Tag Archives: Cow Smuggling Case

Anubrata Mondal: ভাবা যায়! কন্যার পর এবার অনুব্রতর বাড়ি ফেরার অপেক্ষায় মহারাষ্ট্রের মানুষরা! কেন? অবাক হয়ে যাবেন

বীরভূম: বীরভূম জেলার তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল। যার নামে বাঘে-গরুতে এক ঘাটে জল খেত এমনই মনে করতেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকেরা। ঠিক প্রায় দুই বছর আগে বোলপুর শহরের নিচুপট্টি এলাকার নীল রঙা বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে নিয়ে গিয়েছিল সিবিআই।

সেই দিন উপচে পড়েছিল ভিড়। বর্তমানে তিহারে জেলবন্দী রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। সিবিআইয়ের গরু পাচার মামলায় জামিন পেয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। সুপ্রিম কোর্টে বীরভূমের তৃণমূল নেতা অনুব্রতের জামিন মামলার শুনানি ছিল কয়েকদিন আগে। শুনানি শেষে অনুব্রতের জামিন মঞ্জুর করে বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার ডিভিশন বেঞ্চ।ডিভিশন বেঞ্চ অনুব্রতের জামিন মঞ্জুর করলেও এখনই তিনি তিহাড় থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না।

আরও পড়ুন: ‘আরজি করের মতো অবস্থা করে দেব’, ICU-এর ভিতর মহিলা চিকিৎসককে হুমকি! হাসপাতালে বন্ধ রোগী ভর্তি

সিবিআইয়ের মামলায় জামিন পেলেও ইডির মামলা এখনও ঝুলে রয়েছে দিল্লি হাইকোর্টে। সেই মামলায় কী রায় হয়, আপাতত সে দিকেই নজর থাকবে কেষ্টর।তবে গরু পাচার মামলায় ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট-এর হাতে গ্রেফতার হন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল। মঙ্গলবার তাঁর জামিন মঞ্জুর করে দিল্লি হাই কোর্ট। প্রায় ১৫ মাস পরে জামিন পেলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডল।

আরও পড়ুন: একটা হেলমেট আর সেই রাত! সঞ্জয় কি আসলে লুকিয়েছে বিশেষ কিছু? জেলে ছুটল CBI

মঙ্গলবার তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পান তিনি। দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি নীনা বনশল কৃষ্ণা তাঁকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দেন। যে শর্তগুলি আরোপ করা হয়েছে সেগুলি হল এই মামলার শুনানির সময় সুকন্যাকে নিম্ন আদালতে হাজির থাকতে হবে। তদন্তকারী অফিসারকে মোবাইল নম্বর দিতে হবে। ওই নম্বর কোনওভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। যে কোনও সময় ফোনে পাওয়া যাবে এটা নিশ্চিত করতে হবে।

দিল্লিতে তাঁকে কোথায় সব সময় পাওয়া যাবে তা তদন্তকারী অফিসারকে জানাতে হবে। নিম্ন আদালতের অনুমতি ছাড়া বিদেশ যেতে পারবেন না।তবে অনুব্রত কন্যা বাড়ি ফিরলেও আপাতত ফিরছেন না অনুব্রত মণ্ডল।আর তাতেই মুখ ভার যেন বেশ কয়েকজন মহারাষ্ট্রের মানুষজনের। কেষ্টর গড়ে মারঠাদের বসবাস তাদের উদ্যোগে সিদ্ধিদাতার পুজো সেই গণেশ পুজোর জৌলুস কমেছে বিগত ২ বছর ধরে। কারণ তিহারে বন্দি রেয়েছে অনুব্রত মণ্ডল। কেষ্টর পাড়ায় বোলপুরে অবস্থিত তৃনমূল পার্টি অফিস।আর সেই পার্টি অফিসের ঢুকেই মহারাষ্ট্রের মারাঠাদের আয়োজিত গণপতি বাপ্পার পুজার মণ্ডপ স্থল।

এই পুজোটে ১০ টি মারাঠা পরিবার মিলে আয়োজন করেন। পুজোতে প্রায় ৫০-৬০ সদস্য উপস্থিত থাকেন। বিগত বহু বছর ধরে পুজো হয়ে আসছে।আর এই মারাঠা পরিবারের পাশে দাঁড়াতেন অনুব্রত মণ্ডল, তবে তিহার বন্দির কারণে ৩ বছর অংশগ্রহণ করতে পারেনি কেষ্ট। পুজো কমিটির মারাঠা পরিবার সদস্যরা জানান যে, ‘কেষ্টদা নেই বলে আমাদের পুজোতে খামতি এসেছে। আমারা চাই দাদা ফিরে আসুক, বাপ্পার কাছে প্রার্থনা করছি, দাদা খুবই তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক। উনি আমাদের পুজোর সঙ্গে থাকতেন, পার্টি অফিসে ঢোকার আগে আর বেরনোর সময় “বাপ্পা” কে প্রণাম করে যেতেন, এমনকী মোদক খেতে খুব ভালবাসতেন ৪-৫ টা মোদক খেতেন।১১ দিন ধরে গণপতি বাপ্পার পূজা অর্চনা চলবে।’

সৌভিক রায়

Anubrata Mondal daughter Sukanya Mondal: বাবা-কে ছাড়াই ফিরছে সুকন্যা, ঘরের মেয়ের জন্য আনন্দে আত্মহারা পরিবার! অনুব্রত কবে ফিরবেন?

বীরভূম: বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডল। এক সময় অনুব্রত মণ্ডলের নামে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খেত এমনই মনে করতেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা। তবে গরু পাচার মামলায় ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট-এর হাতে গ্রেফতার হন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল।

মঙ্গলবার তাঁর জামিন মঞ্জুর করে দিল্লি হাইকোর্ট। প্রায় ১৫ মাস পরে জামিন পেলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডল।মঙ্গলবার তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। ১০ লক্ষ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন পান তিনি। দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি নীনা বনশল কৃষ্ণা তাঁকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দেন। যে শর্তগুলি আরোপ করা হয়েছে সেগুলি হল এই মামলার শুনানির সময় সুকন্যাকে নিম্ন আদালতে হাজির থাকতে হবে।

আরও পড়ুন: ভয়ানক দুর্ঘটনার পর ২৯ দিন কোমায়, স্মৃতিশক্তি একেবারে শেষ! ‘আশিকি’ ছবির অনু এখন কোথায়?

তদন্তকারী অফিসারকে মোবাইল নম্বর দিতে হবে। ওই নম্বর কোনও ভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। যে কোনও সময় ফোনে পাওয়া যাবে এটা নিশ্চিত করতে হবে। দিল্লিতে তাঁকে কোথায় সব সময় পাওয়া যাবে তা তদন্তকারী অফিসারকে জানাতে হবে। নিম্ন আদালতের অনুমতি ছাড়া বিদেশ যেতে পারবেন না। ২০২৩ সালে এপ্রিল মাসে ইডির হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত-কন্যা সুকন্যা।

দিল্লিতে তাঁকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয়। ওই একই মামলায় তাঁর প্রায় সাড়ে আট মাস আগে গ্রেফতার হয়েছিলেন সুকন্যার পিতা অনুব্রত মণ্ডলকে। তার পর থেকেই তদন্তকারীদের নজরে ছিলেন সুকন্যা। ইডি দাবি করেছিল, তিনি জিজ্ঞাসাবাদের সময় অসহযোগিতা করেছেন। ২০২২ সালের অগাস্টে অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ার পর সুকন্যাকে দিল্লিতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই।

আরও পড়ুন: হাসপাতালে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার পরও ভয়ঙ্কর কাজে মেতেছিলেন সন্দীপ! CBI-এর হাতে শিউরে ওঠা তথ্য

