Tag Archives: Bollywood Movie

রাজকুমারের দুর্দান্ত অভিনয় থেকে ধর্মেন্দ্রর ম্যাজিক ছিল সম্বল; ১৯৭২ সালে সবথেকে বেশি আয় করেছিল এই ছবিগুলিই

অভিনেতা রাজকুমারের জন্য দারুণ সাফল্য-সমৃদ্ধি নিয়ে এসেছিল ১৯৭২ সালটা। কারণ ওই বছরে রাজকুমার অভিনীত একটি ছবি বক্স অফিস তোলপাড় করে দিয়েছিল। সেটি ওই বছরের সর্বোচ্চ আয় প্রদানকারী ছবি হয়ে উঠেছিল। রাজকুমারের পাশাপাশি ওই বছরে ধর্মেন্দ্র, মনোজ কুমার এবং রাজেন্দ্র কুমারও দারুণ অভিনয় করেছিলেন। আজ ১৯৭২ সালের ৫টি ছবির বিষয়ে কথা বলব, যা সর্বোচ্চ আয় প্রদানকারী ছবির তালিকায় ছিল।
অভিনেতা রাজকুমারের জন্য দারুণ সাফল্য-সমৃদ্ধি নিয়ে এসেছিল ১৯৭২ সালটা। কারণ ওই বছরে রাজকুমার অভিনীত একটি ছবি বক্স অফিস তোলপাড় করে দিয়েছিল। সেটি ওই বছরের সর্বোচ্চ আয় প্রদানকারী ছবি হয়ে উঠেছিল। রাজকুমারের পাশাপাশি ওই বছরে ধর্মেন্দ্র, মনোজ কুমার এবং রাজেন্দ্র কুমারও দারুণ অভিনয় করেছিলেন। আজ ১৯৭২ সালের ৫টি ছবির বিষয়ে কথা বলব, যা সর্বোচ্চ আয় প্রদানকারী ছবির তালিকায় ছিল।
পাকীজাহ: মিউজিক্যাল রোম্যান্টিক এই ছবির গল্প লিখেছিলেন কমল আমরোহি। পরিচালনা এবং প্রযোজনার দায়িত্বও তিনিই ছিলেন। এই ছবির হাত ধরে বক্স অফিসে রাজত্ব করেছিলেন রাজকুমার। উইকিপিডিয়া তথ্য বলছে, ১৯৭২ সালে এই ছবিই সর্বোচ্চ আয় করেছিল। রাজকুমারের পাশাপাশি মুখ্য চরিত্রে ছিলেন মীনা কুমারী এবং অশোক কুমার।
পাকীজাহ: মিউজিক্যাল রোম্যান্টিক এই ছবির গল্প লিখেছিলেন কমল আমরোহি। পরিচালনা এবং প্রযোজনার দায়িত্বও তিনিই ছিলেন। এই ছবির হাত ধরে বক্স অফিসে রাজত্ব করেছিলেন রাজকুমার। উইকিপিডিয়া তথ্য বলছে, ১৯৭২ সালে এই ছবিই সর্বোচ্চ আয় করেছিল। রাজকুমারের পাশাপাশি মুখ্য চরিত্রে ছিলেন মীনা কুমারী এবং অশোক কুমার।
সীতা অওর গীতা: সেলিম-জাভেদ জুটির লেখা এই কমেডি ছবি পরিচালনা করেছিলেন রমেশ সিপ্পি। ১৯৭২ সালের ৩ নভেম্বর মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিতে দ্বৈত ভূমিকায় ছিলেন হেমা মালিনী। তাঁর পাশাপাশি প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ধর্মেন্দ্র, সঞ্জীব কুমার, রূপেশ কুমার, মনোরমা, সত্যেন কপ্পু, হানি ইরানি এবং প্রতিমা দেবী। ওই বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করা ছবি ছিল এটি।
সীতা অওর গীতা: সেলিম-জাভেদ জুটির লেখা এই কমেডি ছবি পরিচালনা করেছিলেন রমেশ সিপ্পি। ১৯৭২ সালের ৩ নভেম্বর মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিতে দ্বৈত ভূমিকায় ছিলেন হেমা মালিনী। তাঁর পাশাপাশি প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ধর্মেন্দ্র, সঞ্জীব কুমার, রূপেশ কুমার, মনোরমা, সত্যেন কপ্পু, হানি ইরানি এবং প্রতিমা দেবী। ওই বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয় করা ছবি ছিল এটি।
রাজা জানি: মদন মোহলার প্রযোজনা এবং মোহন সেহগলের পরিচালনায় তৈরি হয়েছিল এই ছবিটি। এর গল্প লিখেছিলেন এস. আলি রাজা। ১৯৭২ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করেছিল এই ছবিটিই। রাজা জানি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ধর্মেন্দ্র, হেমা মালিনী, প্রেমনাথ, প্রেম চোপড়া, জনি ওয়াকার, দুর্গা খোটে, সজ্জন, হেলেন এবং বিন্দু।
রাজা জানি: মদন মোহলার প্রযোজনা এবং মোহন সেহগলের পরিচালনায় তৈরি হয়েছিল এই ছবিটি। এর গল্প লিখেছিলেন এস. আলি রাজা। ১৯৭২ সালের তৃতীয় সর্বোচ্চ আয় করেছিল এই ছবিটিই। রাজা জানি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ধর্মেন্দ্র, হেমা মালিনী, প্রেমনাথ, প্রেম চোপড়া, জনি ওয়াকার, দুর্গা খোটে, সজ্জন, হেলেন এবং বিন্দু।
বেইমান: সোহনলাল কানওয়ার পরিচালিত এই ছবিই ১৯৭২ সালে চতুর্থ সর্বোচ্চ আয় করেছিল। মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই তা বক্স অফিসে হিট হয়। এই ছবিতে দেখা গিয়েছিল মনোজ কুমার, রাখি, প্রেমনাথ, প্রাণ, প্রেম চোপড়া এবং টুনটুনকে।
বেইমান: সোহনলাল কানওয়ার পরিচালিত এই ছবিই ১৯৭২ সালে চতুর্থ সর্বোচ্চ আয় করেছিল। মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই তা বক্স অফিসে হিট হয়। এই ছবিতে দেখা গিয়েছিল মনোজ কুমার, রাখি, প্রেমনাথ, প্রাণ, প্রেম চোপড়া এবং টুনটুনকে।
গোরা অওর কালা: ১৯৭২ সালে পঞ্চম সর্বোচ্চ আয় করেছে রাজকুমার কোহলির প্রযোজনা এবং নরেশ কুমারের পরিচালনায় তৈরি এই ছবিটি। এতে অভিনয় করেছিলেন রাজেন্দ্র কুমার, হেমা মালিনী, রেখা, প্রেমনাথ, প্রেম চোপড়া, মদন পুরি এবং জগদীপ। ছবির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলাল।
গোরা অওর কালা: ১৯৭২ সালে পঞ্চম সর্বোচ্চ আয় করেছে রাজকুমার কোহলির প্রযোজনা এবং নরেশ কুমারের পরিচালনায় তৈরি এই ছবিটি। এতে অভিনয় করেছিলেন রাজেন্দ্র কুমার, হেমা মালিনী, রেখা, প্রেমনাথ, প্রেম চোপড়া, মদন পুরি এবং জগদীপ। ছবির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলাল।

