Tag Archives: Bike

আপনার বাইকের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ‘জিনিস’ এটি! এই ব্যাপারে ভুল করলে খরচ বাড়বে

কলকাতা: বাইকের ইঞ্জিনের জন্য সঠিক তেল নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি সরাসরি বাইকের ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা, জীবন এবং নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে।

ইঞ্জিনের তেল ভুল নির্বাচন করা হলে এটি ইঞ্জিনের আয়ু কমাতে পারে এবং বাইকের কর্মক্ষমতাও কমিয়ে দিতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কেন বাইকের ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে সঠিক তেল বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং ভুল তেল ব্যবহারের কারণে কী কী সমস্যা হতে পারে।

১) ইঞ্জিনের ঘর্ষণ কমায়:

বাইকের ইঞ্জিনের সঠিক তেল ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশের মধ্যে ঘর্ষণ কমায়। এর ফলে ইঞ্জিনের অংশে কম পরিধান হয়। ভুল তেল বেশি ঘর্ষণ ঘটাবে, যার কারণে ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

আরও পড়ুন- বাইক আছে আপনার? কতদিন আর কত কিমি পর সার্ভিস করান? জেনে নিন নিয়ম কী!

২) ইঞ্জিনের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে:

বাইকের ইঞ্জিনের তেল ইঞ্জিন ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। তেলের গ্রেড সঠিক না হলে, ইঞ্জিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। যা অতিরিক্ত গরম এবং ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ায়।

৩) ইঞ্জিন পরিষ্কার করে:

বাইকের ইঞ্জিনের তেল ইঞ্জিনে জমে থাকা কণা এবং ময়লা পরিষ্কার করে। তেল সঠিক পরিমাণে না থাকলে, ময়লা জমে যা ইঞ্জিনকে ব্লক করে এবং ক্ষতি করতে পারে।

৪) জ্বালানি জন্য পকেটের উপর প্রভাব –

বাইকের ইঞ্জিনে সঠিক তেল ব্যবহার করলে জ্বালানি খরচ কমে যায়, কারণ ইঞ্জিন কম ঘর্ষণে বেশি দক্ষতার সঙে চলে। ভুল তেলের কারণে, ইঞ্জিনকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়, যা জ্বালানি খরচ বাড়ায়।

৫) ইঞ্জিনের আয়ু বাড়ায়:

বাইকের ইঞ্জিনের সঠিক তেল ইঞ্জিনের অংশগুলিকে রক্ষা করে, যার ফলে দীর্ঘ জীবন হয়। ভুল তেল দ্রুত ইঞ্জিনের ক্ষতি করতে পারে এবং ব্যয়বহুল মেরামতের প্রয়োজন।

আরও পড়ুন- ব্যাঙ্কের মতো LIC-তেও ডিজিটাল বিপ্লব? Infosys-কে বড় দায়িত্ব জীবন বিমা সংস্থার

৬) তেলের গুরুত্ব:

প্রতিটি বাইকের ইঞ্জিনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ধরনের তেল প্রয়োজন। তেল খুব ঘন বা পাতলা হলে ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ ঠিকমতো কাজ করতে পারবে না, যা ইঞ্জিনের ক্ষতি করতে পারে।

৭) ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতা:

তেল বাইকের ইঞ্জিনকে মসৃণভাবে চলতে সাহায্য করে, যা বাইকের কর্মক্ষমতা উন্নত করে। ভুল তেলের কারণে ইঞ্জিন মন্থর হয়ে যেতে পারে এবং কর্মক্ষমতা খারাপ হতে পারে।

8) জলবায়ু অনুযায়ী তেল নির্বাচন:

ঠান্ডা এবং গরম আবহাওয়া অনুযায়ী তেলের সঠিক গ্রেড নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। তেলের ভুল গ্রেড নির্বাচন করা হলে, তেল ঠান্ডা এবং তাপে পাতলা হয়ে যাবে, যা ইঞ্জিনের ক্ষতি করতে পারে।

৯) ওয়্যারেন্টি এবং রক্ষণাবেক্ষণ:

কেউ যদি নিজেদের বাইকের ওয়ারেন্টি বজায় রাখতে চায়, তবে শুধুমাত্র প্রস্তুতকারকের দ্বারা সুপারিশকৃত ইঞ্জিন তেল ব্যবহার করা উচিত। ভুল তেল ব্যবহার বাইকের ওয়ারেন্টি বাতিল করতে পারে।

১০) তেল পরিবর্তনের ব্যবধানে মনোযোগ:

সঠিক তেল ব্যবহার করা এবং এটি নিয়মিত পরিবর্তন করাও গুরুত্বপূর্ণ। যদি দীর্ঘদিন তেল পরিবর্তন না করা হয় বা ভুল তেল ব্যবহার করা হয়, তাহলে ইঞ্জিনে ময়লা জমে বাইকের কর্মক্ষমতা ব্যাহত হতে পারে।

বাইকের ইঞ্জিনের নিরাপত্তা, কর্মক্ষমতা এবং জীবনের জন্য সঠিক তেল নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভুল তেল ব্যবহার করলে ইঞ্জিনের ক্ষতি, অতিরিক্ত গরম, উচ্চ জ্বালানি খরচ এবং মেরামত ব্যয়বহুল হতে পারে। অতএব, বাইক প্রস্তুতকারকের নির্দেশিকা অনুযায়ী বাইকের ইঞ্জিনের জন্য তেল নির্বাচন করা উচিত এবং নিয়মিত এই ধারা বজায় রাখতে হবে।

দিনের শুরুতে বাইকে স্টার্ট দেওয়ার সময় এই ছোট্ট ভুলটা করেন বেশিরভাগ মানুষ; ১০ সেকেন্ড বাঁচানোর চক্করে দিতে হয় বড়সড় মাসুল

