Tag Archives: moong dal benefits

Green Moong Dal Benefits: দিনের এই সময়ে এভাবে খান তড়কার সবুজ মুগডাল! দৌড়ে পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম

বর্ষায় শারীরিক সমস্যা অজস্র৷ বর্ষার শারীরিক অসুবিধের মধ্যে অন্যতম ঠান্ডা লেগে জ্বর হওয়া। এছাড়াও দেখা দেয় গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের নানা উপসর্গ।
বর্ষায় শারীরিক সমস্যা অজস্র৷ বর্ষার শারীরিক অসুবিধের মধ্যে অন্যতম ঠান্ডা লেগে জ্বর হওয়া। এছাড়াও দেখা দেয় গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের নানা উপসর্গ।

 

পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তার মতে বর্ষায় পেটের রোগের সমস্যার অন্যতম সেরা আয়ুর্বেদিক প্রতিকার হল মুগডালের জল। এই পানীয় হজমের সমস্যা দূর করে।
পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তার মতে বর্ষায় পেটের রোগের সমস্যার অন্যতম সেরা আয়ুর্বেদিক প্রতিকার হল মুগডালের জল। এই পানীয় হজমের সমস্যা দূর করে।

 

মুগডালের অন্যতম উপাদান পেক্টিন৷ এই যৌগ নিয়ন্ত্রণ করে পেটের সমস্যা৷ তড়কার ডালের জল পান করলে পেটের রোগ কমে যায় বর্ষাকালে৷
মুগডালের অন্যতম উপাদান পেক্টিন৷ এই যৌগ নিয়ন্ত্রণ করে পেটের সমস্যা৷ তড়কার ডালের জল পান করলে পেটের রোগ কমে যায় বর্ষাকালে৷

 

মুগডালের গুণে সেরে যায় কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও পেটের রোগ৷ নিয়ন্ত্রিত হয় হজমের গণ্ডগোল৷ ডিটক্স করে শরীরকে৷
মুগডালের গুণে সেরে যায় কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও পেটের রোগ৷ নিয়ন্ত্রিত হয় হজমের গণ্ডগোল৷ ডিটক্স করে শরীরকে৷

 

পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিজিয়ে রাখা সবুজ মুগ সিদ্ধ করুন একটু বেশি জলে।
পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিজিয়ে রাখা সবুজ মুগ সিদ্ধ করুন একটু বেশি জলে।

 

ঠান্ডা হয়ে এলে এই মিশ্রণ একটি গ্লাসে ঢালুন। তাতে দিন ১ চামচ ঘি, ১ চামচ হলুদ এবং গোলমরিচ। ভাল করে মিশিয়ে পান করুন।
ঠান্ডা হয়ে এলে এই মিশ্রণ একটি গ্লাসে ঢালুন। তাতে দিন ১ চামচ ঘি, ১ চামচ হলুদ এবং গোলমরিচ। ভাল করে মিশিয়ে পান করুন।

 

 সকালে বা একটু বেলার দিকে এই মিশ্রণ রাখুন ডায়েটে। আপনার পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ থাকবে।
সকালে বা একটু বেলার দিকে এই মিশ্রণ রাখুন ডায়েটে। আপনার পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ থাকবে।

Indigestion in Monsoon: বর্ষায় তড়কার ডালেই পালাবে গ্যাস অম্বল বদহজম! শুধু এভাবে খেতে হবে দিনের এই সময়ে

গ্রীষ্মের দীর্ঘ ইনিংসের পর অবশেষে হাজির বর্ষা। এই মরশুমে অস্বস্তিকর গরম থেকে রেহাই পাওয়া যায় ঠিকই। কিন্তু শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় একাধিক।
গ্রীষ্মের দীর্ঘ ইনিংসের পর অবশেষে হাজির বর্ষা। এই মরশুমে অস্বস্তিকর গরম থেকে রেহাই পাওয়া যায় ঠিকই। কিন্তু শারীরিক সমস্যা দেখা দেয় একাধিক।

 

বর্ষার শারীরিক অসুবিধের মধ্যে অন্যতম ঠান্ডা লেগে জ্বর হওয়া। এছাড়াও দেখা দেয় গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের নানা উপসর্গ।
বর্ষার শারীরিক অসুবিধের মধ্যে অন্যতম ঠান্ডা লেগে জ্বর হওয়া। এছাড়াও দেখা দেয় গ্যাস, পেট ফাঁপা-সহ বদহজমের নানা উপসর্গ।

 

বর্ষায় পেটের রোগের সমস্যার অন্যতম সেরা আয়ুর্বেদিক প্রতিকার হল মুগডালের জল। এই পানীয় হজমের সমস্যা দূর করে। বলছেন পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তা।
বর্ষায় পেটের রোগের সমস্যার অন্যতম সেরা আয়ুর্বেদিক প্রতিকার হল মুগডালের জল। এই পানীয় হজমের সমস্যা দূর করে। বলছেন পুষ্টিবিদ রূপালি দত্তা।

