Tag Archives: IPS officer

IPS Indira Mukherjee: আরজি কর-কাণ্ডের পর থেকেই কলকাতা পুলিশের ‘মুখ’ ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়, MNC-র চাকরি ছাড়া এই IPS-এর পরিচয় জানেন?

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ডাক্তার তরুণীর ধর্ষণ ও নৃশংস খুনের ঘটনার পর থেকেই কলকাতার পুলিশের 'মুখ' হয়ে উঠেছেন ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়।
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ডাক্তার তরুণীর ধর্ষণ ও নৃশংস খুনের ঘটনার পর থেকেই কলকাতার পুলিশের ‘মুখ’ হয়ে উঠেছেন ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়।
প্রায় রোজই টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যাচ্ছে তাঁকে। সিবিআইয়ের হাতে এই ঘটনার তদন্তভার যাওয়ার আগে পর্যন্ত কলকাতা পুলিশ তদন্ত চালিয়েছে এই ঘটনার। তারপর থেকে পুলিশের হয়ে যে কোনও ঘটনা নিয়ে মিডিয়ার সামনে জবাবদিহি করছেন তিনি।
প্রায় রোজই টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যাচ্ছে তাঁকে। সিবিআইয়ের হাতে এই ঘটনার তদন্তভার যাওয়ার আগে পর্যন্ত কলকাতা পুলিশ তদন্ত চালিয়েছে এই ঘটনার। তারপর থেকে পুলিশের হয়ে যে কোনও ঘটনা নিয়ে মিডিয়ার সামনে জবাবদিহি করছেন তিনি।
বাঙালি এই আইপিএস সাড়া ফেলে দিয়েছেন গোটা দেশে। মিডিয়ার চোখা চোখা প্রশ্নবাণ থেকে নবান্ন অভিযানে রাস্তার নেমে লড়াই-- সবেতেই নজর কেড়েছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়। শুনতে হচ্ছে নানা তীর্যক সমালোচনাও। আপনি কি জানেন কোথা থেকে পড়াশোনা করেছেন ইন্দিরা? তাঁর কর্মজীবন?
বাঙালি এই আইপিএস সাড়া ফেলে দিয়েছেন গোটা দেশে। মিডিয়ার চোখা চোখা প্রশ্নবাণ থেকে নবান্ন অভিযানে রাস্তার নেমে লড়াই– সবেতেই নজর কেড়েছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়। শুনতে হচ্ছে নানা তীর্যক সমালোচনাও। আপনি কি জানেন কোথা থেকে পড়াশোনা করেছেন ইন্দিরা? তাঁর কর্মজীবন?
১৯৮৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর জন্ম ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়ের। স্কুলজীবনে ভুটান ও কলকাতায় পড়াশোনা করেছেন ইন্দিরা। পুলিশের উচ্চপদে থাকা ইন্দিরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়েও পড়াশোনা করেছেন তিনি।
১৯৮৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর জন্ম ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়ের। স্কুলজীবনে ভুটান ও কলকাতায় পড়াশোনা করেছেন ইন্দিরা। পুলিশের উচ্চপদে থাকা ইন্দিরা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেন। পরবর্তীতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়েও পড়াশোনা করেছেন তিনি।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে ইন্দিরার। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমাও অর্জন করেছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ইউপিএসসি-তে তাঁর অপশনাল বিষয় ছিল রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাস।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে ইন্দিরার। পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমাও অর্জন করেছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ইউপিএসসি-তে তাঁর অপশনাল বিষয় ছিল রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইতিহাস।
কেরিয়ারের শুরুতে তথ্য প্রযুক্তি কর্মী ছিলেন তিনি। চাকরি করতেন টাটা কনসাল্টেন্সি সার্ভিস বা টিসিএস (TCS)-এ। ২০০৮ সালে যখন রিসেশনের মধ্যে বহু তথ্য প্রযুক্তি কর্মীর চাকরি যায়, তখন তিনি চাকরির নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এরপর ইউপিএসসি-র জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন ও পরীক্ষা দেন। ২০১৩ সালে পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন।
কেরিয়ারের শুরুতে তথ্য প্রযুক্তি কর্মী ছিলেন তিনি। চাকরি করতেন টাটা কনসাল্টেন্সি সার্ভিস বা টিসিএস (TCS)-এ। ২০০৮ সালে যখন রিসেশনের মধ্যে বহু তথ্য প্রযুক্তি কর্মীর চাকরি যায়, তখন তিনি চাকরির নিরাপত্তার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। এরপর ইউপিএসসি-র জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন ও পরীক্ষা দেন। ২০১৩ সালে পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন।
আইপিএস ইন্দিরা ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্যাডারের ২০১৩ সালের ব্যাচের আইপিএস অফিসার। রাজ্যের একাধিক জেলায় বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। উত্তর দিনাজপুরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ছিলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আইপিএস ইন্দিরা ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্যাডারের ২০১৩ সালের ব্যাচের আইপিএস অফিসার। রাজ্যের একাধিক জেলায় বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। উত্তর দিনাজপুরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ছিলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
