লাইফস্টাইল Constipation Home Remedies: আর ফেলতে হবে না চোখের জল! ঘরোয়া খাবার, সহজ নিয়মেই পালাবে কোষ্ঠকাঠিন্য! Gallery April 24, 2024 Bangla Digital Desk কোষ্ঠকাঠিন্যের কষ্ট বছরভরই থাকে কমবেশি। অস্বাস্থ্যকর ডায়েট, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, জলশূন্যতা, ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম, ফাইবারের অভাব, বয়সজনিত সমস্যা-সহ একাধিক কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তার মতে, ডায়েটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রাখতে হবে। বেশি করে খেতে হবে সল্যুবল ফাইবার। সল্যুবল ফাইবারে জল ও আর্দ্রতা বেশি থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্যের পথ মসৃণ হয়। অন্ত্রে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ম্যাগনেসিয়াম। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। সাপ্লিমেন্ট না খেয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে ম্যাগনেসিয়াম খান। ব্যালেন্সড ডায়েটে রাখুন ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার। পেটের স্বাস্থ্য ও প্রোবায়োটিকসের মধ্যে সম্পর্ক আছে। প্রোবায়োটিক হজমে সাহায্য করে। মেটাবলিজম বাড়ায়। পেটের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রোবায়োটিকের গুণে শরীরে বাড়ে ফ্যাটি অ্যাসিড। কোলনের পিএইচ ব্যালান্স নিয়ন্ত্রণ করে। মেটাবলিজমের হার বৃদ্ধি পায়। ফলে পেটের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে। বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
লাইফস্টাইল Piles Home Remedies: গরমে পাইলস বা অর্শের অসহ্য কষ্টে চোখে জল? রইল সহজ ঘরোয়া টোটকা, পাবেন আরাম Gallery April 23, 2024 Bangla Digital Desk কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গেই আসে অর্শ বা পাইলসের সমস্যা। গরমে এই বিপত্তি মাথাচাড়া দিলে চরমে ওঠে কষ্ট। পাইলসের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েট ও লাইফস্টাইল নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ বি এন সিনহা। সন্ধান দিয়েছেন সহজ ঘরোয়া টোটকার। নিয়মিত ত্রিফলা গুঁড়ো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। পাইলস বা অর্শের আশঙ্কা কমে। রাতে ৪ গ্রাম ত্রিফলা ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খালি পেটে পান করুন। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো। ক্যাস্টর অয়েলে আছে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। রাতে এক কাপ দুধে ৩ এমএল এডিবল ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে খাওয়ার কথা বলছেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞরা। এক্সটার্নাল অ্যাপ্লিকেশন এবং রেগুলার ইনটেক দু’ ক্ষেত্রেই ক্যাস্টর অয়েল দরকার যন্ত্রণা উপশমে। রাতে সব সময় হাল্কা খাবার খান। চেষ্টা করুন বেশি ভাজাভুজি, তেলমশলা-সহ খাবার এড়িয়ে চলতে। তেলমশলার কারণে পাইলসের সমস্যা বেড়ে যায়। গরমে পাইলসের সমস্যা থেকে বাঁচতে প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে। দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস জলপান করুন। এর ফলে পরিপাক ক্রিয়া মসৃণ হবে। নিত্য ডায়েটে রাখুন শশা ও গাজর। এতে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান বাড়বে শরীরে। ভিটামিন সি এবং ভিটামিন কে-এর যোগান বজায় থাকবে।