Tag Archives: Bajaj

অফিসের দূরত্ব ২০ কিমির মধ্যে? মাত্র ৩২ টাকায় আপ-ডাউন, তাও নিজের গাড়িতে

কলকাতা: ভারতের অটোমোবাইল সেক্টর একটি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ব্যয়বহুল যানবাহনের পাশাপাশি, গাড়ি এবং বাইক উৎপাদনকারী সংস্থাগুলি সমাজের নিম্নতর অর্থনৈতিক গোষ্ঠীর মনের আশা পূরণ করতে কম দামে এবং সাশ্রয়ী মূল্যে অনেক যানবাহন নিয়ে আসছে।

এমন পরিস্থিতিতে বিস্ময়কর কাজ করেছে স্থানীয় একটি বাইক কোম্পানি। এটি বাজারে একটি ১২৫ সিসি বাইক লঞ্চ করেছে, যা মাইলেজের দিক থেকে বিখ্যাত বাইক প্লাটিনার জনক।

এখনও পর্যন্ত প্লাটিনাকে বাজারে সবচেয়ে সাশ্রয়ী বাইক বলা হচ্ছে। এটি একটি ১০০ এবং ১১০ সিসি বাইক এবং এর মাইলেজ প্রতি লিটারে প্রায় ৭০ কিমি। এর দাম প্রায় ৬০ হাজার টাকা।

আরও পড়ুন- WhatsApp ব্যবহার করছেন অনেক দিন হল, এই ৫ জিনিস মনে থাকে তো? ভুললেই কিন্তু মুশকিল

নিম্ন মধ্যবিত্তের কাছে এই বাইকটি খুবই জনপ্রিয়। এটি তৈরি করেছে বাজাজ কোম্পানি। কিন্তু, একই বাজাজ কোম্পানি বাজারে একটি বাইক লঞ্চ করেছে, যা ১০২ কিলোমিটার মাইলেজ দেয়। এর নাম বাজাজ ফ্রিডম।

সিএনজি বাইক –

আসলে, এটি একটি সিএনজি কাম পেট্রোল বাইক। ভারতের বাজারে এই প্রথম কোনও কোম্পানি সিএনজি বাইক লঞ্চ করল। মজার ব্যাপার হল পেট্রোলের সঙ্গে সঙ্গে এতে সিএনজিও রাখা যেতে পারে। এতে দুই কেজির একটি সিলিন্ডার দেওয়া হয়েছে।

সিএনজিতে এই বাইকটির মাইলেজ ১০২ কিমি বলা হয়। এই অনুসারে দিল্লি-এনসিআরে সিএনজি প্রতি কেজি ৮০ টাকা। এইভাবে বাইকের চলমান খরচ প্রতি কিলোমিটারে ৮০ পয়সা কম হবে। কারও অফিস যদি বাড়ি থেকে ২০ কিমি দূরে হয়, তাহলে এই বাইকটি দিয়ে প্রতিদিন মাত্র ৩২ টাকায় সিএনজিতে অফিসে যাতায়াত করা সম্ভব।

আরও পড়ুন- ভুলেও ‘এই’ মডিফিকেশন বাইকে করাবেন না, হতে পারে মোটা টাকা জরিমানা

বাজাজ কয়েকদিন আগেই এটি বাজারে এনেছে। এটি একটি ১২৫ সিসি বাইক এবং এর দাম প্রায় ১ লাখ টাকা। এটি দেখতে খুবই আকর্ষণীয় এবং মডেলটিও ভারী। এটি একটি ১২৫ cc ইঞ্জিন হওয়ার কারণে এর কার্যক্ষমতাও চমৎকার।

এখন দেখার বিষয় গ্রাহকরা কীভাবে এটি গ্রহণ করে। কোম্পানি এই বাইকটির খুব প্রচার করছে। এর সবচেয়ে বড় ইউএসপি হল এর মাইলেজ।

Bajaj CNG motorbike: বিশ্বের প্রথম সিএনজি বাইক আনল বাজাজ, এক লিটারে কত কিলোমিটার পাড়ি? শুনলে হা হয়ে যাবেন