পরবর্তীতে ঝাড়গ্রাম ও পূর্ব মেদিনীপুর দুই জেলাতেই পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া বিধাননগর কমিশনারেটের ডিসি পদে ছিলেন। বর্তমানে রয়েছেন কলকাতা পুলিশের ডিসি সেন্ট্রাল পদে।
পরবর্তীতে ঝাড়গ্রাম ও পূর্ব মেদিনীপুর দুই জেলাতেই পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া বিধাননগর কমিশনারেটের ডিসি পদে ছিলেন। বর্তমানে রয়েছেন কলকাতা পুলিশের ডিসি সেন্ট্রাল পদে।
২০১৭ সালে সংবাদ শিরোনামে আসেন তিনি। তখন তিনি উত্তর দিনাজপুরে এএসপি পদে কর্মরত। রায়গঞ্জের ওপর দিয়ে একদিন কাজ সেরে ফিরছিলেন কর্ণজোড়ার বাংলোতে। ফেরার সময় তিনি দেখতে পান, এক মহিলা রাস্তার ওপর একা বসে আছেন। ফেব্রুয়ারি মাস, তখনও বেশ ঠান্ডা আবহাওয়া। তার মধ্যে এভাবে একজন মহিলাকে দেখতে পেয়ে চমকে যান ইন্দিরা।
২০১৭ সালে সংবাদ শিরোনামে আসেন তিনি। তখন তিনি উত্তর দিনাজপুরে এএসপি পদে কর্মরত। রায়গঞ্জের ওপর দিয়ে একদিন কাজ সেরে ফিরছিলেন কর্ণজোড়ার বাংলোতে। ফেরার সময় তিনি দেখতে পান, এক মহিলা রাস্তার ওপর একা বসে আছেন। ফেব্রুয়ারি মাস, তখনও বেশ ঠান্ডা আবহাওয়া। তার মধ্যে এভাবে একজন মহিলাকে দেখতে পেয়ে চমকে যান ইন্দিরা।
তিনি সাইকেল থেকে নেমে মহিলার কাছে যান। গিয়ে দেখেন ওই মহিলার শ্বাসনালি কাটা। রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেই তিনি যোগাযোগ করেন হাসপাতালে। মহিলাকে দ্রুত নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন তিনি।
তিনি সাইকেল থেকে নেমে মহিলার কাছে যান। গিয়ে দেখেন ওই মহিলার শ্বাসনালি কাটা। রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেই তিনি যোগাযোগ করেন হাসপাতালে। মহিলাকে দ্রুত নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন তিনি।
পরে জানা যায়, ওই মহিলাকে খুন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, ওই মহিলাকে ঠিক সময়ে তিনি হাসপাতালে নিয়ে না গেলে বাঁচানোই অসম্ভব হত। তারপর থেকে ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়কে 'ঈশ্বরতুল্য' বলে সম্মান করেন  রায়গঞ্জের মানুষ।
পরে জানা যায়, ওই মহিলাকে খুন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। চিকিৎসকেরা বলেছিলেন, ওই মহিলাকে ঠিক সময়ে তিনি হাসপাতালে নিয়ে না গেলে বাঁচানোই অসম্ভব হত। তারপর থেকে ইন্দিরা মুখোপাধ্য়ায়কে ‘ঈশ্বরতুল্য’ বলে সম্মান করেন রায়গঞ্জের মানুষ।
এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করতেন ইন্দিরা। কী কী প্রশ্ন করা হতে পারে, সেটা নিজেই ভেবে বের করতেন তিনি। তারপর আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করতেন। এভাবেই একজন দক্ষ আইপিএস অফিসার হয়ে ওঠার আত্মবিশ্বাস অর্জন করেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করতেন ইন্দিরা। কী কী প্রশ্ন করা হতে পারে, সেটা নিজেই ভেবে বের করতেন তিনি। তারপর আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করতেন। এভাবেই একজন দক্ষ আইপিএস অফিসার হয়ে ওঠার আত্মবিশ্বাস অর্জন করেন তিনি।
রাজভবনে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলেছিলেন এক মহিলা। রাজভবনের ওই মহিলা অস্থায়ী কর্মী হেয়ার স্ট্রিট থানায় একটি অভিযোগও দায়ের করেছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে কলকাতা পুলিশ। সেই সময় এক বিশেষ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির দায়িত্বে রাখা হয়েছিল কলকাতা পুলিশের ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়কে।
রাজভবনে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলেছিলেন এক মহিলা। রাজভবনের ওই মহিলা অস্থায়ী কর্মী হেয়ার স্ট্রিট থানায় একটি অভিযোগও দায়ের করেছিলেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে কলকাতা পুলিশ। সেই সময় এক বিশেষ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটির দায়িত্বে রাখা হয়েছিল কলকাতা পুলিশের ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়কে।
সম্প্রতি পুরস্কৃত হন আইপিএস ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসে চারজন আইপিএস অফিসারকে পুলিশ মেডেলের জন্য বেছে নেওয়া হয়। কর্মদক্ষতার জন্য সেই তালিকায় জায়গা পান ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
সম্প্রতি পুরস্কৃত হন আইপিএস ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়। চলতি বছরের স্বাধীনতা দিবসে চারজন আইপিএস অফিসারকে পুলিশ মেডেলের জন্য বেছে নেওয়া হয়। কর্মদক্ষতার জন্য সেই তালিকায় জায়গা পান ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।