তাঁরা দাবি করে, বিপুল সম্পত্তি সম্পর্কে কেষ্ট-কন্যার কাছে তথ্য রয়েছে।কিন্তু তিনি প্রশ্নের সদুত্তর দিচ্ছেন না। সুকন্যা নাকি জানান, সম্পত্তি সংক্রান্ত সব প্রশ্নের উত্তর তাঁর বাবা এবং হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিই (যিনি বর্তমানে ইডি হেফাজতে) দিতে পারবেন। তবে অনুব্রত মণ্ডলের কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের বাড়ি ফেরার খবর জানতে পেরেই আনন্দে যেন আত্মহারা হয়ে পড়েছেন তাঁর বড় ও ছোট মামা। প্রত্যেক বছর অনুব্রত মণ্ডল নানুর থানার হাটসেরেন্দি গ্রামে পৈত্রিক বাড়ির পুজোয় আসতেন তবে তিনি বর্তমানে তিহারে জেলবন্দী আর সেই কারণেই তিনি আসতে পারেন না আর সুকন্যা মণ্ডল ও জেলবন্দী ছিলেন বলে আসতে পারেননি। তবে এই বছর পুজোর আগেই জামিন পেয়েছেন সুকন্যা মণ্ডল আর তাতেই খুশির হাওয়া পরিবারে। তাঁর মামা জানান, সুকন্যা বাড়ি ফিরেই মা দুর্গার চোখে মাটি দেবেন।

প্রসঙ্গত, প্রতি বছর আর কোথাও যাক বা না যাক, হাট সেরেন্দির বাড়িতে ঠিক যেতেন অনুব্রত। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুজোয় সময় কাটাতেন।অনুব্রত আসবেন জেনে পরিবারের মধ্যে যেন খুশির হাওয়া বইত, একইভাবে গ্রামের লোকজনেরও দারুণ উচ্ছ্বাস হতো। তাঁকে দেখতে রীতিমতো ভিড় জমে যেত বাড়ির সামনে।

শুধু গ্রামের লোকেরাই নন, আশেপাশের গ্রাম থেকেই ছেলে বুড়োরা ছুটে আসতেন অনুব্রতকে সামনে থেকে দেখবেন বলে। একেবারে যেন তারকাদর্শন। রীতিমতো পাত পেড়ে খাওয়ানো হত সে সময় তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের নিমন্ত্রণ পর্যন্ত থাকত। তবে অনুব্রত মণ্ডলের গ্রেফতারের পর সেই ছবি যেন বদলে গিয়েছে, কিন্তু তাঁর কন্যা সুকন্যা মণ্ডল বাড়ি ফিরলে সেই ছবি আবার ফিরে আসবে বলে মনে করছেন পরিবারের সদস্যরা।

সৌভিক রায়

Anubrata Mondal: এক অগাস্টে গ্রেফতার, আরেক অগাস্টে কি ফেরা? অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে তুমুল জল্পনা

বীরভূম: অবশেষে সিবিআইয়ের গরু পাচার মামলায় জামিন পেলেন অনুব্রত মণ্ডল।মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে বীরভূমের তৃণমূল নেতা কেষ্টর জামিন মামলার শুনানি ছিল। শুনানি শেষে অনুব্রতের জামিন মঞ্জুর করে বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদী এবং বিচারপতি সতীশচন্দ্র শর্মার ডিভিশন বেঞ্চ। মঙ্গলবার ডিভিশন বেঞ্চ অনুব্রতের জামিন মঞ্জুর করলেও এখনই তিনি তিহাড় থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। সিবিআইয়ের মামলায় জামিন পেলেও ইডির মামলা এখনও ঝুলে রয়েছে দিল্লি হাই কোর্টে। সেই মামলায় কী রায় হয়, আপাতত সে দিকেই নজর থাকবে কেষ্টর।

২০২২ সালের অগাস্ট মাসের মাঝামাঝি সময় বীরভূমের নিচুপট্টি এলাকায় নিজের বাড়ি থেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন অনুব্রত। তাঁকে প্রথমে গ্রেফতার করে সিবিআই। প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে রাখা হয়েছিল কেষ্টকে। পরে তিহাড় জেলে নিয়ে যাওয়া হয় তৃণমূল নেতাকে। তখন থেকে তিহাড়েই বন্দি অনুব্রত। এই একই মামলায় ওই বছরের নভেম্বর মাসে ইডিও তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। সেই থেকে তিনি ছিলেন জেলবন্দী।

আরও পড়ুন: ফের সেই রাঙাপানি, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের ভয়াবহ ঘটনার দেড় মাসের মধ্যেই ট্রেন দুর্ঘটনা! আঁতকে উঠল সকলে

