লাইফস্টাইল Haircare: কয়েক দিনেই টাকে গজাবে চুল! বন্ধ হবে চুল পড়া! রোজ রাতে চিবিয়ে খান এই পাতা Gallery May 9, 2024 Bangla Digital Desk চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা এখন কম বেশি সকলের থাকে! বয়স কম হলেও চুল পড়ে গোটা মাথায় টাক দেখা যায় অনেকের! বহু চিকিৎসা করেও লাভ হয় না! তবে এই চুল পড়া বন্ধ করতে পারে এবং টাকে চুল গজাতে সাহায্য করতে পারে খুব চেনা একটি পাতা! photo source collected অনেকেই টাকা খরচ করে পার্লারে গিয়ে নানা ট্রিটমেন্ট করেন! কিন্তু এতে আখেরে লাভ কিছু হয় না! চুল পড়া বন্ধ তো হয় না,. উল্টে ক্ষতি হয় চুলের! বাইরে থেকে সব ক্যামিকাল চুলের জন্য খারাপ! photo source collected চুল পড়া কমাতে এবং টাকে চুল গজাতে হলে শুধু বাইরে থেকে চর্চা করলেই হবে না! শরীরের ভিতর থেকেও আপনাকে চর্চা করতে হবে! আর ম্যাজিকের মতো কাজ করে এই পাতা! photo source collected ভাবছেন তো কী সেই পাতা? খুব চেনা পাতা! সজনে পাতা! এই পাতায় আয়রন, ভিটামিন এ, বি, সি, বায়োটিন এবং অ্যামাইনো অ্যাসিড আছে! যা চুল পড়া কমকরে! স্ক্যাল্পে কোলাজেন তৈরি করে! তবে কীভাবে করবেন ব্যবহার? জানুন photo source collected যাদের চুল পড়ার সমস্যা খুব বেশি! টাক পড়ে যাচ্ছে? তারা রোজ রাতে ঘুমোনোর আগে এই সজনে পাতা দু-তিনটে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন! একমাসের মধ্যে চুলে ভরে যাবে মাথা! photo source collected এছাড়াও এই পাতার পেস্ট বানিয়ে নারকেল তেলে মিশিয়ে মাথায় মাখুন! ঘণ্টা খানেক রেখে শ্যাম্পু করে নিন! সপ্তাহে তিন দিন করলেই ফল মিলবে! photo source collected সজনে পাতা কেরাটিন তৈরি করে! কোলাজেন বাড়ায়! তাই শুধু চুলে না এই পেস্ট মুখেও মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন! এই পাতা নিয়মিত খেলে এবং মাস্কের ব্যবহারে এক মাসের মধ্যে টাকেও গজাবে চুল! photo source collected
বীরভূম, লাইফস্টাইল Health Tips: দুধ-মাছের পরিপূরক ‘এই’ শাক চেনেন? সপ্তাহে একদিন পাতে থাকলে বহু রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি Gallery February 17, 2024 Bangla Digital Desk *সজনে পাতার নাম তো আমরা ছোটকাল থেকেই শুনেছি। সজনে খেতে খেতে বড়ও হয়েছি। শুধু সজনের শাক নয়, সজনে ডাটা, সজনে ফুল ও খেয়েছি কম-বেশি সবাই। সজনে পাতার ভর্তা খেয়েছি, আবার শাক খেয়েছি। প্রতিবেদনঃ সৌভিক রায়। সংগৃহীত ছবি। *বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন সজনের শাক এর মধ্যে রয়েছে হাজার গুন। রামপুরহাটের বিশিষ্ট ডাক্তার সুব্রত দাস জানাচ্ছেন, ‘সজনে পাতায় আমিষ আছে ২৮ শতাংশ। ১ কেজি সজনে পাতা যদি আপনি খান, তাহলে তার ২৮ শতাংশ অর্থাৎ ২৭০ গ্রাম হচ্ছে আমিষ। ৩৮ শতাংশ শর্করা (কার্বোহাইড্রেট), ২ শতাংশ ফ্যাট। ১৮% ফাইবার রয়েছে।’ সংগৃহীত ছবি। *ফাইবার বা আঁশকে খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। প্রত্যেক দিন আপনার খাদ্যতালিকায় যেন পর্যাপ্ত আঁশ থাকে এবং সেই সজনে পাতায় আঁশ আছে ১৮ শতাংশ। সংগৃহীত ছবি। *সজনে শাক খাবার আগে সতর্ক থাকুন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন সজনে শাক ২ ধরনের। একটি সজনে, অন্যটি লাজনা। এই লাজনা শাক অন্য সজনে শাকের জন্ম দেয়। সারা বছর ফল দেয় এই লাজনা শাক গাছ। সংগৃহীত ছবি। *বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, লাজনা গাছে, সজনে গাছের মতো অতটা গুণ নেই। তাই সজনে শাক খাওয়ার আগে যাচাই করে নিন। এটি (সজনে পাতা) যদি তুলনা করেন কোনও খাবারের সঙ্গে, তাহলে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি খাবারের সঙ্গে তুলনা করা যায়, সেটি গরুর দুধ। সংগৃহীত ছবি। *বিজ্ঞানীরা বলছেন, গরুর দুধের পুষ্টি এবং সজনে পাতার পুষ্টি প্রায় কাছাকাছি। সজনে ডাটাটে রয়েছে শর্করা ক্যালসিয়ামের মত বিভিন্ন উপাদান, যা হজম শক্তিকে বাড়িয়ে তোলে। সংগৃহীত ছবি।
