Tag Archives: Liver Disease

Medical Service: পুরুলিয়ায় জলের দরে লিভারের উন্নত চিকিৎসা

পুরুলিয়া: আগে লিভারের সমস্যা হলে বিশেষ একটি টেস্ট করতে পুরুলিয়াবাসীকে যেতে হত জেলার বাইরে। আর্থিক খরচ হত ১০ হাজার টাকারও বেশি। এবার সেই সুবিধা মিলবে পুরুলিয়া জেলাতেই, তাও আবার মাত্র ৬,৫০০ টাকায়!

প্রান্তিক জেলা পুরুলিয়ার চিকিৎসা ব্যবস্থা ধীরে ধীরে উন্নতি করছে। এখন আর বিশেষ কোনও চিকিৎসা করাতে রোগীদের বাইরের জেলায় যেতে হচ্ছে না। যেমন, লিভারের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের শারীরিক অবস্থা কেমন আছে তা বোঝার জন্য অনেক সময় কোলোনোস্কোপি করতে হয়। এতে চিকিৎসা করতে অনেকটাই সুবিধা হয় চিকিৎসকদের। কিন্তু পুরুলিয়ায় এর আগে কোলোনোস্কপির সুবিধা সেভাবে ছিল না। এই প্রথমবার রোটারি ক্লাব মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালে শুরু হল কোলোনোস্কপি।

আর‌ও পড়ুন: ব্যান চলাকালীনই সমুদ্রের দেদার মাছ ধরা চলছে, ক্ষতির আশঙ্কায় মৎস্যজীবীরা

এতদিন পুরুলিয়ায় অ্যান্ড্রোস্কোপি পরীক্ষা হত, কিন্তু এবারই প্রথম রোটারি হাসপাতালে শুরু হল ক্লোনোস্কোপি পদ্ধতির মাধ্যমে পেটের চিকিৎসা। প্রান্তিক পুরুলিয়ায় দীর্ঘদিন ধরে কম খরচে স্বাস্থ্য পরিষেবা দিয়ে আসছে রোটারি ক্লাব মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল। এবার সাধ্যের মধ্যে ক্লোনোস্কোপি চিকিৎসা শুরু হওয়ায় ধরে নেওয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে বলে। পুরুলিয়ার ভূমিপুত্র ডিএম হেপাটোলজিস্ট ডঃ সৌরিন মুখার্জি, এখন থেকে রোটারি ক্লাব মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতালে ক্লোনোস্কোপির মাধ্যমে পেটের সমস্যার চিকিৎসা করবেন। বাইরে এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা করতে প্রচুর খরচ হলেও, এখানে অনেক কম খরচে এই চিকিৎসা পাওয়া যাবে।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জী

Fatty Liver Problem: এই খাবারেই লিভারের রোগমুক্তি! কমবে ফ্যাটি লিভারের সমস্যাও! শুধু জানুন কখন কী খাবেন

দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ৷ লিভারের সুস্থতার উপর নির্ভর করে শরীরের সার্বিক আরোগ্য৷ লিভারের নানা অসুখের মধ্যে ইদানীং বেশি হচ্ছে ফ্যাটি লিভার৷
দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ লিভার বা যকৃৎ৷ লিভারের সুস্থতার উপর নির্ভর করে শরীরের সার্বিক আরোগ্য৷ লিভারের নানা অসুখের মধ্যে ইদানীং বেশি হচ্ছে ফ্যাটি লিভার৷

 

ফ্যাটি লিভারের সমস্যা মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ৷ সাধারণত ডায়েট কন্ট্রোল করলে এই অসুখ নিয়ন্ত্রণ করা যায় অনেকটাই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তা৷
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ৷ সাধারণত ডায়েট কন্ট্রোল করলে এই অসুখ নিয়ন্ত্রণ করা যায় অনেকটাই৷ বলছেন পুষ্টিবিদ শিখা গুপ্তা৷

 

লিভার ভাল রাখতে কী খাবেন? পুষ্টিবিদ শিখার মতে দিন শুরু করুন ১ চা চামচ নারকেল তেল বা ঘি দিয়ে৷
লিভার ভাল রাখতে কী খাবেন? পুষ্টিবিদ শিখার মতে দিন শুরু করুন ১ চা চামচ নারকেল তেল বা ঘি দিয়ে৷

 

