Tag Archives: diamond

Knowledge Story: পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হিরে, কোহিনুরের চেয়ে প্রায় ৩১ গুণ বড়, নাম কী বলুন তো?

হিরের প্রতি ভালবাসা পৃথিবীর কম বেশি অনেকেরই থাকে৷ কোহিনুর নিয়ে ভালবাসাও কম নেই৷ আছে কত মিথও৷ কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিরের নাম কত জন জানে?
হিরের প্রতি ভালবাসা পৃথিবীর কম বেশি অনেকেরই থাকে৷ কোহিনুর নিয়ে ভালবাসাও কম নেই৷ আছে কত মিথও৷ কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিরের নাম কত জন জানে?
দক্ষিণ আফ্রিকায় হিরের খনিতে ১৯০৫ সালে এই হিরে পাওয়া যায়৷ হিরেটি আবিষ্কার করেছিলেন কুলিনান ডায়মন্ড স্যর টমাস কুলিনান৷ সেই থেকেই এই হিরের নামকরণ হল কুলিনান ডায়মন্ড৷
দক্ষিণ আফ্রিকায় হিরের খনিতে ১৯০৫ সালে এই হিরে পাওয়া যায়৷ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় হিরে, কোহিনুরের চেয়ে প্রায় ৩১ গুণ বড়, নাম কী বলুন তো? হিরেটি আবিষ্কার করেছিলেন কুলিনান ডায়মন্ড স্যর টমাস কুলিনান৷ সেই থেকেই এই হিরের নামকরণ হল কুলিনান ডায়মন্ড৷
এই হিরেটি ছিল ৩১৬০ ক্যারেটের৷ যার আনুমানিক মূল্য ৪০০ মিলিয়ন ডলার৷ এটা ঠিক কতটা বড় ছিল, তার অনুমান মেলে কোহিনুরের সঙ্গে এই হিরের তুলনায়৷ কোহিনুর থেকে এই হিরে প্রায় ৩১ গুণ বড় ছিল৷ কোহিনুর ডায়মন্ড ছিল মাত্র ১০.৬ ক্যারেটের৷
এই হিরেটি ছিল ৩১৬০ ক্যারেটের৷ যার আনুমানিক মূল্য ৪০০ মিলিয়ন ডলার৷ এটা ঠিক কতটা বড় ছিল, তার অনুমান মেলে কোহিনুরের সঙ্গে এই হিরের তুলনায়৷ কোহিনুর থেকে এই হিরে প্রায় ৩১ গুণ বড় ছিল৷ কোহিনুর ডায়মন্ড ছিল মাত্র ১০.৬ ক্যারেটের৷
স্যার টমাস কুলিনান সেই হিরেটি বিট্রেনের তৎকালীন রাজা সপ্তম এডওয়ার্ডকে উপহার দিয়েছিলেন৷ হিরেটি খনি থেকে তুলে আর্মস্টারডামে নিয়ে যাওয়া হয়৷ এর কাটিং-এর ভার পড়ে বিখ্যাত জুয়োলার্স জোসেফ অ্যাশরক বলে এক ব্যক্তির উপর৷ রয়্যাল কালেকশন ট্রাস্টের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, প্রথম দিনেই তাঁর হিরে কাটার যন্ত্রটি ভেঙে যায়৷
স্যার টমাস কুলিনান সেই হিরেটি বিট্রেনের তৎকালীন রাজা সপ্তম এডওয়ার্ডকে উপহার দিয়েছিলেন৷ হিরেটি খনি থেকে তুলে আর্মস্টারডামে নিয়ে যাওয়া হয়৷ এর কাটিং-এর ভার পড়ে বিখ্যাত জুয়োলার্স জোসেফ অ্যাশরক বলে এক ব্যক্তির উপর৷ রয়্যাল কালেকশন ট্রাস্টের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, প্রথম দিনেই তাঁর হিরে কাটার যন্ত্রটি ভেঙে যায়৷
এই হিরের নয়টি টুকরো করা হয়৷ সবচেয়ে বড় টুকরোটি রয়েছে ইংল্যান্ডের রাজদন্ডে৷ এর দ্বিতীয় বৃহত্তম টুকরোটি ইংল্যান্ডের রাজ পরিবারের ইম্পেরিয়াল স্টেট ক্রাউনে রয়েছে৷ বাকি টুকরোগুলোও ইংল্যান্ডের রাজপরিবারের কাছেই রয়েছে৷
এই হিরের নয়টি টুকরো করা হয়৷ সবচেয়ে বড় টুকরোটি রয়েছে ইংল্যান্ডের রাজদন্ডে৷ এর দ্বিতীয় বৃহত্তম টুকরোটি ইংল্যান্ডের রাজ পরিবারের ইম্পেরিয়াল স্টেট ক্রাউনে রয়েছে৷ বাকি টুকরোগুলোও ইংল্যান্ডের রাজপরিবারের কাছেই রয়েছে৷

Knowledge Story: বলুন তো, ভারতের কোন জায়গাকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়? উত্তর দিতে ব্যর্থ অনেকেই

