Tag Archives: Ayurvedic Remedy

Ayurvedic Leaf: এই সাদা ফুলের গাছ অলৌকিক! চর্মরোগ, ব্যথা, জ্বর ও দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাবেন নিমেষে

কলকাতা: প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের ভারতে আয়ুর্বেদ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আয়ুর্বেদিক ওষুধ অনেক রোগের প্রতিষেধক প্রদান করে। এখন ভারতের বহু স্থানে মানুষ কেবল আয়ুর্বেদিক ওষুধের ওপর ভরসা করে থাকেন।

বিশেষ করে ছত্তিশগড়ে ব্যাপক ভাবে আয়ুর্বেদিক ওষুধ ব্যবহৃত হয়। এই ধারাবাহিকতায় আজকে আমরা আয়ুর্বেদিক গুণে সমৃদ্ধ একটি ঔষধি গাছের কথা বলছি, যা কানের ব্যথা, জ্বর, ক্লান্তি, দুর্বলতা এবং অক্সিজেনের মাত্রা বাড়াতে ইত্যাদি নানা শারীরিক সমস্যায় ব্যবহার করা হয়। এই উদ্ভিদ সুদর্শন নামে পরিচিত।

আরও পড়ুন: খালি পেটে, না ভরা পেটে…? কোন ‘হাঁটায়’ কমে ওজন! কোনটিতে সুগার-কোলেস্টেরল? গবেষণায় উঠে এল সত্যি!

রাজধানী রায়পুরের শ্রী নারায়ণ প্রসাদ অবস্থি সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজের সহকারী অধ্যাপক ড. রাজেশ সিং বলেন যে, সুদর্শন গাছে সাদা ফুল হয় এবং এর পাতা চামড়ার মতো লম্বা ও পুরু। সুদর্শন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। গ্রামাঞ্চলে এর পাতার রস কান ব্যথা, জ্বর এবং ক্লান্তির মতো সমস্যার জন্য একটি কার্যকর ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়। কানের ব্যথা হলে এর পাতার রস ব্যবহার করলে কানের ব্যথা উপশম হয়।

শারীরিক এবং মানসিক ক্লান্তিতে উপকারী

সুদর্শন গাছের কন্দ শক্তি বৃদ্ধিতে, উদ্যম আনতে এবং শরীরে কাজ করার ইচ্ছাশক্তি বাড়াতে খুবই কার্যকরী। এছাড়াও, এটি শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়াতেও ব্যবহৃত হয়, যার ফলে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

ত্বক সংক্রান্ত সমস্যার জন্যও কার্যকর

ত্বকের জন্যও সুদর্শন উদ্ভিদ খুবই উপকারী। এর পাতার রস ত্বকের সমস্যা যেমন ফোঁড়া, ব্রণ, ব্রণ, দাদ, চুলকানি, চুলকানি ইত্যাদি দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া এটি ক্ষত সারাতেও সহায়ক এবং এর রস চর্মরোগে বিশেষ উপকারী।

আরও পড়ুন: প্রোটিনের পাওয়ারহাউস…! বডিবিল্ডাররাও ব্যবহার করেন! ‘এই’ পাতা মানুষ থেকে পশু সবার জন্য আয়ুর্বেদের আশীর্বাদ

ড. রাজেশ সিং এর মতে, সুদর্শন উদ্ভিদ আয়ুর্বেদিক ওষুধের অনন্য বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। কানের ব্যথা থেকে শুরু করে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ানো, চর্মরোগ থেকে শরীরের ক্লান্তি দূর করা সব কিছুতেই এই গাছটি সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়। আয়ুর্বেদের এই অলৌকিক উদ্ভিদের গুরুত্ব প্রাচীনকালে যেমন ছিল আজও তেমনই রয়েছে।

 

 

Ayurvedic Remedies to Kidney Stone: কিডনিতে পাথর? ম্যাজিকের মতো কাজ করবে এই আয়ুর্বেদিক টোটকা, নিমেষে সারবে যন্ত্রণা

কিডনিতে পাথর মানে ব্যথা, যন্ত্রণায় জেরবার অবস্থা। ইদানীং এই রোগ খুব দ্রুত ছড়াচ্ছে। পাথর অপসারণে কাঁড়ি কাঁড়ি ট্যাবলেট খান অনেকেই। কেউ কেউ আবার আয়ুর্বেদের শরণাপন্ন হন। কারও উপশম হয়, কারও হয় না।

কিডনিতে অনেক রকমের সমস্যা হতে পারে। এর মধ্যে কিডনিতে পাথর সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা। চিকিৎসকরা বলেন, প্রত্যেক ব্যক্তির জীবনে একবার কিংবা দু’বার কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই রোগের বিভিন্ন ওষুধও রয়েছে। এতে কাজ না হলে অস্ত্রোপচার ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না।

