Tag Archives: Constipation

Chia Seeds Side Effects: ব্রেকফ্রাস্ট-লাঞ্চ-ডিনার সবেই চিয়া সিড খাচ্ছেন! অজান্তেই মারণ রোগ ডাকছেন না তো? জানুন

ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে চিয়া সিড খাচ্ছেন প্রায় সকলে। নানা রকম পুষ্টিগুণের জন্য ক্রমশই এই সিডের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ‘সালিভা হিসপানিকা’ নামক উদ্ভিদ থেকে এই সিড পাওয়া যায়। ওজন কমাতে সাহায্য করে বলে প্রায় সকলের পাতেই থাকে এই বীজ।
ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে চিয়া সিড খাচ্ছেন প্রায় সকলে। নানা রকম পুষ্টিগুণের জন্য ক্রমশই এই সিডের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ‘সালিভা হিসপানিকা’ নামক উদ্ভিদ থেকে এই সিড পাওয়া যায়। ওজন কমাতে সাহায্য করে বলে প্রায় সকলের পাতেই থাকে এই বীজ।
কেক বা পুডিং-এর করার ক্ষেত্রেও চিয়া বীজ ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই সিড দুধ অথবা জলে ভিজিয়ে খেলেই বাড়তি উপকারিতা পাওয়া যায়। চিয়া সিড ওজন কমায় ঠিকই, কিন্তু এর অতিরিক্ত ব্যবহারে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যাও।
কেক বা পুডিং-এর করার ক্ষেত্রেও চিয়া বীজ ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই সিড দুধ অথবা জলে ভিজিয়ে খেলেই বাড়তি উপকারিতা পাওয়া যায়। চিয়া সিড ওজন কমায় ঠিকই, কিন্তু এর অতিরিক্ত ব্যবহারে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যাও।
বেশি চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ফাইবার হজমপ্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। কষ্ঠকাঠিন‍্য হয় বহু সময়।
বেশি চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ফাইবার হজমপ্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। কষ্ঠকাঠিন‍্য হয় বহু সময়।
চিয়া সিড খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। চিয়া সিড খেলে আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ বা গলা চুলকানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে। যাঁদের তিল বা সর্ষের বীজে অ্যালার্জি থাকলে তাঁদের চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।
চিয়া সিড খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। চিয়া সিড খেলে আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ বা গলা চুলকানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে। যাঁদের তিল বা সর্ষের বীজে অ্যালার্জি থাকলে তাঁদের চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।
চিয়া সিডে ওমেগা ৩ রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। এই উপাদান রক্ত পাতলা করে। শরীরের পক্ষে যা ভাল। কিন্তু যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে কিন্তু সমস্যা হতে পারে। তেমন ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে।
চিয়া সিডে ওমেগা ৩ রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। এই উপাদান রক্ত পাতলা করে। শরীরের পক্ষে যা ভাল। কিন্তু যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে কিন্তু সমস্যা হতে পারে। তেমন ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে।
চিয়া সিড ফাইবার রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া সিড কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই সিড থেকে দূরে থাকাই ভাল।
চিয়া সিড ফাইবার রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া সিড কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই সিড থেকে দূরে থাকাই ভাল।
চিয়া সিড জল শোষণে সাহায্য করে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে আপনার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। তাই চিয়া সিডের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল খাবার বা জল পান করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চিয়া সিড জল শোষণে সাহায্য করে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে আপনার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। তাই চিয়া সিডের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল খাবার বা জল পান করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Tips: ছোট্ট এই দানাই কোষ্ঠকাঠিন্যর মহাশত্রু! রাতে ঘুমানোর আগে খেলেই সারাদিনের জন্য নিশ্চিন্ত, বেরিয়ে আসবে পেটের ময়লা, কমবে ওজন, বশে থাকবে ডায়াবেটিস!