Bike Tips: বাইক এবং স্কুটার চালানো শেখাতে পারবেন প্রচুর মানুষ। কিন্তু অনেকেই কিছু ছোট্ট ছোট্ট বিষয় সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকেন না। যার গভীর প্রভাব পড়ে বাইক অথবা স্কুটার চালানোর অভিজ্ঞতার উপর। আসলে বাইকের মধ্যে নানা ধরনের যন্ত্রাংশ থাকে। যদি সেগুলির কার্যকারিতা ঠিকঠাক থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। মসৃণ ভাবে চলে বাইক।
Bike Tips: বাইক এবং স্কুটার চালানো শেখাতে পারবেন প্রচুর মানুষ। কিন্তু অনেকেই কিছু ছোট্ট ছোট্ট বিষয় সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকেন না। যার গভীর প্রভাব পড়ে বাইক অথবা স্কুটার চালানোর অভিজ্ঞতার উপর। আসলে বাইকের মধ্যে নানা ধরনের যন্ত্রাংশ থাকে। যদি সেগুলির কার্যকারিতা ঠিকঠাক থাকে, তাহলে তো কথাই নেই। মসৃণ ভাবে চলে বাইক।
মাঝেমধ্যেই বহু মানুষ নিজেদের বাইক সকালে স্টার্ট দিয়ে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু এখানেই বারবার ছোট্ট একটা ভুল তাঁরা করেই যান। যা বাইকের ইঞ্জিন এবং ক্লাচ প্লেটের আয়ু অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। দেখে নেওয়া যাক, সকালে বাইক স্টার্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা কী কী ভুল করে থাকেন।
মাঝেমধ্যেই বহু মানুষ নিজেদের বাইক সকালে স্টার্ট দিয়ে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু এখানেই বারবার ছোট্ট একটা ভুল তাঁরা করেই যান। যা বাইকের ইঞ্জিন এবং ক্লাচ প্লেটের আয়ু অনেকাংশে কমিয়ে দেয়। দেখে নেওয়া যাক, সকালে বাইক স্টার্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁরা কী কী ভুল করে থাকেন।
বাইক স্টার্ট দেওয়ার পর মাসুল গুনতে হবে এই ভুলের: দেখা যায় যে, বেশিরভাগ মানুষ সকালে নিজেদের বাইক স্টার্ট দেন। এরপর তা গিয়ারে রেখে বেরিয়ে পড়েন। বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে সাধারণ একটা অভ্যাস দেখা যায়। কিন্তু ইঞ্জিনের আয়ু বাড়াতে গেলে এই অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। স্টার্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাইক ছোটানো উচিত নয়। এতে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে সঙ্গে সঙ্গে এই ক্ষতির প্রভাব দেখা যায় না। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে গিয়ে এই ক্ষতির প্রভাব দেখা দিতে থাকে।
বাইক স্টার্ট দেওয়ার পর মাসুল গুনতে হবে এই ভুলের: দেখা যায় যে, বেশিরভাগ মানুষ সকালে নিজেদের বাইক স্টার্ট দেন। এরপর তা গিয়ারে রেখে বেরিয়ে পড়েন। বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে সাধারণ একটা অভ্যাস দেখা যায়। কিন্তু ইঞ্জিনের আয়ু বাড়াতে গেলে এই অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। স্টার্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাইক ছোটানো উচিত নয়। এতে ইঞ্জিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে সঙ্গে সঙ্গে এই ক্ষতির প্রভাব দেখা যায় না। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে গিয়ে এই ক্ষতির প্রভাব দেখা দিতে থাকে। Representative Image
বাইক স্টার্ট দেওয়ার পরে ১০ সেকেন্ডের জন্য এই কাজ করতে হবে: স্টার্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাইক চালিয়ে বেরিয়ে পড়া উচিত নয়। কিছুক্ষণ ধরে তা গরম হতে দিতে হবে। তবে বাইক গরম হওয়ার জন্য ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার দরকার নেই। বরং মাত্র ১০ সেকেন্ডেই বাইক গরম হয়ে যেতে পারে। মাথায় রাখতে হবে যে, এই সময়ে বাইক তীব্র গতিতে ছোটানোর কোনও প্রয়োজন নেই। কারণ সকালে স্টার্ট দেওয়ার পরে অতিরিক্ত বাইক রেসিং যন্ত্রাংশের মধ্যে ঘর্ষণ বৃদ্ধি করে। যার জেরে বাড়ে ইঞ্জিনের ক্ষতির আশঙ্কাও। তাই বাইক স্টার্ট দেওয়ার পরে সেটিকে এর নিষ্ক্রিয় আরপিএম-এ রেখে দিতে হবে।
বাইক স্টার্ট দেওয়ার পরে ১০ সেকেন্ডের জন্য এই কাজ করতে হবে: স্টার্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাইক চালিয়ে বেরিয়ে পড়া উচিত নয়। কিছুক্ষণ ধরে তা গরম হতে দিতে হবে। তবে বাইক গরম হওয়ার জন্য ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার দরকার নেই। বরং মাত্র ১০ সেকেন্ডেই বাইক গরম হয়ে যেতে পারে। মাথায় রাখতে হবে যে, এই সময়ে বাইক তীব্র গতিতে ছোটানোর কোনও প্রয়োজন নেই। কারণ সকালে স্টার্ট দেওয়ার পরে অতিরিক্ত বাইক রেসিং যন্ত্রাংশের মধ্যে ঘর্ষণ বৃদ্ধি করে। যার জেরে বাড়ে ইঞ্জিনের ক্ষতির আশঙ্কাও। তাই বাইক স্টার্ট দেওয়ার পরে সেটিকে এর নিষ্ক্রিয় আরপিএম-এ রেখে দিতে হবে। Representative Image
বাইককে গরম করার উপকারিতা: বেশিরভাগ বাইক বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেন যে, কিছুক্ষণের জন্য বাইক গরম করলে ইঞ্জিনের আয়ু বৃদ্ধি হয়। আসলে অনেকক্ষণ বাইক নিষ্ক্রিয় থাকলে ইঞ্জিনের তেল ইঞ্জিনের ভিতরের একটা জায়গাতেই জমা হয়। আর এটা ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশের পিচ্ছিল ভাব কমিয়ে দেয়। এহেন অবস্থায় বাইক স্টার্ট দিয়ে তা ছোটানো হলে যন্ত্রাংশ নষ্ট হতে থাকে। অন্যদিকে যদি বাইক স্টার্ট দিয়ে কিছু সময়ের জন্য তা রেখে দেওয়া হয়, তাহলে ওই অংশের লুব্রিকেশন হয়ে যায়।
বাইককে গরম করার উপকারিতা: বেশিরভাগ বাইক বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেন যে, কিছুক্ষণের জন্য বাইক গরম করলে ইঞ্জিনের আয়ু বৃদ্ধি হয়। আসলে অনেকক্ষণ বাইক নিষ্ক্রিয় থাকলে ইঞ্জিনের তেল ইঞ্জিনের ভিতরের একটা জায়গাতেই জমা হয়। আর এটা ইঞ্জিনের বিভিন্ন অংশের পিচ্ছিল ভাব কমিয়ে দেয়। এহেন অবস্থায় বাইক স্টার্ট দিয়ে তা ছোটানো হলে যন্ত্রাংশ নষ্ট হতে থাকে। অন্যদিকে যদি বাইক স্টার্ট দিয়ে কিছু সময়ের জন্য তা রেখে দেওয়া হয়, তাহলে ওই অংশের লুব্রিকেশন হয়ে যায়। Representative Image
এমনকী, ঠান্ডার মরশুমেও ইঞ্জিন কিছুক্ষণ গরম করে নিয়ে তবেই বাইক কিংবা গাড়ি চালানো উচিত। কারণ ওই সময় কম তাপমাত্রার কারণে ইঞ্জিন অয়েল ঘন হয়ে যায়।তবে গাড়ি গরম করার জন্য ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার দরকার নেই। ইঞ্জিন চালু করার ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর বাইকের গিয়ার লো-এ রেখে কম দূরত্বে তা ঘণ্টা প্রতি ২০-৩০ কিলোমিটার গতিতে চালাতে হবে। এমনটা করার পরেই গতি বাড়ানো যেতে পারে।
এমনকী, ঠান্ডার মরশুমেও ইঞ্জিন কিছুক্ষণ গরম করে নিয়ে তবেই বাইক কিংবা গাড়ি চালানো উচিত। কারণ ওই সময় কম তাপমাত্রার কারণে ইঞ্জিন অয়েল ঘন হয়ে যায়। তবে গাড়ি গরম করার জন্য ২-৩ মিনিট অপেক্ষা করার দরকার নেই। ইঞ্জিন চালু করার ১০ সেকেন্ড পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর বাইকের গিয়ার লো-এ রেখে কম দূরত্বে তা ঘণ্টা প্রতি ২০-৩০ কিলোমিটার গতিতে চালাতে হবে। এমনটা করার পরেই গতি বাড়ানো যেতে পারে। Representative Image

