Tag Archives: missing woman

Missing Couple: গ্রাম থেকে শহরে ডাক্তার দেখাতে এসে নিখোঁজ দম্পতি

কোচবিহার: নিশিগঞ্জের মাঘপালা এলাকার বাসিন্দা দীপক বর্মন ও অঞ্জনা বর্মন। তাঁদের বেশ সুখে-শান্তির সংসার। কিন্তু হঠাৎই গোটা পরিবার ভেসে যাওয়ার মুখে এসে দাঁড়িয়েছে। দীপক মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী। তবে অঞ্জনা সম্পূর্ণ সুস্থ সবল। গত ১১ এপ্রিল ডাক্তার দেখানোর জন্য তাঁরা মাঘপালা থেকে কোচবিহার শহরে গিয়েছিলেন। তারপর থেকেই ওই দম্পতির আর কোন‌ও খোঁজ মিলছে না।

নিখোঁজ দম্পতির বিষয়ে খোঁজ করতে গিয়ে জানা গিয়েছে, তাঁরা কথামত ডাক্তার দেখিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর থেকেই আর সন্ধান নেই। ওদিকে ওই নিখোঁজ দম্পতির ছেলে দেবাশিস বর্মন বাইরে থাকেন। পড়াশোনা ও কাজ দুই’ই বাইরে। বাবা-মার নিখোঁজ হয়ে যাওয়া নিয়ে তিনি বিন্দুমাত্র আলোকপাত করতে পারেননি। বিষয়টি জেনে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন।

আর‌ও পড়ুন: নৌকার হাল ধরলেন সন্দেশখালির রেখা, বসিরহাটে বিজেপির হাল ধরতে পারবেন?

এদিকে পুলিশের কাছে মিসিং ডায়েরি করা হয়েছে। কিন্তু তারা ওই দম্পতির কোন‌ওরকম সন্ধান দিতে পারেনি। এদিকে মা-বাবা হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায় দেবাশিসবাবু ছোট ভাইকে নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছেন। বাবা-মা ছাড়া তাঁদের সংসার একপ্রকার ভেসে যাওয়ার অবস্থায় দাঁড়িয়েছে।

সার্থক পণ্ডিত

Missing Girl: ‘দাদুর বাড়ি যাব’, ৬ দিন পার, কোথায় যুবতী? দানা বাঁধছে রহস‍্য

শীতলকুচি: দাদুর বাড়ি যাবার কথা বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল শীতলকুচির এক যুবতী। তারপর থেকে দীর্ঘ প্রায় ছয় দিন অতিক্রম হতে চললেও কোনও খবর নেই তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে শীতলকুচির ব্লকের বিডিও অফিস পাড়া এলাকার।

ঘটনায় গোটা পরিবার দুশ্চিন্তায় ভেঙে পড়েছে। ১৮ উর্দ্ধ ওই যুবতীর নাম অনি বর্মন। পরিবারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ খবর নেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। তবুও অনির পরিবারের সদস্যরা কোথাও খুঁজে পায়নি তাঁকে। তাই একপ্রকার বাধ্য হয়েই তাঁরা সকলে শীতলকুচি থানার দ্বারস্ত হয়েছেন।

আরও পড়ুন: ভরা সংসার নিয়ে সুখেই কাটছিল জীবন, হঠাত্‍ কী হল? তারাপীঠের ভিক্ষুক এই বৃদ্ধার উপার্জনের টাকা দিয়ে যা করেন…

অনির পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রায় সাড়ে চার মাস আগে অনির বাবা ভজন বর্মন ইট ভাটায় গিয়েছেন কাজের সূত্রে। বাড়িতে তাঁর বৃদ্ধা মা এবং মেয়ে থাকতেন। গত ১৩ই ফেব্রুয়ারি সিতাইয়ে দাদুর বাড়ি যাবার কথা বলে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় অনি।

কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে আসলেও অনি দাদুর বাড়িতে পৌঁছায়নি। পরে অনির বাবাকে খবর পাঠানো হয়। খবর পেয়ে তাঁর বাবা ইটভাটা থেকে ছুটি আসেন। এরপর তাঁকে খোঁজাখুঁজি শুরু করা হয়। তবে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তাঁকে খুঁজে না পাওয়ার ফলে থানায় শেষ পর্যন্ত নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়।

তবে অনির নিখোঁজ হওয়ার পর ৬ দিন কেটে গেলেও সন্ধান না মেলায় মাথায় হাত পড়েছে গোটা পরিবারের। এই বিষয়ে শীতলখুচি থানার ওসি এন্থনি হোরো জানান, “একটি মেয়ের নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনার তদন্ত করছে শীতলকুচি থানার পুলিশ।” তবে মেয়েটির আচমকাই এভাবে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার পেছনে রীতিমত রহস্য দানাবাঁধতে শুরু করেছে।

Sarthak Pandit