Tag Archives: herbs

Herb to Cure Arthritis and IBS: ঝোপঝাড়ে বেড়ে ওঠে অবহেলায়! উপকারিতায় ভরা এই ভেষজ গাছেই সস্তায় নির্মূল পেটের সব রোগ ও গাঁটের বাত

ছাই উড়িয়ে যেমন অমূল্য রতন পাওয়া যায়, ঠিক তেমনই আশেপাশে ঝোপঝাড়েই থাকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভেষজ।
ছাই উড়িয়ে যেমন অমূল্য রতন পাওয়া যায়, ঠিক তেমনই আশেপাশে ঝোপঝাড়েই থাকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভেষজ।

 

সেরকমই একটি ফুল হল অজগন্ধা। এই ওষধির ইংরেজি নাম স্পাইডার ফ্লাওয়ার। বিজ্ঞানসম্মত নাম ক্লেওম গাইন্যান্ড্রা।
সেরকমই একটি ফুল হল অজগন্ধা। এই ওষধির ইংরেজি নাম স্পাইডার ফ্লাওয়ার। বিজ্ঞানসম্মত নাম ক্লেওম গাইন্যান্ড্রা।
এছাড়াও হুলহুল, ভেলাকুরা, নাল্লাভেল্লাই-সহ একাধিক নামে পরিচিত। বাংলায় একে বলা হয় হুরহুরে ফুল। পুষ্টিবিদ পূর্বী ভাট এই ওষধির গুণাগুণের কথা বলেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানিয়েছেন কেন খেতেই হবে এটা।
এছাড়াও হুলহুল, ভেলাকুরা, নাল্লাভেল্লাই-সহ একাধিক নামে পরিচিত। বাংলায় একে বলা হয় হুরহুরে ফুল। পুষ্টিবিদ পূর্বী ভাট এই ওষধির গুণাগুণের কথা বলেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। জানিয়েছেন কেন খেতেই হবে এটা।
অজগন্ধা অন্যতম শক্তিশালী অ্যান্টিইনফ্লেম্যাটরি। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আইবিএস ও আর্থ্রাইটিস সমস্যায় কার্যকর এই ভেষজ।
অজগন্ধা অন্যতম শক্তিশালী অ্যান্টিইনফ্লেম্যাটরি। আয়ুর্বেদশাস্ত্রে আইবিএস ও আর্থ্রাইটিস সমস্যায় কার্যকর এই ভেষজ।

 

ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনে ভরা এই ওষধি গাছ সদ্য মা হয়েছেন এমন মহিলাদের ব্রেস্টমিল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনে ভরা এই ওষধি গাছ সদ্য মা হয়েছেন এমন মহিলাদের ব্রেস্টমিল্কের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।

 

অজগন্ধার পাতার রস পান করুন। তাহলে নানা শারীরিক সমস্যা দূর হয়।
অজগন্ধার পাতার রস পান করুন। তাহলে নানা শারীরিক সমস্যা দূর হয়।

 

অজগন্ধা গাছে উজ্জ্বল একাধিক রঙের ফুল হয়। বরবটির মতো লম্বা ফলের মধ্যে থাকে বীজ।
অজগন্ধা গাছে উজ্জ্বল একাধিক রঙের ফুল হয়। বরবটির মতো লম্বা ফলের মধ্যে থাকে বীজ।

 

এই গাছের বীজের চূর্ণ বা বীজ থেকে নিষ্কাশিত তেল ব্যবহৃত হয় ব্যথানাশক ও কৃমিরোধী হিসেবে।
এই গাছের বীজের চূর্ণ বা বীজ থেকে নিষ্কাশিত তেল ব্যবহৃত হয় ব্যথানাশক ও কৃমিরোধী হিসেবে।

Healthy Lifestyle: যৌবনের রহস্য লুকিয়ে ‘এই’ অলৌকিক ভেষজে, মাত্র ৩ ফোঁটা খেলেই শরীর চাঙ্গা, পুরুষদের জন্য অমৃত…!