পাথরের চিকিৎসায় সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ বলে মানা হয় সঙ্গেশ্বর মাহি-কে। এটা সহজেই শরীর থেকে যে কোনও ধরণের পাথর বের করে দেয়। অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয় না। মাছের মাথা থেকে সংগ্রহ করা হয় এই ওষুধ। মূলত ইউনানি চিকিৎসাতেই এর প্রচলন রয়েছে। পাথর দূর করার পাশাপাশি এই ওষুধ কিডনিকেও শক্তিশালী রাখে।

খেকরার রঞ্জিত সিং মেমোরিয়াল ক্লিনিকের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেন, ইউনানি ওষুধ তৈরিতে সঙ্গেশ্বর মাহি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। ট্যাবলেট এবং ক্যাপসুল আকারে বাজারেও পাওয়া যায়। মাছের মাথা থেকে সংগ্রহ করা হয় এই দ্রব্য। দেখতে পাথরের মতোই। বাজারেও সহজলভ্য। যে কোনও ধরণের পাথর অপসারণে এই ওষুধ ম্যাজিকের মতো কাজ করে।

আরও পড়ুন : শিঙাড়ায় নেই আলু! তবুও উপচে পড়ছে ক্রেতাদের ভিড়! কীসের টানে? জানলে চমকে যাবেন

সঙ্গেশ্বর মাহি প্রথমে শরীরের পাথরকে ভাঙে। তারপর প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেয়। ছোট পাথরের ক্ষেত্রে একটা বা দুটো ডোজেই চমৎকার কাজ হয়। এই ওষুধের কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই। বড় পাথর অপসারণেও এটা সমান কার্যকর। তবে সেক্ষেত্রে একাধিক ডোজের প্রয়োজন হত পারে।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলছেন, এই ওষুধ ব্যবহার করাও খুব সহজ। ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল আকারে ওষুধের দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। বিক্রি হয় মুদির দোকানেও। দেখতে অনেকটা সাদা রঙের পাথরের মতো। ভাল করে পিষে এর রস ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। দই এবং বাটার মিল্কের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়।

Weight Loss Tips: স্থূলতার যম…! কেজি কেজি ওজন কমাবে ঝড়ের গতিতে! ‘এই’ থিকথিকে তরল আয়ুর্বেদের আশীর্বাদ, দূরে ঠেলে ফেলে দেবে সব রোগ!