IPS Officer death: ক্যানসারে মারা গিয়েছেন স্ত্রী, সহ্য করতে না পেরে শোকে আত্মঘাতী আইপিএস অফিসার

গুয়াহাটি: স্ত্রীকে হারানোর শোকে আত্মঘাতী হলেন একজন আইপিএস অফিসার। ঘটনাটি ঘটেছে অসমে, মৃত পুলিশ কর্তার নাম শিলাদিত্য চেটিয়া, তিনি অসম সরকারের স্বরাষ্ট্র এবং রাজনীতি দফতরের সচিব ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, তাঁর স্ত্রী ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তারপর মঙ্গলবার মারা যান। হাসপাতালে স্ত্রীর মৃত্যু সংবাদ শোনার পরেই আত্মহত্যার পথ বেছে নেন পুলিশ কর্তা।

অসম পুলিশের ডিজি জিপি সিং জানিয়েছেন, স্ত্রীর মৃত্যু সংবাদ পাওয়ার কিছু ক্ষণের মধ্যেই আত্মঘাতী হন আইপিএস অফিসার। অসম পুলিশের পক্ষ থেকে শিলাদিত্যের মৃত্যুতে শোকজ্ঞাপন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: সন্ত্রাসের অভিযোগ না থাকলে সেখান থেকে বাহিনী প্রত্যাহার করা হোক, স্কুল থেকে বাহিনী সরানো নিয়ে মামলায় মত হাই কোর্টের

২০০৯ ব্যাচের আইপিএস শিলাদিত্য চেটিয়া স্ত্রীর অসুস্থতা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরেই বিপর্যস্ত ছিলেন। স্ত্রীর চিকিৎসা সংক্রান্ত কারণে তাঁকে চার মাস ছুটি দেওয়া হয়। মঙ্গলবার শিলাদিত্যের স্ত্রী শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। চিকিৎসকের থেকে এই কথা শোনার পরেই আত্মহত্যা করেন আইপিএস অফিসার। এদিন আত্মহত্যার চেষ্টার কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশ কর্তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, তবে তাঁকে প্রাণে বাঁচানো যায়নি।

অসমের স্বরাষ্ট্র এবং রাজনীতি দফতরের সচিব পদে দায়িত্ব নেওয়ার আগে তিনি অসমের তিনসুকিয়া এবং সোনিতপুর জেলার পুলিশ সুপার ছিলেন। আইপিএসের আত্মহত্যার ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

IPS Officer: আইপিএস অফিসার হতে চান? পরীক্ষার পদ্ধতি-যোগ্যতা-পাঠ্যসূচি নিয়ে সহজে সব জানুন

ভারতীয় পুলিশ পরিষেবা বা ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস) সর্বভারতীয় তিনটি পরিষেবার মধ্যে একটি। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় যে সকল প্রার্থী অংশ নেন, তার মধ্যে ইউপিএসসি (ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন) পরীক্ষায় যাঁরা উত্তীর্ণ হন, মেধা তালিকার ভিত্তিতে এই পদে নিযুক্ত হতে পারেন।
ভারতীয় পুলিশ পরিষেবা বা ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস) সর্বভারতীয় তিনটি পরিষেবার মধ্যে একটি। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় যে সকল প্রার্থী অংশ নেন, তার মধ্যে ইউপিএসসি (ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন) পরীক্ষায় যাঁরা উত্তীর্ণ হন, মেধা তালিকার ভিত্তিতে এই পদে নিযুক্ত হতে পারেন।
এই প্রতিবেদনে আইপিএস অফিসার হওয়ার যোগ্যতা, কী পরীক্ষা দিতে হয়, সেই সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল। এই পরীক্ষার যোগ্যতা কী? ভারত, নেপাল এবং ভুটানের নাগরিকরা এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক পাশ হতে হয়।
এই প্রতিবেদনে আইপিএস অফিসার হওয়ার যোগ্যতা, কী পরীক্ষা দিতে হয়, সেই সব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হল। এই পরীক্ষার যোগ্যতা কী? ভারত, নেপাল এবং ভুটানের নাগরিকরা এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক পাশ হতে হয়।
প্রার্থীর বয়স ২১ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হয়। এসসি, এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে পাঁচ বছর ছাড় থাকে এবং ওবিসি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে তিন বছর ছাড় থাকে। মহিলাদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১৫০ সেন্টিমিটার। পুরুষদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১৬৫ সেন্টিমিটার।
প্রার্থীর বয়স ২১ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হয়। এসসি, এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে পাঁচ বছর ছাড় থাকে এবং ওবিসি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে তিন বছর ছাড় থাকে। মহিলাদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১৫০ সেন্টিমিটার। পুরুষদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ১৬৫ সেন্টিমিটার।
সাধারণ বিভাগের প্রার্থীরা ইউপিএসসি পরীক্ষা ছ’বার দিতে পারবেন এবংওবিসি প্রার্থীরা ৯ বার দিতে পারবেন এই পরীক্ষা। এসসি, এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এই ধরণের কোনও নিয়ম নেই। আইপিএস পরীক্ষার পাঠ্যসূচি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) দ্বারা নির্ধারিত হয়।
সাধারণ বিভাগের প্রার্থীরা ইউপিএসসি পরীক্ষা ছ’বার দিতে পারবেন এবংওবিসি প্রার্থীরা ৯ বার দিতে পারবেন এই পরীক্ষা। এসসি, এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এই ধরণের কোনও নিয়ম নেই। আইপিএস পরীক্ষার পাঠ্যসূচি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (ইউপিএসসি) দ্বারা নির্ধারিত হয়।
