লাইফস্টাইল Superfoods to Control Insulin Resistance: ৫ খাবারের পঞ্চবাণে দূর ইনসুলিন-সমস্যা! এই চেনা ঘরোয়া খাবারেই কমবে ব্লাড সুগার Gallery August 6, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে খুবই কার্যকরী হরমোন ইনসুলিন। টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এই হরমোন। হৃদরোগ, পিসিওএস, স্থূলতার মতো রোগ প্রতিরোধেও ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি প্রয়োজনীয়। ঝুঁকি এড়াতে শরীরে ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়াতে হবে। ডায়েটে রাখা যায় ৫ টি সুপারফুড। বলছেন পুষ্টিবিদ অনুষা রডরিগস। তাঁর মতে এই খাবারগুলি খেলে শরীরে ইনসুলিন সংক্রান্ত সমস্যা হবে না। অ্যাপল সিডার ভিনিগাের আছে অ্যাসেটিক অ্যাসিড। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস কমায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস। বড় খাবার খাওয়ার আগে ১৫ মিলিলিটার এই ভিনিগার খেতে হবে। খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে না। ব্লাড সুগার ও ইনসুলিন রেজিস্টান্স প্রাকৃতিক ভাবে কমায় অ্যাপল সিডার ভিনিগার। আদায় আছে জিঞ্জেরল। এই উপাদান ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। নানা ভাবে খেতে পারেন আদা। ইনসুলিন রেজিস্টান্স নিয়ন্ত্রণ করতে আদা জুড়িহীন। মেথিতে আছে ফাইবার ও অন্যান্য উপাদান। এই উপাদানগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে ইনসুলিনের যোগান অটুট রাখে। ওটসে আছে জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়াম। সার্বিক সুস্থতার পাশাপাশি শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা বজায় রাখে ওটস। গ্রিন টি-তে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে। মেটবলিজম বৃদ্ধির পাশাপাশি বাড়তি মেদ কমায় এই চা। বৃদ্ধি করে মেটাবলিজমের হার। বজায় রাখে ইনসুলিনের মাত্রা।
লাইফস্টাইল Blood Sugar Control Tips: এই ক’টা খাবার ও ডিনারের পর ১০ মিনিটের ছোট্ট কাজেই কুপোকাত ব্লাড সুগার! ডায়াবেটিস কমানোর ম্যাজিক মন্ত্র Gallery May 9, 2024 Bangla Digital Desk রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ইনসুলিন হরমোন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷ শরীরে ইনসুলিনের মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট হলে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাবে৷ ইনসুলিন রেজিস্টান্স বা আইআর ব্যাহত হলে দেখা দিতে পারে ডায়াবেটি, প্রিডায়াবেটিস থেকে শুরু করে টাইপ টু ডায়াবেটিস পর্যন্ত৷ শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন উৎপন্ন না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়৷ ডায়েটে সমস্যা, কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া, থাইরয়েড সমস্যা, ব্লাড প্রেশার-সহ নানা কারণে দেখা দিতে পারে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ তৈরি হতে পারে নানা শারীরিক জটিলতা৷ বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলি ইনসুলিন রেজিস্টান্সের মতো সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়েটে নিয়মিত সেগুলি রাখলে ইনসুলিনের ঘাটতি দেখা দেবে না শরীরে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ দিনের শুরুতে পান করুন ধনে ও মেথিদানার পানীয়৷ হাফ চামচ মেথি ও ১ চামচ ধনেদানা এক গ্লাস জলে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন৷ পরে সেটা ছেঁকে পান করুন ঈষদুষ্ণ অবস্থায়৷ সকালে খালি পেটে পান করলে মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে থাকে৷ আমলকি ও অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীতে আছে ভিটামিন সি৷ এই দুই খাবার ডায়েটে থাকলে রক্তে শর্করা শোষণের হার বৃদ্ধি পায়৷ খাবার খেতে হবে শৃঙ্খলা মেনে৷ অর্থাৎ দিনের শুরুতে ফাইবার, তার পর প্রোটিন এবং পরে কার্বোহাইড্রেটস খান৷ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবারের গুণে নিয়ন্ত্রণে থাকে ইনসুলিন রেজিস্টান্স৷ ডায়েটে রাখুন ডিম, চিকেন, আমন্ড ও শুকনো বাদাম৷ এই খাবারগুলিতে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রিত হয়৷ দারচিনি ভিজিয়ে রাখুন রাতভর৷ সকালে খালি পেটে ওই জল পান করুন৷ রক্তে শর্করা বশে থাকবে৷ উচ্ছেয় আছে ক্যারান্টিন, পলিপেপ্টাইড-পি এবং ভিসাইন৷ শরীরে ইনসুলিনের হার বৃদ্ধি করে উচ্ছে ও করলার রস৷ ডায়েটে নিয়মিত রাখুন এই রস৷ রাতে খাবারের পর অন্তত ১০-১৫ মিনিট হেঁটে আসুন৷ এই অভ্যাস একদিকে খাবার হজম করাতে সাহায্য করে৷ অন্যদিক ইনসুলিন রেজিস্টান্স নিয়ন্ত্রণ করে৷ জলশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরে ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ দিনে গড়ে ৩ লিটার করে জলপান করুন৷