 

তড়কার জন্য যে সবুজ মুগডাল আমরা ব্যবহার করি, সেই ডালের জল পান করতে হবে। মুগডালে রয়েছে পেক্টিন। এই উপাদান পেটের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে।
তড়কার জন্য যে সবুজ মুগডাল আমরা ব্যবহার করি, সেই ডালের জল পান করতে হবে। মুগডালে রয়েছে পেক্টিন। এই উপাদান পেটের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে।

 

হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি শরীরকে ডিটক্স করে। সারিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও পেটফাঁপার সমস্যা।
হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি শরীরকে ডিটক্স করে। সারিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস ও পেটফাঁপার সমস্যা।

 

পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিজিয়ে রাখা সবুজ মুগ সিদ্ধ করুন একটু বেশি জলে।
পুষ্টিবিদ শ্বেতা জে পাঞ্চাল একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিজিয়ে রাখা সবুজ মুগ সিদ্ধ করুন একটু বেশি জলে।

 

ঠান্ডা হয়ে এলে এই মিশ্রণ একটি গ্লাসে ঢালুন। তাতে দিন ১ চামচ ঘি, ১ চামচ হলুদ এবং গোলমরিচ। ভাল করে মিশিয়ে পান করুন।
ঠান্ডা হয়ে এলে এই মিশ্রণ একটি গ্লাসে ঢালুন। তাতে দিন ১ চামচ ঘি, ১ চামচ হলুদ এবং গোলমরিচ। ভাল করে মিশিয়ে পান করুন।

 

সকালে বা একটু বেলার দিকে এই মিশ্রণ রাখুন ডায়েটে। আপনার পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ থাকবে।
সকালে বা একটু বেলার দিকে এই মিশ্রণ রাখুন ডায়েটে। আপনার পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ থাকবে।

 

বর্ষায় সুস্থ থাকতে ছোট ছোট ডায়েটে ভাগ করুন সারা দিনের খাবার। ডায়েট চার্টে রাখুন গোটা দানাশস্য।
বর্ষায় সুস্থ থাকতে ছোট ছোট ডায়েটে ভাগ করুন সারা দিনের খাবার। ডায়েট চার্টে রাখুন গোটা দানাশস্য।

 

অতিরিক্ত চিনি দেওয়া পানীয় এড়িয়ে চলুন। প্রাতরাশ এবং রাতের খাবার খেতে দেরি করবেন না। রোজ ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় রাখুন শরীরচর্চার জন্য।
অতিরিক্ত চিনি দেওয়া পানীয় এড়িয়ে চলুন। প্রাতরাশ এবং রাতের খাবার খেতে দেরি করবেন না। রোজ ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় রাখুন শরীরচর্চার জন্য।

Blood Pressure & Diabetes Control Tips: কমবেই ব্লাড প্রেশার, ডায়াবেটিস! ওজনও ঝরবে নিমেষে! শুধু এই সবুজ অঙ্কুরিত ডাল ১ মুঠো খেতে হবে রোজ

এমনিতেই সবুজ মুগ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এর মধ্যে প্রচুর প্রচুর উপকারী উপাদান পাওয়া যায় মানব দেহের জন্য। তবে সবুজ মুগের চাইতে অঙ্কুরিত সবুজ মুগ খাওয়া আরোও বেশি উপকারী।
এমনিতেই সবুজ মুগ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এর মধ্যে প্রচুর প্রচুর উপকারী উপাদান পাওয়া যায় মানব দেহের জন্য। তবে সবুজ মুগের চাইতে অঙ্কুরিত সবুজ মুগ খাওয়া আরোও বেশি উপকারী।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, ভেজানো ছোলা, বাদামের সঙ্গে নিয়মিত এক বাটি করে অঙ্কুরিত মুগ খেলে উপকার পাওয়া যায় অনেক। অনেক ধরনের রোগ কাছেও ঘেঁষতে পারে না মানব শরীরের।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, ভেজানো ছোলা, বাদামের সঙ্গে নিয়মিত এক বাটি করে অঙ্কুরিত মুগ খেলে উপকার পাওয়া যায় অনেক। অনেক ধরনের রোগ কাছেও ঘেঁষতে পারে না মানব শরীরের।
অঙ্কুরিত মুগের মধ্যে রয়েছে ভরপুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। এগুলি উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ দূরে রাখে।
অঙ্কুরিত মুগের মধ্যে রয়েছে ভরপুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়ামের মতো উপাদান। এগুলি উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ দূরে রাখে।
অঙ্কুরিত ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক কম। এই খাবারে ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই বেশি পরিমাণে থাকে। তাই এটি বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। এছাড়া টাইপ ২ ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে খুব সহজেই।
অঙ্কুরিত ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অনেক কম। এই খাবারে ফাইবারের পরিমাণ অনেকটাই বেশি পরিমাণে থাকে। তাই এটি বিপাকহার বাড়িয়ে তোলে। এছাড়া টাইপ ২ ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে খুব সহজেই।
অঙ্কুরিত মুগে থাকা প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সহজপাচ্য। ফলে গ্যাস, পেটফাঁপার মতো সমস্যা হয় না এটি খেলে। এছাড়া এটি খেলে মানব দেহের হজমে সহায়ক উৎসেচক গুলির ক্ষরণ বেড়ে যায় শরীরে।
অঙ্কুরিত মুগে থাকা প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেট সহজপাচ্য। ফলে গ্যাস, পেটফাঁপার মতো সমস্যা হয় না এটি খেলে। এছাড়া এটি খেলে মানব দেহের হজমে সহায়ক উৎসেচক গুলির ক্ষরণ বেড়ে যায় শরীরে।
যাঁরা ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করেন। তাঁরা রোজ অঙ্কুরিত মুগ খেতে পারেন। মুগের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। ফাইবার-যুক্ত খাবার অন্ত্রের কাজকর্ম ভাল রাখতে সাহায্য করে ফলে ওজন কমে।
যাঁরা ওজন কমানোর জন্য ডায়েট করেন। তাঁরা রোজ অঙ্কুরিত মুগ খেতে পারেন। মুগের মধ্যে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। ফাইবার-যুক্ত খাবার অন্ত্রের কাজকর্ম ভাল রাখতে সাহায্য করে ফলে ওজন কমে।
অঙ্কুরিত মুগে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো যৌগ রয়েছে। ফলে এটি ত্বকের জন্যেও দারুণ উপকারী। অল্পবয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া। এছাড়াও বলিরেখা, কালচে দাগছোপ পড়ার সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।
অঙ্কুরিত মুগে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো যৌগ রয়েছে। ফলে এটি ত্বকের জন্যেও দারুণ উপকারী। অল্পবয়সে ত্বক বুড়িয়ে যাওয়া। এছাড়াও বলিরেখা, কালচে দাগছোপ পড়ার সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।