আমাদের চারপাশে এমন কিছু গাছপালা রয়েছে যা ওষধি গুণে পরিপূর্ণ। কিন্তু তথ্যের অভাবে আমরা তাদের সুবিধা নিতে পারি না। তুলসীও এমনই একটি অলৌকিক উদ্ভিদ। তুলসী পাতা নানা কাজে ব্যবহার করা হয়৷ তুলসী পাতা দিয়ে  চাও তৈরি করে খাওয়া ভাল। এটি খেলে  ঠান্ডা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আমাদের চারপাশে এমন কিছু গাছপালা রয়েছে যা ওষধি গুণে পরিপূর্ণ। কিন্তু তথ্যের অভাবে আমরা তাদের সুবিধা নিতে পারি না। তুলসীও এমনই একটি অলৌকিক উদ্ভিদ। তুলসী পাতা নানা কাজে ব্যবহার করা হয়৷ তুলসী পাতা দিয়ে চাও তৈরি করে খাওয়া ভাল। এটি খেলে ঠান্ডা এবং হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
তবে জানেন কি,  তুলসী পাতাই শুধু নয়, তুলসীর বীজও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী৷ সঠিকভাবে তুলসীর বীজ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বিরাট উপকারী। বিশেষত, রাতে ঘুমানোর আগেও খেতে পারলে সারাদিনের জন্য নিশ্চিন্তে থাকবেন।
তবে জানেন কি, তুলসী পাতাই শুধু নয়, তুলসীর বীজও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী৷ সঠিকভাবে তুলসীর বীজ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বিরাট উপকারী। বিশেষত, রাতে ঘুমানোর আগেও খেতে পারলে সারাদিনের জন্য নিশ্চিন্তে থাকবেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে: হেলথলাইনে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তুলসীর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এটি খাওয়া পেটের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তুলসীর বীজ কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এটি খেলে পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। সকালে পেট পরিষ্কার করতে সমস্যা হলে এটি নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে খান, পেটে জমে থাকা ময়লা নিজে থেকেই বেরিয়ে আসবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে: হেলথলাইনে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তুলসীর বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এটি খাওয়া পেটের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তুলসীর বীজ কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। এটি খেলে পরিপাকতন্ত্র শক্তিশালী হয়। সকালে পেট পরিষ্কার করতে সমস্যা হলে এটি নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে খান, পেটে জমে থাকা ময়লা নিজে থেকেই বেরিয়ে আসবে।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে: তুলসীর বীজ খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এতে প্রচুর পুষ্টি ও খনিজ উপাদান রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করে। ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতে পারেন।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে: তুলসীর বীজ খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। এতে প্রচুর পুষ্টি ও খনিজ উপাদান রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকার করে। ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতে পারেন।
ওজন কমাতে: তুলসীর বীজ ওজন কমাতেও উপকারী। এটি খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। যার কারণে খিদে কম পায়। এছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যা হজমের জন্য খুবই উপকারী। এটি খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। প্রতিদিন এটি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে: তুলসীর বীজ ওজন কমাতেও উপকারী। এটি খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। যার কারণে খিদে কম পায়। এছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। যা হজমের জন্য খুবই উপকারী। এটি খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। প্রতিদিন এটি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হার্ট সুস্থ রাখে: তুলসীর বীজ হার্টের জন্য খুবই উপকারী। এমন অনেক যৌগ এতে রয়েছে যা স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে। এছাড়াও আপনি প্রতিদিন তুলসীর বীজ খেয়ে আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে পারেন।
হার্ট সুস্থ রাখে: তুলসীর বীজ হার্টের জন্য খুবই উপকারী। এমন অনেক যৌগ এতে রয়েছে যা স্বাস্থ্যকে শক্তিশালী করে। এছাড়াও আপনি প্রতিদিন তুলসীর বীজ খেয়ে আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে পারেন।
সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি: তুলসীর বীজ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। সর্দি-কাশির মতো রোগে এটি ভীষণ উপকারী। প্রতিদিন তুলসীর বীজ ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি: তুলসীর বীজ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। সর্দি-কাশির মতো রোগে এটি ভীষণ উপকারী। প্রতিদিন তুলসীর বীজ ব্যবহার করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

Constipation: কোষ্ঠকাঠিন্যের যম, রোজ সকালে পেটের ময়াল টেনে সাফ করবে, এভাবে খান এক টুকরো খেজুর