শিলাজিৎকে খুবই অলৌকিক আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি শরীর থেকে দুর্বলতা এবং ক্লান্তি দূর করার জন্য একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়। হাজার বছর ধরে দেশে শিলাজিৎ সেবন করা হচ্ছে এবং এটি মানুষের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
শিলাজিৎকে খুবই অলৌকিক আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি শরীর থেকে দুর্বলতা এবং ক্লান্তি দূর করার জন্য একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হয়। হাজার বছর ধরে দেশে শিলাজিৎ সেবন করা হচ্ছে এবং এটি মানুষের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, শিলাজিৎ হিমালয়ের শিলা থেকে বেরিয়ে আসা একটি আঠালো পদার্থ, যার রয়েছে অগণিত ঔষধি গুণ। নারী ও পুরুষ উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য শিলাজিৎকে জাদুকরী হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। শারীরিক দুর্বলতা, ক্লান্তি, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং বন্ধ্যাত্বের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শিলাজিৎ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ডায়াবেটিসের মতো গুরুতর রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্যও শিলাজিৎ অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, শিলাজিৎ হিমালয়ের শিলা থেকে বেরিয়ে আসা একটি আঠালো পদার্থ, যার রয়েছে অগণিত ঔষধি গুণ। নারী ও পুরুষ উভয়ের স্বাস্থ্যের জন্য শিলাজিৎকে জাদুকরী হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। শারীরিক দুর্বলতা, ক্লান্তি, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং বন্ধ্যাত্বের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শিলাজিৎ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। ডায়াবেটিসের মতো গুরুতর রোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্যও শিলাজিৎ অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, ইউপির সহযোগী অধ্যাপক ড. নরেন্দ্র কুমারের মতে, শিলাজিৎকে আয়ুর্বেদে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং উপকারী রাসায়নিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।  শিলাজিৎ শিলা থেকে আসে এবং অগণিত ভেষজের শক্তি ধারণ করে। তবে এর দাম অনেকটাই বেশি,  এটি খাওয়া অনেক ওষুধের চেয়ে বেশি উপকারী হতে পারে।
আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, ইউপির সহযোগী অধ্যাপক ড. নরেন্দ্র কুমারের মতে, শিলাজিৎকে আয়ুর্বেদে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং উপকারী রাসায়নিক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। শিলাজিৎ শিলা থেকে আসে এবং অগণিত ভেষজের শক্তি ধারণ করে। তবে এর দাম অনেকটাই বেশি, এটি খাওয়া অনেক ওষুধের চেয়ে বেশি উপকারী হতে পারে।
বর্তমানে শিলাজিৎ তরল ও ক্যাপসুল আকারেও বাজারে পাওয়া যায়। তবে শিলাজিৎ অকৃত্রিম হলেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। নকল শিলাজিৎ কেনা এড়িয়ে চলা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিলাজিৎ সেবন করা উচিত। ছোট শিশু এবং গর্ভবতী মহিলাদের শিলাজিৎ খাওয়া উচিত নয়।
