চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা এখন কম বেশি সকলের থাকে! বয়স কম হলেও চুল পড়ে গোটা মাথায় টাক দেখা যায় অনেকের! বহু চিকিৎসা করেও লাভ হয় না! তবে এই চুল পড়া বন্ধ করতে পারে এবং টাকে চুল গজাতে সাহায্য করতে পারে খুব চেনা একটি পাতা! photo source collectedঅনেকেই টাকা খরচ করে পার্লারে গিয়ে নানা ট্রিটমেন্ট করেন! কিন্তু এতে আখেরে লাভ কিছু হয় না! চুল পড়া বন্ধ তো হয় না,. উল্টে ক্ষতি হয় চুলের! বাইরে থেকে সব ক্যামিকাল চুলের জন্য খারাপ! photo source collectedচুল পড়া কমাতে এবং টাকে চুল গজাতে হলে শুধু বাইরে থেকে চর্চা করলেই হবে না! শরীরের ভিতর থেকেও আপনাকে চর্চা করতে হবে! আর ম্যাজিকের মতো কাজ করে এই পাতা! photo source collectedভাবছেন তো কী সেই পাতা? খুব চেনা পাতা! সজনে পাতা! এই পাতায় আয়রন, ভিটামিন এ, বি, সি, বায়োটিন এবং অ্যামাইনো অ্যাসিড আছে! যা চুল পড়া কমকরে! স্ক্যাল্পে কোলাজেন তৈরি করে! তবে কীভাবে করবেন ব্যবহার? জানুন photo source collectedযাদের চুল পড়ার সমস্যা খুব বেশি! টাক পড়ে যাচ্ছে? তারা রোজ রাতে ঘুমোনোর আগে এই সজনে পাতা দু-তিনটে নিয়ে ভাল করে ধুয়ে কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন! একমাসের মধ্যে চুলে ভরে যাবে মাথা! photo source collectedএছাড়াও এই পাতার পেস্ট বানিয়ে নারকেল তেলে মিশিয়ে মাথায় মাখুন! ঘণ্টা খানেক রেখে শ্যাম্পু করে নিন! সপ্তাহে তিন দিন করলেই ফল মিলবে! photo source collectedসজনে পাতা কেরাটিন তৈরি করে! কোলাজেন বাড়ায়! তাই শুধু চুলে না এই পেস্ট মুখেও মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন! এই পাতা নিয়মিত খেলে এবং মাস্কের ব্যবহারে এক মাসের মধ্যে টাকেও গজাবে চুল! photo source collected
ব্যস্ত জীবন! দূষণ! স্ট্রেস! এসব নানা কারণে আজকাল খুব কম বয়স থেকেই চুল পড়ার সমস্যায় ভোগেন বহু মানুষ! দামি শ্যাম্পু বা পার্লারে হাজার হাজার টাকা খরচা করেও লাভ হয় না! তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব সহজেই! photo source collected চা পাতা বদলে দিতে পারে আপনার চুল! এক কাপ ব্ল্যাক টি বা গ্রিন টিতেই সেই সমস্যা দূর হতে পারে! এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করবে এই চা! জানতে হবে সঠিক ব্যবহার! photo source collectedচায়ের মধ্যে বায়োঅ্যাক্টিভ যৌগ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে! এছাড়াও চায়ে আছে ভিটামিন ই ও আয়রন, মিনারেলস যা চুল পড়া কমায়, ডগা ফাটা রোধ করে! নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে! photo source collectedপ্রথমে এক পাক লিকার চা বানিয়ে নিন! এবং নর্মাল টেম্পারেচারে রেখে ওই চা ঠান্ডা হতে দিন! photo source collectedএবার এই ঠান্ডা চা ভাল করে স্ক্যাল্পে ম্যাসাজ করুন। সপ্তাহে তিন-বার ম্যাসাজ করুন এই ভাবে! এক ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে নিন! এক মাসের মধ্যে চুলের সব সমস্যা গায়েব হবে! photo source collected
আজ কালকার দিনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় খুব কম বয়সী ছেলে বা মেয়ে মাথার চুল পেকে সাদা হয়ে যায়। আপনি কি জানেন এর আসল কারণ কি! photo source collectedহয়ত আপনি জানেন না এবং না জেনে এই ভুলগুলি করে যাচ্ছে আর যার জন্য আপনাকে এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এত কম বয়সে কেনই বা চুল পেকে যাচ্ছে? photo source collectedবেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়। ২৫ থেকে ৩০ বয়সের অনেক মাথার চুল পেকে যায় আর কি কি কারণে এই চুল পেকে যাচ্ছে জানুন। মূলত আমাদের সাতটি কারণ চুল দ্রুত পেকে যায়। photo source collectedপ্রথমত মানসিক চাপ সৃষ্টি হলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। দ্বিতীয় অনেকেই আছে চুলে কোনরকম তেল ব্যবহার করে না। যার কারণে এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। photo source collectedতৃতীয় যারা অতিরিক্ত ধূমপান করে তাদের এই সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে। চতুর্থ অতিরিক্ত রৌদ্রে ঘোরাঘুরি করা। পাঁচ সঠিক সময়ে খাওয়া দাওয়া না করে অসময়ে খাওয়া দাওয়া করলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। photo source collectedছয় চুলে বিভিন্ন ধর্মে রাসায়নিক প্রসাধনীর ব্যবহারে এই ধরনের সমস্যা দেখা যায়। সাত আবার অনেকে বংশগত কারণে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। (তথ্য: সুমন সাহা)