খেতে ভাল লাগে বলে খেজুর খাচ্ছেন! এর উপকার জানলে চমকে উঠবেন। খেজুর খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভাল, তেমনই চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতেও বিস্ময়কর এই ফলটির অনেক গুণ রয়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেজুর খেলে মিলবে বেশি উপকার।এই বিষয়ে আমাদের মতামত দিয়েছেন বোলপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক সেনগুপ্ত।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কী উপকার রয়েছে। (সৌভিক রায়)
খেতে ভাল লাগে বলে খেজুর খাচ্ছেন! এর উপকার জানলে চমকে উঠবেন। খেজুর খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ভাল, তেমনই চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতেও বিস্ময়কর এই ফলটির অনেক গুণ রয়েছে।বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেজুর খেলে মিলবে বেশি উপকার।এই বিষয়ে আমাদের মতামত দিয়েছেন বোলপুরের বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক সেনগুপ্ত।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কী উপকার রয়েছে। (সৌভিক রায়)
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজমের সমস্যা দূর করে। তুলনামূলকভাবে যেসব খেজুর একটু শক্ত সেই খেজুর সারা রাত জলে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অনেকাংশে দূর হয়। এছাড়া মুখের লালাকে ভালভাবে খাবারের সঙ্গে মিশতে সাহায্য করে খেজুর। ফলে আমাদের বদহজম অনেকাংশে দূর হয়।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজমের সমস্যা দূর করে। তুলনামূলকভাবে যেসব খেজুর একটু শক্ত সেই খেজুর সারা রাত জলে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অনেকাংশে দূর হয়। এছাড়া মুখের লালাকে ভালভাবে খাবারের সঙ্গে মিশতে সাহায্য করে খেজুর। ফলে আমাদের বদহজম অনেকাংশে দূর হয়।
যদি আপনি মস্তিষ্ক ভাল রাখতে চান এবং স্মৃতিশক্তি আরও বাড়াতে চান তাহলে অবশ্যই নিত্যদিন খান খেজুর। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি খেলে অ্যালঝাইমার রোগের ঝুঁকি কমবে।
যদি আপনি মস্তিষ্ক ভাল রাখতে চান এবং স্মৃতিশক্তি আরও বাড়াতে চান তাহলে অবশ্যই নিত্যদিন খান খেজুর। খেজুরে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি খেলে অ্যালঝাইমার রোগের ঝুঁকি কমবে।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মতন খনিজ থাকে । তাই আপনি যদি আপনার হাড় আরও মজবুত করতে চান তাহলে নিত্যদিন খান খেজুর। খেজুর খেলে আপনার হাড় ভাল থাকবে। এমন কি অস্টিওপোরোসিসের মত রোগের ঝুঁকিও কমবে।বিশেষ করে বাচ্চাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে খেজুর ভিজিয়ে খাবার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মতন খনিজ থাকে । তাই আপনি যদি আপনার হাড় আরও মজবুত করতে চান তাহলে নিত্যদিন খান খেজুর। খেজুর খেলে আপনার হাড় ভাল থাকবে। এমন কি অস্টিওপোরোসিসের মত রোগের ঝুঁকিও কমবে।বিশেষ করে বাচ্চাদের শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়াতে খেজুর ভিজিয়ে খাবার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
যদি কারও ওজন কম হয় তাহলে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া শুরু করুন।এতে আপনার ওজন দ্রুত বাড়বে এবং আপনার কোনও সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন হবে না ।মূলত অনেক সময় হাঁটুর ব্যথা ইত্যাদি বেড়ে যায়।প্রতিদিন খেজুর খেলে কিছু উপকার পাওয়া যায়।ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান খেজুরে পাওয়া যায়, যা হাড়কে মজবুত রাখে।
যদি কারও ওজন কম হয় তাহলে প্রতিদিন খেজুর খাওয়া শুরু করুন।এতে আপনার ওজন দ্রুত বাড়বে এবং আপনার কোনও সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন হবে না ।মূলত অনেক সময় হাঁটুর ব্যথা ইত্যাদি বেড়ে যায়।প্রতিদিন খেজুর খেলে কিছু উপকার পাওয়া যায়।ক্যালসিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি পুষ্টি উপাদান খেজুরে পাওয়া যায়, যা হাড়কে মজবুত রাখে।

Gas Problem: কোষ্ঠকাটিন্যের যম! ওষুধ ছাড়া গ্যাসের সমস্যার বিদায়, ৩টি উপায়ে সারাজীবনের মতো অম্বল- পেট ফাঁপা বলবে বাই বাই!

