Tag Archives: khichdi

Khichdi Health Benefits: খিচুড়ি শুনলেই জিভে জল! জানেন কি পুষ্টিগুণের পাওয়ার হাউস, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, মিনারেলস ঠাসা প্রতি গ্রাসে

খিচুড়ি একটি জনপ্রিয় ভারতীয় খাবার। বর্ষা বা শীতকাল হোক বাড়িতে বানানো জমজমাট এই খিচুড়ি খেতে বেশিরভাগ মানুষই ভালবাসেন৷  এটি ডাল এবং চাল একসাথে সিদ্ধ করে প্রস্তুত করা হয়। স্বাদ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী শাকসবজি, ঘি বা মশলাও যোগ করা যেতে পারে। Photo- Representative
খিচুড়ি একটি জনপ্রিয় ভারতীয় খাবার। বর্ষা বা শীতকাল হোক বাড়িতে বানানো জমজমাট এই খিচুড়ি খেতে বেশিরভাগ মানুষই ভালবাসেন৷  এটি ডাল এবং চাল একসাথে সিদ্ধ করে প্রস্তুত করা হয়। স্বাদ এবং প্রয়োজন অনুযায়ী শাকসবজি, ঘি বা মশলাও যোগ করা যেতে পারে। Photo- Representative
এইমস নিউ দিল্লির সহকারী ডায়েটিশিয়ান রেখা পাল শাহ বলেছেন যে খিচড়িতে ডাল এবং চাল দুটি মিশিয়েই বানানো হয়৷ তাই এটি শক্তির পাওয়ার হাউস ও গুণে ঠাসা৷  চাল থেকে কার্বোহাইড্রেটের উৎস এবং ডাল থেকে গাদাগাদা প্রোটিন পাওয়া যায়। Photo- Representative
এইমস নিউ দিল্লির সহকারী ডায়েটিশিয়ান রেখা পাল শাহ বলেছেন যে খিচড়িতে ডাল এবং চাল দুটি মিশিয়েই বানানো হয়৷ তাই এটি শক্তির পাওয়ার হাউস ও গুণে ঠাসা৷  চাল থেকে কার্বোহাইড্রেটের উৎস এবং ডাল থেকে গাদাগাদা প্রোটিন পাওয়া যায়। Photo- Representative
কেউ যদি এই খিচুড়িতে চাল ও ডালের সঙ্গে শাকসবজি যোগ করলে ভিটামিন ও মিনারেলও যুক্ত হয়ে যায়৷  ফলে এটি পুরো পূর্ণাঙ্গ খাদ্যে পরিণত হয়। এতে জিরা এবং ঘি যোগ করলে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা আরও বেড়ে যায়। Photo- Representative
কেউ যদি এই খিচুড়িতে চাল ও ডালের সঙ্গে শাকসবজি যোগ করলে ভিটামিন ও মিনারেলও যুক্ত হয়ে যায়৷  ফলে এটি পুরো পূর্ণাঙ্গ খাদ্যে পরিণত হয়। এতে জিরা এবং ঘি যোগ করলে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা আরও বেড়ে যায়। Photo- Representative
খিচুড়িতে কী পুষ্টি থাকে? খিচুড়ির পুষ্টির তথ্যখিচুড়িতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যকর পুষ্টি যেমন কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল, জল, ফাইবার। Photo- Representative
খিচুড়িতে কী পুষ্টি থাকে? খিচুড়ির পুষ্টির তথ্য
খিচুড়িতে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্যকর পুষ্টি যেমন কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল, জল, ফাইবার। Photo- Representative
খিচুড়ির সঙ্গে এই খাবারগুলিখিচুড়ির সঙ্গে  দই, পাপড়, ঘি আর আচার যদি হয় তাহলে স্বাদ বাড়ে৷ পাশাপাশি দই ক্যালসিয়াম, ঘি তে স্নেহ পদার্থ থাকে, আচারে বিভিন্ন মশলা থাকে যা বিভিন্ন পুষ্টির উৎস৷ Photo- Representative
খিচুড়ির সঙ্গে এই খাবারগুলি
খিচুড়ির সঙ্গে  দই, পাপড়, ঘি আর আচার যদি হয় তাহলে স্বাদ বাড়ে৷ পাশাপাশি দই ক্যালসিয়াম, ঘি তে স্নেহ পদার্থ থাকে, আচারে বিভিন্ন মশলা থাকে যা বিভিন্ন পুষ্টির উৎস৷ Photo- Representative
খিচুড়ি খাওয়ার উপকারিতা কি? খিচুড়ির স্বাস্থ্য উপকারিতাখিচুড়ি পুষ্টিতে ভরপুর। Photo- Representative
খিচুড়ি খাওয়ার উপকারিতা কি? খিচুড়ির স্বাস্থ্য উপকারিতা
খিচুড়ি পুষ্টিতে ভরপুর। Photo- Representative
খিচুড়ি খাওয়া বদহজম প্রতিরোধ করে। Photo- Representative
খিচুড়ি খাওয়া বদহজম প্রতিরোধ করে। Photo- Representative
খিচুড়ি ওজন কমাতে সহায়ক। Photo- Representative
খিচুড়ি ওজন কমাতে সহায়ক। Photo- Representative
খিচুড়ি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে। Photo- Representative
খিচুড়ি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে। Photo- Representative
খিচুড়ি বাত, পিত্ত ও কফ প্রতিরোধে সহায়ক। Photo- Representative
খিচুড়ি বাত, পিত্ত ও কফ প্রতিরোধে সহায়ক। Photo- Representative
খিচুড়ি খাওয়া শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। Photo- Representative
খিচুড়ি খাওয়া শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। Photo- Representative
খিচুড়ি খেলে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পাওয়া যায়। Photo- Representative
খিচুড়ি খেলে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বক পাওয়া যায়। Photo- Representative

Shanidev Puja: শনিবার খান এই হলুদ কমদামি খাবার! শনিদেবের আশীর্বাদে অভাব অশান্তি দূর হয়ে পাবেন অঢেল টাকা!

একদিকে রান্না করা যেমন সহজ৷ তেমনই পুষ্টিগুণে ভরপুর খিচুড়ি৷ চালডালের মিশ্রণে সামান্য মশলা ও তেলের সংযোগে এই রেসিপি ভারতীয় হেঁশেলে অনন্য৷
একদিকে রান্না করা যেমন সহজ৷ তেমনই পুষ্টিগুণে ভরপুর খিচুড়ি৷ চালডালের মিশ্রণে সামান্য মশলা ও তেলের সংযোগে এই রেসিপি ভারতীয় হেঁশেলে অনন্য৷

 

প্রাচীন ধারা ও প্রচলিত মত অনুযায়ী অন্যান্য ক্ষেত্রেও খিচুড়ি গুরুত্বপূর্ণ৷ আধ্যাত্মিক, জ্যোতিষসংক্রান্ত এবং ওষধি উপকারিতার দিক থেকে খিচুড়ি প্রয়োজনীয়৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ নন্দকিশোর মুদগল৷
প্রাচীন ধারা ও প্রচলিত মত অনুযায়ী অন্যান্য ক্ষেত্রেও খিচুড়ি গুরুত্বপূর্ণ৷ আধ্যাত্মিক, জ্যোতিষসংক্রান্ত এবং ওষধি উপকারিতার দিক থেকে খিচুড়ি প্রয়োজনীয়৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশারদ নন্দকিশোর মুদগল৷

 

জ্যোতিষ মতে, সপ্তাহের শনিবার দিনটি নির্ধারিত খিচুড়ি খাওয়ার জন্য৷ মনে করা হয় এই দিনে খিচুড়ি পূজিত ঈশ্বরকে নিবেদন করলে এবং সেবন করলে প্রসন্ন হন শনিদেব৷
জ্যোতিষ মতে, সপ্তাহের শনিবার দিনটি নির্ধারিত খিচুড়ি খাওয়ার জন্য৷ মনে করা হয় এই দিনে খিচুড়ি পূজিত ঈশ্বরকে নিবেদন করলে এবং সেবন করলে প্রসন্ন হন শনিদেব৷

 

নিরামিষ খিচুড়ি সাত্তিক এবং পবিত্র আহার৷ মাটির কাছাকাছি অবস্থান করে সাধারণ থাকার প্রতীক এই খাবার৷ মনের সারল্য ও নিরাপত্তার প্রতীক খিচুড়ি৷
নিরামিষ খিচুড়ি সাত্তিক এবং পবিত্র আহার৷ মাটির কাছাকাছি অবস্থান করে সাধারণ থাকার প্রতীক এই খাবার৷ মনের সারল্য ও নিরাপত্তার প্রতীক খিচুড়ি৷

 

খিচুড়ির মতো খাবার আত্ম সংযমেরও প্রতীক৷ মনে করা হয় শনিবারে খিচুড়ি খেলে জীবন থেকে দূর হয় শনির কুপ্রভাব৷
খিচুড়ির মতো খাবার আত্ম সংযমেরও প্রতীক৷ মনে করা হয় শনিবারে খিচুড়ি খেলে জীবন থেকে দূর হয় শনির কুপ্রভাব৷

 

জীবনে গ্রহশান্তিও আনে শনিবারে খিচুড়িসেবন৷ শনিদেবের আশীর্বাদে জীবন থেকে সব কুপ্রভাব কেটে গিয়ে আসবে শ্রী, ধনসম্পদ ও সৌভাগ্য
জীবনে গ্রহশান্তিও আনে শনিবারে খিচুড়িসেবন৷ শনিদেবের আশীর্বাদে জীবন থেকে সব কুপ্রভাব কেটে গিয়ে আসবে শ্রী, ধনসম্পদ ও সৌভাগ্য

Khichdi in Blood Sugar: খিচুড়ি কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? খিচুড়ি ডায়াবেটিসে কতটা ক্ষতিকর? জানুন

বর্ষা এবং শীতের দিনে গরমাগরম খিচুড়ি অতুলনীয়৷ চালে ডালে একসঙ্গে বসিয়ে দেওয়া এই খাবার রান্না করাও সহজ৷ আবার একইসঙ্গে খুবই পুষ্টিকর৷
বর্ষা এবং শীতের দিনে গরমাগরম খিচুড়ি অতুলনীয়৷ চালে ডালে একসঙ্গে বসিয়ে দেওয়া এই খাবার রান্না করাও সহজ৷ আবার একইসঙ্গে খুবই পুষ্টিকর৷

 

 বাচ্চা এবং বয়স্কদের ডায়েটেও খিচুড়ি রাখা হয়৷ কিন্তু খিচুড়ি কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি খিচুড়ি খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যাবে? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷
বাচ্চা এবং বয়স্কদের ডায়েটেও খিচুড়ি রাখা হয়৷ কিন্তু খিচুড়ি কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি খিচুড়ি খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যাবে? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷

 

খিচুড়ির কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে দেয় না৷ এর প্রোটিন এবং ডায়েটরি ফাইবার সাহায্য করে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডস কমাতে৷ তাই ডায়াবেটিসে ঝুঁকি কমে অনেকটাই৷
খিচুড়ির কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে দেয় না৷ এর প্রোটিন এবং ডায়েটরি ফাইবার সাহায্য করে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডস কমাতে৷ তাই ডায়াবেটিসে ঝুঁকি কমে অনেকটাই৷

 

খিচুড়িতে ক্যালরি কম৷ তাই ব্লাড সুগারে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপকারী খাবার হল খিচুড়ি৷
খিচুড়িতে ক্যালরি কম৷ তাই ব্লাড সুগারে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপকারী খাবার হল খিচুড়ি৷

 

খিচুড়িতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম৷ তাই ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য এই খাবার উপকারী৷ তবে ডায়াবেটিকদের জন্য খিচুড়ি তৈরির সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে৷
খিচুড়িতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম৷ তাই ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য এই খাবার উপকারী৷ তবে ডায়াবেটিকদের জন্য খিচুড়ি তৈরির সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে৷

 

সাদা ভাতের বদলে ভাঙা গম, কিনোয়া, মিলেট, বাজরা, বার্লি বা জোয়ার দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করতে পারেন৷ ফাইবার কনটেন্ট বাড়াতে সবজি দিতে ভুলবেন না৷
সাদা ভাতের বদলে ভাঙা গম, কিনোয়া, মিলেট, বাজরা, বার্লি বা জোয়ার দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করতে পারেন৷ ফাইবার কনটেন্ট বাড়াতে সবজি দিতে ভুলবেন না৷

 

ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্লাড সুগারের রোগীরা অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খিচুড়ি খেতে পারেন৷
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্লাড সুগারের রোগীরা অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খিচুড়ি খেতে পারেন৷

Khichuri Benefits: বৃষ্টিভেজা দিনে খিচুড়ি না খেলেই নয়! খিচুড়ি খেলে শরীরে কী হয় জানেন? রইল লোভনীয় এক রেসিপি