অনুব্রত মণ্ডলের দাদা সুব্রত মন্ডল জানান, ২০২২ সালে অগাস্ট মাসে তার ভাইকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। চলতি বছরই অগাস্ট মাসের তার ভাই আবার ফিরে আসবে বীরভূম। অন্যদিকে কেষ্টর জামিনের খবর শুনে আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না শ্যালক আনন্দ গোপাল ঘোষ। তিনি বলেন, ‘যেদিন ওঁরা (অনুব্রত মণ্ডল ও সুকন্যা মণ্ডল) জেল থেকে ছাড়া পাবে, সেদিন আর কেউ যাক না যাক আমি সবার আগে যাব মালা নিয়ে।অনুব্রতর জন্য তো মন কাঁদছেই, তবে তার থেকেও বেশি মন কাঁদছে ভাগ্নি রুবাই ( সুকন্যা মণ্ডল)-এর জন্য। আমি ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি, ওঁরা যেন তাড়াতাড়ি ছাড়া পেয়ে যায়।” সব মিলিয়ে অনুব্রত মণ্ডলের আত্মীয়-স্বজন থেকে শুরু করে তার অনুগামী সকলেই তাকিয়ে রয়েছেন তার বাড়ি ফেরার দিকে।

মঙ্গলবার গরু পাচার মামলায় বেশ কয়েকটি শর্ত সাপেক্ষে অনুব্রত মণ্ডলের জামিল মঞ্জুর হয়। তবে গরু পাচার মামলায় তার জামিন মঞ্জুর হলেও ইডি মামলায় এখনও তিনি জেল বন্দি থাকবেন। তবে সব মিলিয়ে গরু পাচার মামলায় জামিন মঞ্জুর হওয়াতে একদিকে যখন তৃণমূলের রাজনৈতিক মহলে আশার সঞ্চার হয়েছে, ঠিক তেমনই আশায় দিন গুনছে তাঁর পরিবার-পরিজনও।

—- সৌভিক রায়

Anubrata Mondal: অনুব্রত মণ্ডলেকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট! মানতে হবে দু’টি শর্ত, ছাড়া পাবেন কবে?

নয়াদিল্লি: গরু পাচার মামলায় অবশেষে বীরভূমের জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট। গরু পাচার মামলায় শর্তসাপেক্ষে জামিন পেলেন ‘কেষ্ট’। কী শর্ত? সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, অনুব্রতকে তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে এবং তাঁকে পাসপোর্ট জমা রাখতে হবে। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হন অনুব্রত।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চ গরু পাচার সংক্রান্ত সিবিআই মামলায় জামিন দিল অনুব্রতকে। একইসঙ্গে জামিনের অন্যতম শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, কোনও অবস্থাতেই তদন্তকে প্রভাবিত করবেন না অনুব্রত। কোনও ভাবেই প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রভাবিত করতে পারবেন না।

তবে সিবিআই মামলায় জামিন হলেও ইডির মামলায় মেলেনি জামিন। আর সে কারণেই এখনই জেলমুক্তি নয় কেষ্টর।

সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, জামিনের অন্যতম শর্ত, কোনও অবস্থাতেই তদন্তকে প্রভাবিত করবেন না অনুব্রত মণ্ডল। কোনও ভাবেই প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রভাবিত করতে পারবেন না। শুধু তাই নয়, অনুব্রত মন্ডল নিম্ন আদালতের মামলা অনাবশ্যক দীর্ঘ করার জন্য কোনও আবেদন করতে পারবেন না।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট বীরভূমের নীচুপট্টি এলাকায় নিজের বাড়ি থেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন অনুব্রত। তাঁকে প্রথমে গ্রেফতার করে সিবিআই। গ্রেফতারের পর প্রথমে আসানসোল সংশোধনাগারে রাখা হয়েছিল কেষ্টকে। পরে তিহাড় জেলে নিয়ে যাওয়া হয় তৃণমূল নেতাকে। তখন থেকে তিহাড়েই বন্দি অনুব্রত। এই একই মামলায় ওই বছরের নভেম্বর মাসে ইডিও তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। এরপর গ্রেফতার হন তাঁর মেয়ে সুকন্যাও। বর্তমানে সুকন্যাও তিহাড়ে বন্দি। তবে, সিবিআই-এর মামলায় অনুব্রতর জামিন হওয়ায় এবার অন্য মামলাগুলিতেও জামিনের সম্ভাবনা তৈরি হল। একইসঙ্গে জামিনের সম্ভাবনা বাড়ল সুকন্যারও।