আমাদের পাকস্থলীতে সবসময় ১০০ থেকে ১৫০ মিলি গ্যাস থাকে৷ এই গ্যাসই যখন খুব বেশি বেড়ে যায় তখন বড় সমস্যা হয়। কেউ প্রায়ই গ্যাস এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভোগেন। পেটে গ্যাসের সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই বর্ধিত গ্যাসের জন্য মানুষ নিজেই দায়ী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে পেটে গ্যাস ও পেট ফাঁপা হওয়ার সমস্যা হয়।
আমাদের পাকস্থলীতে সবসময় ১০০ থেকে ১৫০ মিলি গ্যাস থাকে৷ এই গ্যাসই যখন খুব বেশি বেড়ে যায় তখন বড় সমস্যা হয়। কেউ প্রায়ই গ্যাস এবং পেট ফাঁপার সমস্যায় ভোগেন। পেটে গ্যাসের সমস্যা প্রায়ই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি করে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই বর্ধিত গ্যাসের জন্য মানুষ নিজেই দায়ী। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে পেটে গ্যাস ও পেট ফাঁপা হওয়ার সমস্যা হয়।
পাকস্থলীতে অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া থাকে যা হজম করার সময় গ্যাসও তৈরি করে। হজমের সময় এই ব্যাকটেরিয়ার ফলে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, স্টার্চ ইত্যাদি থেকে প্রচুর গ্যাস তৈরি হয়। ফলে খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ছাড়া গ্যাস ও পেট ফাঁপা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
পাকস্থলীতে অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া থাকে যা হজম করার সময় গ্যাসও তৈরি করে। হজমের সময় এই ব্যাকটেরিয়ার ফলে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, স্টার্চ ইত্যাদি থেকে প্রচুর গ্যাস তৈরি হয়। ফলে খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ছাড়া গ্যাস ও পেট ফাঁপা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়।
আপনার পেটে যদি পর্যাপ্ত জল বা লিকুইড না থাকে তাহলে গ্যাস এবং পেট ফাঁপা সমস্যা বাড়বে। তাই আপনার শরীরে কখনই জলের অভাব হলে হবে না। পেটে পর্যাপ্ত জল না থাকলে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না এবং এর ফলে গ্যাস ও ফোলা সমস্যা থাকে। এর জন্য জলের সঙ্গে রসালো ফল খান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেছেন যে আপনি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ২ গ্লাস জল খেতে দিন শুরু করুন। এরপর প্রতিবার খাবারের পর অন্তত দুই গ্লাস জল খান।
আপনার পেটে যদি পর্যাপ্ত জল বা লিকুইড না থাকে তাহলে গ্যাস এবং পেট ফাঁপা সমস্যা বাড়বে। তাই আপনার শরীরে কখনই জলের অভাব হলে হবে না। পেটে পর্যাপ্ত জল না থাকলে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না এবং এর ফলে গ্যাস ও ফোলা সমস্যা থাকে। এর জন্য জলের সঙ্গে রসালো ফল খান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেছেন যে আপনি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ২ গ্লাস জল খেতে দিন শুরু করুন। এরপর প্রতিবার খাবারের পর অন্তত দুই গ্লাস জল খান।
গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডঃ উইল ভেলসিউইচের মতে আমরা খাদ্যকে ছোট ছোট ভাগে ভেঙে ফেলার জন্য পেটে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়ার উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতার বাইরের জিনিসগুলি খুব বেশি গ্রহণ করি তখন গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। এমন অবস্থায় গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ধীরে ধীরে খাওয়া শুরু করুন। অর্থাৎ প্রথমে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কম খান এবং ধীরে ধীরে সেই অভ্যেস বাড়ান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেন, গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে আল্ট্রা প্রসেসড ফুড খাওয়া ছেড়ে দিন এবং ধীরে ধীরে সবুজ শাক-সবজি অর্থাৎ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বাড়াতে হবে।
গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডঃ উইল ভেলসিউইচের মতে আমরা খাদ্যকে ছোট ছোট ভাগে ভেঙে ফেলার জন্য পেটে উপস্থিত ভাল ব্যাকটেরিয়ার উপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল। ব্যাকটেরিয়ার ক্ষমতার বাইরের জিনিসগুলি খুব বেশি গ্রহণ করি তখন গ্যাসের সমস্যা বাড়ে। এমন অবস্থায় গ্যাস থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ধীরে ধীরে খাওয়া শুরু করুন। অর্থাৎ প্রথমে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কম খান এবং ধীরে ধীরে সেই অভ্যেস বাড়ান। ডক্টর উইল ভেলসিউইচ বলেন, গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রথমে আল্ট্রা প্রসেসড ফুড খাওয়া ছেড়ে দিন এবং ধীরে ধীরে সবুজ শাক-সবজি অর্থাৎ ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া বাড়াতে হবে।
কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে যা গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে। অন্ত্রের আলসার, ডাইভারটিকুলাইটিস, ক্রোনস ইত্যাদি রোগের কারণেও গ্যাস হতে পারে। একই সময়ে, আপনার অন্ত্র কিছু খাবার সহ্য করতে সক্ষম হয় না। ভারতে বেশিরভাগ মানুষই ল্যাকটোস ইনটলারেন্স অর্থাৎ দুধে অসহিষ্ণুতার সমস্যা রয়েছে। এ ধরনের সমস্যা হলে তার চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগ রয়েছে যা গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করে। অন্ত্রের আলসার, ডাইভারটিকুলাইটিস, ক্রোনস ইত্যাদি রোগের কারণেও গ্যাস হতে পারে। একই সময়ে, আপনার অন্ত্র কিছু খাবার সহ্য করতে সক্ষম হয় না। ভারতে বেশিরভাগ মানুষই ল্যাকটোস ইনটলারেন্স অর্থাৎ দুধে অসহিষ্ণুতার সমস্যা রয়েছে। এ ধরনের সমস্যা হলে তার চিকিৎসা করানো প্রয়োজন।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷

Raisin Benefits: ১ মুঠো কিশমিশেই ভ্যানিশ তলপেটের মেদ! দূর কোষ্ঠকাঠিন্য! শুধু এই সময়ে খেতে হবে এভাবে

আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ।
আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ।

 

কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন।
কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন।

 

এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল।
এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য।
কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য।

 

সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।

 

ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।
ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।

 

Piles Control Tips: পাইলস বা অর্শের কষ্টে জেরবার জীবন? এখনই বন্ধ করুন এগুলো খাওয়া! কমবে ভোগান্তি

পাইলস বা অর্শ মূলত লাইফস্টাইল বা হজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ যাঁর অর্শ সংক্রান্ত কষ্ট থাকে তাঁর পক্ষে সুস্থ জীবনযাপন করা কার্যত অসম্ভব৷
পাইলস বা অর্শ মূলত লাইফস্টাইল বা হজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ যাঁর অর্শ সংক্রান্ত কষ্ট থাকে তাঁর পক্ষে সুস্থ জীবনযাপন করা কার্যত অসম্ভব৷

 

পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রার মতে কিছু খাবার ডায়েটে রাখতে হবে অর্শ থেকে বাঁচতে৷ অন্যদিকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷
পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রার মতে কিছু খাবার ডায়েটে রাখতে হবে অর্শ থেকে বাঁচতে৷ অন্যদিকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷

 

প্রক্রিয়াজাত ফ্রোজেন খাবার, ফাস্ট ফুড এবং ডিপ ফ্রায়েড খাবার হজম করা কঠিন৷ এই খাবারগুলিতে পুষ্টিগুণ কম৷ আছে প্রচুর নুন এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট৷ এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়৷
প্রক্রিয়াজাত ফ্রোজেন খাবার, ফাস্ট ফুড এবং ডিপ ফ্রায়েড খাবার হজম করা কঠিন৷ এই খাবারগুলিতে পুষ্টিগুণ কম৷ আছে প্রচুর নুন এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট৷ এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়৷

 

অতিরিক্ত তেলমশলায় রান্না করা খাবারে পরিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়৷ তাই অর্শ থাকলে মশলাদার খাবার খাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন৷
অতিরিক্ত তেলমশলায় রান্না করা খাবারে পরিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়৷ তাই অর্শ থাকলে মশলাদার খাবার খাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন৷

 

অতিরিক্ত অ্যালকোহল হজমের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ শরীরে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ ফলে বদহজমের সঙ্গে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশনও৷
অতিরিক্ত অ্যালকোহল হজমের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ শরীরে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ ফলে বদহজমের সঙ্গে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশনও৷

 

দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে ক্র্যাম্প, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ তাই অর্শের হাত থেকে বাঁচতে ডেয়ারি প্রডাক্টসে লাগাম টানুন৷
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে ক্র্যাম্প, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ তাই অর্শের হাত থেকে বাঁচতে ডেয়ারি প্রডাক্টসে লাগাম টানুন৷

 

ভাল করে পাকেনি এমন ফল খেলে বাড়বে পাইলসের সমস্যা৷ যেমন না পাকা কলা একদমই খাবেন না৷ খেলে পাইলস এবং যন্ত্রণা বাড়বে৷
ভাল করে পাকেনি এমন ফল খেলে বাড়বে পাইলসের সমস্যা৷ যেমন না পাকা কলা একদমই খাবেন না৷ খেলে পাইলস এবং যন্ত্রণা বাড়বে৷

 

রিফাইন্ড চাল, ময়দায় ফাইবার কম৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়তে পারে৷ তাই হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য রাখুন ডায়েটে৷
রিফাইন্ড চাল, ময়দায় ফাইবার কম৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়তে পারে৷ তাই হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য রাখুন ডায়েটে৷
অতিরিক্ত নুন আছে এমন খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অর্শ বাড়তে পারে৷ তাই এড়িয়ে চলুন৷
অতিরিক্ত নুন আছে এমন খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অর্শ বাড়তে পারে৷ তাই এড়িয়ে চলুন৷