বাঙালি খিচুড়ি খেতে ভালবাসে। গোটা বছর ধরেই প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে খিচুড়ি খাওয়ার ধুম বাঙালি বাড়িতে। আসলে খিচুড়ি এমনই একটি বিশেষ খাবার যা সারা বছর খাওয়া যায়। আর বৃষ্টির দিন এলে তো কোনও কথাই নেই। বৃষ্টিভেজা দিনে খিচুড়ির সঙ্গে আলু ভাজা, ডিম ভাজা বা ইলিশ মাছ ভাজার স্বাদই আলাদা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাঙালি খিচুড়ি খেতে ভালবাসে। গোটা বছর ধরেই প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে খিচুড়ি খাওয়ার ধুম বাঙালি বাড়িতে। আসলে খিচুড়ি এমনই একটি বিশেষ খাবার যা সারা বছর খাওয়া যায়। আর বৃষ্টির দিন এলে তো কোনও কথাই নেই। বৃষ্টিভেজা দিনে খিচুড়ির সঙ্গে আলু ভাজা, ডিম ভাজা বা ইলিশ মাছ ভাজার স্বাদই আলাদা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শুধু বাঙালিই নয়, সারা ভারতে নানা স্বাদের আর নানা ধরনের খিচুড়ি তৈরি হয়ে থাকে। অত্যন্ত উপাদেয় এবং পুষ্টিকর এই পদ। সাধারণত, চাল, ডাল, সবজি দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। তবে বিভিন্ন প্রদেশে বিভিন্ন উপাদান যুক্ত হয় এই খিচুড়িতে। এই বিশেষ পদটিতে যেহেতু নানা রকমের উপাদান মিশে থাকে, তাই এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। খিচুড়ি খেলেই শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। অসুস্থদের জন্যও খিচুড়ি পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
শুধু বাঙালিই নয়, সারা ভারতে নানা স্বাদের আর নানা ধরনের খিচুড়ি তৈরি হয়ে থাকে। অত্যন্ত উপাদেয় এবং পুষ্টিকর এই পদ। সাধারণত, চাল, ডাল, সবজি দিয়ে তৈরি হয় এই খাবার। তবে বিভিন্ন প্রদেশে বিভিন্ন উপাদান যুক্ত হয় এই খিচুড়িতে। এই বিশেষ পদটিতে যেহেতু নানা রকমের উপাদান মিশে থাকে, তাই এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। খিচুড়ি খেলেই শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। অসুস্থদের জন্যও খিচুড়ি পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
খিচুড়িতে ব্যবহৃত নানা ধরনের উপাদান নানা ভাবে আমাদের স্বাস্থ্যের উপকার করে থাকে। এর রন্ধন পদ্ধতিও একে বানিয়ে তোলে সহজপাচ্য। তাই এটিকে একেবারে আদর্শ খাদ্য হিসেবে বর্ণনা করা যেতেই পারে। খিচুড়িতে দেওয়া হয় জিরে। এর নিজস্ব গুণ রয়েছে। জিরে হজমশক্তি বাড়ায়। পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।
খিচুড়িতে ব্যবহৃত নানা ধরনের উপাদান নানা ভাবে আমাদের স্বাস্থ্যের উপকার করে থাকে। এর রন্ধন পদ্ধতিও একে বানিয়ে তোলে সহজপাচ্য। তাই এটিকে একেবারে আদর্শ খাদ্য হিসেবে বর্ণনা করা যেতেই পারে। খিচুড়িতে দেওয়া হয় জিরে। এর নিজস্ব গুণ রয়েছে। জিরে হজমশক্তি বাড়ায়। পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে।
প্রায় কোনও ভারতীয় পদই হলুদ ছাড়া রান্না করা হয় না। হলুদের মধ্যে রয়েছে দারুন অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। তাছাড়া একে থাকে কারকুমিন যা বাতের ব্যথা হ্রাস করতে পারে। খিচুড়ির প্রধান উপাদানগুলির একটি হল ডাল। বিভিন্ন রকমের ডাল দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করা যায়। এক এক প্রদেশে এক এক রকমের হয়ে থাকে এই পদ। যে কোনও ডাল পুষ্টিতে ভরপুর।