আপনারও কি ওজন নিয়ে সমস্যা? মোটা হয়ে যাচ্ছেন বলে সাজগোজে অনীহা? পুজো আসছে বলে ঘন ঘন জিমে দৌড়োচ্ছেন? আর নয়তো খাবারে উপোস শুরু করেছেন? এতে হিতে বিপরীত না হয়।
আপনারও কি ওজন নিয়ে সমস্যা? মোটা হয়ে যাচ্ছেন বলে সাজগোজে অনীহা? পুজো আসছে বলে ঘন ঘন জিমে দৌড়োচ্ছেন? আর নয়তো খাবারে উপোস শুরু করেছেন? এতে হিতে বিপরীত না হয়।
আজ বরং জেনে নিন আয়ুর্বেদের সেই সমাধান যা প্রায় প্রতিটি ঘরেই হাতের নাগালেই থাকে। আসলে জানলে অবাক হবেন যে এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি দুধ কিংবা জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে শরীরের ওজন দ্রুত কমতে শুরু করে।
আজ বরং জেনে নিন আয়ুর্বেদের সেই সমাধান যা প্রায় প্রতিটি ঘরেই হাতের নাগালেই থাকে। আসলে জানলে অবাক হবেন যে এমন কিছু খাবার রয়েছে, যেগুলি দুধ কিংবা জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে শরীরের ওজন দ্রুত কমতে শুরু করে।
যাঁরা নিজেদের শরীরের ওজন কমিয়ে ছিপছিপে হতে চান, তাঁরা রোজকার খাদ্যতালিকায় এই জিনিসটি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুযায়ী, ওজন কমাতে চাইলে ঈষদুষ্ণ জলের সঙ্গে মধু মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।
যাঁরা নিজেদের শরীরের ওজন কমিয়ে ছিপছিপে হতে চান, তাঁরা রোজকার খাদ্যতালিকায় এই জিনিসটি অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুযায়ী, ওজন কমাতে চাইলে ঈষদুষ্ণ জলের সঙ্গে মধু মিশিয়ে সেবন করতে পারেন।
আবার যাঁরা ওজন বাড়াতে চান, তাঁদের জন্যও সমান ভাবে উপকারী মধু। এর জন্য ঠান্ডা দুধে দুই চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। নিয়মিত এমনটা করা হলে ২০-২৫ দিনের মধ্যে ফারাকটা দেখা দিতে শুরু করবে।
আবার যাঁরা ওজন বাড়াতে চান, তাঁদের জন্যও সমান ভাবে উপকারী মধু। এর জন্য ঠান্ডা দুধে দুই চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন। নিয়মিত এমনটা করা হলে ২০-২৫ দিনের মধ্যে ফারাকটা দেখা দিতে শুরু করবে।
হলদওয়ানির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. বিনয় খুল্লর বলেন যে, ওজন বাড়ানোর জন্য দুধের সঙ্গে মধু খাওয়া যেতে পারে। এই পানীয় সেবন করলে তা ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর জন্য এক গ্লাস ঠান্ডা দুধে দুই চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে সেবন করতে হবে। এটি দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
হলদওয়ানির আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. বিনয় খুল্লর বলেন যে, ওজন বাড়ানোর জন্য দুধের সঙ্গে মধু খাওয়া যেতে পারে। এই পানীয় সেবন করলে তা ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর জন্য এক গ্লাস ঠান্ডা দুধে দুই চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে সেবন করতে হবে। এটি দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
আবার মধুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে তামা এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। যা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে ২০-২৫ দিনের মধ্যে দেহের ওজনের ক্ষেত্রে ফারাক দেখা দিতে শুরু করবে।
আবার মধুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে তামা এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। যা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে ২০-২৫ দিনের মধ্যে দেহের ওজনের ক্ষেত্রে ফারাক দেখা দিতে শুরু করবে।
ড. খুল্লর বলেন, আবার ওজন কমানোর জন্যও কার্যকর মধু। এর জন্য সেরা একটি রেসিপিও দিয়েছেন তিনি। ডা. খুল্লরের বক্তব্য, এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ গরম জলে সামান্য মধু যোগ করে প্রতিদিন সকালে পান করলে তা দেহের চর্বি গলাতে সাহায্য করে। আবার মধু ও জলের মিশ্রণ পেটের সমস্যার জন্যও দারুণ কাজ করে।
ড. খুল্লর বলেন, আবার ওজন কমানোর জন্যও কার্যকর মধু। এর জন্য সেরা একটি রেসিপিও দিয়েছেন তিনি। ডা. খুল্লরের বক্তব্য, এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ গরম জলে সামান্য মধু যোগ করে প্রতিদিন সকালে পান করলে তা দেহের চর্বি গলাতে সাহায্য করে। আবার মধু ও জলের মিশ্রণ পেটের সমস্যার জন্যও দারুণ কাজ করে।
এই মিশ্রণ শরীরের মেটাবলিজমকে ত্বরান্বিত করে। প্রতিদিন সকালে এই পানীয়টি খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। আপনি ২০-২৫ দিনের মধ্যে আপনার ওজনের পার্থক্য দেখতে শুরু করবেন।
এই মিশ্রণ শরীরের মেটাবলিজমকে ত্বরান্বিত করে। প্রতিদিন সকালে এই পানীয়টি খেলে ওজন কমাতে সাহায্য করবে। আপনি ২০-২৫ দিনের মধ্যে আপনার ওজনের পার্থক্য দেখতে শুরু করবেন।
ডা. খুল্লর বলেন, ৩টি আখরোট দুই চামচ মধুর সঙ্গে চিবিয়ে খেলে মানসিক রোগও নিরাময় হয়।
ডা. খুল্লর বলেন, ৩টি আখরোট দুই চামচ মধুর সঙ্গে চিবিয়ে খেলে মানসিক রোগও নিরাময় হয়।
এক ফোঁটা মধু চোখে লাগালে ছানির সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
এক ফোঁটা মধু চোখে লাগালে ছানির সমস্যা থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
আবার গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করলে দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ হয়। আর সর্দি-কাশি হলে তো মধুই ওষুধের কাজ করে। এই সময় নতুন মধু খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়। এর সঙ্গে আদার রস খেলে তো কথাই নেই!
আবার গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করলে দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ হয়। আর সর্দি-কাশি হলে তো মধুই ওষুধের কাজ করে। এই সময় নতুন মধু খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়। এর সঙ্গে আদার রস খেলে তো কথাই নেই!
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

 

Hair Fall Control Tips: আয়ুর্বেদের ‘মহৌষধ’! চুল ও ত্বকের বন্ধু, জলে জন্মানো এই গাছটি দুই মারণরোগের যম, জানুন

আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে এবং পাহাড়ি এলাকায় এমন অনেক গাছ পাওয়া যায় যা নানা ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই গাছগুলোর অত্যন্ত গুরুত্ব রয়েছে। এগুলো নিয়ম মেনে খেলে আমাদের শরীরের অনেক রোগ সেরে যায়।
আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে এবং পাহাড়ি এলাকায় এমন অনেক গাছ পাওয়া যায় যা নানা ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই গাছগুলোর অত্যন্ত গুরুত্ব রয়েছে। এগুলো নিয়ম মেনে খেলে আমাদের শরীরের অনেক রোগ সেরে যায়।
এই রকম একটি ঔষধি গাছ হল ওয়াটার হায়াসিন্থ বা জলকুম্ভী বা এক ধরনের কচুরিপানা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, কারণ এতে নানা ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে, যা ব্যবহার করে আমরা শরীরের অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
এই রকম একটি ঔষধি গাছ হল ওয়াটার হায়াসিন্থ বা জলকুম্ভী বা এক ধরনের কচুরিপানা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী, কারণ এতে নানা ধরনের পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে, যা ব্যবহার করে আমরা শরীরের অনেক মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
ওয়াটার হায়াসিন্থ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কারণ এতে রয়েছে নানা ধরনের ঔষধি গুণ। এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ সারাতে বিভিন্ন ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
ওয়াটার হায়াসিন্থ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কারণ এতে রয়েছে নানা ধরনের ঔষধি গুণ। এটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ সারাতে বিভিন্ন ঔষধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।
বরাবাঙ্কি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. অমিত ভার্মা (এমডি মেডিসিন) আমাদের জানিয়েছেন যে, ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, থায়ামিন, ভিটামিন ই, সোডিয়াম প্রভৃতি পর্যাপ্ত পরিমাণে জলে উপস্থিত থাকে।
বরাবাঙ্কি জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. অমিত ভার্মা (এমডি মেডিসিন) আমাদের জানিয়েছেন যে, ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, ক্যালসিয়াম, থায়ামিন, ভিটামিন ই, সোডিয়াম প্রভৃতি পর্যাপ্ত পরিমাণে জলে উপস্থিত থাকে।
এই খনিজগুলি চুলের সমস্যা, ব্রণ, ক্যানসার, ত্বকের সমস্যা, হাঁপানি ইত্যাদি সম্পর্কিত অনেক রোগে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।
এই খনিজগুলি চুলের সমস্যা, ব্রণ, ক্যানসার, ত্বকের সমস্যা, হাঁপানি ইত্যাদি সম্পর্কিত অনেক রোগে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।
হাঁপানি রোগীদের জন্যও ওয়াটার হাইসিন্থ উপকারী বলে মনে করা হয়। আসলে, হাঁপানি রোগীদের ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ওয়াটার হাইসিন্থে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
হাঁপানি রোগীদের জন্যও ওয়াটার হাইসিন্থ উপকারী বলে মনে করা হয়। আসলে, হাঁপানি রোগীদের ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ওয়াটার হাইসিন্থে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি পাওয়া যায়।
এই উদ্ভিদে ক্যানসারবিরোধী গুণাবলীও পাওয়া যায়। ক্যানসার-রোগীরা যদি এই গাছের পাতার রস করে, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খান, তাহলে এটি শরীরে ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে।
এই উদ্ভিদে ক্যানসারবিরোধী গুণাবলীও পাওয়া যায়। ক্যানসার-রোগীরা যদি এই গাছের পাতার রস করে, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খান, তাহলে এটি শরীরে ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে।
এছাড়াও যাঁদের চুল পড়া বা খুসকির মতো চুলের নানা সমস্যা থাকে, তাঁরা মাথায় ওয়াটার হায়াসিন্থের রস বা নির্যাস লাগালে তা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি চুল ভেঙে যাওয়া রোধ করে এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল করতেও সমান উপকারী।
এছাড়াও যাঁদের চুল পড়া বা খুসকির মতো চুলের নানা সমস্যা থাকে, তাঁরা মাথায় ওয়াটার হায়াসিন্থের রস বা নির্যাস লাগালে তা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি চুল ভেঙে যাওয়া রোধ করে এবং মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল করতেও সমান উপকারী।
ব্রণের সমস্যায় ওয়াটার হায়াসিন্থ খুবই উপকারী। ওয়াটার হায়াসিন্থে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ওয়াটার হায়াসিন্থের পাতা ত্বকে লাগালে বা এটি নিয়মিত সেবন করলে ত্বকের প্রদাহ কমে যায় এবং ত্বকে নতুন কোষ গজায়।
ব্রণের সমস্যায় ওয়াটার হায়াসিন্থ খুবই উপকারী। ওয়াটার হায়াসিন্থে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ওয়াটার হায়াসিন্থের পাতা ত্বকে লাগালে বা এটি নিয়মিত সেবন করলে ত্বকের প্রদাহ কমে যায় এবং ত্বকে নতুন কোষ গজায়।