Tag Archives: Durga Puja Travel

Weekend Trip Long Drive: পাশের সিটে ভালবাসার মানুষ! শহরের নজর এড়িয়ে এই বর্ষায় লং ড্রাইভে যান এই ৬ জায়গায়, উত্তাল প্রেমে ভেসে যাবেন

*বঙ্গে এখন বর্ষা। সারাদিনে মেঘের আনাগোনা আর মাঝে মাঝেই কয়েক পশলা বৃষ্টিতে ভিজছে শহর থেকে গ্রাম। ভ্যাপসা গরম থেকে অনেকটাই রেহাই মিলেছে এক ধাক্কায়। এমন আবহাওয়ায় একবেলা ছুটি থাকলেও আপনি বেড়িয়ে পড়তে পারেন সড়কপথে। সঙ্গী হতে পারে আপনার দু'চাকা বা চার চাকা বাহন। প্রকৃতিকে সাক্ষী রেখে সপ্তাহান্তে লং ড্রাইভে যেতে পারেন ভিড় এড়িয়ে কলকাতার কাছেই বেশ কিছু জায়গায়। এমনই কিছু জায়গার খোঁজ রইল আপনার জন্য।
*বঙ্গে এখন বর্ষা। সারাদিনে মেঘের আনাগোনা আর মাঝে মাঝেই কয়েক পশলা বৃষ্টিতে ভিজছে শহর থেকে গ্রাম। ভ্যাপসা গরম থেকে অনেকটাই রেহাই মিলেছে এক ধাক্কায়। এমন আবহাওয়ায় একবেলা ছুটি থাকলেও আপনি বেড়িয়ে পড়তে পারেন সড়কপথে। সঙ্গী হতে পারে আপনার দু’চাকা বা চার চাকা বাহন। প্রকৃতিকে সাক্ষী রেখে সপ্তাহান্তে লং ড্রাইভে যেতে পারেন ভিড় এড়িয়ে কলকাতার কাছেই বেশ কিছু জায়গায়। এমনই কিছু জায়গার খোঁজ রইল আপনার জন্য।
*অ্যানিকেট ড্যামঃ মেঘলা সকালে গাড়ি নিয়ে বেডি়য়ে পড়ুন লং ড্রাইভে। পৌঁছে যান কলকাতার কাছেই এক অচেনা ডেস্টিনেশন অ্যানিকেট ড্যামে। অনেকেই জায়গাটির নাম শোনেনি। একেবারে প্রশান্তির ঠিকানা এটি। সারা সপ্তাহের ক্লান্তি এখানে এলে চলে যাবে। মেদিনীপুর শহরের কাছেই রয়েছে জায়গাটি। মেদিনীপুর শহর ঢুকতেই পড়ে কংসাবতী নদী। সকাল সকাল গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন, দুপুরের মধ্যে পৌঁছে যাবেন অ্যানিকেট ড্যামে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়া খেয়ে বাড়ি ফিরুন কোলাঘাট থেকে ডিনার সেরে। সন্ধ্যায় লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের বন্দোবস্ত রয়েছে।
*অ্যানিকেট ড্যামঃ মেঘলা সকালে গাড়ি নিয়ে বেডি়য়ে পড়ুন লং ড্রাইভে। পৌঁছে যান কলকাতার কাছেই এক অচেনা ডেস্টিনেশন অ্যানিকেট ড্যামে। অনেকেই জায়গাটির নাম শোনেনি। একেবারে প্রশান্তির ঠিকানা এটি। সারা সপ্তাহের ক্লান্তি এখানে এলে চলে যাবে। মেদিনীপুর শহরের কাছেই রয়েছে জায়গাটি। মেদিনীপুর শহর ঢুকতেই পড়ে কংসাবতী নদী। সকাল সকাল গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন, দুপুরের মধ্যে পৌঁছে যাবেন অ্যানিকেট ড্যামে। বিকেলের ফুরফুরে হাওয়া খেয়ে বাড়ি ফিরুন কোলাঘাট থেকে ডিনার সেরে। সন্ধ্যায় লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের বন্দোবস্ত রয়েছে।