পরীক্ষার পদ্ধতি-- আইপিএস প্রাথমিক পরীক্ষা মূলত দু’টি ভাগে হয়ে থাকে। সিভিল সার্ভিস অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট (সিএসএটি) এবং জেনারেল স্টাডিজ। এই দু’টি ভাগের প্রশ্নপত্র তৈরি হয় বহু নির্বাচনী প্রশ্ন দ্বারা। মোট ২ ঘণ্টার পরীক্ষা হয়। ২০০ নম্বরের দু’টি পেপারে পরীক্ষা হয়ে থাকে।
পরীক্ষার পদ্ধতি– আইপিএস প্রাথমিক পরীক্ষা মূলত দু’টি ভাগে হয়ে থাকে। সিভিল সার্ভিস অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট (সিএসএটি) এবং জেনারেল স্টাডিজ। এই দু’টি ভাগের প্রশ্নপত্র তৈরি হয় বহু নির্বাচনী প্রশ্ন দ্বারা। মোট ২ ঘণ্টার পরীক্ষা হয়। ২০০ নম্বরের দু’টি পেপারে পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয়। এবং ইংরেজি পেপারের পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রশ্নপত্র শুধুমাত্র ইংরেজিতেই তৈরি হয়ে থাকে।
ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয়। এবং ইংরেজি পেপারের পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রশ্নপত্র শুধুমাত্র ইংরেজিতেই তৈরি হয়ে থাকে।
মূল পরীক্ষা-- প্রার্থীদের প্রাথমিক পরীক্ষায় পাশ করতে হবে মূল পরীক্ষায় বসার জন্য। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রার্থীদের মেধা তালিকার উপর ভিত্তি করে সাক্ষাৎকার পর্যায়ে ডাকা হয়।
মূল পরীক্ষা– প্রার্থীদের প্রাথমিক পরীক্ষায় পাশ করতে হবে মূল পরীক্ষায় বসার জন্য। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর প্রার্থীদের মেধা তালিকার উপর ভিত্তি করে সাক্ষাৎকার পর্যায়ে ডাকা হয়।
এই পর্যায় হল চূড়ান্ত ধাপ। সাক্ষাৎকারে পাশ করার পর প্রার্থীর মেধা তালিকার উপর ভিত্তি করে নিয়োগ করা হয়। ভারতীয় পুলিশ পরিষেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে।
এই পর্যায় হল চূড়ান্ত ধাপ। সাক্ষাৎকারে পাশ করার পর প্রার্থীর মেধা তালিকার উপর ভিত্তি করে নিয়োগ করা হয়। ভারতীয় পুলিশ পরিষেবা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করে।
আইপিএস পরীক্ষার পাঠ্যসূচিতে যে বিষয়গুলি রয়েছে: প্রাথমিক পরীক্ষা, পেপার ১-- সাধারণ শিক্ষা (জেনারেল স্টাডিজ) এর বিষয়ের উপর প্রশ্নপত্র তৈরি হয়।
আইপিএস পরীক্ষার পাঠ্যসূচিতে যে বিষয়গুলি রয়েছে: প্রাথমিক পরীক্ষা, পেপার ১– সাধারণ শিক্ষা (জেনারেল স্টাডিজ) এর বিষয়ের উপর প্রশ্নপত্র তৈরি হয়।
পেপার ২-- কম্প্রিহেনশন, ইন্টারপার্সোনাল অ্যাপ্টইটিউড, বিশ্লেষণাত্মক ক্ষমতা এবং যৌক্তিক বোধ , সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমস্যা সমাধান, সাধারণ মানসিক ক্ষমতা সংক্রান্ত বিষয়গুলির উপর প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয়।
পেপার ২– কম্প্রিহেনশন, ইন্টারপার্সোনাল অ্যাপ্টইটিউড, বিশ্লেষণাত্মক ক্ষমতা এবং যৌক্তিক বোধ , সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সমস্যা সমাধান, সাধারণ মানসিক ক্ষমতা সংক্রান্ত বিষয়গুলির উপর প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয়।
মূল পরীক্ষা, পেপার ১-- ভারতীয় ভাষার উপর ভিত্তি করে প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয় ৩০০ নম্বরের। সুনির্দিষ্ট লেখা শব্দভান্ডার সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ ইংরেজি থেকে অন্য ভারতীয় ভাষায় অনুবাদ (প্রার্থীরা নিজের স্বাচ্ছন্দ্য অনুয়ায়ী বেছে নিতে পারেন অনুবাদের ভাষা)
মূল পরীক্ষা, পেপার ১– ভারতীয় ভাষার উপর ভিত্তি করে প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয় ৩০০ নম্বরের। সুনির্দিষ্ট লেখা শব্দভান্ডার সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ ইংরেজি থেকে অন্য ভারতীয় ভাষায় অনুবাদ (প্রার্থীরা নিজের স্বাচ্ছন্দ্য অনুয়ায়ী বেছে নিতে পারেন অনুবাদের ভাষা)
পেপার ২-- ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতার পরীক্ষা হয় ৩০০ নম্বরের।
পেপার ২– ইংরেজি ভাষার উপর দক্ষতার পরীক্ষা হয় ৩০০ নম্বরের।