বর্তমানে শিলাজিৎ তরল ও ক্যাপসুল আকারেও বাজারে পাওয়া যায়। তবে শিলাজিৎ অকৃত্রিম হলেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। নকল শিলাজিৎ কেনা এড়িয়ে চলা উচিত এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শিলাজিৎ সেবন করা উচিত। ছোট শিশু এবং গর্ভবতী মহিলাদের শিলাজিৎ খাওয়া উচিত নয়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, শিলাজিৎ নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য টনিক হিসেবে কাজ করে। এটি দুর্বলতা, ক্লান্তি, বন্ধ্যাত্ব সহ অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এবং শরীরকে শক্তিশালী করে। মানুষ যদি দীর্ঘ সময় ধরে সঠিক পদ্ধতিতে শিলাজিৎ সেবন করে তাহলে শরীর সুস্থ থাকতে পারে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, শিলাজিৎ নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য টনিক হিসেবে কাজ করে। এটি দুর্বলতা, ক্লান্তি, বন্ধ্যাত্ব সহ অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এবং শরীরকে শক্তিশালী করে। মানুষ যদি দীর্ঘ সময় ধরে সঠিক পদ্ধতিতে শিলাজিৎ সেবন করে তাহলে শরীর সুস্থ থাকতে পারে।
অকালে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে শিলাজিৎ খাওয়া খুবই কার্যকরী। সাধারণত মানুষ মনে করে শুধু পুরুষদেরই শিলাজিৎ খাওয়া উচিত, কিন্তু তাই হয়। শিলাজিৎ আমাদের শরীরের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শিলাজিৎ ডায়াবেটিক রোগীদের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। আয়ুর্বেদে শিলাজিৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।
অকালে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে শিলাজিৎ খাওয়া খুবই কার্যকরী। সাধারণত মানুষ মনে করে শুধু পুরুষদেরই শিলাজিৎ খাওয়া উচিত, কিন্তু তাই হয়। শিলাজিৎ আমাদের শরীরের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শিলাজিৎ ডায়াবেটিক রোগীদের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। আয়ুর্বেদে শিলাজিৎ ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।
কীভাবে শিলাজিৎ সেবন করা উচিত? এ বিষয়ে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা জানান, শিলাজিৎ বাজারে তরল ও ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। আপনি যদি তরল শিলাজিৎ কিনে থাকেন, তাহলে নিয়মিত সকাল-সন্ধ্যা দুধে মাত্র ৩ ফোঁটা শিলাজিৎ মিশিয়ে খেতে পারেন। খাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে প্রভাব দেখতে শুরু করবেন।
কীভাবে শিলাজিৎ সেবন করা উচিত? এ বিষয়ে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা জানান, শিলাজিৎ বাজারে তরল ও ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। আপনি যদি তরল শিলাজিৎ কিনে থাকেন, তাহলে নিয়মিত সকাল-সন্ধ্যা দুধে মাত্র ৩ ফোঁটা শিলাজিৎ মিশিয়ে খেতে পারেন। খাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে প্রভাব দেখতে শুরু করবেন।
যদি ট্যাবলেট আকারে শিলাজিৎ থাকে তবে আপনি দুধ বা জলের সঙ্গে সকাল ও সন্ধ্যায় 2 টি ট্যাবলেট খেতে পারেন। শিলাজিৎ ট্যাবলেটে শিলাজিতের পরিমাণ কম, যার কারণে এর ডোজ দুটি ট্যাবলেট। তবে শিলাজিৎ ট্যাবলেট খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনেক সময় তাদের চিকিৎসা  অনুযায়ী বিভিন্ন ডোজ দেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়াই ভাল৷
যদি ট্যাবলেট আকারে শিলাজিৎ থাকে তবে আপনি দুধ বা জলের সঙ্গে সকাল ও সন্ধ্যায় 2 টি ট্যাবলেট খেতে পারেন। শিলাজিৎ ট্যাবলেটে শিলাজিতের পরিমাণ কম, যার কারণে এর ডোজ দুটি ট্যাবলেট। তবে শিলাজিৎ ট্যাবলেট খাওয়ার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনেক সময় তাদের চিকিৎসা অনুযায়ী বিভিন্ন ডোজ দেওয়া হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়াই ভাল৷