সকালে বাইক স্টার্ট-এর সময় ৯৯% মানুষ ‘এই’ ভুল করে, ১০ সেকেন্ডে বিশাল ক্ষতি!

কলকাতা: অনেকে বাইক এবং স্কুটার চালাতে ভাল জানেন, কিন্তু এমন ছোট জিনিসগুলি জানেন না যা রাইডিং অভিজ্ঞতার উপর একটি বড় প্রভাব ফেলে। বাইকে অনেক যান্ত্রিক ইনস্টল করা থাকে, সেগুলো ভাল অবস্থায় থাকলেই বাইকটি ভালভাবে চলে।

প্রায়শই লোকজন সকালে বাইক চালু করেই রওনা দেয়। কিন্তু এখানে তারা একটি ছোট ভুল বারবার করে ফেলে। বাইকের ইঞ্জিন এবং ক্লাচ প্লেটের আয়ু কমিয়ে দেয় এই ভুল। আসুন জেনে নিই সকালে বাইক স্টার্ট করার সময় মানুষ কী কী ভুল করে!

আরও পড়ুন- বলুন তো ওয়াইফাই ও হটস্পটের মধ্যে পার্থক্য কী? ৯৯%শতাংশই ভুল উত্তর দিয়েছেন

দেখা যায়, বেশিরভাগ মানুষই সকালে বাইক স্টার্ট করেই গন্তব্যস্থলে রওনা দেয়। অনেকের কাছে এটি সাধারণ ব্যাপার, তবে যদি ইঞ্জিনের আয়ু বাড়াতে চান তা হলে এমনটা করা উচিত নয়।

বাইক স্টার্ট করার সঙ্গে সঙ্গে স্টার্ট করলে ইঞ্জিনের ক্ষতি হয়। আপনি অবিলম্বে এই ক্ষতি লক্ষ্য করবেন না, তবে দীর্ঘ সময় পর আপনার বাইকে সমস্যা দেখা দিতে শুরু করবে।

বাইক স্টার্ট করার পর অবিলম্বে সেটি চালানোর পরিবর্তে ইঞ্জিন কিছু সময়ের জন্য গরম করা উচিত। আপনার বাইকটিকে ২-৩ মিনিট ওয়ার্ম আপ করার দরকার নেই, বরং ওয়ার্ম আপের জন্য মাত্র ১০ সেকেন্ড যথেষ্ট। তাতেই আপনার কাজ হয়ে যাবে। মনে রাখবেন এই সময়টাতে বাইক খুব বেশি রেভ করা উচিত নয়।

সকালে বাইক স্টার্ট করার পর খুব বেশি রেভ করলে যন্ত্রাংশে ঘর্ষণ বেড়ে যায়, যা ইঞ্জিন নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। বাইক স্টার্ট করার পর আপনাকে হালকা RPM এ ছেড়ে দিতে হবে।

আরও পড়ুন- লঞ্চ হল iPhone 16, দাম থেকে ফিচার্স চমকে দেবে! কিনবেন না কি?