IAS vs IPS Salary: একবারে IAS পাশ! রিয়ার মাসিক বেতন শুনে আঁতকে উঠবেন, IPS স্বামীর থেকে কি স্ত্রীর উপার্জন বেশি না কম!

*ভারতের সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলির মধ্যে ইউপিএসসি (UPSC) সবেচেয় কঠিন পরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কেউ হন আইএএস (IAS), কেউ আবার আইপিএস (IPS)।
*ভারতের সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলির মধ্যে ইউপিএসসি (UPSC) সবেচেয় কঠিন পরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কেউ হন আইএএস (IAS), কেউ আবার আইপিএস (IPS)।
*আইএএস এবং আইপিএস অফিসার দেশের মধ্যে অন্যতম সম্মানীয় ব্যক্তি। আর সেই আইএএস পরীক্ষায় প্রথমবারের চেষ্টাতেই সফল রিয়া ডাবি।
*আইএএস এবং আইপিএস অফিসার দেশের মধ্যে অন্যতম সম্মানীয় ব্যক্তি। আর সেই আইএএস পরীক্ষায় প্রথমবারের চেষ্টাতেই সফল রিয়া ডাবি।
*রিয়ার দিদি টিনা ডাবি UPSC সিভিল সার্ভিসেস ২০১৫-র টপার ছিলেন। ফলাফল ঘোষণা হয় ২০১৬ সালে। ইউপিএসসিতে টিনা ডাবির সাফল্য আরও অনেক কারণে নজির গড়েছিল। তিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় প্রথম দলিত মহিলা।
*রিয়ার দিদি টিনা ডাবি UPSC সিভিল সার্ভিসেস ২০১৫-র টপার ছিলেন। ফলাফল ঘোষণা হয় ২০১৬ সালে। ইউপিএসসিতে টিনা ডাবির সাফল্য আরও অনেক কারণে নজির গড়েছিল। তিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় প্রথম দলিত মহিলা।
*রিয়া ও টিনা, দুই বোনই দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডি শ্রী রাম কলেজে পড়াশোনা করেছেন। দু’জনেই বর্তমানে রাজস্থানে পোস্টিং রয়েছেন। টিনা জয়সলমির জেলার কালেক্টর, রিয়াকে আলওয়ারে পোস্ট করা হয়েছে।
*রিয়া ও টিনা, দুই বোনই দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের লেডি শ্রী রাম কলেজে পড়াশোনা করেছেন। দু’জনেই বর্তমানে রাজস্থানে পোস্টিং রয়েছেন। টিনা জয়সলমির জেলার কালেক্টর, রিয়াকে আলওয়ারে পোস্ট করা হয়েছে।
*রিয়ার স্বামী আইপিএস মণীশ কুমার। এই দম্পতি এখন অনেকেরই অনুপ্রেরণা। তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, এই দুই সরকারি অফিসারের পদের বেতন কত? অথবা রিয়া কি মণীশের থেকে বেশি উপার্জন করেন নাকি কম?
*রিয়ার স্বামী আইপিএস মণীশ কুমার। এই দম্পতি এখন অনেকেরই অনুপ্রেরণা। তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, এই দুই সরকারি অফিসারের পদের বেতন কত? অথবা রিয়া কি মণীশের থেকে বেশি উপার্জন করেন নাকি কম?