নয়াদিল্লি: বিশ্বের প্রথম সিএনজি চালিত মোটরবাইক আনল বাজাজ৷ দিল্লির একটি অটো শো-তে এই বাইকটি লঞ্চ করা হয়েছে৷ তবে সিএনজি-র পাশাপাশি এই বাইক পেট্রলেও চালানো যাবে৷

বাজাজই প্রথম সংস্থা যারা সিএনজি চালিত মোটরবাইক নিয়ে এল৷ আপাতত ভারতের বাজারেই নিয়ে আসা হবে ১২৫ সিসি-র এই মোটরবাইক৷ মডেলটির নাম দেওয়া হয়েছে ফ্রিডম ১২৫৷ ভাল সাড়া পাওয়া গেলে ভারতের বাজারে সিএনজি চালিত আরও বাইকের মডেল নিয়ে আসা হবে বলেই সংস্থা সূত্রে খবর৷ ভারতের পাশাপাশি এই মোটরবাইক বিদেশেও রফতানি করার পরিকল্পনা রয়েছে বাজাজের৷

আরও পড়ুন: এ কী হল! ৪০ জন খুদে পড়ুয়া নিয়ে সজোরে ধাক্কা মারল বাস… মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

জানা গিয়েছে, মোটরবাইকের হ্যান্ডেলেই একটি সুইচ থাকবে যা চাপলেই বাইক পেট্রল থেকে সিএনজি মোডে চলে যাবে৷ আবার ওই সুইচটি চাপলেই ফের সিএনজি মোডে চলবে বাইক৷ বাজাজের এই বাইকে দু লিটারের একটি সিএনজি ট্যাঙ্ক রয়েছে৷ ফুল ট্যাঙ্ক সিএনজি ভরলে ৩০০ কিলোমিটার যাবে এই বাইক৷

সিএনজি বাইকে জ্বালানি খরচ কত?

বাইকটির লঞ্চ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণমন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি৷ তিনি জানান, সিএনজি চালিত বাইক চালানোর খরচ কিলোমিটার প্রতি মাত্র ১ টাকায় দাঁড়াবে৷

সবথেকে লম্বা সিট

সংস্থার এমডি রাজীব বাজাজ জানিয়েছেন, বাইকটির আরও একটি বৈশিষ্ট্য হল এটির সিট অন্যান্য যে কোনও বাইকের থেকে লম্বা৷ ফলে পরিবার নিয়ে সফরের জন্য আদর্শ এই ফ্রিডম ১২৫৷ রাজীব বাজাজের কথায়, এই বাইকে বাচ্চাকে কোলে নিয়ে বসতে হবে না৷

সিএনজি এবং ব্যাটারি চালিত বাইকের সুবিধা-অসুবিধা

ভারতের বাজারে অনেকদিনই ব্যাটারি চালিত স্কুটার এবং বেশ কিছু বাইক এসেছে৷ তবে ব্যাটারি চালিত বাইক অথবা স্কুটির অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হল চার্জ করতে অনেকটা সময় চলে যায়৷ আর একটি সমস্যা হল ব্যাটারি চালিত স্কুটির বা মোটরবাইকের তুলনায় সিএনজি চালিত এই বাইকের মাইলেজ অনেক বেশি৷ তবে জ্বালানির খরচের হিসেবের দিক দিয়ে ব্যাটারি চালিত বাইক বা স্কুটিই সস্তা৷ তাছাড়া, ভারতে এখনও সিএনজি পাম্পের সংখ্যা কম৷

তবে বাজাজের নতুন এই বাইকের দাম এখনও জানা যায়নি৷ যদিও একটি সূত্রের খবর, ফ্রিডম ১২৫-এর দাম শুরু হতে পারে ৯৫ হাজার টাকা থেকে৷

বিশ্বের প্রথম সিএনজি বাইক আনছে বাজাজ, লঞ্চ হবে ৫ জুলাই, দুর্দান্ত ফিচার

কলকাতা: বিশ্বের প্রথম সিএনজি বাইক লঞ্চ করতে চলেছে বাজাজ অটো। ৫ জুলাই কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণ মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ি পুণেতে বাজাজের সিএনজি বাইক উন্মোচন করবেন। বাইকের নাম হতে পারে ‘ব্রুজার’। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানানো হয়নি।

কোম্পানি প্রথমে ১৮ জুন লঞ্চের দিন ঘোষণা হয়েছিল। পরে তা বদলে ৫ জুলাই করা হয়। বাজাজের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রাকেশ শর্মা জানিয়েছেন, প্রথম সিএনজি বাইককে আরও বেশি সাশ্রয়ী এবং দুর্দান্ত ডিজাইন দিতে যথেষ্ট সময় ব্যয় করছে কোম্পানি।

অধিকাংশ রাজ্যেই পেট্রোলের দাম দীর্ঘদিন ধরেই ১০০ টাকার কাছাকাছি। দেশে ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল চালু হলেও, চল অতটা এখনও হয়নি। এই পরিস্থিতিতে সিএনজি বাইক নিখুঁত বিকল্প হতে পারে। বাজাজ সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চলেছে।

আরও পড়ুন- এসি বিক্রি হচ্ছে হু হু করে! গরমের জন্য? না, রয়েছে আরও বড় কারণ, ফাঁস তথ্য

বাজাজ সিএনজি বাইকের সম্ভাব্য ফিচার: বাজাজের সিএনজি বাইকে ডাবল ক্রেডের ফ্রেমের উপর ‘স্লোপার ইঞ্জিন’ থাকতে পারে। এই ইঞ্জিনের বিস্তারিত এখনও প্রকাশ করা হয়নি, তবে ১১০ থেকে ১৫০ সিসি-র ইঞ্জিন হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

পেট্রোল এবং সিএনজি, দুটোতেই চলবে। চালক সহজেই দুটি জ্বালানি বিকল্পের মধ্যে যে কোনও একটিতে স্যুইচ করতে পারবেন। এছাড়া ৫ স্পিড গিয়ারবক্স থাকবে।

একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বাজাজ সিএনজি বাইকের সিএনজি ট্যাঙ্ক বাইকের কাঠামোর ভিতরেই বসানো হচ্ছে। এই সেটআপের ফলে সিএনজি ট্যাঙ্ক সুরক্ষিত থাকবে।

পেট্রোল ট্যাঙ্ক যেখানে থাকে সেখানেই থাকবে। এছাড়া সার্কুলার এলইডি হেডলাইট, ছোট সাইড ভিউ মিরর, কভারড সিএনজি ট্যাঙ্ক, লম্বা সিঙ্গেল সিট, হ্যান্ড গার্ড, অ্যালয় হুইল, ফ্রন্ট ডিস্ক ব্রেক এবং ডিজিটাল স্পিডোমিটারের মতো ফিচার থাকতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।

আরও পড়ুন- সাবধান! WhatsApp-এর কারণে হ্যাকারের পাল্লায় পড়লেই সর্বনাশ, এই ভুলগুলি করবেন না

অপারেটিং এবং জ্বালানি খরচ কতটা কমতে পারে: রিপোর্ট অনুযায়ী সিএনজি ফুরিয়ে গেলে ব্যাকআপ হিসেবে কাজ করার জন্য ছোট পেট্রোল ট্যাঙ্ক থাকবে। এটি অতিরিক্ত পরিসীমা অফার করবে।

বাজাজ অটো দাবি করেছে, নতুন সিএনজি বাইক অপারেটিং এবং জ্বালানি খরচ ৫০ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেবে। বাইকের দুটি ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ করা হতে পারে।