Kuch Kuch Hota Hai: আজ ১৫০ কোটি, কিন্তু ১৯৯৮ সালে কুছ কুছ হোতা হ্যায়-তে অভিনয়ের জন্য শাহরুখ খান কত টাকা পেয়েছিলেন জানেন?

১৯৯৮ সাল। বলিউডে কালজয়ী ছবির মুক্তি। প্রেমের নতুন সংজ্ঞা তৈরি। ‘ভালবাসা মানে কী? ভালবাসা মানে বন্ধুত্ব’। ভারতীয় সিনেমার জন্য একটি মানদণ্ড হয়ে ওঠে। করণ জোহর পরিচালিত ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’।
১৯৯৮ সাল। বলিউডে কালজয়ী ছবির মুক্তি। প্রেমের নতুন সংজ্ঞা তৈরি। ‘ভালবাসা মানে কী? ভালবাসা মানে বন্ধুত্ব’। ভারতীয় সিনেমার জন্য একটি মানদণ্ড হয়ে ওঠে। করণ জোহর পরিচালিত ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’।
কেবল গল্পের জোরে নয়, চরিত্রায়ন এবং চিত্রনাট্যও ছিল ছবির চালিকশক্তি। আর সেখানেই চিরস্মরণীয় চরিত্রগুলির সঙ্গে আজও একাত্ম বোধ করেন শত কোটি মানুষ। আর শিল্পীদের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে তো বলাই বাহুল্য। কাল্ট, ক্লাসিক হয়ে রয়ে গিয়েছে ছবিটি।
কেবল গল্পের জোরে নয়, চরিত্রায়ন এবং চিত্রনাট্যও ছিল ছবির চালিকশক্তি। আর সেখানেই চিরস্মরণীয় চরিত্রগুলির সঙ্গে আজও একাত্ম বোধ করেন শত কোটি মানুষ। আর শিল্পীদের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে তো বলাই বাহুল্য। কাল্ট, ক্লাসিক হয়ে রয়ে গিয়েছে ছবিটি।
১০ কোটি টাকার সামান্য বাজেটে তৈরি ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ বক্স অফিস সেনসেশন ছিল। বিশ্বব্যাপী আমুমানিক ১০৭ কোটি টাকা আয় করেছিল এই ছবিটি। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতাদের একজন শাহরুখ খান। তখনকার সময়ে KKHH-এর জন্য কত টাকা নিয়েছিলেন জানেন?
১০ কোটি টাকার সামান্য বাজেটে তৈরি ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ বক্স অফিস সেনসেশন ছিল। বিশ্বব্যাপী আমুমানিক ১০৭ কোটি টাকা আয় করেছিল এই ছবিটি। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতাদের একজন শাহরুখ খান। তখনকার সময়ে KKHH-এর জন্য কত টাকা নিয়েছিলেন জানেন?
কিং খান আজ ছবি পিছু ১৫০-২৫০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিচ্ছেন। ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ ছবির নায়ক ছিলেন শাহরুখ। সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা ছিলেন তখনও।
কিং খান আজ ছবি পিছু ১৫০-২৫০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নিচ্ছেন। ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ ছবির নায়ক ছিলেন শাহরুখ। সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতা ছিলেন তখনও।
সেই সময়ে নায়কের চরিত্রের জন্য ১ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বাদশা। এই ছবিটি সুপারস্টার হিসাবে বলিউডে তাঁর সাফল্যের একটি বড় মাইলস্টোন বটে। আজকের হিসেবে সেই টাকাটা হয়তো তাঁদের কাছে বড়ই নগন্য। ২৬ বছর পর সেই ১-এর জায়গায় ১৫০-২৫০।
সেই সময়ে নায়কের চরিত্রের জন্য ১ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বাদশা। এই ছবিটি সুপারস্টার হিসাবে বলিউডে তাঁর সাফল্যের একটি বড় মাইলস্টোন বটে। আজকের হিসেবে সেই টাকাটা হয়তো তাঁদের কাছে বড়ই নগন্য। ২৬ বছর পর সেই ১-এর জায়গায় ১৫০-২৫০।
রাহুল খান্নার চরিত্রে আজও তাঁকে মনে রেখেছে দর্শক। অঞ্জলি শর্মার চরিত্রে অভিনয় করে সকলের ভালবাসা কুড়িয়েছিলেন কাজল। আর রানি মুখোপাধ্যায় ছিলেন ছবির মূলমন্ত্র, টিনা মালহোত্রা। সলমন খানকে দেখা গিয়েছিল অতিথি শিল্পী হিসেবে। শুধু বাণিজ্যিক সাফল্য নয়, চারটি অভিনয় বিভাগ-সহ ৮টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিল ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’৷
রাহুল খান্নার চরিত্রে আজও তাঁকে মনে রেখেছে দর্শক। অঞ্জলি শর্মার চরিত্রে অভিনয় করে সকলের ভালবাসা কুড়িয়েছিলেন কাজল। আর রানি মুখোপাধ্যায় ছিলেন ছবির মূলমন্ত্র, টিনা মালহোত্রা। সলমন খানকে দেখা গিয়েছিল অতিথি শিল্পী হিসেবে। শুধু বাণিজ্যিক সাফল্য নয়, চারটি অভিনয় বিভাগ-সহ ৮টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিল ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’৷

Chandu Champion First Review: কার্তিক আরিয়ানের অভিনয় দেখে কেঁদে ফেললেন মুরলীকান্ত পেটকর, কেমন হল ‘চন্দু চ্যাম্পিয়ন’?