*IAS রিয়া ডাবি মহারাষ্ট্র ক্যাডারের IPS অফিসার মণীশকে বিয়ে করেছেন। IAS রিয়া ২০২০ সালে AIR 15 অর্জন করেছেন। মণীশ দিল্লির বাসিন্দা। বি.টেক পড়ার পর সিভিল সার্ভিস করেন।
*IAS রিয়া ডাবি মহারাষ্ট্র ক্যাডারের IPS অফিসার মণীশকে বিয়ে করেছেন। IAS রিয়া ২০২০ সালে AIR 15 অর্জন করেছেন। মণীশ দিল্লির বাসিন্দা। বি.টেক পড়ার পর সিভিল সার্ভিস করেন।
*মণীশ ২০২০ সালের UPSC পরীক্ষায় AIR 581 স্কোর করেছিল। আইএএস রিয়া এবং আইপিএস মণীশ কুমারের প্রথম আলাপ মুসৌরির লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে।
*মণীশ ২০২০ সালের UPSC পরীক্ষায় AIR 581 স্কোর করেছিল। আইএএস রিয়া এবং আইপিএস মণীশ কুমারের প্রথম আলাপ মুসৌরির লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে।
*ভারতে আইএএস এবং আইপিএস-এর বেতনে মূল বেতনের সঙ্গে অনেক ভাতা যুক্ত হয়। সপ্তম পে কমিশনের নিয়ম অনুসারে, গ্রুপ এ অফিসাররা মহার্ঘ ভাতা (DA), বাড়ি ভাড়া (HRA), পরিবহন ভাতা (TA)-র মতো আরও অনেক সুবিধা পান।
*ভারতে আইএএস এবং আইপিএস-এর বেতনে মূল বেতনের সঙ্গে অনেক ভাতা যুক্ত হয়। সপ্তম পে কমিশনের নিয়ম অনুসারে, গ্রুপ এ অফিসাররা মহার্ঘ ভাতা (DA), বাড়ি ভাড়া (HRA), পরিবহন ভাতা (TA)-র মতো আরও অনেক সুবিধা পান।
*আইএএস এবং আইপিএস-এর প্রাথমিক বেতন একই, ৫৬,১০০ টাকা। কিন্তু আইএএস-এর বেতন আইপিএস-এর বেতনের চেয়ে একটু বেশি।
*আইএএস এবং আইপিএস-এর প্রাথমিক বেতন একই, ৫৬,১০০ টাকা। কিন্তু আইএএস-এর বেতন আইপিএস-এর বেতনের চেয়ে একটু বেশি।
*একজন আইপিএস অফিসারের মাসিক বেতন ৫৬,০০০ টাকা থেকে ২,২৫,০০০ টাকা হতে পারে। যেখানে আইএএস অফিসারের মাসিক বেতন হতে পারে ৫৬,১০০০ টাকা থেকে ২,৫০,০০০ টাকা।
*একজন আইপিএস অফিসারের মাসিক বেতন ৫৬,০০০ টাকা থেকে ২,২৫,০০০ টাকা হতে পারে। যেখানে আইএএস অফিসারের মাসিক বেতন হতে পারে ৫৬,১০০০ টাকা থেকে ২,৫০,০০০ টাকা।
*IAS, IPS Rank-এর ভিত্তিতে বেতনের তারতম্য হয়। ৫৬,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ২,২৫,০০০ টাকা বা ২,৫০,০০০ টাকা হতে পারে।
*IAS, IPS Rank-এর ভিত্তিতে বেতনের তারতম্য হয়। ৫৬,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ২,২৫,০০০ টাকা বা ২,৫০,০০০ টাকা হতে পারে।
*এর বাইরে তাঁরা সিনিয়রটি, র‌্যাঙ্ক, পেস্কেল অনুযায়ী সরকারি বাংলো, রাঁধুনি, সাফাইকর্মী, নিরাপত্তা কর্মী, সরকারের তরফে ফোন, ল্যাপটপ, গাড়ি ও ড্রাইভারও পেয়ে থাকেন।
*এর বাইরে তাঁরা সিনিয়রটি, র‌্যাঙ্ক, পেস্কেল অনুযায়ী সরকারি বাংলো, রাঁধুনি, সাফাইকর্মী, নিরাপত্তা কর্মী, সরকারের তরফে ফোন, ল্যাপটপ, গাড়ি ও ড্রাইভারও পেয়ে থাকেন।