বেশিরভাগ বাইক বিশেষজ্ঞরা ইঞ্জিন ভাল রাখতে কিছুক্ষণের জন্য সেটি সকালে গরম করার পরামর্শ দেন। আসলে যখন বাইকটি দীর্ঘ সময় ধরে পার্ক করা থাকে, তখন ইঞ্জিনের তেল ইঞ্জিনের ভিতরে এক জায়গায় জমে যায়। এর কারণে ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশের তৈলাক্তকরণ কমে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে যদি বাইক অবিলম্বে স্টার্ট করা হয় এবং চালানো হয় তবে যন্ত্রাংশগুলি অল্পদিনেই জীর্ণ হয়ে যেতে পারে। বাইক স্টার্ট করে কিছুক্ষণ রেখে দিলে যন্ত্রাংশের তৈলাক্ততা পুনরুদ্ধার হয়। এমনকী ঠান্ডা আবহাওয়াতেও বাইক এবং গাড়ি স্টার্ট করে কিছু সময়ের জন্য গরম করা ভাল, কারণ কম তাপমাত্রার কারণে ইঞ্জিনের তেল ঘন হয়ে যায়।

Jalpaiguri News: বাইক চুরির তদন্তে বড়সড় সাফল্য, ২৯টি বাইক সহ গ্রেফতার ৭

জলপাইগুড়ি: বাইক চুরির ঘটনায় বড়সড় সাফল্য পেল জলপাইগুডির ধূপগুড়ি থানার পুলিশ। তদন্তে নেমে উদ্ধার করা হয়েছে ২৯ টি চোরাই বাইক। ঘটনায় ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ । বৃহস্পতিবার ধূপগুড়ি থানায় সাংবাদিক বৈঠক করে জানালেন জলপাইগুড়ির পুলিশ সুপার খান্ডবাহালে উমেশ গণপত।

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, গত ২১ আগষ্ট ধূপগুড়ি থানায় বাইক চুরির অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। অভিযোগ দায়ের হতেই ঘটনার তদন্ত শুরু করে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ। তদন্তে নেমে প্রথমে একজনকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার থেকে আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া যায়। একে একে তাদেরও গ্রেফতার করা হয়।

ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে তাদের থেকে ২৯টি বাইক উদ্ধার করা হয়েছে। এরা মূলত জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার,শিলিগুড়ি এবং কোচবিহারের বিভিন্ন জায়গা থেকে বাইক চুরি করেছিল। ধৃতরা হল চন্দন বর্মন, অজয় বর্মন, সোনাই সরকার, রাজু সরকার, শুভজিৎ দাস, কানাই অধিকারী এবং বলাই অধিকারী। গ্রেফতার হওয়া সাতজনই কোচবিহারের মাথাভাঙার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা।

আরও পড়ুনঃ বর্ষাকালে চালে কালো পোকা! কিছুতেই তা যাচ্ছে না? এই উপায়ে সহজেই মিলবে মুক্তি

বর্তমানে এরা প্রত্যেকেই পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। ঘটনায় আরও কেউ জড়িত রয়েছে কিনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ধূপগুড়ি শহরের নিরাপত্তার জন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে ৩০ সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছে পুলিশ।

সুরজিৎ দে

বাইকের সব থেকে কাজের সুইচ এটি! মাইলেজ বাড়ায়, টাকা বাঁচায়

বাইকগুলিতে একটি "কিল সুইচ" বা "ইগনিশন সুইচ" থাকে, যা জাদু বাটন নামেও পরিচিত। এটি একটি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য হিসাবে দেওয়া থাকে। এই বাটন বন্ধ হয়ে গেলে, বাইকের ইঞ্জিন অবিলম্বে বন্ধ হয়ে যায় এবং চাবিটি ইগনিশনে থাকলেও বাইকটি চালু হয় না।
বাইকগুলিতে একটি “কিল সুইচ” বা “ইগনিশন সুইচ” থাকে, যা জাদু বাটন নামেও পরিচিত। এটি একটি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য হিসাবে দেওয়া থাকে। এই বাটন বন্ধ হয়ে গেলে, বাইকের ইঞ্জিন অবিলম্বে বন্ধ হয়ে যায় এবং চাবিটি ইগনিশনে থাকলেও বাইকটি চালু হয় না।
কিল সুইচের মূল উদ্দেশ্য হল দ্রুত বাইক বন্ধ করতে সাহায্য করা। বিশেষ করে যখন কেউ জরুরি অবস্থায় থাকে। এছাড়া বাইক পার্কিং করার সময় কিল সুইচ বন্ধ করে রাখলে বাইক স্টার্ট করা চোরদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। তারা প্রায়শই এই বাটন সম্পর্কে অবগত থাকে না এবং কেন বাইকটি চালু হচ্ছে না, তা বুঝতে পারে না। সুতরাং, এই বাটন চোরকে ফাঁকি দিতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে। অতএব, কেউ যদি নিজেদের বাইকটি কোথাও পার্ক করে, তাহলে কিল সুইচটি বন্ধ করা একটি ভাল পদক্ষেপ হতে পারে, যাতে বাইকটি নিরাপদ থাকে।
কিল সুইচের মূল উদ্দেশ্য হল দ্রুত বাইক বন্ধ করতে সাহায্য করা। বিশেষ করে যখন কেউ জরুরি অবস্থায় থাকে। এছাড়া বাইক পার্কিং করার সময় কিল সুইচ বন্ধ করে রাখলে বাইক স্টার্ট করা চোরদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। তারা প্রায়শই এই বাটন সম্পর্কে অবগত থাকে না এবং কেন বাইকটি চালু হচ্ছে না, তা বুঝতে পারে না। সুতরাং, এই বাটন চোরকে ফাঁকি দিতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে। অতএব, কেউ যদি নিজেদের বাইকটি কোথাও পার্ক করে, তাহলে কিল সুইচটি বন্ধ করা একটি ভাল পদক্ষেপ হতে পারে, যাতে বাইকটি নিরাপদ থাকে।
বাইকের কিল সুইচ হল একটি নিরাপত্তা যন্ত্র, যা তাৎক্ষণিকভাবে ইঞ্জিন বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত হ্যান্ডেলবারের ডান পাশে, থ্রোটলের কাছাকাছি মাউন্ট করা হয়। যখন কিল সুইচটি "অফ" অবস্থানে চালু করা হয়, এটি ইগনিশন সিস্টেমকে অক্ষম করে, ইঞ্জিনে প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের প্রবাহ বন্ধ করে এবং অবিলম্বে বাইকটিকে বন্ধ করে দেয়।
বাইকের কিল সুইচ হল একটি নিরাপত্তা যন্ত্র, যা তাৎক্ষণিকভাবে ইঞ্জিন বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধারণত হ্যান্ডেলবারের ডান পাশে, থ্রোটলের কাছাকাছি মাউন্ট করা হয়। যখন কিল সুইচটি “অফ” অবস্থানে চালু করা হয়, এটি ইগনিশন সিস্টেমকে অক্ষম করে, ইঞ্জিনে প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের প্রবাহ বন্ধ করে এবং অবিলম্বে বাইকটিকে বন্ধ করে দেয়।
বৈদ্যুতিক সার্কিট ভাঙা: কিল সুইচ ইঞ্জিনের ইগনিশন সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কেউ যখন কিল সুইচটি "অফ" করে, এটি ইগনিশন সার্কিটটি ভেঙে দেয়। এর মানে হল যে ইগনিশন কয়েল ব্যাটারি থেকে শক্তি গ্রহণ করতে অক্ষম, ফলে স্পার্ক প্লাগ কাজ করছে না। ফলে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়।
বৈদ্যুতিক সার্কিট ভাঙা: কিল সুইচ ইঞ্জিনের ইগনিশন সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কেউ যখন কিল সুইচটি “অফ” করে, এটি ইগনিশন সার্কিটটি ভেঙে দেয়। এর মানে হল যে ইগনিশন কয়েল ব্যাটারি থেকে শক্তি গ্রহণ করতে অক্ষম, ফলে স্পার্ক প্লাগ কাজ করছে না। ফলে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যায়।
ইঞ্জিনের দ্রুত শাটডাউন: কিল সুইচের মূল উদ্দেশ্য হল দ্রুত এবং নিরাপদে ইঞ্জিন বন্ধ করা। এটি বিশেষভাবে উপযোগী যখন হঠাৎ বাইক বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, যেমন জরুরি অবস্থায়, যখন দ্রুত ইঞ্জিন বন্ধ করার প্রয়োজন হয়।নিরাপত্তা: কিল সুইচ ব্যবহার করে পার্কিং করার সময় নিজেদের বাইকটিকে নিরাপদ রাখা যেতে পারে। কিল সুইচ অফ পজিশনে থাকলে বাইক চালু করা চোরদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ তারা জানে না কীভাবে এটি চালু করতে হয়।
ইঞ্জিনের দ্রুত শাটডাউন: কিল সুইচের মূল উদ্দেশ্য হল দ্রুত এবং নিরাপদে ইঞ্জিন বন্ধ করা। এটি বিশেষভাবে উপযোগী যখন হঠাৎ বাইক বন্ধ করার প্রয়োজন হয়, যেমন জরুরি অবস্থায়, যখন দ্রুত ইঞ্জিন বন্ধ করার প্রয়োজন হয়। নিরাপত্তা: কিল সুইচ ব্যবহার করে পার্কিং করার সময় নিজেদের বাইকটিকে নিরাপদ রাখা যেতে পারে। কিল সুইচ অফ পজিশনে থাকলে বাইক চালু করা চোরদের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ তারা জানে না কীভাবে এটি চালু করতে হয়।
ব্লকিং স্টার্টিং: কিল সুইচ বন্ধ অবস্থায় থাকলে ইঞ্জিন চালু করা সম্ভব নয়। সুতরাং, যখনই কেউ বাইকটি চালু করতে অক্ষম হয়, প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে যে কিল সুইচটি "অন" অবস্থানে রয়েছে কি না।কিল সুইচটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ, এবং কেউ যখনই ইঞ্জিন বন্ধ করতে চায় তখন এটি ব্যবহার করার অভ্যাস করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধুমাত্র জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদান করে না, এটি বাইকের নিরাপত্তাও বাড়ায়।
ব্লকিং স্টার্টিং: কিল সুইচ বন্ধ অবস্থায় থাকলে ইঞ্জিন চালু করা সম্ভব নয়। সুতরাং, যখনই কেউ বাইকটি চালু করতে অক্ষম হয়, প্রথমে নিশ্চিত করতে হবে যে কিল সুইচটি “অন” অবস্থানে রয়েছে কি না। কিল সুইচটি সঠিকভাবে ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ, এবং কেউ যখনই ইঞ্জিন বন্ধ করতে চায় তখন এটি ব্যবহার করার অভ্যাস করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধুমাত্র জরুরি পরিস্থিতিতে দ্রুত প্রতিক্রিয়া প্রদান করে না, এটি বাইকের নিরাপত্তাও বাড়ায়।

Bike Rider Injured: ছিনতাই করবে বলে বাইক চালকের সঙ্গে ‌যা করল দুষ্কৃতীরা! জানলে আপনিও অবাক হবেন

মুর্শিদাবাদ: বাইক ছিনতাইয়ের জন্য চালককে ইট দিয়ে আঘাত করল দুষ্কৃতীরা! সেই ইটের আঘাতে বাইক চালকের কপাল ফেটে রক্তে ভেসে গেল রাস্তা। গুরুতর আহত বাইক চালক। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ সংলগ্ন ইসলামপুর এলাকায়। আহত বাইক চালকের নাম সুমন্ত মণ্ডল।

জানা গিয়েছে, ইসলামপুর থানার কালিতলা এলাকায়, সুমন্ত মণ্ডল ও নির্মল মণ্ডল নামে দুই ভাই রানিনগরের শেখপাড়ার সোনার দোকান থেকে কাজ করে দৌলতাবাদের বাড়িতে ফিরছিলেন। সেই সময় দুষ্কৃতীরা ইট ছুড়ে মাথা ফাটিয়ে দেয়। যদিও দুষ্কৃতীদের বাইক ছিনতাই করার উদ্দেশ্য সফল হয়নি। ঘটনায় গুরুতর আহত সুমন্ত মণ্ডলকে তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় ইসলামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে ইসলামপুর থানার পুলিশ। এই ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।

আরও পড়ুন: তুলির টানে আগুনের ফুলকি! অন্য ভাষায় আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ

নির্মল মণ্ডল জানিয়েছেন, সোনার কাজের সঙ্গে যুক্ত তাঁরা দুই ভাই। কাজের সুবাদে দৈনন্দিন বাইকে করে যাতায়াত করেন। সোনার দোকানে কাজ করার জন্য কিছু নগদ অর্থ থাকে। সেই টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরার পথেই তাঁদের উপর ছিনতাই করার উদ্দেশ্যে হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। তিনি এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে দুষ্কৃতীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছেন।

কৌশিক অধিকারী

বর্ষাকালে সাবধান! বাইকের পেট্রোল ট্যাঙ্কে জল ঢুকলে কী করতে হয় জানেন? জরুরি তথ্য

কলকাতা: বিশেষজ্ঞদের মতে, বাইকের ফুয়েল ট্যাঙ্কে জল প্রবেশ করতে দেওয়া যাবে না, তা না হলে বাইকের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যাবে। বর্ষাকালে বাইকের ফুয়েল ট্যাঙ্কে জল প্রবেশের ভয় থাকে, এটা বাইকের ইঞ্জিনের জন্য ভাল নয়।

কেউ যদি নিজেদের বাইকটি বাইরে পার্ক করে, তাহলে আজ আমরা জানাতে যাচ্ছি, কীভাবে বাইকের ফুয়েল ট্যাঙ্কে জল প্রবেশ করা এড়াতে হবে এবং এতে জল ঢুকে গেলে কী কী ক্ষতি হতে পারে।

আরও পড়ুন- ফোনের খালি বক্স আবর্জনা ভেবে ফেলবেন না,এতে লুকিয়ে ‘গুপ্তধন’!নানা সমস্যার সমাধান

কীভাবে একটি বাইকের জ্বালানি ট্যাঙ্কে জল প্রবেশ করতে পারে –

খারাপ আবহাওয়া: ভারি বর্ষণ, বন্যা বা জলাবদ্ধতার কারণে ট্যাঙ্কের ভিতরে বাতাসের ভেন্ট বা ঢাকনা দিয়ে জল ঢুকে যেতে পারে।

আলগা ঢাকনা: ট্যাঙ্কের ঢাকনা ঢিলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে, জল সহজেই ভিতরে ঢুকতে পারে।

খারাপ ফুয়েল ক্যাপ: ফুয়েল ক্যাপ ফাটলে বা ভেঙে গেলে বৃষ্টির জল ট্যাঙ্কে ঢুকতে পারে।

জলের অসুবিধা:

ইঞ্জিনের ক্ষতি: ইঞ্জিনে জল ঢুকে তাতে মরচে পড়ে, যার ফলে পিস্টন, রিং এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংশের ক্ষতি হতে পারে।

আরও পড়ুন- চালু হচ্ছে নতুন নিয়ম, এই নম্বরগুলোকে দু’বছরের জন্য ব্ল্যাকলিস্টেড করা হবে

খারাপ কর্মক্ষমতা: ইঞ্জিন কর্মক্ষমতা কমাতে জ্বালানির সঙ্গে জল একত্রিত হতে পারে, ফলে শক্তি এবং মাইলেজ কমে যায়।

মরিচা ধরা: জল ট্যাঙ্ক এবং জ্বালানি লাইনে মরচে ধরতে পারে, যার ফলে ফুটো এবং অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।

চালানোর ক্ষেত্রে সমস্যা: গুরুতর ক্ষেত্রে, ইঞ্জিনে জল প্রবেশের ফলে বাইকটি চলা বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং মেরামতের জন্য প্রচুর খরচ বহন করতে হতে পারে।

প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:

বৃষ্টি এড়িয়ে চলতে হবে: যতটা সম্ভব বৃষ্টিতে বাইক চালানো এড়িয়ে চলতে হবে।

ট্যাঙ্কের ঢাকনা: ট্যাঙ্কের ঢাকনা সবসময় শক্তভাবে বন্ধ রাখতে হবে এবং এটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রতিস্থাপন করতে হবে।

ফুয়েল ক্যাপ চেক করা: ফুয়েল ক্যাপ নিয়মিত চেক করতে হবে এবং কোনও ফাটল থাকলে এটি প্রতিস্থাপন করতে হবে।

নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ: ট্যাঙ্ক এবং জ্বালানির লাইন পরীক্ষা করা সহ নিজেদের বাইকের নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।

জল পরীক্ষা: কেউ যদি মনে করে যে, ট্যাঙ্কে জল প্রবেশ করেছে, অবিলম্বে নিজেদের বাইকটিকে একজন মেকানিকের কাছে নিয়ে যেতে হবে এবং ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করাতে হবে।

ট্যাঙ্কে জল না যাওয়ার জন্য, একটি জলরোধী ট্যাঙ্ক কভার ব্যবহার করা যেতে পারে –

– জ্বালানি সংযোজন ব্যবহার করা যেতে পারে, যা জল শোষণ করতে এবং ট্যাঙ্ক থেকে এটি অপসারণ করতে সহায়তা করে।

– বৃষ্টির পরে বাইক স্টার্ট করার আগে, কোনও জল নিষ্কাশন করার জন্য ইঞ্জিনটি কিছুক্ষণ নিষ্ক্রিয় অবস্থায় চালাতে হবে।

– মনে রাখতে হবে যে, বাইকের জলের ক্ষতি রোধ করতে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। কেউ যদি মনে করে যে বাইকের ট্যাঙ্কে জল প্রবেশ করেছে, অবিলম্বে একজন মেকানিকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

বাইকের মাইলেজ নিয়ে চিন্তা? ‘এই’ টিপস মেনে চলুন, টাকা বাঁচবেই

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বাজারে পেট্রোলের দাম আকাশ ছোঁয়া। এমন সময় বাইকের মাইলেজ যদি কম দেয় তাহলে মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাঁজ থাকাটা স্বাভাবিক।
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বাজারে পেট্রোলের দাম আকাশ ছোঁয়া। এমন সময় বাইকের মাইলেজ যদি কম দেয় তাহলে মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাঁজ থাকাটা স্বাভাবিক।
তবে বাইক মাইলেজ বাড়ানো কিছুটা উপায় রয়েছে ব্যবহারকারীর হাতেই। বাইক চালানোর সময় ছোট্ট কিছু ভুল কমিয়ে দেয় মাইলেজ! এজন্য সহজ কিছু টিপস মেনে চলা দরকার।
তবে বাইক মাইলেজ বাড়ানো কিছুটা উপায় রয়েছে ব্যবহারকারীর হাতেই। বাইক চালানোর সময় ছোট্ট কিছু ভুল কমিয়ে দেয় মাইলেজ! এজন্য সহজ কিছু টিপস মেনে চলা দরকার।
ইঞ্জিন অয়েল নিয়ে আমরা অনেক সময় গড়িমসি করি। মাইলেজ বাড়াতে সঠিক সময়ে বাইকের ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হবে। একইভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে এয়ার ফিল্টার।
ইঞ্জিন অয়েল নিয়ে আমরা অনেক সময় গড়িমসি করি। মাইলেজ বাড়াতে সঠিক সময়ে বাইকের ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হবে। একইভাবে পরিষ্কার রাখতে হবে এয়ার ফিল্টার।
মাইলেজ বেশি পাওয়ার জন্য সময়মতো বাইক সার্ভিসিং করা প্রয়োজন। অনেকেই ছোটোখাটো কোনো সমস্যা হলে খুব একটা গুরুত্ব দিই না। এর ফলে কমে যায় মাইলেজ।
মাইলেজ বেশি পাওয়ার জন্য সময়মতো বাইক সার্ভিসিং করা প্রয়োজন। অনেকেই ছোটোখাটো কোনো সমস্যা হলে খুব একটা গুরুত্ব দিই না। এর ফলে কমে যায় মাইলেজ।
বাইকের টায়ার প্রেসার ঠিকঠাক রাখুন। ২ সপ্তাহ পর পর টায়ারে এয়ার প্রেসার চেক করুন। টায়ারে এয়ার প্রেসার কম থাকলে মাইলেজে কমে যায়।
বাইকের টায়ার প্রেসার ঠিকঠাক রাখুন। ২ সপ্তাহ পর পর টায়ারে এয়ার প্রেসার চেক করুন। টায়ারে এয়ার প্রেসার কম থাকলে মাইলেজে কমে যায়।
ফুয়েল স্টেশন থেকেই জ্বালানি নিন। গ্রাম থেকে শহরে ফুয়েল স্টেশনের পাশাপাশি রাস্তার মোড়ের দোকানেও পেট্রল বিক্রি করা হয়। পেট্রোল কেনার সময় বিশ্বস্ত জায়গা থেকেই কেনা উচিত।
ফুয়েল স্টেশন থেকেই জ্বালানি নিন। গ্রাম থেকে শহরে ফুয়েল স্টেশনের পাশাপাশি রাস্তার মোড়ের দোকানেও পেট্রল বিক্রি করা হয়। পেট্রোল কেনার সময় বিশ্বস্ত জায়গা থেকেই কেনা উচিত।

Bike Love: বর্ষাকালে যখন-তখন ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি, উপরেও জল, নিচেও, সাধের দু’চাকার বারোটা বাজল বলে, রইল বাইকের যত্ন নেওয়ার টিপস