আগামী ১৪ জুন মুক্তি পেতে চলেছে কবীর খান পরিচালিত ‘চন্দু চ্যাম্পিয়ন’। বায়োপিক ধারার এই ছবিটি তৈরি হয়েছে প্যারালিম্পিকসের প্রথম স্বর্ণপদক বিজেতা মুরলীকান্ত পেটকরের জীবনের উপর ভিত্তি করে। আর মুরলীকান্ত পেটকরের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে কার্তিক আরিয়ানকে। প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার আগে এক বিশেষ স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। যেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল স্বয়ং মুরলীকান্তকে। ছবিটি শেষ হওয়ার পরেই বদলে গিয়েছিল চারপাশের পরিবেশটা।

স্ক্রিনিংয়ে ছবিটি দেখানো শেষ হওয়ার পরে চোখের জল যেন বাঁধ মানছিল না মুরলীকান্ত পেটকরের। নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি মুরলীকান্তের পুত্রও। তিনিও রীতিমতো লাফিয়ে গিয়ে কার্তিক এবং কবীরের হাত ধরে আলিঙ্গন করে আনন্দে কেঁদে ফেলেন।

View this post on Instagram

 

A post shared by KARTIK AARYAN (@kartikaaryan)

 

আরও পড়ুন-  বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

এই ছবিটিতে কার্তিক আরিয়ানের তুখোড় অভিনয় দেখা গিয়েছে। ছবিতে ফ্রিস্টাইল সাঁতারুর মতো যাতে দেখতে লাগে তাঁর জন্য কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল অভিনেতাকে। এর জন্য কঠোর কসরত করে নিজের ৯০ কেজি ওজন ৭২ কেজিতে নামিয়ে এনেছেন। শুধু তা-ই নয়, বডি ফ্যাটও কমিয়েছেন প্রচুর। এই ছবির জন্য কার্তিক নিজের দেহের ৩৯ শতাংশ বডি ফ্যাট নামিয়ে এনেছেন ৭ শতাংশে।

আরও পড়ুন-  গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ভাইরাল বিফোর-আফটার ট্রান্সফরমেশন ছবিও শেয়ার করেছেন কার্তিক। যা দেখে কার্যত চমকে গিয়েছেন তাঁর ভক্তরাও। News18 Showsha-র সঙ্গে এক বিশেষ আলাপচারিতায় কার্তিকের ট্রেনার বলেন, ‘চন্দু চ্যাম্পিয়ন’ ছবির জন্য অনেক আগে থেকেই অর্থাৎ সেই ২০২২ সাল থেকে শুরু হয়েছিল কার্তিকের প্রোগ্রাম-ভিত্তিক ওয়ার্কআউট। তাঁর কথায়, “গোড়ার দিকে আমি স্কোয়াট, পুল-আপ এবং পুশ-আপের মতো প্রাথমিক কিছু মুভমেন্ট দিয়েছিলাম। আর কোনওটাই তিনি করতে পারছিলেন না। আমি জানতাম যে, উনি ফ্রেডি-র জন্য ওজন বাড়িয়েছিলেন। কিন্তু তিনি কোনওটাই করতে পারছিলেন না। এমনকী তাঁর প্রাথমিক মুভমেন্ট দেখেও আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম।”

অভিনয় করেছিলেন ৮ জন নামীদামি তারকা; বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও কালজয়ীর তকমা লাভ করেছিল প্রায় ৪৪ বছরের পুরনো এই ছবিটি