 

অতিরিক্ত ফাইবারও সমস্যা ডেকে আনতে পারে অর্শের সমস্যায়৷ তাই ফাইবার সাপ্লিমেন্টস ডায়েটে রাখবেন না৷ যদি আয়রন ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্টস খেতে হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
অতিরিক্ত ফাইবারও সমস্যা ডেকে আনতে পারে অর্শের সমস্যায়৷ তাই ফাইবার সাপ্লিমেন্টস ডায়েটে রাখবেন না৷ যদি আয়রন ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্টস খেতে হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷

Constipation Control Tips: কোষ্ঠকাঠিন্যে জেরবার জীবন? রোজ খান এই খাবারগুলি, পালাবে সব হজমের কষ্ট

আধুনিক জীবনে কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই সাধারণ হজম সংক্রান্ত সমস্যা। জীবনে অস্বাচ্ছন্দ্যের অন্যতম কারণ এই বিপত্তি। সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, ডালজাতীয় খাবার রাখুন।
আধুনিক জীবনে কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই সাধারণ হজম সংক্রান্ত সমস্যা। জীবনে অস্বাচ্ছন্দ্যের অন্যতম কারণ এই বিপত্তি। সমস্যা থেকে রেহাই পেতে ডায়েটে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার। ফল, শাকসবজি, গোটা দানাশস্য, ডালজাতীয় খাবার রাখুন।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে ডায়েট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু নির্দিষ্ট খাবার আছে, যেগুলি ডায়েটে রাখতেই হবে। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই মিলবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে ডায়েট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু নির্দিষ্ট খাবার আছে, যেগুলি ডায়েটে রাখতেই হবে। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রেহাই মিলবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল আলুবোখরা। ফাইবার, সরবিটল, ন্যাচারাল ল্যাক্সাভাইটস সাহায্য করে বাওয়ের মুভমেন্টস ঠিক করতে। আলুবোখরা এবং আলুবোখরার রস কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তোলে। দৈনিক ৬-১২ আলুবোখরা এবং হাফ কাপ আলুবোখরার রস রাখুন ডায়েটে।
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে মুক্তি পাওয়ার উপায় হল আলুবোখরা। ফাইবার, সরবিটল, ন্যাচারাল ল্যাক্সাভাইটস সাহায্য করে বাওয়ের মুভমেন্টস ঠিক করতে। আলুবোখরা এবং আলুবোখরার রস কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তোলে। দৈনিক ৬-১২ আলুবোখরা এবং হাফ কাপ আলুবোখরার রস রাখুন ডায়েটে।

 

ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ফাইবার এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই দানার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মসৃণ করে। ফ্ল্যাক্সসিড গুঁড়ো করে জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। টকদই, স্যালাডের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ফাইবার এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এই দানার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মসৃণ করে। ফ্ল্যাক্সসিড গুঁড়ো করে জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে। টকদই, স্যালাডের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।

 

চিয়া সিডস অত্যন্ত পুষ্টিকর। কমিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য। পরিপাক সংক্রান্ত সব সমস্যা দূর করে। জলে রাতভর ভিজিয়ে রাখুন চিয়াবীজ। সকালে সরাসরি বা ওটমিল, টক দইয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিন।
চিয়া সিডস অত্যন্ত পুষ্টিকর। কমিয়ে দেয় কোষ্ঠকাঠিন্য। পরিপাক সংক্রান্ত সব সমস্যা দূর করে। জলে রাতভর ভিজিয়ে রাখুন চিয়াবীজ। সকালে সরাসরি বা ওটমিল, টক দইয়ে মিশিয়ে খেয়ে নিন।

 

হজম মসৃণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তুলতে ফাইবার অত্যন্ত উপকারী। ডায়েটে রাখুন আপেল, কলা, বেরিজাতীয় ফল, ব্রকোলি, গাজর, বিনস, হোল হুইট ব্রেড এবং ওটস। দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ফাইবার যেন ডায়েট থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
হজম মসৃণ করে কোষ্ঠকাঠিন্য সারিয়ে তুলতে ফাইবার অত্যন্ত উপকারী। ডায়েটে রাখুন আপেল, কলা, বেরিজাতীয় ফল, ব্রকোলি, গাজর, বিনস, হোল হুইট ব্রেড এবং ওটস। দৈনিক ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ফাইবার যেন ডায়েট থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