Diabetes Control Tips: আগাছা নয়, যেন ‘সঞ্জীবনী’! ডায়াবেটিস থেকে সর্দি কাশি, মারণ রোগের সমাধানেও সক্ষম এই গাছ

বাড়ির আশপাশে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন গাছপালার গুণ জানলে অবাক হবেন। দেখে হয়তো মনে হবে ঘাস কিংবা আগাছা। বাড়ির আশপাশে হয়ে থাকলে উপড়ে ফেলেও দেন অনেকে। তেমনই একটি গাছের গুণ জানলে অবাক হবেন।
বাড়ির আশপাশে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন গাছপালার গুণ জানলে অবাক হবেন। দেখে হয়তো মনে হবে ঘাস কিংবা আগাছা। বাড়ির আশপাশে হয়ে থাকলে উপড়ে ফেলেও দেন অনেকে। তেমনই একটি গাছের গুণ জানলে অবাক হবেন।
অসাধারণ গুণের জন‍্য আয়ুর্বেদে একে সঞ্জীবনী বুটির সঙ্গে তুলনা করা হয়। ছোট্ট গুল্ম জাতীয় এই গাছের পাতা, কাণ্ড, শিকড় সবই অত‍্যন্ত উপকারী।
অসাধারণ গুণের জন‍্য আয়ুর্বেদে একে সঞ্জীবনী বুটির সঙ্গে তুলনা করা হয়। ছোট্ট গুল্ম জাতীয় এই গাছের পাতা, কাণ্ড, শিকড় সবই অত‍্যন্ত উপকারী।
সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের  মেডিকেল অফিসার ডাঃ প্রিয়াঙ্কা সিং জানালেন এই ছোট্ট গাছের বড় গুণ সম্বন্ধে। তাঁর মতে,  মৃগীরোগ, সর্দি, জ্বর, কাশি, বাত, বুকের চাপ, ডায়াবেটিস, দাঁতের রোগ, মাড়ির সংক্রমণ, মাড়ির ব্যথা, চর্মরোগের নিরাময়। ফোলা, ফোসকা, ঘাম বা ত্বকের জ্বালা, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটব্যথা, গ্যাস, বমি এমনকি ক‍্যানসারের মতো মারণ রোগের চিকিত্‍সাতেও ব‍্যবহার করা হয়।
সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাঃ প্রিয়াঙ্কা সিং জানালেন এই ছোট্ট গাছের বড় গুণ সম্বন্ধে। তাঁর মতে, মৃগীরোগ, সর্দি, জ্বর, কাশি, বাত, বুকের চাপ, ডায়াবেটিস, দাঁতের রোগ, মাড়ির সংক্রমণ, মাড়ির ব্যথা, চর্মরোগের নিরাময়। ফোলা, ফোসকা, ঘাম বা ত্বকের জ্বালা, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটব্যথা, গ্যাস, বমি এমনকি ক‍্যানসারের মতো মারণ রোগের চিকিত্‍সাতেও ব‍্যবহার করা হয়।
এই গাছকে বাংলায় বলা উচুন্টি গাছ। একে বিশমুষ্ঠি গাছও বলা হয়। রাস্তাঘাটে, বাড়ির আশপাশে আগাছার মতো অনেক সময় দেখা যায় এটি।
এই গাছকে বাংলায় বলা উচুন্টি গাছ। একে বিশমুষ্ঠি গাছও বলা হয়। রাস্তাঘাটে, বাড়ির আশপাশে আগাছার মতো অনেক সময় দেখা যায় এটি।
মৃগী রোগ হলে এই পাতার রস নাকে দিলে তাৎক্ষণিক উপশম হয়। তবে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করলেই এর উপকারিতা আরও বেশি ভাল হবে। কারণ বয়স ও রোগ অনুযায়ী ওষুধের পরিমাণ নির্ধারণ করতে কেবলমাত্র চিকিত্‍সকরাই পারেন।
মৃগী রোগ হলে এই পাতার রস নাকে দিলে তাৎক্ষণিক উপশম হয়। তবে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করলেই এর উপকারিতা আরও বেশি ভাল হবে। কারণ বয়স ও রোগ অনুযায়ী ওষুধের পরিমাণ নির্ধারণ করতে কেবলমাত্র চিকিত্‍সকরাই পারেন।
পাতার ক্বাথ ব্যবহার করলে সর্দি, কাশি, এবং ডায়রিয়ার মতো রোগেরও নিরাময় হয়। ক‍্যানসারের মতো মারণ রোগেও এটি উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

পাতার ক্বাথ ব্যবহার করলে সর্দি, কাশি, এবং ডায়রিয়ার মতো রোগেরও নিরাময় হয়। ক‍্যানসারের মতো মারণ রোগেও এটি উপকারী বলে প্রমাণিত হয়েছে।
যাঁরা মুখে দুর্গন্ধ, দাঁতের সমস‍্যায় ভুগছেন তাঁদের জন‍্য উচুন্টি বেশ উপকারী। এই পাতা জলে সিদ্ধ করে সেই জলে গার্গল করলে এই সমস‍্যায় উপকার পাওয়া যায়।