Moong Dal in Skincare: গরমে তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণর দাপট থেকে কালো ছোপ? সব সমস্যা দূর এই ডালের ফেসপ্যাকে

শুধু স্বাদের গুণেই নয়৷ ত্বকচর্চাতেও কাঁচা মুগ ডাল খুবই উপকারী৷ স্ক্রাবিং থেকে হাইড্রেটিং, ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় কার্যকর মুগ ডালের প্রলেপ৷ ত্বকের বাড়িতে তেল শুষে নিয়ে একে পরিষ্কার করে মুগ ডাল৷ তাই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এই ডাল প্রয়োজনীয়৷ এই ডালের ভিটামিন ত্বকের ঔজ্বল্য বাড়িয়ে তোলে৷ তাছাড়া ভিতর থেকে ত্বককে স্বাস্থ্যকরও রাখে মুগ ডাল৷ কাঁচা মুগ ডালের গুণে গরমকালে ত্বক থাকে সমস্যামুক্ত৷ নানাভাবে ত্বকের যত্নে সামিল করতে পারেন মুগ ডালকে৷

গরমকালের চড়া আর্দ্রতায় ত্বক পরিষ্কার বা ক্লেঞ্জিং-এর ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন মুগ ডাল৷ মুগ ডালের গুণে ত্বকের এক্সফোলিয়েশন প্রক্রিয়া বজায় থাকে৷ রোমকূপের গভীরে ঢুকে পরিষ্কার করে মুগ ডাল৷ মুগডালের গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল এবং পেয়ারাপাতা মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন৷ তার পর মুখে বেশ কিছু ক্ষণ লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন ঈষদুষ্ণ জলে৷

পাশাপাশি, গ্রিন টি-র সঙ্গে মুগডালের গুঁড়ো মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন৷ এ বার ওই প্যাক মুখে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন৷ তার পর ধুয়ে ফেলুন ঈষদুষ্ণ জলে৷ ত্বকের সানট্যান দূর করবে এই ফেসপ্যাক৷ মুগ ডালের ব্যবহার ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না৷ কারণ মুগ ডালের গুণে ত্বকে কোলাজেন ও ইলাস্টিন উৎপাদন ঠিক থাকে৷ মুগ ডালের গুঁড়োর সঙ্গে মধু মেশান৷ এতে দিন ঈষদুষ্ণ জল৷ মুখে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন৷ ফেসপ্যাক শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন জল দিয়ে৷

আরও পড়ুন : আলুর খোসার গুণেই কমবে হাই ব্লাড প্রেশার ও কোলেস্টেরল! ফেলে না দিয়ে খান এভাবে

মুগ ডালের গুঁড়োতে সামান্য সর্ষের তেল দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন৷ এই ফেসপ্যাক শীতকালে শুষ্ক ত্বকের জন্য আদর্শ৷ মুখে লাগিয়ে অপেক্ষা করুন৷ শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন জলে৷ এতে তীব্র শীতেও ত্বকের কাছে পৌঁছবে না রুক্ষতা৷ ত্বক থাকবে ঝলমলে ও আর্দ্র৷