চমক দিল বাজাজ! অনেকের প্রিয় Pulsar এবার নতুন ফিচার নিয়ে হাজির, দেখার মতো লুক

কলকাতা: নিঃশব্দে Pulsar 220F লঞ্চ করল বাজাজ। সেমি-ফেয়ারড বাইকগুলি ডিলারের কাছে পাঠানোর কাজও শুরু হয়েছে। Pulsar 220F দেখতে অনেকটা N150, N160, NS200 এবং সম্প্রতি লঞ্চ হওয়া N250 মডেলগুলোর মতোই। তবে বাজার এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে Pulsar 220F লঞ্চের ঘোষণা করেনি।

বাজাজের Pulsar 220F-এর দাম এখনও সামনে আসেনি। তবে ১.৪০ থেকে ১.৪৫ লাখ (এক্স শো-রুম) টাকা হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। আপাতত বাজাজের Pulsar 220F-এর নতুন আপডেটগুলোতে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুন- গাড়িতে টানা কতক্ষণ AC চললে ১ লিটার তেল পোড়ে জানেন? উত্তর জানলে মাথা ঘুরবে!

2024 Bajaj Pulsar 220F: নতুন কী রয়েছে: 2024 Pulsar 220F-এর সবচেয়ে বড় সংযোজন হল সম্পূর্ণ-ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল যাতে টার্ন-বাই-টার্ন নেভিগেশন, বাজাজ রাইড কানেক্ট অ্যাপের মাধ্যমে ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি এবং গিয়ার পজিশন ইন্ডিকেটরের মতো সুবিধা পাবেন চালক। নতুন ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল মানে পালসার 220F স্ক্রিনের বিভিন্ন মেনুতে টগল করার জন্য বাম দিকে একটি নতুন সুইচগিয়ারও দেওয়া হয়েছে।

আরেকটি বড় আপডেট হল, Pulsar 220F-এর ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টারের ঠিক পাশে একটি USB চার্জিং পোর্ট দিয়েছে বাজাজ। ডিজাইন একই রয়েছে। তবে বাইকে নতুন লুক দেওয়ার জন্য নতুন গ্রাফিক এবং নতুন ক্রেশ গার্ড যোগ করা হয়েছে।

2024 Bajaj Pulsar 220F: পুরনো মডেলের সঙ্গে কী কী মিল: আগেই বলা হয়েছে, ডিজাইনে কোনও পরিবর্তন হয়নি। Pulsar 220F-এ একই হ্যালোজেন প্রজেক্টর হেডল্যাম্প দেওয়া হয়েছে।

দু’দিকে LED পজিশন ল্যাম্প। আপাতত দুটি মিশ্র রঙের তিনটি ভ্যারিয়েন্ট পাওয়া যাচ্ছে, কালো ও ধূসর, কালো ও নীল এবং কালো ও লাল। বাজাজ সাইড প্যানেল এবং স্প্লিট-স্টাইলের আসনগুলিতে কার্বন ফাইবার ট্রিটমেন্টও ধরে রেখেছে।

আরও পড়ুন- ৫ স্টার না ৩ স্টার দেওয়া এসি কিনবেন? বিদ্যুতের বিল কমাতে হলে এখুনি জানুন

ইঞ্জিন কনফিগারেশনও একই রাখা হয়েছে। 220cc এয়ার/অয়েল-কুলড মোটরচালিত যা 20.4 bhp এবং 18.5 Nm পিক টর্ক উৎপন্ন করে। এই ইঞ্জিনটি ৫ স্পিড গিয়ারবক্সের সঙ্গে যুক্ত।

ভারতীয় বাজারে Pulsar 220F-কে সরাসরি টক্কর দেওয়ার মতো কেউ নেই। তবে Hero Karizma XMR এবং TVS Ronin-এর মতো মডেলগুলি বিকল্প হিসেবে বিবচেনা করা যেতে পারে।

৩ মে বড় চমক দেবে Bajaj! আসছে ‘নতুন’ Pulsar, লঞ্চের আগে হইচই ফেলে দিল টিজার

কলকাতা: ৩ মে বাজারে আসছে Bajaj Pulsar NS400। তার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাইকের টিজার লঞ্চ করল বাজাজ। Pulsar NS400 হতে চলেছে ফ্ল্যাগশিপ মোটরসাইকেল।