যাঁরা মুখে দুর্গন্ধ, দাঁতের সমস‍্যায় ভুগছেন তাঁদের জন‍্য উচুন্টি বেশ উপকারী। এই পাতা জলে সিদ্ধ করে সেই জলে গার্গল করলে এই সমস‍্যায় উপকার পাওয়া যায়।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন

Medicinal Plant: গাছ তো নয়, যেন অমৃতের ভাণ্ডার! সর্বরোগ হরণ করে হিমালয়ের এই ভেষজ

আজও হিমালয়ের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রকৃতির ওপর নির্ভরশীল। এইসব স্থানে প্রাকৃতিক গাছ ও লতা-পাতা নিয়ে নানা গবেষণা পরিচালিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে একথা প্রমাণিত যে, এইসব অঞ্চলের মানুষ নানান ভেষজ গাছ ও শাক-সবজির উপর নির্ভর করেই নিজেদের জীবনকে সুস্থ রেখেছেন। হিমালয়ের বিভিন্ন অঞ্চলে এই রকম অনেক ঔষধি গাছ পাওয়া যায়, যেগুলো আমাদের খাবারের জন্যও ব্যবহৃত হয়। এই রকম একটি ঔষধি গাছ হল গন্দ্রায়ণ যা চোরু নামেও পরিচিত। শিকড় থেকে পাতা পর্যন্ত এই গাছের প্রতিটি অংশই অমৃতের ভাণ্ডার। খাবারের স্বাদ বাড়াতেও অনেক স্থানে চোরু ব্যবহার করা হয়। এর ব্যবহার খাবারের স্বাদ বদলে দেয় এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

চোরু বা গন্দ্রায়ণ, উত্তরাখণ্ড সহ অন্যান্য হিমালয়ের সমস্ত রাজ্যেই পাওয়া যায়। রাজমা, অড়হর ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হলে এটি খাবারের সুগন্ধ এবং গন্ধকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। এটি উত্তরাখণ্ডে সাধারণ গৃহস্থ বাড়িতে পাওয়া যায়, তবে বাজারে এর দাম অনেকটাই বেশি। এটি উত্তরাখণ্ডের আঞ্চলিক খাবারে বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হেপ্রেক ইনস্টিটিউটের ডা. রাজীব রঞ্জন গত ১০ বছর ধরে হিমালয়ের ভেষজ উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণা করছেন। তিনি আমাদের জানিয়েছেন যে, যেহেতু এটির প্রচুর চাহিদা রয়েছে, তাই অনেকে এই উদ্ভিদটি ব্যবসায়িক ভাবে চাষও করেন।

ডা. রাজীব রঞ্জন আরও বলেন যে, চোরু বিভিন্ন নামে পরিচিত। চোরুর বোটানিক্যাল নাম অ্যাঞ্জেলিকা গ্লাউকা। আয়ুর্বেদের দৃষ্টিকোণ থেকে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্ভিদ। এর ব্যবহার ক্ষুধা বাড়াতে এবং চর্মরোগ নিরাময়ে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এতে অ্যাঞ্জেলিক অ্যাসিডের উপস্থিতি এবং এর শিকড় থেকে নির্গত রাইজোম তেলও খুব উপকারী। চোরুর মূলের গুঁড়ো এক থেকে দুই গ্রাম গরম জলে মিশিয়ে পান করলে বদহজম বা ক্ষুধামান্দ্য, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পিত্তজনিত রোগের উপশমে সাহায্য করে।

আরও পড়ুন : ছোট এই বীজেই মুক্তি পিরিয়ডের ব্যথা থেকে, বলছেন চিকিৎসকরাই

আয়ুর্বেদ বর্ণনা করে যে, এটি বিভিন্ন চর্মরোগ, পোকামাকড়ের কামড়, বদহজম সারাতে সাহায্য করে, ক্ষুধা বাড়ায়, জ্বর ও মানসিক রোগ নিরাময়েও ব্যবহৃত হয়। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কৃষকরাও এইসব ঔষধি গাছ চাষে নিয়োজিত হচ্ছেন, যার ফলে তাঁরা ভাল আয়ও করছেন এবং হিমালয়ের দুর্লভ ভেষজগুলিও সংরক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছে।