লাইফস্টাইল Acidity Control Tips: গ্যাস, অম্বল, পেট ফাঁপা, বদহজম সাফ নিমেষে! শুধু খাওয়ার সময় মানুন এই ছোট্ট নিয়ম Gallery August 27, 2024 Bangla Digital Desk বাঙালিদের মধ্যে অ্যাসিডিটি বা অম্বলের সমস্যা খুবই কমন। বিশেষ করে বর্ষাকালে খুবই জটিল হয়ে ওঠে এই অস্বস্তি। দেখা দেয় পেট ফাঁপা, বুক জ্বালা, গ্যাসের মতো সমস্যা। ডায়েটে কিছু পরিবর্তন আনলেই রেহাই মিলবে এই সমস্যা থেকে। বলছেন পুষ্টিবিদ দীপশিখা জৈন। একবারে অনেকটা খাবার না খেয়ে বারে বারে স্বল্প পরিমাণে খেতে হবে। তাহলে ওজনও কমবে। নিয়ন্ত্রণে থাকবে অ্যাসিড রিফ্লাক্স। চা, কফি থেকে অনেকেরই অম্বল হতে পারে। পরিবর্তে খেতে পারেন জিঞ্জার টি। ডাইজেস্টিভ এনজাইম তৈরি হয়। গ্যাস, পেট ফাঁপা, বদহজম-সহ একাধিক সমস্যা বশে থাকে। অস্বাস্থ্যকর ভাজাভুজি না খেয়ে ডায়েটে রাখুন হেল্দি ফ্যাট। আমন্ড, বাদাম, কাজুবাদাম, সূর্যমুখীর বীজ, ফ্ল্যাক্সসিড খান অবশ্যই। বাদামের গুণে ডায়েটে থাকবে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। লেবুজাতীয় ফল যেমন কমলালেবু, তেঁতুল, আঙুর খাবেন না। কারণ এই অ্যাসিডিক ফলের জেরে শরীরে অ্যাসিডিটি বাড়ে। পরিবর্তে খান আপেল, কলা, তরমুজের মতো নন সাইট্রিক ফল। প্রাণিজ দুধের বদলে খান উদ্ভিজ্জ দুধ বা প্ল্যান্ট বেসড দুধ। আমন্ড বা কাঠবাদাম, নারকেলের দুধ খেতে পারেন। বজায় থাকবে স্বাদ ও গুণমান।
লাইফস্টাইল Indigestion in Monsoon: বর্ষায় তড়কার ডালেই পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! শুধু এভাবে খেতে হবে দিনের এই সময়ে Gallery June 29, 2024 Bangla Digital Desk গ্রীষ্মের দীর্ঘ ইনিংসের পর অবশেষে হাজির বর্ষা। এই মরশুমে অস্বস্তিকর গরম থেকে রেহাই পাওয়া যায় ঠিকই। কিন্তু শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় একাধিক। বর্ষার শারীরিক অসুবিধের মধ্যে অন্যতম ঠান্ডা লেগে জ্বর হওয়া। এছাড়াও দেখা দেয় গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের নানা উপসর্গ। বর্ষায় পেটের রোগের সমস্যার অন্যতম সেরা আয়ুর্বেদিক প্রতিকার হল মুগডালের জল। এই পানীয় হজমের সমস্যা দূর করে। বলছেন পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তা। তড়কার জন্য যে সবুজ মুগডাল আমরা ব্যবহার করি, সেই ডালের জল পান করতে হবে। মুগডালে রয়েছে পেক্টিন। এই উপাদান পেটের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি শরীরকে ডিটক্স করে। সারিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও পেটফাঁপার সমস্যা। পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিজিয়ে রাখা সবুজ মুগ সিদ্ধ করুন একটু বেশি জলে। ঠান্ডা হয়ে এলে এই মিশ্রণ একটি গ্লাসে ঢালুন। তাতে দিন ১ চামচ ঘি, ১ চামচ হলুদ এবং গোলমরিচ। ভাল করে মিশিয়ে পান করুন। সকালে বা একটু বেলার দিকে এই মিশ্রণ রাখুন ডায়েটে। আপনার পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ থাকবে। বর্ষায় সুস্থ থাকতে ছোট ছোট ডায়েটে ভাগ করুন সারা দিনের খাবার। ডায়েট চার্টে রাখুন গোটা দানাশস্য। অতিরিক্ত চিনি দেওয়া পানীয় এড়িয়ে চলুন। প্রাতরাশ এবং রাতের খাবার খেতে দেরি করবেন না। রোজ ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় রাখুন শরীরচর্চার জন্য।
লাইফস্টাইল Health Tips: কিছু খেলেই গলা-বুক জ্বালা? কয়েক চুমুকেই নিমেষে উধাও গ্যাস! এই ‘৩’ জাদু পানীয়তে সুস্থ হবেন চটজলদি Gallery June 5, 2024 Bangla Digital Desk বহু মানুষ যা খায় তারপরেই মাথা যন্ত্রণা, পেটে হালকা ব্যথা, বমি বমি ভাব— গ্যাসের এই লক্ষণগুলি দেখা দেয়। অনেক ক্ষণ না খেয়ে থাকলে কিংবা বাইরের খাবার খেলে সাধারণত গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হয়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, বেশি ফাইবার, চর্বি, অত্যধিক নুন যুক্ত খাবার খেলেও পেটে গ্যাস হতে পারে। দুগ্ধজাত খাবার, গ্লুটেন বা ফ্রুক্টোজ যুক্ত খাবারও কিন্তু গ্যাসের সমস্যার কারণ হতে পারে। খাওয়ার পর কি প্রায়শই গ্যাস হয়? এমন হলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। কিন্তু তৎক্ষণাৎ স্বস্তি পেতে ঘরের ৩ বিশেষ পানীয় সাহায্য করবে। ভরপেট খেয়ে ওঠার পর যদি এমন হয়, তাহলে কোন পানীয়গুলি খাবেন? শসার শরবতপেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে শসার মতো উপকারী বস্তু খুব কম আছে। গ্যাস হলে তা নিমেষে কমাতে শসা দারুণ কাজ করে। কী ভাবে বানাবেন এই শরবত? ২ টেবিল চামচ দই, পুদিনা পাতা, আদা কুচি, মৌরি এবং সামান্য জল— এই উপকরণগুলি একসঙ্গে মিশিয়ে মিক্সিতে ঘুরিয়ে নিলেই তৈরি এই ম্যাজিক পানীয়। তরমুজের শরবতপুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, তরমুজে জলের পরিমাণ অনেক বেশি। ফলে পেট ভার হওয়ার কোনও আশঙ্কা নেই। তাই গ্যাসের সমস্যা দূর করতে অনায়াসে ভরসা রাখতে পারেন তরমুজের শরবতে। কী ভাবে বানাবেন? কয়েক টুকরো তরমুজ, আনারস, শসা এবং আদার পাতলা টুকরো— এই সব উপকরণ দিয়ে একটি পানীয় তৈরি করে নিন। নিমেষে উপকার মিলবে। আদা চাশরীর সুস্থ রাখতে আদার জুড়ি মেলা ভার। ঠান্ডা লাগা থেকে গ্যাসের সমস্যা— সবেতেই আদা দারুণ কাজ করে। গ্যাসের সমস্যা কমাতে ভরসা রাখতে পারেন এই পানীয়ে। বানানোর পদ্ধতি খুবই সহজ। ১ চা চামচ মৌরি, জিরে, এক চিমটে হলুদ, ২টি লবঙ্গ এবং অবশ্যই আদা, সব একসঙ্গে ফুটিয়ে নিন। একটু ঠান্ডা হলে খেয়ে নিন। উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)