ভারতীয় চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় আজও সবচেয়ে বড় ছবিগুলির মধ্যে গণ্য হয় জনপ্রিয় পরিচালক রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ‘শোলে’। এই ছবি মুক্তির পর তা বক্স অফিসের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিল। আর কালজয়ী হয়ে গিয়েছিল জয়-বীরু তথা অমিতাভ বচ্চন এবং ধর্মেন্দ্রর জুটিও। আসলে জয়-বীরুর অটুট বন্ধুত্ব ভক্তদেরও মুগ্ধ করেছিল।
ভারতীয় চলচ্চিত্রের দুনিয়ায় আজও সবচেয়ে বড় ছবিগুলির মধ্যে গণ্য হয় জনপ্রিয় পরিচালক রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ‘শোলে’। এই ছবি মুক্তির পর তা বক্স অফিসের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিল। আর কালজয়ী হয়ে গিয়েছিল জয়-বীরু তথা অমিতাভ বচ্চন এবং ধর্মেন্দ্রর জুটিও। আসলে জয়-বীরুর অটুট বন্ধুত্ব ভক্তদেরও মুগ্ধ করেছিল।
তবে এই ‘শোলে’ ছবির পর রমেশ সিপ্পি আরও একটি ছবি বানিয়েছিলেন, যেখানে অভিনয় করেছিলেন একাধিক তারকা। যদিও সেই ছবিটি কিন্তু বক্স অফিসে ভাল ফল করতে পারেনি। তবে তা কালজয়ী ক্লাসিকের তকমা লাভ করেছিল।
তবে এই ‘শোলে’ ছবির পর রমেশ সিপ্পি আরও একটি ছবি বানিয়েছিলেন, যেখানে অভিনয় করেছিলেন একাধিক তারকা। যদিও সেই ছবিটি কিন্তু বক্স অফিসে ভাল ফল করতে পারেনি। তবে তা কালজয়ী ক্লাসিকের তকমা লাভ করেছিল।
আর সেই ছবিটির নাম ‘শান’। ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন সেই সময়কার ৮ জন বড় মাপের তারকা। সুনীল দত্ত, অমিতাভ বচ্চন, শশী কাপুর, শত্রুঘ্ন সিনহা, রাখি গুলজার, পরভিন বাবি, বিন্দিয়া গোস্বামী এবং জনি ওয়াকারকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। তবে ‘শান’ ছবিতে বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছিলেন কুলভূষণ খারবান্দা। যিনি ভয়ঙ্কর খলনায়ক শাকালের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। আর কুলভূষণ অভিনীত শাকাল চরিত্রটি আজও ভক্তদের মনে তাজা রয়েছে।
আর সেই ছবিটির নাম ‘শান’। ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটিতে অভিনয় করেছিলেন সেই সময়কার ৮ জন বড় মাপের তারকা। সুনীল দত্ত, অমিতাভ বচ্চন, শশী কাপুর, শত্রুঘ্ন সিনহা, রাখি গুলজার, পরভিন বাবি, বিন্দিয়া গোস্বামী এবং জনি ওয়াকারকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল। তবে ‘শান’ ছবিতে বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছিলেন কুলভূষণ খারবান্দা। যিনি ভয়ঙ্কর খলনায়ক শাকালের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। আর কুলভূষণ অভিনীত শাকাল চরিত্রটি আজও ভক্তদের মনে তাজা রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই সময়ে সবথেকে ব্যয়বহুল ছবি ছিল ‘শান’। প্রায় ৬ কোটি টাকা বাজেটে তৈরি হয়েছিল ছবিটি। আর শুনলে হয়তো অবাক হবেন যে, এই পরিমাণ বাজেট কিন্তু ‘শোলে’-র থেকেও দ্বিগুণ ছিল। এরপর প্রায় তিন বছর ধরে সবথেকে বড় বাজেটের ছবির তকমা ধরে রেখেছিল ‘শান’। এরপরে অবশ্য সেই তকমা ছিনিয়ে নেয় কমল আমরোহির ‘রাজিয়া সুলতান’। ওই ছবিটি তৈরি হয়েছিল ৭ কোটি টাকায়। যদিও এত বাজেটে তৈরি হলেও ‘শান’ ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই সময়ে সবথেকে ব্যয়বহুল ছবি ছিল ‘শান’। প্রায় ৬ কোটি টাকা বাজেটে তৈরি হয়েছিল ছবিটি। আর শুনলে হয়তো অবাক হবেন যে, এই পরিমাণ বাজেট কিন্তু ‘শোলে’-র থেকেও দ্বিগুণ ছিল। এরপর প্রায় তিন বছর ধরে সবথেকে বড় বাজেটের ছবির তকমা ধরে রেখেছিল ‘শান’। এরপরে অবশ্য সেই তকমা ছিনিয়ে নেয় কমল আমরোহির ‘রাজিয়া সুলতান’। ওই ছবিটি তৈরি হয়েছিল ৭ কোটি টাকায়। যদিও এত বাজেটে তৈরি হলেও ‘শান’ ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে।
তবে শোনা যায় যে, বক্স অফিসে ছবিটি প্রথম দিকে ভাল ভাবেই ব্যবসা শুরু করেছিল, কিন্তু নেতিবাচক রিভিউ এবং কিছু খারাপ কথা প্রতিকূল ভাবে প্রভাব ফেলে ছবির ব্যবসায়।
তবে শোনা যায় যে, বক্স অফিসে ছবিটি প্রথম দিকে ভাল ভাবেই ব্যবসা শুরু করেছিল, কিন্তু নেতিবাচক রিভিউ এবং কিছু খারাপ কথা প্রতিকূল ভাবে প্রভাব ফেলে ছবির ব্যবসায়।
অমিতাভ বচ্চন এবং শশী কাপুর অভিনীত ‘শান’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও টিভিতে আসার পরে কালজয়ী ক্লাসিকের তকমা লাভ করে। এমনকী বলিউডের উপর গভীর এক প্রভাবও ফেলেছে ‘শান’। Photo: Collected
অমিতাভ বচ্চন এবং শশী কাপুর অভিনীত ‘শান’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়লেও টিভিতে আসার পরে কালজয়ী ক্লাসিকের তকমা লাভ করে। এমনকী বলিউডের উপর গভীর এক প্রভাবও ফেলেছে ‘শান’। Photo: Collected
এমনকী, হিন্দি ছবির ইতিহাসে সবথেকে ভয়ঙ্কর খলনায়কের তালিকায় স্থান করে নেয় কুলভূষণ খারবান্দা অভিনীত শাকাল চরিত্রটি। আসলে ‘শোলে’ ছবির গব্বর সিংয়ের মতোই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল শাকাল। তবে ‘শান’ ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে ফের মুক্তি পাওয়ার পরে বাজেটের তুলনায় অনেক বেশি উপার্জন করে। বক্স অফিসে এই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৮ কোটি টাকা। Photo: Collected
এমনকী, হিন্দি ছবির ইতিহাসে সবথেকে ভয়ঙ্কর খলনায়কের তালিকায় স্থান করে নেয় কুলভূষণ খারবান্দা অভিনীত শাকাল চরিত্রটি। আসলে ‘শোলে’ ছবির গব্বর সিংয়ের মতোই জনপ্রিয়তা পেয়েছিল শাকাল। তবে ‘শান’ ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে ফের মুক্তি পাওয়ার পরে বাজেটের তুলনায় অনেক বেশি উপার্জন করে। বক্স অফিসে এই ছবির মোট সংগ্রহ ছিল ৮ কোটি টাকা। Photo: Collected

Jab We Met 2: ‘জব উই মেট ২’ কি আসবে? ফের দেখা যাবে শাহিদ-করিনার প্রেম? মুখ খুললেন পরিচালক ইমতিয়াজ আলি