*গাদিয়াড়াঃ রবিবারের বিকালকে আরও মনোরম করে তুলতে ঘুরে আসুন গাদিয়াড়া। নদী তীরের নিরিবিলি পরিবেশ, সবুজে ঘেরা প্রান্তরে কাটতে পারে ছুটির দিন। কলকাতা থেকে দূরত্ব মাত্র ৯০ কিলোমিটার, হাওড়া থেকে ৭৫ কিলোমিটার। শহর থেকে দেড়-দু'ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন এখানে। একদিকে ভাগীরথী এবং অন্যদিকে রূপনারায়ণের সৌন্দর্য। রূপনারায়ণ, ভাগীরথী এবং হুগলি নদীর সঙ্গমস্থল গাদিয়াড়া। গাদিয়াড়ার পশ্চিমদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের গেঁওখালি, দক্ষিণ দিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নূরপুর ও রায়চক।
*গাদিয়াড়াঃ রবিবারের বিকালকে আরও মনোরম করে তুলতে ঘুরে আসুন গাদিয়াড়া। নদী তীরের নিরিবিলি পরিবেশ, সবুজে ঘেরা প্রান্তরে কাটতে পারে ছুটির দিন। কলকাতা থেকে দূরত্ব মাত্র ৯০ কিলোমিটার, হাওড়া থেকে ৭৫ কিলোমিটার। শহর থেকে দেড়-দু’ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন এখানে। একদিকে ভাগীরথী এবং অন্যদিকে রূপনারায়ণের সৌন্দর্য। রূপনারায়ণ, ভাগীরথী এবং হুগলি নদীর সঙ্গমস্থল গাদিয়াড়া। গাদিয়াড়ার পশ্চিমদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের গেঁওখালি, দক্ষিণ দিকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নূরপুর ও রায়চক।
*কোলাঘাট: সপ্তাহান্তে সবচেয়ে ভিড় লক্ষ্য করা যায় এই কোলাঘাটে। রূপনারায়ণের তীরের শহর কোলাঘাট বর্ষার ইলিশ মাছ ও ফুলের জন্য সুপরিচিত। তবে কোলাঘাটের জনপ্রিয়তা এখন এখানকার রেস্তোরাঁর কারণে। ধাবার খাবার খেতে অনেকেই শনি-রবিবারের বিকালে ভিড় জমান কোলাঘাটে। বৃষ্টিমুখর দিনে কোলাঘাট যেতে পারেন লং ড্রাইভে। বিকালে বেড়িয়ে রাতে অনায়াসে বাড়ি ফিরে যেতে পারবেন।
*কোলাঘাট: সপ্তাহান্তে সবচেয়ে ভিড় লক্ষ্য করা যায় এই কোলাঘাটে। রূপনারায়ণের তীরের শহর কোলাঘাট বর্ষার ইলিশ মাছ ও ফুলের জন্য সুপরিচিত। তবে কোলাঘাটের জনপ্রিয়তা এখন এখানকার রেস্তোরাঁর কারণে। ধাবার খাবার খেতে অনেকেই শনি-রবিবারের বিকালে ভিড় জমান কোলাঘাটে। বৃষ্টিমুখর দিনে কোলাঘাট যেতে পারেন লং ড্রাইভে। বিকালে বেড়িয়ে রাতে অনায়াসে বাড়ি ফিরে যেতে পারবেন।
*রায়চক: ছুটির দিনে অনেকেই ডায়মন্ড হারবারে যান ঘুরতে। তবে, এখন জনপ্রিয়তার শিখরে ডায়মন্ড হারবারের রায়চক। গাদিয়াড়ার মতোই নদীর তীরে রবিবারের বিকাল কাটাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন রায়চক। রায়চকের প্রাচীন রেডিসন দুর্গের ধ্বংসাবশেষ এবং পাঁচতারা হোটেল পরিণত হয়েছে। সুতরাং, রায়চকে রাত কাটাতে চাইলেও কোনও অসুবিধা নেই। তবে, এই ডেস্টিনেশন লং ড্রাইভের জন্য সেরা। কলকাতা থেকে মাত্র ৫৫ কিলোমিটার দূরত্বে এই রায়চক।
*রায়চক: ছুটির দিনে অনেকেই ডায়মন্ড হারবারে যান ঘুরতে। তবে, এখন জনপ্রিয়তার শিখরে ডায়মন্ড হারবারের রায়চক। গাদিয়াড়ার মতোই নদীর তীরে রবিবারের বিকাল কাটাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন রায়চক। রায়চকের প্রাচীন রেডিসন দুর্গের ধ্বংসাবশেষ এবং পাঁচতারা হোটেল পরিণত হয়েছে। সুতরাং, রায়চকে রাত কাটাতে চাইলেও কোনও অসুবিধা নেই। তবে, এই ডেস্টিনেশন লং ড্রাইভের জন্য সেরা। কলকাতা থেকে মাত্র ৫৫ কিলোমিটার দূরত্বে এই রায়চক।
