Tag Archives: Diabetes Diet

Best Fruits For Diabetes: ফলেই জব্দ হবে ডায়বেটিস! হু হু করে নামবে ব্লাড সুগার! শুধু মানুন এই ছোট্ট নিয়ম

আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন (ADA) অনুসারে, ডায়াবেটিস রোগীরা ফল খেতে পারেন। তাজা ফলের সাল্যাড শরীরের পুষ্টি বাড়ানোর একটি দুর্দান্ত উপায়।

আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন (ADA) অনুসারে, ডায়াবেটিস রোগীরা ফল খেতে পারেন। তাজা ফলের সাল্যাড শরীরের পুষ্টি বাড়ানোর একটি দুর্দান্ত উপায়।
যদি, আপনি যদি টিনজাত ফল কেনেন, তাহলে প্রথমে চেক করুন যে বক্সে 'Sugarfree' বা 'No added sugar' কথাগুলি লেখা আছে কিনা।
যদি, আপনি যদি টিনজাত ফল কেনেন, তাহলে প্রথমে চেক করুন যে বক্সে ‘Sugarfree’ বা ‘No added sugar’ কথাগুলি লেখা আছে কিনা।
একটি ছোট টুকরো ফলের বা প্রায় আধা কাপ ফ্রোজেন বা টিনজাত ফলের মধ্যে প্রায় ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে।
একটি ছোট টুকরো ফলের বা প্রায় আধা কাপ ফ্রোজেন বা টিনজাত ফলের মধ্যে প্রায় ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে।
শুকনো ফলের মাত্র দুই টেবিল চামচ, যেমন কিশমিশ বা শুকনো চেরিতে ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে, খাওয়ার সময় এগুলি মনে রাখা উচিত।

শুকনো ফলের মাত্র দুই টেবিল চামচ, যেমন কিশমিশ বা শুকনো চেরিতে ১৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে, খাওয়ার সময় এগুলি মনে রাখা উচিত।
খাবারের পরে ডেজার্টের জন্য একটি ছোট টুকরো ফলের বা আধা কাপ ফলের সাল‍্যাড শরীরে খুবই পুষ্টি প্রদান করে।
খাবারের পরে ডেজার্টের জন্য একটি ছোট টুকরো ফলের বা আধা কাপ ফলের সাল‍্যাড শরীরে খুবই পুষ্টি প্রদান করে।
ডায়বেটিসে কোন ফল খাবেন?আপেল, কলা, চেরি, আঙ্গুর, তরমুজ, কিউই, আম, কমলা, পেঁপে, নাশপাতি, আনারস এবং স্ট্রবেরি জাতীয় ফল খেতে পারেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ডায়বেটিসে কোন ফল খাবেন?
আপেল, কলা, চেরি, আঙ্গুর, তরমুজ, কিউই, আম, কমলা, পেঁপে, নাশপাতি, আনারস এবং স্ট্রবেরি জাতীয় ফল খেতে পারেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Khichdi in Blood Sugar: খিচুড়ি কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? খিচুড়ি ডায়াবেটিসে কতটা ক্ষতিকর? জানুন

বর্ষা এবং শীতের দিনে গরমাগরম খিচুড়ি অতুলনীয়৷ চালে ডালে একসঙ্গে বসিয়ে দেওয়া এই খাবার রান্না করাও সহজ৷ আবার একইসঙ্গে খুবই পুষ্টিকর৷
বর্ষা এবং শীতের দিনে গরমাগরম খিচুড়ি অতুলনীয়৷ চালে ডালে একসঙ্গে বসিয়ে দেওয়া এই খাবার রান্না করাও সহজ৷ আবার একইসঙ্গে খুবই পুষ্টিকর৷

 

 বাচ্চা এবং বয়স্কদের ডায়েটেও খিচুড়ি রাখা হয়৷ কিন্তু খিচুড়ি কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি খিচুড়ি খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যাবে? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷
বাচ্চা এবং বয়স্কদের ডায়েটেও খিচুড়ি রাখা হয়৷ কিন্তু খিচুড়ি কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি খিচুড়ি খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যাবে? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা৷

 