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে নিয়ে প্রশ্ন প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
বলুন তো, ভারতের কোন জায়গাকে বা কোন রাজ্যকে 'হীরের শহর' বলা হয়? বর্তমানে রৈজনৈতিক কারণেও সেই রাজ্য খুবই চর্চায়। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই।
বলুন তো, ভারতের কোন জায়গাকে বা কোন রাজ্যকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়? বর্তমানে রৈজনৈতিক কারণেও সেই রাজ্য খুবই চর্চায়। এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই।
এবার আসা যাক উত্তরে। গুজরাতের সুরাট শহরকে 'হীরের শহর' বলা হয়। বিশ্বের সবথেকে বেশি হীরের ব্যবসা এখানে করা হয়। বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স সুরাটেই অবস্থিত। যার নাম ডায়মন্ড কমপ্লেক্স।
এবার আসা যাক উত্তরে। গুজরাতের সুরাট শহরকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়। বিশ্বের সবথেকে বেশি হীরের ব্যবসা এখানে করা হয়। বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স সুরাটেই অবস্থিত। যার নাম ডায়মন্ড কমপ্লেক্স।
হীরা কাটা এবং পলিশিং শিল্পে তার দক্ষতার জন্য় সুরাটকে 'হীরের শহর' বলা হয়ে থাকেষ ঐতিহাসক কারণও রয়েছে।  ১৮ শতকে আফ্রিকা থেকে দক্ষ হীরা কাটাররা এই জায়গাকে তাদের  ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিয়েছিল।
হীরা কাটা এবং পলিশিং শিল্পে তার দক্ষতার জন্য় সুরাটকে ‘হীরের শহর’ বলা হয়ে থাকেষ ঐতিহাসক কারণও রয়েছে। ১৮ শতকে আফ্রিকা থেকে দক্ষ হীরা কাটাররা এই জায়গাকে তাদের ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে বেছে নিয়েছিল।
পরবর্তীতে  সুরাটের ক্রমবর্ধমান হীরা শিল্পে কর্মসংস্থান খুঁজতে সারা বিশ্ব থেকে শ্রমিকদের আগমনে ঘটে এখানে। সময়ের সাথে সাথে, স্থানীয় গুজরাটি জনগণ হীরা প্রক্রিয়াকরণ, পালিশ এবং কাটাতে নিজেরাই দক্ষতা অর্জন করেছে।
পরবর্তীতে সুরাটের ক্রমবর্ধমান হীরা শিল্পে কর্মসংস্থান খুঁজতে সারা বিশ্ব থেকে শ্রমিকদের আগমনে ঘটে এখানে। সময়ের সাথে সাথে, স্থানীয় গুজরাটি জনগণ হীরা প্রক্রিয়াকরণ, পালিশ এবং কাটাতে নিজেরাই দক্ষতা অর্জন করেছে।

Diamond Ring: ১-২-১০০ নয়, এই আংটিতে কতগুলি হিরে রয়েছে জানলে মাথা ঘুরে যাবে! রেকর্ড দেশের

মুম্বই: কল্পনা করাই দুষ্কর। কিন্তু মুম্বইয়ের এক স্বর্ণব্যবসায়ী এমন এক হিরের আংটি তৈরি করেছেন যা এই মুহূর্তে গিনিজ বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলে ফেলেছে। জানা গিয়েছে, একটি আংটির মধ্যে প্রায় ৬০ হাজার হিরে বসানো হয়েছে। মুম্বইয়ের এইচ কে ডিজাইন ও হরি কৃষ্ণ এক্সপোর্ট প্রাইভেট লিমিটেডের ওই দোকান এ বছরের ১১ মার্চ রেকর্ড করার শিরোপা জয় করেছে।

সমস্ত পুনর্নবিকরণযোগ্য জিনিস ব্যবহার করে এই আংটি তৈরি করা হয়েছে। গিনিজ বুকের তরফে জানানো হয়েছে এই তথ্য। এভাবেও যে নতুন করে এমন মূল্যবান জিনিস তৈরি সম্ভব তা করেই শিরোপা অর্জন করেছে ওই সোনার দোকান। আংটির মধ্যে মোট রয়েছে ৫০ হাজার ৯০৭ টি হিরে। নাম দেওয়া হয়েছে, ইউটেরিয়া। অর্থ প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম।

আরও পড়ুন: প্রেমিকার দেখা নেই, বন্ধ দরজা খুলতেই বীভৎস দৃশ্য, দেহ আগলে প্রেমিক!

আংটিটি দেখতে একেবারে একটি সূর্যমুখী ফুলের মতো। তার উপরে বসে রয়েছে একটি প্রজাপতি। স্বর্ণব্যবসায়ীর তরফে জানানো হয়েছে, আংটিটির ওজন ৪৬০.৫৫ গ্রাম। দাম প্রায় ৬ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা। প্রায় ৯ মাস সময় লেগেছে এই আংটিটি তৈরি করতে। প্রায় ৬০ হাজার হিরে ধরে রাখতে পারে এমন পোক্ত ভাবে এত বড় আংটি তৈরি করতে দিতে হয়েছে বিশেষ শ্রম।

আরও পড়ুন: মুহূর্তের মধ্যে বদলে যাবে আবহাওয়া, শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ের সতর্কতা কলকাতায়! রাজ্যজুড়ে বৃষ্টির খবর

এর পর ৪ মাস সময় লেগেছে পালিশ করে বাজারে নিয়ে আসতে। ১৮ ক্যারেটের সোনার উপর হিরে বসিয়ে তৈরি এই আংটি। রয়েছে রোডিয়ামের ছোঁয়া। আটটি অংশ রয়েছে। পাপড়ি, ফুলের মাঝের অংশ ও প্রজাপতিকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে হিরের মাধ্যমে।