লাইফস্টাইল Health Tips: চল্লিশেও ফুটবে যৌবন…! সস্তার ‘এই’ পাতা ব্রক্ষ্মাস্ত্র! নিয়মিত ‘এইভাবে’ খেলেই ঝড়ের গতিতে কমবে ওজন Gallery January 10, 2024 Bangla Digital Desk বয়স বৃদ্ধির পরেও সবাই তরুণ ও ফিট থাকতে চায়। আর তার জন্য কেউ ভরসা রাখেন অ্যান্টি এজিং ক্রিমে, তো কেউ ছোটেন জিম, বিউটি পার্লার। কিন্তু জানেন কী আমাদেরই চেনা শাক-সবজিতেই লুকিয়ে আছে এমন কিছু চমৎকার গুণ যা হাজার নামি দামি জিনিস থেকেও অনেক বেশি কার্যকরী। সজনে ডাঁটার নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম করে এই পাতার রস পান করেন তবে আপনার ফিট থাকা কেউ আটকাতে পারবে না। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা শেয়ার করব এই সজনে পাতার রস পানের দুর্দান্ত সব উপকারিতা। সজনে পাতা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এর পাতার রস বানিয়ে প্রতিদিন সেবন করলে আপনার ওজন কমবে এবং আপনি সবসময় ফিট থাকবেন। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন এটি খাওয়া উচিত। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হয়। শরীরকে শক্তিশালী করার জন্যও এই পাতার রস খুবই উপকারী। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়ের সমস্যা দূর করতে ও মজবুত করতে উপকারী। শরীরে জমে থাকা অপরিশোধিত রক্ত পরিষ্কার করতেও এই পাতার রস মহৌষধের মতো কাজ করে। এই পাতার রস রক্তকে ডিটক্সিফাই করতে অত্যন্ত সহায়ক। পেটের যাবতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই জুস পান করতে পারেন। এটি আলসারের ঝুঁকি কমাতেও দারুণ কার্যকরী। ল্যাব টেস্টে প্রমাণিত হয়েছে সজনে পাতা বা মরিঙ্গা অগ্ন্যাশয় ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে বাধা দেয় এবং এটি কেমোথেরাপির কাজকে আরও কার্যকর করে তোলে। অন্যান্য কিছু গবেষণায় মরিঙ্গার মূল এবং ছালে ক্যান্সার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য পাওয়া গিয়েছে। ডায়েটিশিয়ান এবং নিউইয়র্কের হ্যাম্পটন RD-এর প্রতিষ্ঠাতা জেন লাভার্ডেরা বলেন, “মরিঙ্গা বা সজনে পাতা বহু সংস্কৃতির মানুষের কাছেই খুবই পরিচিত নাম। এটি দক্ষিণ এশিয়া এবং আফ্রিকার একটি পরিচিত গাছ যার ঔষধি গুণের সীমা নেই। কিছুটা তীক্ষ্ণ স্বাদ বিশিষ্ট এই সবজি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও পানীয়, স্মুদি এবং আরও নানা ভাবে ব্যবহৃত হয়।”
লাইফস্টাইল Tridoshashamak Tree: ‘ত্রিদোষ প্রশমক’ আপনার ঘরের পাশেই! এই গাছের পাতা-ডাঁটা সর্বরোগহরা, জাদুকরী গাছ সারাবে মারণরোগ Gallery January 3, 2024 Bangla Digital Desk এখন ঘরে ঘরে রক্তচাপের সমস্যা। প্রতিদিন এই রোগের সঙ্গে লড়াই করছেন কত কত মানুষ। কখনও কখনও এই রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে। কখনও বা সেটি মারণরোগে পরিণত হয়। এই রোগ প্রতিরোধের জন্য আয়ুর্বেদে একাধিক নিরাময় পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে। সেগুলির মধ্যে একটি বিশেষ গাছ কার্যকর সমাধান। এই গাছের পাতা থেকে শুরু করে ডাঁটা এবং ফুলও অনেক রোগের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে। হাজারীবাগের গ্রামাঞ্চলে এই গাছ খুবই সহজলভ্য। গ্রাম বাংলাতেও এই গাছ পাওয়া যায়। লোকেরা এই দিয়ে শাক, সবজি, ঝোলও বানিয়ে খেতে পারেন। এই গাছ ড্রামস্টিক, মোরিঙ্গা, মুঙ্গা এবং সজনে, একাধিক নামে পরিচিত। হাজারীবাগের জেলা আয়ুষ আধিকারিক ড. শ্যাম নন্দন তিওয়ারি বলেন, সজনের পাতা ত্রিদোষ প্রশমক। বাত, পিত্ত ও কফকে ত্রিদোষ বলা হয়। আর সেসবের নিরাময়ে সজনের জুড়ি নেই। সজনে পাতা ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ সমৃদ্ধ। এছাড়াও সজনের পাতা ভিটামিন A, B1, B2, B6, C এবং ফোলেটে সমৃদ্ধ। ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন এবং ফসফরাসও এতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এটি রক্তচাপ এবং হাড়ের রোগ থেকে মুক্তি দেয়। প্রোটিনের ভাণ্ডার সজনে গাছ। সজনে পাতা, ফুল এবং ফল যেমন সুস্বাদু, তেমনই অনেক রোগেও কার্যকর। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। এটি পরিপাকতন্ত্র থেকে শুরু করে কিডনি, রক্তচাপ, পেশীর সমস্যা-সহ অনেক রোগের সঙ্গে লড়াই করতে সাহায্য করে, যে কারণে মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই এটি ব্যবহার করে আসছে।