Tag Archives: Healthy Relation

Healthy Lifestyle: শারীরিক নয়, মানসিকভাবেও কি আপনি খুশি? কীভাবে বুঝবেন আপনার পার্টনার বিষাক্ত? ‘এই’ লক্ষণগুলি দেখলেই সাবধান!

আপনার পার্টনার টক্সিক নাকি? কিভাবে চিনবেন টক্সিক পার্টনার?যেকোনো সম্পর্ক শুরুতে খুব মিষ্টি মধুর হয়ে থাকে। কিন্তু ধীরে ধীরে সম্পর্কগুলো এলোমেলো হয়ে যায়। শুধু গালিগালাজ গায়ে হাত তোলা নয়, এগুলোও রয়েছে টক্সিক সম্পর্কের লক্ষণ।
আপনার পার্টনার টক্সিক নাকি? কিভাবে চিনবেন টক্সিক পার্টনার?যেকোনো সম্পর্ক শুরুতে খুব মিষ্টি মধুর হয়ে থাকে। কিন্তু ধীরে ধীরে সম্পর্কগুলো এলোমেলো হয়ে যায়। শুধু গালিগালাজ গায়ে হাত তোলা নয়, এগুলোও রয়েছে টক্সিক সম্পর্কের লক্ষণ।
শুধু শারীরিক দিক থেকে নয়, মানসিক দিক থেকে সম্পর্কে থেকে আপনি কি শান্তি পাচ্ছেন না তবে সেটা হতে পারে টক্সিক রিলেশনশীপ। বিশিষ্ট মনোবিদ ডক্টর রঞ্জন দাস জানান, অনেকে মনে করেন গায়ে হাত তোলা কিংবা গালিগালাজ করাই হল টক্সিক রিলেশনশিপের লক্ষণ। কিন্তু না এমন কিছু কিছু লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনি টক্সিক সম্পর্কে আছেন।
শুধু শারীরিক দিক থেকে নয়, মানসিক দিক থেকে সম্পর্কে থেকে আপনি কি শান্তি পাচ্ছেন না তবে সেটা হতে পারে টক্সিক রিলেশনশীপ। বিশিষ্ট মনোবিদ ডক্টর রঞ্জন দাস জানান, অনেকে মনে করেন গায়ে হাত তোলা কিংবা গালিগালাজ করাই হল টক্সিক রিলেশনশিপের লক্ষণ। কিন্তু না এমন কিছু কিছু লক্ষণ দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনি টক্সিক সম্পর্কে আছেন।
পার্টনারের সঙ্গে থাকলেও কি নিজেকে একা মনে হয়? এখন আর আগের মতো তার সঙ্গে সময় কাটালে পজিটিভ অনুভূতি হয় না। তাহলে একটু ভেবে দেখতে হবে যে আপনি একটি স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে আছেন কিনা অন্যথা সেই সম্পর্ককে টক্সিক বলা চলে।
পার্টনারের সঙ্গে থাকলেও কি নিজেকে একা মনে হয়? এখন আর আগের মতো তার সঙ্গে সময় কাটালে পজিটিভ অনুভূতি হয় না। তাহলে একটু ভেবে দেখতে হবে যে আপনি একটি স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে আছেন কিনা অন্যথা সেই সম্পর্ককে টক্সিক বলা চলে।
সম্পর্কে থাকা অবস্থায় আপনি চান আপনার সঙ্গী আপনাকে সমস্ত কাজে সমর্থন করুন। আপনার বিপদে আপদে আপনার পাশে থাকুক। কিন্তু যখন দেখবেন তিনি নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত। আপনার জন্য তার সময় নেই। তখন সেই টক্সিক সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসাই ভাল।
সম্পর্কে থাকা অবস্থায় আপনি চান আপনার সঙ্গী আপনাকে সমস্ত কাজে সমর্থন করুন। আপনার বিপদে আপদে আপনার পাশে থাকুক। কিন্তু যখন দেখবেন তিনি নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত। আপনার জন্য তার সময় নেই। তখন সেই টক্সিক সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসাই ভাল।
সম্পর্কে ভালবাসা এবং উষ্ণতা থাকা জরুরী তবে সেইটুকুই যথেষ্ট নয়। এর পাশাপাশি একে অপরকে সম্মান করতেও জানতে হবে? কিন্তু আপনার পার্টনার কি সেটাই করেন না ? উল্টে হয়তো বন্ধু-বান্ধবদের সামনে আপনাকে নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করেন। এমনকি আপনাদের মধ্যে মিষ্টি মধুর কোনও কথাই হয় না রোজ ঝগড়া লেগেই থাকে। তাহলে বুঝতে হবে আপনি টক্সিক রিলেশনশিপে আছেন।
সম্পর্কে ভালবাসা এবং উষ্ণতা থাকা জরুরী তবে সেইটুকুই যথেষ্ট নয়। এর পাশাপাশি একে অপরকে সম্মান করতেও জানতে হবে? কিন্তু আপনার পার্টনার কি সেটাই করেন না ? উল্টে হয়তো বন্ধু-বান্ধবদের সামনে আপনাকে নিয়ে ঠাট্টা তামাশা করেন। এমনকি আপনাদের মধ্যে মিষ্টি মধুর কোনও কথাই হয় না রোজ ঝগড়া লেগেই থাকে। তাহলে বুঝতে হবে আপনি টক্সিক রিলেশনশিপে আছেন।
এছাড়া একটা স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে একজন অপরজনকে কখনওই নিয়ন্ত্রণ করে না। কিন্তু আপনাদের সম্পর্কে ছবিটা আলাদা হলে সময় নিয়ে একটু ভাবুন। সমস্ত কিছুতে তিনি আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছেন। কিন্তু তিনি আপনার কোন কথা শুনছেন না সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে আপনি টক্সিক রিলেশনশিপে।
এছাড়া একটা স্বাস্থ্যকর সম্পর্কে একজন অপরজনকে কখনওই নিয়ন্ত্রণ করে না। কিন্তু আপনাদের সম্পর্কে ছবিটা আলাদা হলে সময় নিয়ে একটু ভাবুন। সমস্ত কিছুতে তিনি আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছেন। কিন্তু তিনি আপনার কোন কথা শুনছেন না সে ক্ষেত্রে বুঝতে হবে আপনি টক্সিক রিলেশনশিপে।
টক্সিক রিলেশনশিপে থাকলে অনেকেই নিজের কেয়ার নিতে ভুলে যান। এমনকি নিজের ভালবাসা ও পছন্দের জিনিসগুলো থেকেও দূরত্ব বাড়িয়ে দেন। যদি আপনার সঙ্গেও এমনটাই হয় তাহলে বুঝতে হবে টক্সিক রিলেশনশিপে রয়েছে না আপনি। তাই এর থেকে বেরিয়ে আসাই ভাল।
টক্সিক রিলেশনশিপে থাকলে অনেকেই নিজের কেয়ার নিতে ভুলে যান। এমনকি নিজের ভালবাসা ও পছন্দের জিনিসগুলো থেকেও দূরত্ব বাড়িয়ে দেন। যদি আপনার সঙ্গেও এমনটাই হয় তাহলে বুঝতে হবে টক্সিক রিলেশনশিপে রয়েছে না আপনি। তাই এর থেকে বেরিয়ে আসাই ভাল।