ব্রেকফাস্টে খেতে হবে দু’টি গোটা ডিম, স্যতে করা বা সাঁতলানো সবজি এবং বেরিজাতীয় ফল৷ স্যতে সবজিতে মেশাতে পারেন ৩ চা চামচ শিয়া সিডস এবং আমন্ড মিল্ক৷
ব্রেকফাস্টে খেতে হবে দু’টি গোটা ডিম, স্যতে করা বা সাঁতলানো সবজি এবং বেরিজাতীয় ফল৷ স্যতে সবজিতে মেশাতে পারেন ৩ চা চামচ শিয়া সিডস এবং আমন্ড মিল্ক৷

 

ব্রেকফাস্টের কিছু পরে এবং লাঞ্চের কিছু আগে খান একমুঠো বাদাম৷
ব্রেকফাস্টের কিছু পরে এবং লাঞ্চের কিছু আগে খান একমুঠো বাদাম৷

 

লাঞ্চে খান ১ কাপ স্যতে ফ্রেঞ্চ বিনস এবং গ্রিন স্যালাড৷ সঙ্গে ৩০ গ্রাম মিলেট বা সাদা ভাত, ১০০ গ্রাম চিকেন বা মাছ বা ডাল৷
লাঞ্চে খান ১ কাপ স্যতে ফ্রেঞ্চ বিনস এবং গ্রিন স্যালাড৷ সঙ্গে ৩০ গ্রাম মিলেট বা সাদা ভাত, ১০০ গ্রাম চিকেন বা মাছ বা ডাল৷

 

সন্ধ্যার টিফিনে থাকুক ১০০ গ্রাম নারকেলের টুকরো, ১০০ গ্রাম গ্রিক ইয়োগার্ট এবং ২ চামচ ফ্ল্যাক্সসিড৷
সন্ধ্যার টিফিনে থাকুক ১০০ গ্রাম নারকেলের টুকরো, ১০০ গ্রাম গ্রিক ইয়োগার্ট এবং ২ চামচ ফ্ল্যাক্সসিড৷

 

রাতের খাবারে নিন ১ বাটি স্যতে সবজি, চিকেন আমন্ড স্যুপ বা ভেজিটেবল স্যুপ এবং ১০০ গ্রাম স্যতে পনির৷
রাতের খাবারে নিন ১ বাটি স্যতে সবজি, চিকেন আমন্ড স্যুপ বা ভেজিটেবল স্যুপ এবং ১০০ গ্রাম স্যতে পনির৷

Health Tips: শরীরে কি ‘এই’ ৫ লক্ষণ রয়েছে? অবহেলা নয়…ক্রমশ নষ্ট হচ্ছে না তো লিভার? নজর দিন…

*শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল যকৃত বা লিভার। খাবার হজম করাই এর মূল কাজ। পাশাপাশি বর্জ্যপদার্থ বের করে শরীরকে সুস্থ রাখে লিভার। তাই লিভার যদি স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায় তাহলে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে। সংগৃহীত ছবি। 
*শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল যকৃত বা লিভার। খাবার হজম করাই এর মূল কাজ। পাশাপাশি বর্জ্যপদার্থ বের করে শরীরকে সুস্থ রাখে লিভার। তাই লিভার যদি স্বাভাবিক কর্মক্ষমতা হারায় তাহলে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ে। সংগৃহীত ছবি।
*কোনও সমস্যা হলে প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্ত করতে হবে। কীভাবে? লিভার খারাপ হলে শরীরে ফুটে উঠবে তার লক্ষণ। সেগুলো দেখেই বুঝে নেওয়া যাবে যকৃত বা লিভার অসুস্থ কি না। সংগৃহীত ছবি। 
*কোনও সমস্যা হলে প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্ত করতে হবে। কীভাবে? লিভার খারাপ হলে শরীরে ফুটে উঠবে তার লক্ষণ। সেগুলো দেখেই বুঝে নেওয়া যাবে যকৃত বা লিভার অসুস্থ কি না। সংগৃহীত ছবি।
*জন্ডিস: এই রোগ হলে ত্বক এবং চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায়। এমনকী প্রস্রাবও গাঢ় হলুদ রঙের হয়। এগুলো লিভারের ক্ষতির স্পষ্ট লক্ষণ। একটি সুস্থ লিভার বিলিরুবিন শোষণ করে পিত্তে রূপান্তরিত করে যা হজম প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় এবং অবশিষ্ট অংশ মলের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। জন্ডিস হলে লিভার বিলিরুবিনকে শোষণ করতে পারে না। সংগৃহীত ছবি। 
*জন্ডিস: এই রোগ হলে ত্বক এবং চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায়। এমনকী প্রস্রাবও গাঢ় হলুদ রঙের হয়। এগুলো লিভারের ক্ষতির স্পষ্ট লক্ষণ। একটি সুস্থ লিভার বিলিরুবিন শোষণ করে পিত্তে রূপান্তরিত করে যা হজম প্রক্রিয়ায় অংশ নেয় এবং অবশিষ্ট অংশ মলের সঙ্গে বেরিয়ে যায়। জন্ডিস হলে লিভার বিলিরুবিনকে শোষণ করতে পারে না। সংগৃহীত ছবি।
*ত্বকে চুলকানি: লিভারের স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ ব্যহত হলে ত্বকের নিচে উচ্চ মাত্রার পিত্ত লবণ জমে। ফলে চুলকানি হয়। বেশিরভাগ ত্বকের সমস্যাই খারাপ লিভারের কারণে হয়। তবে সব চুলকানির কারণই পিত্ত লবণ নয়। অন্যান্য কারণেও হয়। সংগৃহীত ছবি। 
*ত্বকে চুলকানি: লিভারের স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ ব্যহত হলে ত্বকের নিচে উচ্চ মাত্রার পিত্ত লবণ জমে। ফলে চুলকানি হয়। বেশিরভাগ ত্বকের সমস্যাই খারাপ লিভারের কারণে হয়। তবে সব চুলকানির কারণই পিত্ত লবণ নয়। অন্যান্য কারণেও হয়। সংগৃহীত ছবি।
*খাবারে অনীহা: লিভারে উৎপন্ন পিত্ত রস খাবার হজমে সাহায্য করে। তাই যখন লিভার স্বাভাবিকভাবে কাজ করে না তখন হজমে সমস্যা হয়। ফলে খিদে কমে যায়। এর ফলে পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, আচমকা ওজন কমে যাওয়ার মতো লক্ষণ দেখা যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*খাবারে অনীহা: লিভারে উৎপন্ন পিত্ত রস খাবার হজমে সাহায্য করে। তাই যখন লিভার স্বাভাবিকভাবে কাজ করে না তখন হজমে সমস্যা হয়। ফলে খিদে কমে যায়। এর ফলে পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, আচমকা ওজন কমে যাওয়ার মতো লক্ষণ দেখা যায়। সংগৃহীত ছবি।
*রক্তপাত: যদি ক্ষত নিরাময়ে অত্যধিক সময় লাগে তাহলে বুঝতে হবে লিভারের সমস্যা হয়েছে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কেটে ছড়ে গেলে প্রয়োজনীয় নির্দিষ্ট প্রোটিনের অভাবে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না বা ঘা হয়। এই প্রোটিন লিভারেই তৈরি হয়। এখন লিভার যদি স্বাভাবিক কাজ না করে তাহলে প্রোটিন তৈরি ব্যহত হয়। অনেক সময় লিভারের সমস্যায় ভুগলে রক্ত বমি বা মলের সঙ্গে রক্ত পড়তে দেখা যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*রক্তপাত: যদি ক্ষত নিরাময়ে অত্যধিক সময় লাগে তাহলে বুঝতে হবে লিভারের সমস্যা হয়েছে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কেটে ছড়ে গেলে প্রয়োজনীয় নির্দিষ্ট প্রোটিনের অভাবে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না বা ঘা হয়। এই প্রোটিন লিভারেই তৈরি হয়। এখন লিভার যদি স্বাভাবিক কাজ না করে তাহলে প্রোটিন তৈরি ব্যহত হয়। অনেক সময় লিভারের সমস্যায় ভুগলে রক্ত বমি বা মলের সঙ্গে রক্ত পড়তে দেখা যায়। সংগৃহীত ছবি।
*মনোযোগের অভাব: লিভার রক্ত থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলিকে ফিল্টার করতে না পারলে শরীরের অন্যান্য কাজ ব্যহত হয়। শরীরের টক্সিন জমতে শুরু করে। যা স্মৃতিশক্তি এবং মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে। একাগ্রতার অভাব, বিভ্রান্তি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, খিটখিটে মেজাজ লিভারের সমস্যার লক্ষণ। সংগৃহীত ছবি। 
*মনোযোগের অভাব: লিভার রক্ত থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলিকে ফিল্টার করতে না পারলে শরীরের অন্যান্য কাজ ব্যহত হয়। শরীরের টক্সিন জমতে শুরু করে। যা স্মৃতিশক্তি এবং মানসিক স্বাস্থ্যে প্রভাব ফেলে। একাগ্রতার অভাব, বিভ্রান্তি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, খিটখিটে মেজাজ লিভারের সমস্যার লক্ষণ। সংগৃহীত ছবি।
*অন্যান্য লক্ষণ: আরও কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো লিভারের সমস্যার দিকে নির্দেশ করে। যেমন পাঁজরের একটু নিচে, পেটের ডান দিকে ব্যথা হলে সাবধান। এটি যকৃতের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া পেট ফুলে যাওয়া, বমি বমি ভাব, কাঁপুনি, সবসময় আচ্ছন্ন থাকা, বিভ্রান্তি ইত্যাদি হলে বুঝতে হবে লিভারের সমস্যা রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*অন্যান্য লক্ষণ: আরও কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো লিভারের সমস্যার দিকে নির্দেশ করে। যেমন পাঁজরের একটু নিচে, পেটের ডান দিকে ব্যথা হলে সাবধান। এটি যকৃতের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া পেট ফুলে যাওয়া, বমি বমি ভাব, কাঁপুনি, সবসময় আচ্ছন্ন থাকা, বিভ্রান্তি ইত্যাদি হলে বুঝতে হবে লিভারের সমস্যা রয়েছে। সংগৃহীত ছবি।