বর্ষাকালে আমাদের বাইক প্রায় সময় ভিজে যায়। যে কারণে এই সময় বাইকের বিশেষ ভাবে যত্ন নেওয়া জরুরী। কিভাবে তা সম্ভব, জানিয়েছেন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার অতনু সিট।
বর্ষাকালে আমাদের বাইক প্রায় সময় ভিজে যায়। যে কারণে এই সময় বাইকের বিশেষ ভাবে যত্ন নেওয়া জরুরী। কিভাবে তা সম্ভব, জানিয়েছেন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার অতনু সিট।
অতনু বাবু জানিয়েছেন এই সময়, বাইক অযথা বাইরে ফেলে রাখা উচিত নয় কোন শেডের নিচে রাখতে হয়। আর যদি বাইক ভিজে যায় দ্রুত তার শুকনো করার চেষ্টা করতে হবে।
অতনু বাবু জানিয়েছেন এই সময়, বাইক অযথা বাইরে ফেলে রাখা উচিত নয় কোন শেডের নিচে রাখতে হয়। আর যদি বাইক ভিজে যায় দ্রুত তার শুকনো করার চেষ্টা করতে হবে।
তিনি জানিয়েছেন, এই সময় সম্ভব হলে বাইকের কভার সঙ্গে রাখা উচিত। রাস্তাঘাটে হঠাৎ বৃষ্টি নামলে, সেই কভার দিয়ে ঢেকে যাওয়া যাবে বাইক। ফলে বাইকটি কম ভিজবে।
তিনি জানিয়েছেন, এই সময় সম্ভব হলে বাইকের কভার সঙ্গে রাখা উচিত। রাস্তাঘাটে হঠাৎ বৃষ্টি নামলে, সেই কভার দিয়ে ঢেকে যাওয়া যাবে বাইক। ফলে বাইকটি কম ভিজবে।
অতনু সিট বলছেন, বৃষ্টিতে এই সময় চেইনে মরচে পড়ে যায়। তাই বাইকের চেইনে বর্ষাকালে লুব্রিক্যান্ট করা উচিত নির্দিষ্ট সময় অন্তর। বাইক ভিজে গেলে দ্রুত সেই ময়লা ধুয়ে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
অতনু সিট বলছেন, বৃষ্টিতে এই সময় চেইনে মরচে পড়ে যায়। তাই বাইকের চেইনে বর্ষাকালে লুব্রিক্যান্ট করা উচিত নির্দিষ্ট সময় অন্তর। বাইক ভিজে গেলে দ্রুত সেই ময়লা ধুয়ে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
তিনি আরও জানিয়েছেন, এই সময় বাইকের ব্রেকে সমস্যা দেখা দিতে পারে। ব্রেক সু তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়। তাই সেগুলির দিকে বিশেষভাবে নজর রাখতে হবে। বৃষ্টির জল বাইকের ব্যাটারির ক্ষতি করতে পারে। নজর রাখতে হবে সেটিও। নিয়মিত সার্ভিসিং করাতে হবে।
তিনি আরও জানিয়েছেন, এই সময় বাইকের ব্রেকে সমস্যা দেখা দিতে পারে। ব্রেক সু তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়। তাই সেগুলির দিকে বিশেষভাবে নজর রাখতে হবে। বৃষ্টির জল বাইকের ব্যাটারির ক্ষতি করতে পারে। নজর রাখতে হবে সেটিও। নিয়মিত সার্ভিসিং করাতে হবে।

বাইক-বাসের মুখোমুখি ধাক্কা! মুহূর্তেই শেষ দুই বাইক আরোহী

কোচবিহার: এক ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকলেন তুফানগঞ্জ চামটা মোড় এলাকার বাসিন্দারা। একটি বাইক ও যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটে গেল মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা।

মুহূর্তে প্রাণ হারালেন বাইকের চালক ও বাইক আরোহী। তবে দুর্ঘটনার ঘটনাটি ঘটার পরই এলাকা থেকে পালিয়ে যায় বাসের চালক। স্থানীয় মানুষেরা প্রাথমিক অবস্থায় দুর্ঘটনাগ্রস্থ দুই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন। খবর পাঠানো হয় তুফানগঞ্জ থানার পুলিশকে।

আরও পড়ুন- রোগী নিয়ে ফেরার পথে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কবলে অ্যাম্বুল্যান্স, আশঙ্কাজনক চালক-সহ

স্থানীয় সূত্রে জানতে পারা যায়, এদিন সকাল আনুমানিক দশটা নাগাদ আচমকা মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনাটি ঘটে যাত্রীবাহী বাস ও বাইকের। মুহূর্তে দুমড়ে মুচড়ে যায় বাইকটি।

বাইকের চালক ও আরোহী ছিটকে গিয়ে পড়েন রাস্তার ওপর। মুহূর্তে প্রাণ হারান বাইক চালক। বাইক আরোহী সাময়িক সময় জীবিত ছিলেন। তবে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁকেও মৃত বলে জানিয়ে দেন কর্তব্যরত চিকিৎসক।

ঘটনায় রীতিমতো তীব্র চাঞ্চলের পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে চামটা মোড় এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ এসে ঘাতক ওই যাত্রীবাহী বাসটিকে এবং দুর্ঘটনাগ্রস্থ বাইকটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

আরও পড়ুন- বাড়ির দরজায় আটকে বিশালাকার ওটা কী! কাছে যেতেই হাড়হিম সকলের, তারপর যা হল…

তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত এই দুই ব্যক্তির মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। মূলত কী কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সেই বিষয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে তুফানগঞ্জ থানার পুলিশ। তবে তরতাজা দুই যুবকের এভাবে আচমকা মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ দুই পরিবার।

Sarthak Pandit