*দেউলটিঃ অনেকেই শীতকালের পিকনিকের জন্য রূপনারায়ণ নদীর তীরে অবস্থিত দেউলটিকে বেছে নেন। দেউলটিতে লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি রয়েছে। কলকাতা থেকে দেউলটির দূরত্ব প্রায় ৬৪ কিলোমিটার। এখানে রাত কাটানোর জন্য রিসর্টও রয়েছে। তবে এটি লং ড্রাইভে পৌঁছে হাওয়ার জন্যও আদর্শ।
*দেউলটিঃ অনেকেই শীতকালের পিকনিকের জন্য রূপনারায়ণ নদীর তীরে অবস্থিত দেউলটিকে বেছে নেন। দেউলটিতে লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ি রয়েছে। কলকাতা থেকে দেউলটির দূরত্ব প্রায় ৬৪ কিলোমিটার। এখানে রাত কাটানোর জন্য রিসর্টও রয়েছে। তবে এটি লং ড্রাইভে পৌঁছে হাওয়ার জন্যও আদর্শ।
*ফলতা: কলকাতা থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত ফলতা। এই পর্যটন কেন্দ্রে পৌঁছাতে গেলেও আপনাকে ১২ নং জাতীয় সড়ক ধরতে হবে। সময় লাগবে প্রায় ২ ঘণ্টা। ফলতা মূলত ব্রিটিশ ও ডাচ কলোনি। এখানে গিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন ফলতা ফোর্ট‌।
*ফলতা: কলকাতা থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত ফলতা। এই পর্যটন কেন্দ্রে পৌঁছাতে গেলেও আপনাকে ১২ নং জাতীয় সড়ক ধরতে হবে। সময় লাগবে প্রায় ২ ঘণ্টা। ফলতা মূলত ব্রিটিশ ও ডাচ কলোনি। এখানে গিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন ফলতা ফোর্ট‌।

Weekend Trip: বাঁকুড়া এসে সবাই একই জায়গায় ঘোরে, আপনি পৌঁছে যান অফবিট এই ৫ জায়গায়! না হলে বড় মিস করবেন

*বাঁকুড়া শহরে ঘুরতে আসছেন? ভুলেও মিস করবেন না এই পাঁচটি জায়গা। রথ দেখা কলা বেচা সব হবে।
*বাঁকুড়া শহরে ঘুরতে আসছেন? ভুলেও মিস করবেন না এই পাঁচটি জায়গা। রথ দেখা কলা বেচা সব হবে।
*বাঁকুড়া শহর থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে, এক্তেশ্বরের শিব মন্দির। মল্লভূম বিষ্ণুপুর এবং সামন্তভূম ছাতনার ইতিহাসে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে এই মন্দির।
*বাঁকুড়া শহর থেকে সাড়ে তিন কিলোমিটার দূরে, এক্তেশ্বরের শিব মন্দির। মল্লভূম বিষ্ণুপুর এবং সামন্তভূম ছাতনার ইতিহাসে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে এই মন্দির।
*বাঁকুড়া জেলার সর্বপ্রথম এবং প্রাচীনতম পত্রিকা বাঁকুড়া দর্পণের সম্পাদক ছিলেন রায় বাহাদুর ডক্টর রামনাথ মুখোপাধ্যায়। ১৮৯২ সালে নিজস্ব প্রেস থেকে ছেপে বের হয় এই পত্রিকার প্রথম পর্ব। বাঁকুড়ার নুতনগঞ্জে এখনও রয়েছে তাঁর বাড়ি, এই সম্পত্তি ইতিহাসের জীবন্ত দলিল।
*বাঁকুড়া জেলার সর্বপ্রথম এবং প্রাচীনতম পত্রিকা বাঁকুড়া দর্পণের সম্পাদক ছিলেন রায় বাহাদুর ডক্টর রামনাথ মুখোপাধ্যায়। ১৮৯২ সালে নিজস্ব প্রেস থেকে ছেপে বের হয় এই পত্রিকার প্রথম পর্ব। বাঁকুড়ার নুতনগঞ্জে এখনও রয়েছে তাঁর বাড়ি, এই সম্পত্তি ইতিহাসের জীবন্ত দলিল।