Worst Foods For Liver: মদের থেকেও ক্ষতিকারক, রোজের এই ভীষণ চেনা খাবারেই শেষ হয়ে যাচ্ছে লিভার

ইদানীং ঘরে ঘরে লিভারের রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই বেড়ে চলেছে। কারণ? অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, ভুল খাওয়াদাওয়া। নিজের অজান্তেই প্রায় রোজ-ই এমন কিছু খাবার খেয়ে যাচ্ছেন, যাতে ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে লিভার। কাজেই, লিভারের ক্ষতি এড়াতে এই খাবারগুলি আজ-ই বাদ দিন--
ইদানীং ঘরে ঘরে লিভারের রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশই বেড়ে চলেছে। কারণ? অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, ভুল খাওয়াদাওয়া। নিজের অজান্তেই প্রায় রোজ-ই এমন কিছু খাবার খেয়ে যাচ্ছেন, যাতে ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে লিভার। কাজেই, লিভারের ক্ষতি এড়াতে এই খাবারগুলি আজ-ই বাদ দিন–
মাফিন, কেক, পেস্ট্রি, কুকির মতো বেক করা খাবার লিভারের জন্য ভাল নয়। একইরকম খারাপ মাখন মাখানো পাউরুটি।
মাফিন, কেক, পেস্ট্রি, কুকির মতো বেক করা খাবার লিভারের জন্য ভাল নয়। একইরকম খারাপ মাখন মাখানো পাউরুটি।
লিভারের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক চিনি। চিনিযুক্ত খাবার যেমন, মিষ্টি, ক্যান্ডি, চকোলেট, কেক-পেস্ট্রি, ডোনাট ঘনঘন খেলে লিভারের সমস্যা দেখা দেবেই।
লিভারের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক চিনি। চিনিযুক্ত খাবার যেমন, মিষ্টি, ক্যান্ডি, চকোলেট, কেক-পেস্ট্রি, ডোনাট ঘনঘন খেলে লিভারের সমস্যা দেখা দেবেই।
তেল-মশলাদার খাবার, চপ-কাটলেটের মত জাঙ্ক ফুড-এ প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। নিয়মিত এ ধরনের খাবার খেলে ফ্যাটি লিভার-সহ আরও নানা ধরনের লিভারের রোগ বাসা বাঁধে শরীরে।
তেল-মশলাদার খাবার, চপ-কাটলেটের মত জাঙ্ক ফুড-এ প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট থাকে। নিয়মিত এ ধরনের খাবার খেলে ফ্যাটি লিভার-সহ আরও নানা ধরনের লিভারের রোগ বাসা বাঁধে শরীরে।
অতিরিক্ত সোডাযুক্ত পানীয়, নরম পানীয় বা সফট ড্রিংক লিভারের অসুখ ডেকে আনে।
অতিরিক্ত সোডাযুক্ত পানীয়, নরম পানীয় বা সফট ড্রিংক লিভারের অসুখ ডেকে আনে।
লিভারের জন্য খুবই ক্ষতিকারক হল ময়দা। ময়দার রুটি, পাউরুটি, লুচি, পরোটা কিংবা রোল, চাউমিন যত কম খাবেন, তত-ই ভাল।
লিভারের জন্য খুবই ক্ষতিকারক হল ময়দা। ময়দার রুটি, পাউরুটি, লুচি, পরোটা কিংবা রোল, চাউমিন যত কম খাবেন, তত-ই ভাল।
রেড মিট যেমন পাঁঠার মাংস লিভারের জন্য খুব খারাপ। নিয়মিত রেড-মিট খেলে ফ্যাটি লিভার হতে পারে।

রেড মিট যেমন পাঁঠার মাংস লিভারের জন্য খুব খারাপ। নিয়মিত রেড-মিট খেলে ফ্যাটি লিভার হতে পারে।