Viral Jalebi: স্ত্রীর মনের ‘প্যাঁচে’ দিল্লির দাপুটে আইপিএস খেতে পারছেন না জিলিপি! ভাইরাল অফিসারের আক্ষেপ

#নয়াদিল্লি: দিল্লির দাপুটে আইপিএস অফিসার সন্দীপ মিত্তল। কিন্তু স্ত্রীর দাপটের চোটে খেতে পারছেন না আশৈশব পছন্দের মিষ্টি জিলিপি। আর সেই জিলিপি না পাওয়ার আক্ষেপই সোশ্যাল মিডিয়ায় আপাতত ভাইরাল হয়েছে। সেই সঙ্গে স্ত্রীর নজরে সেই আক্ষেপ-পোস্ট পড়ার পর তাঁর প্রত্যুত্তর নতুন করে জল্পনা বাড়িয়েছে আইপিএস অফিসারের এর পর কী হবে তা নিয়ে।

আসল ঘটনাটা খোলসা করে বলা যাক।

দিল্লির এই অফিসার ছোটবেলা থেকেই জিলিসি খেতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু জিলিপির প্যাঁচে মন নেই স্ত্রী রিচার। যার জেরে স্বামীকেও তিনি জিলিপি খেতে দেন না। ফলে জিলিপির আক্ষেপে মন কেমন অফিসারের। সেই কথা জানিয়ে ট্যুইটারে পোস্ট করেছিলেন সন্দীপ। তিনি লিখেছিলেন, ‘আমার ছোটবেলায় জিলিপ বিক্রি হত ২৫ পয়সায়। আমি তখন ভাবতাম একবারে ৩-৪টি জিলিপি একসঙ্গে খাব। আমি যখন রোজগার করতে শুরু করলাম, তখন আমার স্ত্রী আমাকে জিলিপি খেতে দেন না।’

আর এই পোস্ট দেখে রিচা পাল্টা পোস্ট করেছেন, ‘আজকে তুমি বাড়ি এসো’। অর্থাৎ, জিলিপির আক্ষেপ জানিয়ে সর্বসমক্ষে পোস্ট মোটেই মিষ্টি লাগেনি স্ত্রীর। ফলে ঝাঁঝালো জবাবে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, এদিন বাড়ি ফিরলে কপালে হয়তো দুঃখ আছে আইপিএস অফিসার স্বামীর।

সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বামী-স্ত্রীর এমন ‘মিষ্টি’ যুদ্ধ অবশ্য মন কেড়েছে নেটিজেনের। অনেকেই মজা করে পাল্টা পোস্ট করেছেন জিলিপি নিয়ে। অনেকেই আবার সাবধান করেছেন মিত্তলবাবুকে। নেটমাধ্যমে আপাতত ভাইরাল হয়েছে এই জিলিপি-যুদ্ধ।