খিচুড়ির কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে দেয় না৷ এর প্রোটিন এবং ডায়েটরি ফাইবার সাহায্য করে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডস কমাতে৷ তাই ডায়াবেটিসে ঝুঁকি কমে অনেকটাই৷
খিচুড়ির কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেটস রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়তে দেয় না৷ এর প্রোটিন এবং ডায়েটরি ফাইবার সাহায্য করে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডস কমাতে৷ তাই ডায়াবেটিসে ঝুঁকি কমে অনেকটাই৷

 

খিচুড়িতে ক্যালরি কম৷ তাই ব্লাড সুগারে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপকারী খাবার হল খিচুড়ি৷
খিচুড়িতে ক্যালরি কম৷ তাই ব্লাড সুগারে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপকারী খাবার হল খিচুড়ি৷

 

খিচুড়িতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম৷ তাই ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য এই খাবার উপকারী৷ তবে ডায়াবেটিকদের জন্য খিচুড়ি তৈরির সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে৷
খিচুড়িতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম৷ তাই ব্লাড সুগার রোগীদের জন্য এই খাবার উপকারী৷ তবে ডায়াবেটিকদের জন্য খিচুড়ি তৈরির সময় কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে৷

 

সাদা ভাতের বদলে ভাঙা গম, কিনোয়া, মিলেট, বাজরা, বার্লি বা জোয়ার দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করতে পারেন৷ ফাইবার কনটেন্ট বাড়াতে সবজি দিতে ভুলবেন না৷
সাদা ভাতের বদলে ভাঙা গম, কিনোয়া, মিলেট, বাজরা, বার্লি বা জোয়ার দিয়ে খিচুড়ি তৈরি করতে পারেন৷ ফাইবার কনটেন্ট বাড়াতে সবজি দিতে ভুলবেন না৷

 

ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্লাড সুগারের রোগীরা অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খিচুড়ি খেতে পারেন৷
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ব্লাড সুগারের রোগীরা অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খিচুড়ি খেতে পারেন৷

Diabetes Control Tips: শরীর থেকে শুষে নেয় ‘সুগার’! এই ৪ ভেষজ ডায়াবেটিসের ‘ব্রহ্মাস্ত্র’! মাত্র ৭ দিনেই তরতরিয়ে কমবে ব্লাড সুগার লেভেল

ডায়াবেটিস শরীরে একবার ধরা পড়লে নানা রকম নিয়ম মেনে চলেত হয়৷  যেমন- খাদ্যাভাসে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। এটা না করলে রক্তে সুগারের মাত্রা দ্রুত বাড়তে থাকে। এমন নয় যে আপনি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
ডায়াবেটিস শরীরে একবার ধরা পড়লে নানা রকম নিয়ম মেনে চলেত হয়৷ যেমন- খাদ্যাভাসে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। এটা না করলে রক্তে সুগারের মাত্রা দ্রুত বাড়তে থাকে। এমন নয় যে আপনি চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
আপনার যদি ডায়াবেটিস এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে, তাহলে আপনি আয়ুর্বেদিক  কিছু ভেষজ খেতে পারেন যা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে।
আপনার যদি ডায়াবেটিস এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে, তাহলে আপনি আয়ুর্বেদিক কিছু ভেষজ খেতে পারেন যা সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী প্রমাণিত হতে পারে।
আয়ুর্বেদ ডা. দীক্ষা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ৷ সেখানে তিনি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রান্নাঘরের চারটি ভেষজের কথা বলেছেন, যেগুলি নিয়মিত খেলে এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এগুলো এমন ভেষজ যা ওষুধের মতোই উপকারী ও কার্যকরী।
আয়ুর্বেদ ডা. দীক্ষা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ৷ সেখানে তিনি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য রান্নাঘরের চারটি ভেষজের কথা বলেছেন, যেগুলি নিয়মিত খেলে এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরাও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এগুলো এমন ভেষজ যা ওষুধের মতোই উপকারী ও কার্যকরী।
চিকিৎসকের মতে, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বেশিরভাগ লোকের উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি থাকে, এমনকি তারা ডায়াবেটিক ওষুধ সেবন করলেও রোগের সম্ভাবনা থেকেই যায়।
চিকিৎসকের মতে, ডায়াবেটিসে আক্রান্ত বেশিরভাগ লোকের উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি থাকে, এমনকি তারা ডায়াবেটিক ওষুধ সেবন করলেও রোগের সম্ভাবনা থেকেই যায়।
আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই আয়ুর্বেদিক ভেষজ গ্রহণ করেন তবে আপনিও ব্লাড সুগারনিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।এগুলি টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসে কার্যকর।
আপনি যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এই আয়ুর্বেদিক ভেষজ গ্রহণ করেন তবে আপনিও ব্লাড সুগারনিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।এগুলি টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসে কার্যকর।
 শণের বীজ: শণের বীজ ফাইবার এবং ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে। এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকির কারণও কমায়। এগুলিকে ভেজে বা পিষে নিয়ে দিনের যে কোনও সময় ১ চা চামচ থেকে এক টেবিল চামচ পর্যন্ত পরিমাণে খেতে পারেন।
শণের বীজ: শণের বীজ ফাইবার এবং ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ, যা রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে। এমনকি হৃদরোগের ঝুঁকির কারণও কমায়। এগুলিকে ভেজে বা পিষে নিয়ে দিনের যে কোনও সময় ১ চা চামচ থেকে এক টেবিল চামচ পর্যন্ত পরিমাণে খেতে পারেন।
গোলমরিচ: এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, আপনার শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর ক্ষমতা, চিনির বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এতে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান 'পাইপেরিন' রয়েছে যা ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। ১টি কালোমরিচ (চূর্ণ করে) নিন এবং ১ চা চামচ হলুদের সঙ্গে খালি পেটে বা রাতের খাবারের ১ ঘণ্টা আগে খেলে উপকার পাবেন।
গোলমরিচ: এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, আপনার শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর ক্ষমতা, চিনির বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। এতে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ‘পাইপেরিন’ রয়েছে যা ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। ১টি কালোমরিচ (চূর্ণ করে) নিন এবং ১ চা চামচ হলুদের সঙ্গে খালি পেটে বা রাতের খাবারের ১ ঘণ্টা আগে খেলে উপকার পাবেন।
দারুচিনি: দারুচিনি ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়। খাবারের পর রক্তে শর্করার বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত চর্বি গলাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুবই উপকারী।  ১ চা চামচ দারুচিনি আধা চা চামচ হলুদ ও আধা চা চামচ মেথি গুঁড়ো মিশিয়ে খালি পেটে খান। আপনি ভেষজ চায়ের সঙ্গে একটি ছোট টুকরো দারুচিনিও যোগ করে খেলে উপকার পারেন।
দারুচিনি: দারুচিনি ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়। খাবারের পর রক্তে শর্করার বৃদ্ধি কমাতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত চর্বি গলাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুবই উপকারী। ১ চা চামচ দারুচিনি আধা চা চামচ হলুদ ও আধা চা চামচ মেথি গুঁড়ো মিশিয়ে খালি পেটে খান। আপনি ভেষজ চায়ের সঙ্গে একটি ছোট টুকরো দারুচিনিও যোগ করে খেলে উপকার পারেন।
মেথি: মেথি স্বাদ তেতো এবং উষ্ণতা প্রভাবের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং কোলেস্টেরলের জন্য সেরা আয়ুর্বেদিক ভেষজগুলির মধ্যে একটি। এটি খেলে ব্লাড সুগার কমে। গ্লুকোজ সহনশীলতা উন্নত করে। এছাড়াও কোলেস্টেরল, এলডিএল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়।খালি পেটে বা ঘুমানোর সময় ১ চা চামচ গুঁড়ো (৫ গ্রাম) গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। ১ চা চামচ মেথি দানা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে খালি পেটে জলটা ছেকে খেলেও ডায়াবেটিসে উপকারি।
মেথি: মেথি স্বাদ তেতো এবং উষ্ণতা প্রভাবের কারণে ডায়াবেটিস, স্থূলতা এবং কোলেস্টেরলের জন্য সেরা আয়ুর্বেদিক ভেষজগুলির মধ্যে একটি। এটি খেলে ব্লাড সুগার কমে। গ্লুকোজ সহনশীলতা উন্নত করে। এছাড়াও কোলেস্টেরল, এলডিএল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমায়। খালি পেটে বা ঘুমানোর সময় ১ চা চামচ গুঁড়ো (৫ গ্রাম) গরম জলের সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। ১ চা চামচ মেথি দানা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে খালি পেটে জলটা ছেকে খেলেও ডায়াবেটিসে উপকারি।