প্রায় ১৭ বছর আগে সেই ২০০৭ সালে মুক্তি পেয়েছিল ইমতিয়াজ আলি পরিচালিত ‘জব উই মেট’। ওই ছবিতে শাহিদ কাপুর এবং করিনা কাপুর খানের জুটি ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছিল। সেই সুপারহিট ছবির সিক্যুয়েল পরিচালনা করার বিষয়ে কথাবার্তাও শুরু হয়েছে।
প্রায় ১৭ বছর আগে সেই ২০০৭ সালে মুক্তি পেয়েছিল ইমতিয়াজ আলি পরিচালিত ‘জব উই মেট’। ওই ছবিতে শাহিদ কাপুর এবং করিনা কাপুর খানের জুটি ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছিল। সেই সুপারহিট ছবির সিক্যুয়েল পরিচালনা করার বিষয়ে কথাবার্তাও শুরু হয়েছে।
গত বছর এ নিয়ে তৈরি হয়েছিল জোর জল্পনা। এমনকী গত বছর জুনে শাহিদ কাপুর এক্স-এর একটি চ্যাট সেশনে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, একটি ছবির জন্য শীঘ্রই ইমতিয়াজ আলির সঙ্গে কাজ করবেন তিনি।
গত বছর এ নিয়ে তৈরি হয়েছিল জোর জল্পনা। এমনকী গত বছর জুনে শাহিদ কাপুর এক্স-এর একটি চ্যাট সেশনে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, একটি ছবির জন্য শীঘ্রই ইমতিয়াজ আলির সঙ্গে কাজ করবেন তিনি।
অভিনেতা কোন ছবির কথা বলেছেন, তা নিয়ে ভক্তরা নানা রকম কল্পনা-জল্পনা শুরু করে দেন। যদিও খোদ পরিচালক এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে, এই দাবির কোনও সত্যতা নেই।
অভিনেতা কোন ছবির কথা বলেছেন, তা নিয়ে ভক্তরা নানা রকম কল্পনা-জল্পনা শুরু করে দেন। যদিও খোদ পরিচালক এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে, এই দাবির কোনও সত্যতা নেই।
সম্প্রতি News18 Showsha-র সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় ইমতিয়াজ হেসে বলেন, “আবার ‘জব উই মেট’-এর সিক্যুয়েল কেন? মানুষের যদি এই ছবি দেখতে ভাল লাগে, তাহলে তাঁরা তো প্রথমটাই দেখতে পারেন। ‘জব উই মেট ২’ বানানোর জন্য একটা গল্প এবং কারণ থাকা উচিত। কিন্তু দেখা যাক, সেটা হয় কি না!”
সম্প্রতি News18 Showsha-র সঙ্গে বিশেষ আলাপচারিতায় ইমতিয়াজ হেসে বলেন, “আবার ‘জব উই মেট’-এর সিক্যুয়েল কেন? মানুষের যদি এই ছবি দেখতে ভাল লাগে, তাহলে তাঁরা তো প্রথমটাই দেখতে পারেন। ‘জব উই মেট ২’ বানানোর জন্য একটা গল্প এবং কারণ থাকা উচিত। কিন্তু দেখা যাক, সেটা হয় কি না!”
২০২০ সালে ইমতিয়াজ আলি পরিচালনা করেছিলেন কার্তিক আরিয়ান এবং সারা আলি খান অভিনীত ‘লভ আজ কাল’। যা ছিল ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সইফ আলি খান এবং দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত ‘লভ আজ কাল’ ছবির সিক্যুয়েল।
২০২০ সালে ইমতিয়াজ আলি পরিচালনা করেছিলেন কার্তিক আরিয়ান এবং সারা আলি খান অভিনীত ‘লভ আজ কাল’। যা ছিল ২০০৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সইফ আলি খান এবং দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত ‘লভ আজ কাল’ ছবির সিক্যুয়েল।
তবে দ্বিতীয়টি বক্স অফিসে তেমন কামাল দেখাতে পারেনি। তাহলে সেই কারণেই কি ‘জব উই মেট’-এর সিক্যুয়েল বানাতে চান না তিনি?
তবে দ্বিতীয়টি বক্স অফিসে তেমন কামাল দেখাতে পারেনি। তাহলে সেই কারণেই কি ‘জব উই মেট’-এর সিক্যুয়েল বানাতে চান না তিনি?
এর জবাবে ইমতিয়াজ বলেন, “আমি দ্বিতীয় বার ‘লভ আজ কাল’ বানিয়েছিলাম। কিন্তু মানুষ ওই ছবিটিকে তেমন ভালবাসা দেননি। শুধুই মজা করছি। তবে এই কারণেই ‘জব উই মেট’-এর সিক্যুয়েল বানাতে চাইছি না, এমন নয়। কিন্তু সিক্যুয়েল বানানোর জন্য সত্যিই কোনও কারণ না থাকলে, তা বানানো উচিত নয়।”
এর জবাবে ইমতিয়াজ বলেন, “আমি দ্বিতীয় বার ‘লভ আজ কাল’ বানিয়েছিলাম। কিন্তু মানুষ ওই ছবিটিকে তেমন ভালবাসা দেননি। শুধুই মজা করছি। তবে এই কারণেই ‘জব উই মেট’-এর সিক্যুয়েল বানাতে চাইছি না, এমন নয়। কিন্তু সিক্যুয়েল বানানোর জন্য সত্যিই কোনও কারণ না থাকলে, তা বানানো উচিত নয়।”
জনপ্রিয় পরিচালক আরও বলেন যে, ‘জব উই মেট’-এর পরে করিনার সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন ইমতিয়াজ। বিষয়টার ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “যখনই আপনি একজন অভিনেতার সঙ্গে কাজ করবেন, তখন শুধুমাত্র এর জন্য কিছু না করার দায়িত্বও রয়েছে।’’
জনপ্রিয় পরিচালক আরও বলেন যে, ‘জব উই মেট’-এর পরে করিনার সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন ইমতিয়াজ। বিষয়টার ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, “যখনই আপনি একজন অভিনেতার সঙ্গে কাজ করবেন, তখন শুধুমাত্র এর জন্য কিছু না করার দায়িত্বও রয়েছে।’’
‘‘যখন সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার কোনও কাজ হাতে আসবে, কিংবা আগের কাজের তুলনায় পুরোপুরি আলাদা কোনও কাজ হলেই কোল্যাবোরেট করার কথা ভাবা যেতে পারে।”
‘‘যখন সম্পূর্ণ ভিন্ন ধারার কোনও কাজ হাতে আসবে, কিংবা আগের কাজের তুলনায় পুরোপুরি আলাদা কোনও কাজ হলেই কোল্যাবোরেট করার কথা ভাবা যেতে পারে।”
‘জব উই মেট’ প্রসঙ্গে পরিচালক বলেন যে, “করিনা এবং আমি দু’জনেই একে অপরের সঙ্গে কাজ করতে ভালবাসি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ওঁর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ আসেনি। কারণ ভিন্ন এবং অনন্য কোনও কাজ পাওয়া যায়নি।”
‘জব উই মেট’ প্রসঙ্গে পরিচালক বলেন যে, “করিনা এবং আমি দু’জনেই একে অপরের সঙ্গে কাজ করতে ভালবাসি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ওঁর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ আসেনি। কারণ ভিন্ন এবং অনন্য কোনও কাজ পাওয়া যায়নি।”

Bollywood Actress: যৌনদৃশ্যে কখনওই মানা করতেন না, বরং ঘনিষ্ঠ সিনে…! বলুন তো, কে এই লাস্যময়ী নায়িকা?