*বাঁকুড়া শহরের পোদ্দার পাড়া। স্বর্ণকারদের পাড়া এটি। এই পাড়ায় রয়েছে সম্পূর্ণ পিতলের তৈরি একটি ত্রিশ ফুটের রথ। এই রথ দেখতে দূর দূরান্ত থেকে আসেন মানুষ।
*বাঁকুড়া শহরের পোদ্দার পাড়া। স্বর্ণকারদের পাড়া এটি। এই পাড়ায় রয়েছে সম্পূর্ণ পিতলের তৈরি একটি ত্রিশ ফুটের রথ। এই রথ দেখতে দূর দূরান্ত থেকে আসেন মানুষ।
*বাঁকুড়ার লালবাজারের কামারপাড়া। ৩৫০ বছরের ইতিহাস। বিষ্ণুপুর থেকে রাজার ভয়ে পালিয়ে এসেছিলেন কামাররা। তারপর থেকেই বাঁকুড়া শহরের কামারপাড়ায় শোনা যায় কাঁসা পেটানোর আওয়াজ।
*বাঁকুড়ার লালবাজারের কামারপাড়া। ৩৫০ বছরের ইতিহাস। বিষ্ণুপুর থেকে রাজার ভয়ে পালিয়ে এসেছিলেন কামাররা। তারপর থেকেই বাঁকুড়া শহরের কামারপাড়ায় শোনা যায় কাঁসা পেটানোর আওয়াজ।
*বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন বিগনা ডোকরা শিল্পডাঙা। এই গ্রাম হল পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক স্বীকৃতি পাওয়া একটি মডেল গ্রাম। এই গ্রামের শিল্পীরা ডোকরা শিল্পের চর্চা করেন বছরভর।
*বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন বিগনা ডোকরা শিল্পডাঙা। এই গ্রাম হল পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক স্বীকৃতি পাওয়া একটি মডেল গ্রাম। এই গ্রামের শিল্পীরা ডোকরা শিল্পের চর্চা করেন বছরভর।

Cheap Dooars Tourism: মন ভরা প্রকৃতি, চোখের আরাম, সস্তার ছোট ট্যুরে পরিবারের সঙ্গে ক’দিন কাটান! মানসিক শান্তি পাবেন

 শহুরে কোলাহল থেকে দুরে কোথাও যেতে মন চায়।যেখানে নিভৃত যাপনের সঙ্গী হবে খোলা হাওয়া,সবুজে ঘেরা প্রকৃতি।ছবির মত সুন্দর কোনও স্থানে ক'টা দিন কাটালেই মিলবে মানসিক শান্তি,খুঁজছেন এমন জায়গা?তাহলে চলে আসুন আলিপুরদুয়ারের মেন্দাবাড়ি গ্রামে। (Annanya Dey)
শহুরে কোলাহল থেকে দুরে কোথাও যেতে মন চায়।যেখানে নিভৃত যাপনের সঙ্গী হবে খোলা হাওয়া,সবুজে ঘেরা প্রকৃতি।ছবির মত সুন্দর কোনও স্থানে ক’টা দিন কাটালেই মিলবে মানসিক শান্তি,খুঁজছেন এমন জায়গা?তাহলে চলে আসুন আলিপুরদুয়ারের মেন্দাবাড়ি গ্রামে। (Annanya Dey)
সবুজ প্রকৃতি,নাম না জানা নদীর এক অপূর্ব মেলবন্ধন রয়েছে এখানে।এলাকার শান্ত পরিবেশ যেকোনও পর্যটকের মন কেড়ে নিতে যথেষ্ট। মেন্দাবাড়ি গ্রামে পর্যটনের জন‍্য উদ‍্যোগী গ্রামের মানুষেরা।হাতে গোনা দু'টি হোম স্টে গড়ে উঠেছে।ভিলেজ ট‍্যুরিজমে নাম উঠে আসবে মেন্দাবাড়ির বিশ্বাস গ্রামের মানুষদের।
সবুজ প্রকৃতি,নাম না জানা নদীর এক অপূর্ব মেলবন্ধন রয়েছে এখানে।এলাকার শান্ত পরিবেশ যেকোনও পর্যটকের মন কেড়ে নিতে যথেষ্ট। মেন্দাবাড়ি গ্রামে পর্যটনের জন‍্য উদ‍্যোগী গ্রামের মানুষেরা।হাতে গোনা দু’টি হোম স্টে গড়ে উঠেছে।ভিলেজ ট‍্যুরিজমে নাম উঠে আসবে মেন্দাবাড়ির বিশ্বাস গ্রামের মানুষদের।