Constipation: রোজ সকালে দু-চামচ! কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে ভরসা রাখুন এই তেলে! ফল মিলবে ৭ দিনে

কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা যা সবাইকে কষ্ট দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক ঘরোয়া প্রতিকার পাওয়া যায়, যার মধ্যে ক্যাস্টর অয়েল একটি সুপরিচিত নাম।

কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা যা সবাইকে কষ্ট দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক ঘরোয়া প্রতিকার পাওয়া যায়, যার মধ্যে ক্যাস্টর অয়েল একটি সুপরিচিত নাম।
কিন্তু ক্যাস্টর অয়েল কি আসলেই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকর? ক্যাস্টর অয়েল প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে। এর মানে এটি অন্ত্রের মধ্য দিয়ে মল সরাতে সাহায্য করে এবং মলত্যাগকে সহজ করে তোলে।
কিন্তু ক্যাস্টর অয়েল কি আসলেই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকর? ক্যাস্টর অয়েল প্রাকৃতিক রেচক হিসেবে কাজ করে। এর মানে এটি অন্ত্রের মধ্য দিয়ে মল সরাতে সাহায্য করে এবং মলত্যাগকে সহজ করে তোলে।
ক্যাস্টর অয়েলে রিসিনোলিক অ্যাসিড থাকে, যা অন্ত্রের দেয়ালকে উদ্দীপিত করে, যার ফলে অন্ত্রের গতিবিধি বৃদ্ধি পায়।
ক্যাস্টর অয়েলে রিসিনোলিক অ্যাসিড থাকে, যা অন্ত্রের দেয়ালকে উদ্দীপিত করে, যার ফলে অন্ত্রের গতিবিধি বৃদ্ধি পায়।
ক্যাস্টর অয়েল কি কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য নিরাপদ?
ক্যাস্টর অয়েল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকরী হতে পারে, তবে এটি সাবধানে ব্যবহার করা উচিত। এটি প্রচুর পরিমাণে বা বারবার ব্যবহার করলে পেটে ব্যথা, ক্র্যাম্প এবং ডায়রিয়া হতে পারে।

ক্যাস্টর অয়েল কি কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য নিরাপদ?
ক্যাস্টর অয়েল কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কার্যকরী হতে পারে, তবে এটি সাবধানে ব্যবহার করা উচিত। এটি প্রচুর পরিমাণে বা বারবার ব্যবহার করলে পেটে ব্যথা, ক্র্যাম্প এবং ডায়রিয়া হতে পারে।
এছাড়াও গর্ভবতী মহিলা, স্তন্যদানকারী মহিলা এবং যারা নির্দিষ্ট ওষুধ গ্রহণ করেন তাদের ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
এছাড়াও গর্ভবতী মহিলা, স্তন্যদানকারী মহিলা এবং যারা নির্দিষ্ট ওষুধ গ্রহণ করেন তাদের ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

 

কীভাবে ব্যবহার করে?কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে এক বা দুই চামচ ক্যাস্টর অয়েল সকালে খালি পেটে বা রাতে ঘুমানোর আগে খেতে পারেন। আপনি এটি কিছু ফলের রস বা মধুর সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন, কারণ এর স্বাদ একটু তেতো। প্রভাব ফেলতে দুই থেকে চার ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।
কীভাবে ব্যবহার করে?
কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে এক বা দুই চামচ ক্যাস্টর অয়েল সকালে খালি পেটে বা রাতে ঘুমানোর আগে খেতে পারেন। আপনি এটি কিছু ফলের রস বা মধুর সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন, কারণ এর স্বাদ একটু তেতো। প্রভাব ফেলতে দুই থেকে চার ঘণ্টা সময় লাগতে পারে।
যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অব্যাহত থাকে বা গুরুতর হয়ে ওঠে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ খুঁজে বের করে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অব্যাহত থাকে বা গুরুতর হয়ে ওঠে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ খুঁজে বের করে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Sugarcane juice health benefits: গরম থেকে বাঁচতে আখের রস খাচ্ছেন? জানেন শরীরের কী কী লাভ হচ্ছে?

গরম থেকে বাঁচতে ঠান্ডা পানীয়ের বদলে অনেকেই ভরসা রাখেন আখের রসে। আখের রস থেকেই তৈরি হয় চিনি, কিন্তু চিনির থেকেও অনেক উপকারী ধরা হয় আখের রসকে। শুধু এনার্জির জন্যই নয়, শরীর সুস্থ রাখতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

কেন আখের রস খাবেন?
১. সংক্রমণ কমাতে আখের রস গুরুত্বপূর্ণ। আখের রস ডাইইউরেটিক বলে শরীর থেকে একাধিক বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ভূমিকা নেয়। জন্ডিসে আক্রান্ত হলে আখের রসকে ওষুধ হিসাবে বিবেচবনা করা হয়। লিভারের স্বাস্থ্য়ের জন্যও আখের রস খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

২. কিডনি ভাল রাখতে আখের রস খুবই জরুরি। আখের রসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম, সোডিয়াম এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটও প্রায় থাকেই না। তাই কিডনি ভাল রাখতে ভূমিকা নেয়।

৩. আখে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য আখ কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। তবে রস খাওয়ার থেকে চিবিয়ে খেলে বেশি পরিমাণে ফাইবার শরীরে কাজে লাগানো যায়।

৪. আখের রসে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন-সহ বিভিন্ন খনিজ পদার্থ। ত্বক ভাল রাখতে এই খনিজ পদার্থগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে আখের রসে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড ব্রণর সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

৫. নানা গুণাগুণের পাশাপাশি আখের রস হজমেও ভূমিকা নেয়। আখের রসে রয়েছে পটাশিয়াম যা পাকস্থলির পিএইচ মাত্রা সঠিক রেখে হজমে সাহায্য করে।

Black Salt Benefits: প্রতি কেজি ৩০০০ টাকা; গ্যাস থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য সবেতেই জাদু এই কালো নুন

আমরা প্রতিদিন যে নুন খাই বাজারে এর দাম মাত্র ১০ টাকা বা ২০ টাকা। তবে অনেকেই হয়তো প্রতি কেজি ৩০০০ টাকার নুনের কথা শোনেননি। হ্যাঁ! এই কথা শুনে অনেকেই হতবাক হন যে প্রতি কেজি নুনের দাম ৩০০০ টাকা। এই নুনটি একটি বিশেষ ফল থেকে তৈরি করা হয়। এই নুন দেখতে কালো হলেও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি জীবন রক্ষাকারী ওষুধের চেয়ে কম নয়। এটি গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্যে ওষুধের মতো কাজ করে। কালো নুনের উপকারিতা নিয়ে সংবাদমাধ্যমে বলেছেন নিকিতা জোশী-সহ একাধিক পুষ্টিবিদ।

আসলে এটি আমলকি থেকে তৈরি হয়। এই ফলটি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে সহায়ক। পালামৌয়ের এক ব্যক্তি আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিতে আমলকি থেকে এই নুন তৈরি করেছেন। পালামৌয়ের রেডমার বাসিন্দা শিব কুমার মিশ্র আয়ুর্বেদ ওষুধ দিয়ে মানুষের চিকিৎসা করেন। আয়ুর্বেদের পুরানো “সৎ সিদ্ধ” পদ্ধতি থেকে তিনি অনেক ধরনের ওষুধ তৈরি করেন। এর মধ্যে একটি হল আমলকি নুন, যা স্বাস্থ্যের জন্য নানা ভাবে উপকারী।

নুন তৈরি করতে দেড় থেকে দুই মাস সময় লাগে

শিব কুমার মিশ্র লোকাল নিউজ18-কে বলেন যে, আমলকি থেকে নুন তৈরির প্রক্রিয়াটি অনেক দীর্ঘ। এটি প্রাকৃতিক ভাবে একটি বিরল উপায়ে প্রস্তুত করা হয়। আমলকি এবং রক সল্ট ব্যবহার করে একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নুন প্রস্তুত করা হয়, এতে এক থেকে দেড় মাস সময় লাগে। ১ কেজি আমলকি থেকে ১০০ গ্রাম নুন প্রস্তুত করা হয়।

আরও পড়ুন: ৩ দশকের মুদির দোকান থেকে ‘অবসর’ বাবার, স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ ছেলের পোস্টে নেটিজেনদের চোখে জল

এই নুন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার জন্য দারুণ ওষুধ। এটি খাবার খাওয়ার দশ মিনিট পর মুখে এক চিমটি রাখতে হবে, এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া সবজিতেও এই নুন ব্যবহার করা যায়। তবে এটি বেশ ব্যয়বহুল।

১ কেজির মূল্য ৩০০০ টাকা

শিব কুমার জানিয়েছেন যে, আমলকি নুন প্রতি কেজি ৩০০০ টাকায় বিক্রি হয়। এর ৫০ গ্রামের দাম ১৫০ টাকা। এই নুন অর্ডার অনুযায়ী প্রস্তুত করা হয়।