চলচ্চিত্র জীবনের পাশাপাশি অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চা আজও তুঙ্গে৷ হাজারও পুরুষ আজও তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ৷ জীবনে একাধিক প্রেমও এসেছে নায়িকার৷ তবে কোনওপ্রেমই সেভাবে টেকেনি৷ প্রেম থেকে বিয়ে রেখার পুরো জীবনটাই যেন রূপোলি পর্দার চিত্রনাট্য৷
চলচ্চিত্র জীবনের পাশাপাশি অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও চর্চা আজও তুঙ্গে৷ হাজারও পুরুষ আজও তাঁর সৌন্দর্যে মুগ্ধ৷ জীবনে একাধিক প্রেমও এসেছে নায়িকার৷ তবে কোনওপ্রেমই সেভাবে টেকেনি৷ প্রেম থেকে বিয়ে রেখার পুরো জীবনটাই যেন রূপোলি পর্দার চিত্রনাট্য৷
সালটা ১৯৮৪৷ 'উত্‍সব' ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী রেখা ও শেখর সুমন৷ শেখর কাপুরের বলিউডে প্রথম ছবি ছিল এটি। ভরপুর যৌনতায় ঠাসা এই ছবি মুক্তি পাওয়ার পরই দর্শকের নজর কেড়েছিল তারকাজুটি৷ সম্প্রতি রেখার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্য নিয়ে মুখ খুললেন শেখর সুমন৷
সালটা ১৯৮৪৷ ‘উত্‍সব’ ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী রেখা ও শেখর সুমন৷ শেখর কাপুরের বলিউডে প্রথম ছবি ছিল এটি। ভরপুর যৌনতায় ঠাসা এই ছবি মুক্তি পাওয়ার পরই দর্শকের নজর কেড়েছিল তারকাজুটি৷ সম্প্রতি রেখার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্য নিয়ে মুখ খুললেন শেখর সুমন৷
সাক্ষাৎকারে শেখর বলেন, রেখার কাজের প্রতি নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্ব যা ভীষণই প্রশংনীয়৷ শুধু তাই নন, ছবির প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে অভিনেতা বলেন, তিনি তাঁর জীবনে রেখার থেকে বেশি প্রফেশনাল কোনও অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দেখেননি৷
সাক্ষাৎকারে শেখর বলেন, রেখার কাজের প্রতি নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্ব যা ভীষণই প্রশংনীয়৷ শুধু তাই নন, ছবির প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে অভিনেতা বলেন, তিনি তাঁর জীবনে রেখার থেকে বেশি প্রফেশনাল কোনও অভিনেতা-অভিনেত্রীকে দেখেননি৷
একাধিক ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে ঠাসা এই ছবি প্রসঙ্গে শেখর জানান, অন্তরঙ্গতার সময় কখনওই কোনওকিছুতে মানা করতেন না তিনি৷ এমনকি অন্যান্য তারকাদের মতো কখনওই অস্বস্তিতেও ভোগেননি তিনি৷
একাধিক ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে ঠাসা এই ছবি প্রসঙ্গে শেখর জানান, অন্তরঙ্গতার সময় কখনওই কোনওকিছুতে মানা করতেন না তিনি৷ এমনকি অন্যান্য তারকাদের মতো কখনওই অস্বস্তিতেও ভোগেননি তিনি৷
শেখর জানান, রেখা ভীষণই প্রোফেশনাল৷ এবং আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব আজবীবন৷ রেখার প্রতি মুগ্ধতার কথা একাধিকবার তুলে ধরেছেন অভিনেতা৷ আজও পুরনো দিনের মধুর স্মৃতি আগলে রেখেছেন অভিনেতা শেখর সুমন৷
শেখর জানান, রেখা ভীষণই প্রোফেশনাল৷ এবং আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব আজবীবন৷ রেখার প্রতি মুগ্ধতার কথা একাধিকবার তুলে ধরেছেন অভিনেতা৷ আজও পুরনো দিনের মধুর স্মৃতি আগলে রেখেছেন অভিনেতা শেখর সুমন৷

Bollywood Movie : প্রথম দিনেই বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিল অক্ষয়-টাইগার জুটি! ইদে কত আয় করল ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’?

ইদ অর্থাৎ ১১ এপ্রিল, ২০২৪ তারিখে মুক্তি পেয়েছে অক্ষয় কুমার এবং টাইগার শ্রফ অভিনীত ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’। ফলে ভক্তদের উচ্ছ্বাস বাঁধভাঙা! আলি আব্বাস জাফর পরিচালিত এই ছবিতে প্রথমবার পর্দায় জুটি বাঁধলেন অক্ষয় এবং টাইগার।

প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে যে, অ্যাডভান্স সেলে এই ছবির ১ লক্ষেরও বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। ফলে বোঝা যাচ্ছে যে, বেশ ভালই ওপেনিং হয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি ট্র্যাক্যার Sacnilk.com জানাচ্ছে যে, প্রথম দিনে সমস্ত ভাষায় ভারতে এই ছবির আয় হয়েছে ১৫.৫ কোটি টাকারও বেশি।

আরও পড়ুন : IPL ঝড়ে বোল্ডআউট একাধিক মেগা! ধরাশায়ী ‘জগদ্ধাত্রী’, সেরার মুকুট কার মাথায়?

News18 Showsha এই ছবিটিকে রেটিং দিয়েছে। আর সেই রেটিং অনুযায়ী ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ ৫ এর মধ্যে ৩ পেয়েছে। অক্ষয় এবং টাইগারের অভিনয়ের বিষয়ে আমাদের রিভিউ বলছে, অক্ষয় এবং টাইগারকে দেখা গিয়েছে যথাক্রমে ক্যাপ্টেন ফ্রেডি এবং ক্যাপ্টেন রকির ভূমিকায়। তাঁদের একে অপরের সঙ্গে করা ঠাট্টা-তামাশার মুহূর্তগুলি যুদ্ধের দৃশ্যগুলির মাঝে যেন একটা অবকাশ প্রদান করেছে। টাইগার আবার বেশ মজার মজার ওয়ান লাইনার পেয়েছেন। যেমন – “ইয়ে আদমি হ্যায় ইয়া ড্যান্ডরাফ, জাতা হি নেহি।” আবার অক্ষয়ও বেশ নায়কোচিত! আর নতুন এই জুটির কিছু দৃশ্য তো যেন খাঁটি সোনা!

আরও পড়ুন : মঙ্গলবার সকালে হাওড়া ব্রিজে কার্তিক! ‘রুহ্‌ বাবা’ লুকে ছবি শেয়ার করলেন অভিনেতা

যদিও এই শোয়ে বোধহয় সমস্ত প্রচারের আলো কেড়ে নিয়েছেন পৃথ্বীরাজ সুকুমারন। যিনি খল চরিত্রে অভিনয় করেছেন। কালো মাস্ক পরিহিত এই ভিলেন যেন এক আল্ট্রা-কুল ভাইব তৈরি করেছেন। আমরা এমনিতে তাঁকে যেসব চরিত্রে দেখেছি, সেখান থেকে ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ ছবির চরিত্রটিকে তিনি যেন এক অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন!

‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’ যদিও গত ১০ এপ্রিল প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। যার ফলে অজয় দেবগন অভিনীত ‘ময়দান’ ছবির সঙ্গেই একই দিনে মুক্তি পেত ছবিটি। কিন্তু এরপর জানা যায় যে, ভারতে ঈদ উদযাপিত হবে ১১ এপ্রিল। যার ফলে দু’টি ছবিরই মুক্তির দিন বদলে দেওয়া হয়। তাই ‘ময়দান’ আর ‘বড়ে মিয়াঁ ছোটে মিয়াঁ’ গত ১১ এপ্রিল প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে।

Kiran Rao: ‘বিয়ে মহিলাদের দমবন্ধ করে দেয়’, বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে গোপন সত্য ফাঁস কিরণ রাওয়ের, মুখ খুলতেই তোলপাড়…!

বর্তমানে ‘লাপতা লেডিজ’-এর দুর্ধর্ষ সাফল্য উপভোগ করছেন পরিচালক কিরণ রাও। অবশ্য তাঁর আরও একটা পরিচয় রয়েছে। তিনি বলিউড সুপারস্টার আমির খানের প্রাক্তন স্ত্রী। আসলে বিয়ের পর মহিলাদের উপর একরাশ দায়দায়িত্বের বোঝা চাপে। ঘর আর বাইরের কাজ একা হাতে সামলানোর পাশাপাশি পরিবারকে এক করে রাখাটাও তাঁদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে যায়। আর সেটাই ‘লাপতা লেডিজ’ ছবিতে তুলে ধরেছেন কিরণ।
২০০৫ সালে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন কিরণ এবং আমির। তবে ২০২১ সালে তাঁদের পথ আলাদা হয়ে যায়। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে এক নয়া সাক্ষাৎকারে কিরণ বলেন, “বিবাহবিচ্ছেদের ভয় তিনি কখনওই পাননি। কারণ তিনি জানতেন যে, তাঁর একটা স্পেসের প্রয়োজন রয়েছে।”

আমিরের প্রাক্তনের কথায়, “আমাদের বিয়ের আগে আমির আর আমি এক বছর একসঙ্গে থেকেছি। আর সত্যি বলতে কী, আমরা এটা আমাদের মা-বাবার জন্য করেছি। ওই সময় আমরা জানতাম যে, এটা একটা দারুণ প্রতিষ্ঠান। একা এবং দম্পতি হিসেবে যদি ওই প্রতিষ্ঠানে সঠিক ভাবে কাজ করা যায়, তাহলে তো আরও ভাল।”

আরও পড়ুন-   শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

কিরণ বলে চলেন, “আমি মনে করি, যে বিষয়টি নিয়ে আমরা যথেষ্ট কথা বলি না, সেটা হল বিবাহ কীভাবে বিশেষত মহিলাদেরকে দমিয়ে রাখে… ঘর চালানো, পরিবারকে এক করে রাখার জন্য মহিলার উপর থাকে অনেক দায়দায়িত্ব…আমি আমার মধুর সময় নিয়েছিলাম, তাই এটি নিয়ে আমার কোনও চিন্তা নেই।

ব্যাপারটা হল, আমির এবং আমি খুবই দৃঢ় ছিলাম এবং দু’জনেই মানুষ হিসাবে খুব মজবুত সম্পর্ক বজায় রেখেছি। আমরা একে অপরের সঙ্গে খুবই জড়িয়ে থাকতাম। আমরা একে অপরকে গভীর ভাবে শ্রদ্ধা করি এবং ভালবাসি। তাই এটি পরিবর্তিত হয়নি, আর আমিও চিন্তিত ছিলাম না। আমি জানতাম যে, আমার স্পেস দরকার। আমি স্বাধীন ভাবে থাকতে চেয়েছিলাম এবং নিজের উন্নতি চেয়েছিলাম। আমার মনে হয় যে, এটা ছিল আমার নিজের উন্নতির জন্য। যে বিষয়টাকে আমিরও স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং সমর্থনও করেছেন… তাই বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে আমার ভয় হয়নি।”

Madhuri Dixit: ঠোঁটঠাসা চুম্বন! ঘামে ভেজা শরীর, জ্যাকির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে ভয়ঙ্কর পরিণতি মাধুরীর, তারপর…

নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী, যার ক্যারিশ্মা আজও মুগ্ধ করে নেটিজেনদের। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন মাধুরী দীক্ষিত৷ ধক ধক গার্লের রূপের সৌন্দর্যে বুদ আট থেকে অষ্টাদশী৷
নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী, যার ক্যারিশ্মা আজও মুগ্ধ করে নেটিজেনদের। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন মাধুরী দীক্ষিত৷ ধক ধক গার্লের রূপের সৌন্দর্যে বুদ আট থেকে অষ্টাদশী৷
আশির দশকের শেষে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন মাধুরী৷ সেই তখন থেকে এখনও পর্যন্ত  তিন দশকের বেশি সময় ধরে সফল অভিনয় জীবন৷ দীর্ঘ দিনের কেরিয়ারে একাধিক ছবিতে অভিনয় করে সকলের মন জয় করে নিয়েছেন মাধুরী৷
আশির দশকের শেষে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন মাধুরী৷ সেই তখন থেকে এখনও পর্যন্ত তিন দশকের বেশি সময় ধরে সফল অভিনয় জীবন৷ দীর্ঘ দিনের কেরিয়ারে একাধিক ছবিতে অভিনয় করে সকলের মন জয় করে নিয়েছেন মাধুরী৷
ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে একাধিকবার বিভিন্ন সমস্যার মুখেও পড়তে হয়েছে অভিনেত্রীকে৷ পর্দায় অভিনেত্রীর রূপের সৌন্দর্যে মোহিত হলেও হয়তো সেই শ্যুটিং করতে গিয়েই চরম বিপাকে পড়েছিলেন তিনি৷ তেমনই একটি ছবি হল 'ভার্দি'৷
ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে গিয়ে একাধিকবার বিভিন্ন সমস্যার মুখেও পড়তে হয়েছে অভিনেত্রীকে৷ পর্দায় অভিনেত্রীর রূপের সৌন্দর্যে মোহিত হলেও হয়তো সেই শ্যুটিং করতে গিয়েই চরম বিপাকে পড়েছিলেন তিনি৷ তেমনই একটি ছবি হল ‘ভার্দি’৷
জ্যাকি শ্রফ ও সানি দেওয়ালের সঙ্গে 'ভার্দি' ছবিতে মাধুরীর অভিনয় আজও সকলের মন ছোঁয়া৷ কিন্তু এই ছবিতেই বোল্ড সিনের শ্যুটিংয়ে চরম অস্বস্তিতে পড়েছিলেন নায়িকা৷ এমনকিন ছবি মুক্তির পরও কিছু দৃশ্য নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল৷
জ্যাকি শ্রফ ও সানি দেওয়ালের সঙ্গে ‘ভার্দি’ ছবিতে মাধুরীর অভিনয় আজও সকলের মন ছোঁয়া৷ কিন্তু এই ছবিতেই বোল্ড সিনের শ্যুটিংয়ে চরম অস্বস্তিতে পড়েছিলেন নায়িকা৷ এমনকিন ছবি মুক্তির পরও কিছু দৃশ্য নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল৷
'ভার্দি' ছবির বেশ কিছু বিষয় পছন্দ ছিল না অভিনেত্রীর৷ সিনেমা রিলিজের পর  তা আরও বাড়তে থাকে৷ জ্যাকি শ্রফের সঙ্গে রোম্যান্টিক দৃশ্য যতটা উপভোগ করেছিল দর্শক ঠিক শ্যুটিংয়ের সময় ততটাই চরম অস্বস্তিতে ছিলেন তাঁরা৷
‘ভার্দি’ ছবির বেশ কিছু বিষয় পছন্দ ছিল না অভিনেত্রীর৷ সিনেমা রিলিজের পর তা আরও বাড়তে থাকে৷ জ্যাকি শ্রফের সঙ্গে রোম্যান্টিক দৃশ্য যতটা উপভোগ করেছিল দর্শক ঠিক শ্যুটিংয়ের সময় ততটাই চরম অস্বস্তিতে ছিলেন তাঁরা৷
৪০ বছর ইন্ডাস্ট্রিতে থাকার পর এক সাক্ষাৎকারে জ্যাকি স্বীকারও করে নিয়েছিলেন মাধুরীকে চুমু খেতে গিয়ে চরম অস্বস্তিতে পড়েছিলেন৷ তেমনই মাধুরীও এই দৃশ্যের শ্যুটিংয়ে প্রচন্ড সমস্যায় পড়েছিলেন৷
৪০ বছর ইন্ডাস্ট্রিতে থাকার পর এক সাক্ষাৎকারে জ্যাকি স্বীকারও করে নিয়েছিলেন মাধুরীকে চুমু খেতে গিয়ে চরম অস্বস্তিতে পড়েছিলেন৷ তেমনই মাধুরীও এই দৃশ্যের শ্যুটিংয়ে প্রচন্ড সমস্যায় পড়েছিলেন৷

Akshay Kumar Gorkha Poster: অক্ষয় কুমারের নতুন ছবি ‘গোর্খা’র পোস্টারে বড়সড় ভুল ধরালেন প্রাক্তন অফিসার!

#মুম্বই: চমকের শেষ নেই। একের পর এক নতুন ছবি করছেন বলিউডের খিলাড়ি অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। দশেরার দিন ইতিমধ্যেই ঘোষণা করে ফেলেছেন তাঁর পরের ছবি ‘গোর্খা’-র। মেজর জেনারেল ইয়েন কার্ডোজোর জীবনের ওপর নির্ভর করে গড়ে উঠছে সিনেমাটি। ‘রাম সেতু’ অভিনেতা নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করলেন ছবির প্রথম লুক (Akshay Kumar Gorkha Poster)। এক নায়ক-যোদ্ধার জীবন নিয়ে তৈরি হচ্ছে গোর্খা। অক্ষয় (Akshay Kumar) জানিয়েছেন, এমন একটি চরিত্রে অভিনয় করতে পেরে তিনি খুবই গর্বিত ও আনন্দিত (Akshay Kumar Gorkha Poster)।

কিন্তু গোর্খার পোস্টার মুক্তির পরই ধরা পড়েছে, সেই পোস্টারে রয়েছে বড়সড় ভুল (Akshay Kumar Gorkha Poster)। সোশ্যাল মিডিয়ায় গোর্খার পোস্টার শেয়ার করেছিলেন অক্ষয় কুমার (Akshay Kumar)। সেই ট্যুইটেই ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন এক প্রাক্তন গোর্খা অফিসার। মেজর মানিক এম জলির পোস্টারে প্রকাশিত ‘খুকরি’-এর ছবিতে খানিক ভুল চোখে পড়ে। তিনি বলেন খুকরি-এর ধারালো দিকটা সঠিক নেই। অক্ষয়ও মন দিয়ে মেজর মানিকের বক্তব্য পড়েছেন এবং সেটি সঠিক করার কথা দিয়েছেন।

মেজর মানিক এম জলি ট্যুইটে লিখেছেন, ‘প্রিয় অক্ষয় কুমার, একজন প্রাক্তন গোর্খা অফিসার হিসেবে, এই ছবিটা তৈরি করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যদিও খুঁটিনাটি সঠিক হওয়া প্রয়োজন। দয়া করে খুকরিটা ঠিক করে নিন। ধারালো দিকটা অপর দিকে থাকে। এটা তো তরোয়াল নয়। ব্লেডের ভিতর দিক থেকে বেরোয় খুকরি।’ তারই সঙ্গে খুকরির একটি ছবিও পোস্ট করে দেন মেজর মানিক, যাতে খুকরির সঠিক দিক চিনতে সুবিধে হয় অক্ষয় ও নির্মাতাদের।

এই ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পাল্টা ধন্যবাদ জানিয়ে জবাব দেন অক্ষয় কুমার। তিনি লিখেছেন, ‘প্রিয় মেজর জলি, এই ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা শ্যুটিংয়ের সময় খেয়াল রাখব। আমি গোর্খা তৈরি করতে পেরে খুবই গর্বিত এবং উচ্ছ্বসিত। এটাকে সত্যের কাছাকাছি পৌঁছে দিতে যে কোনও সাজেশনই সাগ্রহে গৃহীত হবে।’ ভারতীয় সেনার মেজর জেনারেল ইয়ান কার্ডোজো। প্রাক্তন এই সেনা অফিসার ‘কার্তুজ সাহিব’ নামে পরিচিত। তাঁর দুঃসাহসিক কীর্তি এবং কর্মজীবনের ওপর ভিত্তি করেই তৈরি হচ্ছে এই ছবি। ছবির পরিচালনায় সঞ্জয় চৌহান। ২০২২-এর স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পাওয়ার কথা এই ছবিটির।

আরও পড়ুন: কখনও জিমি জিমি, কখনও জানু মেরি জান! জিমের ভিতর হৃত্বিকের কাণ্ড ভাইরাল…