প্রায় কোনও ভারতীয় পদই হলুদ ছাড়া রান্না করা হয় না। হলুদের মধ্যে রয়েছে দারুন অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। তাছাড়া একে থাকে কারকুমিন যা বাতের ব্যথা হ্রাস করতে পারে। খিচুড়ির প্রধান উপাদানগুলির একটি হল ডাল। বিভিন্ন রকমের ডাল দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করা যায়। এক এক প্রদেশে এক এক রকমের হয়ে থাকে এই পদ। যে কোনও ডাল পুষ্টিতে ভরপুর।
এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। রক্তচাপ কমাতে পারে এটি। নানা ধরনের কার্ডিও ভাসকুলার অসুখ প্রতিহত করতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও উপকারী। সব থেকে বড় বিষয় হল খিচুড়ি এমন একটি খাবার যা গ্লুটেনমুক্ত। ভারতের প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে খিচুড়ি হল একটি সেরা ‘ডিটক্স ফুড’। রাতের খাবারে খিচুড়ি আদর্শ হতে পারে। কারণ এটি নিতান্তই সহজপাচ্য। শিশু থেকে বয়স্ক এবং অসুস্থ মানুষের জন্যও তাই খিচুড়ি আদর্শ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। রক্তচাপ কমাতে পারে এটি। নানা ধরনের কার্ডিও ভাসকুলার অসুখ প্রতিহত করতে পারে। এটি ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রেও উপকারী। সব থেকে বড় বিষয় হল খিচুড়ি এমন একটি খাবার যা গ্লুটেনমুক্ত। ভারতের প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে খিচুড়ি হল একটি সেরা ‘ডিটক্স ফুড’। রাতের খাবারে খিচুড়ি আদর্শ হতে পারে। কারণ এটি নিতান্তই সহজপাচ্য। শিশু থেকে বয়স্ক এবং অসুস্থ মানুষের জন্যও তাই খিচুড়ি আদর্শ। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
খিচুড়ি তৈরির উপকরণ: ১০০ গ্রাম মুগডাল, ২০০ গ্রাম গোবিন্দভোগ চাল, দুই চামচ সর্ষের তেল, পাঁচফোড়ন, ২-৩টি তেজপাতা, ১৫০ গ্রাম ফুলকপি, ১৫০ গ্রাম গাজর, ১৫০ গ্রাম কুমড়ো, ১৫০ গ্রাম আলু কেটে রাখা, এক চা চামচ হলুদ, এক চা চামচ জিরেগুঁড়ো, এক চা চামচ লঙ্কাগুঁড়ো,দু-তিনটে কাঁচালঙ্কা, পরিমাণমতো নুন, আধ চা চামচ গরম মশলা, এক চামচ ঘি।
খিচুড়ি তৈরির উপকরণ: ১০০ গ্রাম মুগডাল, ২০০ গ্রাম গোবিন্দভোগ চাল, দুই চামচ সর্ষের তেল, পাঁচফোড়ন, ২-৩টি তেজপাতা, ১৫০ গ্রাম ফুলকপি, ১৫০ গ্রাম গাজর, ১৫০ গ্রাম কুমড়ো, ১৫০ গ্রাম আলু কেটে রাখা, এক চা চামচ হলুদ, এক চা চামচ জিরেগুঁড়ো, এক চা চামচ লঙ্কাগুঁড়ো,দু-তিনটে কাঁচালঙ্কা, পরিমাণমতো নুন, আধ চা চামচ গরম মশলা, এক চামচ ঘি।
খিচুড়ি তৈরির প্রণালি: প্রথমে একটি কড়াইতে ১০০ গ্রাম মুগডাল নিন। এটি মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ ভেজে নিতে হবে। কিছুক্ষণ পর ডালের থেকে ভাজা ভাজা গন্ধ বেরোলে সেটি একটি পাত্রে আলাদা করে রেখে দিন। এবার এই মুগ ডালেই ২০০ গ্রাম গোবিন্দভোগ চাল নিয়ে নিন। ভাল করে দুটি মিশিয়ে খাবারের জল দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। চাল ও ডাল ভাল করে সাফ করতে অন্তত দুইবার জল দিয়ে ধুয়ে নিন। এবার কড়াই কিছুটা গরম করে নিয়ে তাতে দুই চামচ সর্ষের তেল দিন। তেল গরম হয়ে এলে আঁচ কমিয়ে নিন। প্রথমে এতে তেজপাতা ও পরে পাঁচফোড়ন দিন। এক-দুই মিনিট পর আঁচ মাঝারি করে নিন। এর পর এতে কেটে রাখা মরশুমি শাক, সবজি যেমন ফুলকপি, গাজর, কুমড়ো ও অর্ধেক করে কাটা আলু দিয়ে দিন। মাঝারি আঁচেই কিছুক্ষণ সবজিগুলি সাঁতলে নিতে হবে।
খিচুড়ি তৈরির প্রণালি: প্রথমে একটি কড়াইতে ১০০ গ্রাম মুগডাল নিন। এটি মাঝারি আঁচে কিছুক্ষণ ভেজে নিতে হবে। কিছুক্ষণ পর ডালের থেকে ভাজা ভাজা গন্ধ বেরোলে সেটি একটি পাত্রে আলাদা করে রেখে দিন। এবার এই মুগ ডালেই ২০০ গ্রাম গোবিন্দভোগ চাল নিয়ে নিন। ভাল করে দুটি মিশিয়ে খাবারের জল দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। চাল ও ডাল ভাল করে সাফ করতে অন্তত দুইবার জল দিয়ে ধুয়ে নিন। এবার কড়াই কিছুটা গরম করে নিয়ে তাতে দুই চামচ সর্ষের তেল দিন। তেল গরম হয়ে এলে আঁচ কমিয়ে নিন। প্রথমে এতে তেজপাতা ও পরে পাঁচফোড়ন দিন। এক-দুই মিনিট পর আঁচ মাঝারি করে নিন। এর পর এতে কেটে রাখা মরশুমি শাক, সবজি যেমন ফুলকপি, গাজর, কুমড়ো ও অর্ধেক করে কাটা আলু দিয়ে দিন। মাঝারি আঁচেই কিছুক্ষণ সবজিগুলি সাঁতলে নিতে হবে।
এতে এক চা চামচ হলুদ দিয়ে আরও দুই মিনিট নেড়ে নিন। এবারে এতে একে একে  এক চা চামচ জিরেগুঁড়ো, এক চা চামচ লঙ্কাগুঁড়ো, দু-তিনটে কাঁচালঙ্কা ও পরিমাণমতো নুন দিয়ে দিন। এর পর এতে কেটে রাখা একটি টমেটো দিয়ে দিন। আঁচ হালকা করে নিয়ে এবার মশলাটি ভাল করে কষিয়ে নিন। এক-দুই মিনিট পর এতে আদাবাটা দিয়ে আবার কষাতে থাকুন। কিছুক্ষণ পর এর মধ্যে চাল ও ডাল দিয়ে দিতে হবে কড়াইয়ে। এবার পুরো মিশ্রণকে ভাল করে কষিয়ে নিন। ঠিকমতো কষানো হয়ে এলে এতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিন। এবার জল ফুটতে শুরু করলে আঁচ অল্প করে এটি ঢাকা দিয়ে দিন।
এতে এক চা চামচ হলুদ দিয়ে আরও দুই মিনিট নেড়ে নিন। এবারে এতে একে একে এক চা চামচ জিরেগুঁড়ো, এক চা চামচ লঙ্কাগুঁড়ো, দু-তিনটে কাঁচালঙ্কা ও পরিমাণমতো নুন দিয়ে দিন। এর পর এতে কেটে রাখা একটি টমেটো দিয়ে দিন। আঁচ হালকা করে নিয়ে এবার মশলাটি ভাল করে কষিয়ে নিন। এক-দুই মিনিট পর এতে আদাবাটা দিয়ে আবার কষাতে থাকুন। কিছুক্ষণ পর এর মধ্যে চাল ও ডাল দিয়ে দিতে হবে কড়াইয়ে। এবার পুরো মিশ্রণকে ভাল করে কষিয়ে নিন। ঠিকমতো কষানো হয়ে এলে এতে পরিমাণমতো জল দিয়ে দিন। এবার জল ফুটতে শুরু করলে আঁচ অল্প করে এটি ঢাকা দিয়ে দিন।
মোটামুটি ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ঢাকা তুলে দেখে নিন সবজিগুলি সেদ্ধ হল কি না। সিদ্ধ হয়ে এলে খিচুড়িতে জল কতটা থাকবে, সেটি ঠিক করে নিতে হবে। সবশেষে আধ চা চামচ গরম মশলা মিশিয়ে উপর দিয়ে ঘি ছড়িয়ে দিন। মিশ্রণটি এবার ঢাকা দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিলেই তৈরি গরম গরম খিচুড়ি।
মোটামুটি ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ঢাকা তুলে দেখে নিন সবজিগুলি সেদ্ধ হল কি না। সিদ্ধ হয়ে এলে খিচুড়িতে জল কতটা থাকবে, সেটি ঠিক করে নিতে হবে। সবশেষে আধ চা চামচ গরম মশলা মিশিয়ে উপর দিয়ে ঘি ছড়িয়ে দিন। মিশ্রণটি এবার ঢাকা দিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিলেই তৈরি গরম গরম খিচুড়ি।