও পর্যন্ত আর হয়নি। এখানে বড়, বড় বিজনেস ইভেন্ট থেকে শুরু করে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং সবই চলে নিয়মিত। এক কথায় প্রত্যন্ত জেলার চিত্রটাই অনেকখানি পাল্টে যাচ্ছে এই রেসর্টের কল্যাণে। পাশাপাশি কর্মসংস্থানও হচ্ছে। শুধু বাংলা নয় পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকেও মানুষ উইকেন্ড ট্যুরে ছুটে আসছেন কুশলপল্লির টানে। আসছেন বিদেশী পর্যটকরাও।

শর্মিষ্ঠা বন্দ্যোপাধ্যায়

Weekend Tour: পাহাড়ের গা বেয়ে নেমে আসছে ঝরণা, যেন উপচে পড়া যৌবন, এখানে এলে মাস্ট ঘুরে দেখুন

বাঁকুড়া :  রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্র গুলির মধ্যে অন্যতম পুরুলিয়া। লাল মাটির এই জেলার অপরূপ সৌন্দর্যে মোহিত পর্যটকেরা। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে, সঙ্গে রূপ পরিবর্তন হয় সুন্দরী অযোধ্যার। কম-বেশি সারা বছরই পর্যটকদের আনাগোনা অযোধ্যার পাদদেশে হয়ে থাকলেও শীতের মরশুমে অযোধ্যা পাহাড়ে পর্যটকদের উপচে পড়া ভিড় দেখতে পাওয়া যায়।

এ বছরও তার কিছু ব্যতিক্রম হচ্ছে না। সুন্দরী অযোধ্যায় দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন পর্যটকেরা। পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্র গুলির মধ্যে অন্যতম বামনি ফলস। ‌ পুরুলিয়া বেড়াতে আসা পর্যটকেরা অতি অবশ্যই ঢু মারেন এই বামনি ফলসে। এর অপরূপ সুন্দর দৃশ্য মন কেড়ে নেয় পর্যটকদের।

আরও দেখুন- শীতে জবুথবু হয়ে হাড় কাঁপা এবার শুরু, ওয়েদারের মেগা মোচড়, দেখুন আপডেট

 

পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ে বামনি ফলসে আসা পর্যটকেরা বলেন , পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে এত সুন্দর একটি জায়গা রয়েছে সেটা অনেকেই কল্পনা করতে পারে না। পাহাড়, নদী, ঝর্ণারসংমিশ্রণে একেবারেই পরিপূর্ণ পুরুলিয়া জেলা। পুরুলিয়ার সৌন্দর্যের টানে বারবার তারা ছুটে আসেন। অনেক কিছুই পরিবর্তন হয়েছে বামনি ফলসে। পর্যটকদের সুবিধার্থে ছোট ছোট সিঁড়ি করা হয়েছে এতে পর্যটকরা অনেকটাই সুষ্ঠুভাবে ঘুরে দেখতে পারছেন বামনি ফলস। ফটোসেশনের জন্য আদর্শ জায়গা এটি।

পুরুলিয়া জেলার আনাচে-কানাচে রয়েছে নানান ঐতিহ্যের সম্ভার। তবে সুন্দরী অযোধ্যার অপরূপ দৃশ্য পর্যটকদের মনে অন্যরকম দাগ কাটে। আর অযোধ্যা পাহাড়ের অন্যতম আকর্ষণ বামনি ফলস। পশ্চিমবঙ্গের এই প্রত্যন্ত জেলা পুরুলিয়ার এই বামনি ফলস পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। তাই একবার হলেও এখানে ঢু মেরে যাচ্ছেন পর্যটকেরা।

Sharmistha Banerjee