যদিও বন দফতরের তরফে মেন্দাবাড়ির জঙ্গলে সাফারির ব‍্যবস্থা রয়েছে। তবে এলাকাবাসীদের মতে জঙ্গল শেষ কথা নয়,ছবির মত সুন্দর গ্রাম মেন্দাবাড়ি। গ্রামটিতে নীরবতা এতটাই বিরাজ করে যে শুধু সন্ধ‍্যা বেলাতে নয়,দিনের বেলাতেও শোনা যায় ঝি ঝি পোকার শব্দ।সব থেকে বড় কথা সাফারি করতে না গিয়েও এই এলাকাতে সবসময় দেখতে পাওয়া যায় বন্য প্রাণীর আনাগোনা। মেন্দাবাড়ি গ্রামে এলে পরিচয় হবে রাভা পরিবারের সঙ্গে। তাঁদের সংস্কৃতি, ভাষা, খাদ্যভ্যাস সবই চোখের সামনে দেখা যাবে।
যদিও বন দফতরের তরফে মেন্দাবাড়ির জঙ্গলে সাফারির ব‍্যবস্থা রয়েছে। তবে এলাকাবাসীদের মতে জঙ্গল শেষ কথা নয়,ছবির মত সুন্দর গ্রাম মেন্দাবাড়ি। গ্রামটিতে নীরবতা এতটাই বিরাজ করে যে শুধু সন্ধ‍্যা বেলাতে নয়,দিনের বেলাতেও শোনা যায় ঝি ঝি পোকার শব্দ।সব থেকে বড় কথা সাফারি করতে না গিয়েও এই এলাকাতে সবসময় দেখতে পাওয়া যায় বন্য প্রাণীর আনাগোনা। মেন্দাবাড়ি গ্রামে এলে পরিচয় হবে রাভা পরিবারের সঙ্গে। তাঁদের সংস্কৃতি, ভাষা, খাদ্যভ্যাস সবই চোখের সামনে দেখা যাবে।
মেন্দাবাড়ি এলাকার এক হোমস্টে মালিক অমর রাভা জানিয়েছেন, "মেন্দাবাড়ি মধ্য স্থল। এই জায়গা থেকে চিলাপাতা, কোচবিহার, বক্সা সব জায়গাতে যাওয়া যাবে। এই জায়গায় এলে মন শান্ত হয়ে যাবে। প্রকৃতিকে নিবিড়ভাবে চিনতে পারা যাবে।"হাসিমারা থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মেন্দাবাড়ি এলাকাটি।
মেন্দাবাড়ি এলাকার এক হোমস্টে মালিক অমর রাভা জানিয়েছেন, “মেন্দাবাড়ি মধ্য স্থল। এই জায়গা থেকে চিলাপাতা, কোচবিহার, বক্সা সব জায়গাতে যাওয়া যাবে। এই জায়গায় এলে মন শান্ত হয়ে যাবে। প্রকৃতিকে নিবিড়ভাবে চিনতে পারা যাবে।”হাসিমারা থেকে ১৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মেন্দাবাড়ি এলাকাটি।
আলিপুরদুয়ার থেকে মেন্দাবাড়ির দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। ট্রেন থেকে নেমে অটো নিয়ে চলে আসতে পারবেন এই এলাকায়। ভাড়া নেবে ১৫০-২০০ টাকা।এলাকায় রয়েছে দুটি হোমস্টে। মালিক এক জন। হোমস্টে'র নাম অমর হোমস্টে।
আলিপুরদুয়ার থেকে মেন্দাবাড়ির দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। ট্রেন থেকে নেমে অটো নিয়ে চলে আসতে পারবেন এই এলাকায়। ভাড়া নেবে ১৫০-২০০ টাকা।এলাকায় রয়েছে দুটি হোমস্টে। মালিক এক জন। হোমস্টে’র নাম অমর হোমস্টে।
যোগাযোগ:+916296773985মেন্দাবাড়ি গ্রামে এলে মুঠোফোনে অথবা ক‍্যামেরায় ধরে রাখতে পারবেন প্রচুর স্মৃতি।বুনো হাতি দেখা যায় যখন, তখন। অনেক নাম না জানা পাখির আওয়াজ আপনাকে নিয়ে যাবে নিশ্চিন্তপুরে।রঙীন পোশাক পরিহিত রাভা নারীদের অনুষ্ঠান মুগ্ধ করবে আপনাকে।
যোগাযোগ:+916296773985
মেন্দাবাড়ি গ্রামে এলে মুঠোফোনে অথবা ক‍্যামেরায় ধরে রাখতে পারবেন প্রচুর স্মৃতি।বুনো হাতি দেখা যায় যখন, তখন। অনেক নাম না জানা পাখির আওয়াজ আপনাকে নিয়ে যাবে নিশ্চিন্তপুরে।রঙীন পোশাক পরিহিত রাভা নারীদের অনুষ্ঠান মুগ্ধ করবে আপনাকে।