বাজাজের যে কোনও বাইকের তুলনায় এতেই থাকছে সবচেয়ে ক্ষমতাসম্পন্ন ইঞ্জিন। শুধু তাই নয় Bajaj Pulsar NS400 লঞ্চের ঠিক আগে বাজাজ ‘দ্য ফাস্টেস্ট ইন্ডিয়ান’-এর প্রত্যাবর্তনের ইঙ্গিতও দিয়েছে। পালসার 220F-এর সমার্থক ছিল এই ট্যাগলাইন।

টিজার ভিডিও-তে Bajaj Pulsar NS400-র গতির আভাস মিলেছে। এটাই হতে চলেছে বাজাজ ব্র্যান্ডের সবচেয়ে দ্রুত গতির বাইক। থাকছে 399cc-র সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। শোনা যাচ্ছে, KTM-এর সঙ্গে জুড়ে KTM 390 Duke শক্তি দেবে। যাইহোক, এতে রি-টিউনড ইঞ্জিনও থাকতে পারে, যা খরচ কম রাখার জন্য KTM-এর তুলনায় কিছুটা কম শক্তি এবং টর্ক তৈরি করবে।

আরও পড়ুন- বন্ধ হয়ে যাবে সমস্ত কল সেন্টার! চাকরি যাবে অনেকের! বড় তথ্য সামনে আনল TCS

Pulsar NS200 এবং Dominar 400-তেই একই জিনিস দেখা গিয়েছে, এতেও KTM পার্টনারদের তুলনায় রি-টিউনড ইঞ্জিন ছিল। তাই Pulsar NS400-তে ৬ স্পিড গিয়ারবক্সের সঙ্গে পেয়ার করার সময় 40 bhp এবং 35-37 Nm পিক টর্ক মিলতে পারে বলে অনুমান করছেন বিশেষজ্ঞরা।

পাশাপাশি এও অনুমান করা হচ্ছে, অ্যাসিস্ট-এন্ড-স্লিপার ক্লাচ, ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি-সহ ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল, অল-এলইডি লাইটিং, ইউএসডি ফ্রন্ট ফর্ক, ডিস্ক ব্রেক, ডুয়াল-চ্যানেল ABS এবং সম্ভবত ট্র্যাকশন কন্ট্রোলও দেওয়া হতে পারে।

বলে রাখা ভাল, Pulsar N250-এ ট্র্যাকশন কন্ট্রোলার রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অন্যান্য প্রাথমিক সেটআপ। বাজাজ পালসার NS400 রাইড-বাই-ওয়্যারের মাধ্যমে ট্র্যাকশন কন্ট্রোল করতে পারে।

বাইকটি 17-ইঞ্চি অ্যালয়-এর উপর রাইড করবে। এবং টিজার দেখে অনুমান করা হচ্ছে, এতেও NS200-র মতো অ্যালয় ডিজাইন থাকতে পারে। ফলে ফ্ল্যাগশিপ পালসারে মোটা টায়ার হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

Bajaj Pulsar NS400-র ডিজাইন কেমন হবে, টিজারে তার কোনও ইঙ্গিত মেলেনি। আপাতত এটা রহস্য। NS সিরিজের স্টাইলিং প্রযুক্তিগতভাবে এক দশকের পুরনো।

আরও পড়ুন- কথায় কথায় ফোন পে, গুগল পে করেন? ‘এই’ ভুল ডেকে আনবে মারাত্মক বিপদ, সাবধান!

Pulsar NS400-তে নতুন কিছু থাকবে না কি আগের ডিজাইনই, ৩ মে-র আগে তা জানার উপায় নেই। তবে বডি গ্রাফিক্স এবং একাধিক রঙের ভ্যারিয়েন্টে পেশিবহুল লুকেই NS400 হাজির হতে পারে বলে অনুমান। নতুন চেসিস-ও এর জন্য প্রাসঙ্গিক হতে চলেছে।