আমরা বেশিরভাগ মানুষই সকালে স্নান করে তবে কাজ শুরু করি! দিনের বেলায় স্নান করাই আমাদের দেশে বেশি প্রচলিত! কিন্তু বহু মানুষ আছেন যারা রাতেও স্নান করেন। চিন, জাপান, কোরিয়ার মানুষরা রাতে স্নান করতেই পছন্দ করেন। তবে সঠিক সময় কোনটা স্নানের? গবেষণা চমকে দেবে! জানুন photo source collectedবিশেষজ্ঞরা বলছেন স্নান করার জন্য কোনও ধরা-বাঁধা সময় নেই। নিজের পছন্দমতো যে কোনও সময়ই স্নান করা যেতে পারে। তবে ত্বক, চুল এবং শরীরের যত্ন নিতে সকলের ক্ষেত্রে স্নানের সময় কিন্তু এক না! জেনে নিন কারা কখন স্নান করবেন! photo source collectedআপনার যদি তৈলাক্ত ত্বক হয়, তাহলে ঘুম থেকে ওঠার পরই স্নান করে নেওয়া ভাল। ডার্মাটোলজিস্টদের মতে রাতে ঘুমনোর সময় আমাদের ত্বকে অতিরিক্ত তেল জমা হয়। অ্যাকনে এবং ওপেন পোরসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সকালে স্নান করে নিলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে! photo source collectedআপনার যদি সকালে সহজে চোখ থেকে ঘুম না ছাড়ে, তাহলে স্নান করে নেওয়া ভাল। স্নান করলেই ঘুম পালাবে! সকালে স্নান করলে মেটাবলিজম রেট বাড়ে এবং নিজেকে ফ্রেশ লাগে। photo source collectedযদি আপনার ঘুমের সমস্যা থাকে, তাহলে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে স্নান করুন! এতে ঘুম ভাল হবে! photo source collected আপনার ত্বক যদি শুষ্ক হয়, তাহলে দিনে নয় রাতেই স্নান করুন! সকালে স্নান করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যেতে পারে! জাপান, চিন বা কোরিয়ায় বেশিরভাগ মানুষ রাতে স্নান করেন নিজেদের ত্বক ও চুলকে ভাল রাখতে। গোটা দিনের সব রকম ব্যাকটেরিয়া রাতে স্নান করে তারা দূর করে ফেলেন! এমনটা আপনিও করতে পারেন! photo source collected
ভিটামিন E ত্বকের জন্য ভীষণই উপকারী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ত্বককে আর্দ্র, নরম, সুন্দর রাখতে সাহায্য করে এই বিশেষ ভিটামিন।অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, অনেকেই নিজের ত্বকের যত্ন করতে ভিটামিন E ক্যাপসুল ব্যবহার করে থাকেন। এই ধরনের ক্যাপসুল ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক নয়।বিশেষজ্ঞদের মতে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা মেটাতে সাহায্য করে এই ক্যাপসুল। ত্বকের সাধারণ কিছু সমস্যা যেমন, ব্রণ, দাগছোপ, ফুসকুরির সমস্যা মেটায় এই ক্যাপসুল।ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সাহায্য করে এই ভিটামিন E ক্যাপসুল। ব্রণ হওয়ার পর অনেকেরই মুখে দাগ থেকে যায়। এইসব দাগ নিমেষে কমিয়ে করে দেয় এই বিশেষ ক্যাপসুল।এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। তাই ত্বকের মৃত কোষ দূর করতেও সাহায্য করে এই ক্যাপসুল। চোখের নীচের গাঢ় কালো দাগ মেটাতেও সাহায্য করে এটি।টক দইয়ের কিংবা লেবুর রসের সঙ্গে একটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারেন। ভিটামিন E চুল পড়া দূর করে যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করুন।ত্বকের বলিরেখা, টান পড়া ও অন্যান্য দাগ দূর করতেও সাহায্য করে। ভিটামিন E ক্যাপসুল শরীরের চামড়াকে কিংবা মুখের ত্বককে সানবার্ন থেকেও রক্ষা করে।
অল্প বয়স থেকে অনেকেরই চুল উঠতে শুরু করে। তবে হরমোনাল বা জেনেটিক কারণ ছাড়াও অনেক সময় অল্প বয়স থেকেই চুল উঠতে শুরু করে। ড: মিলটন বিশ্বাস জানাচ্ছেন আমাদের করা কিছু কিছু ভুলের কারণেই এই চুল ওঠার বা ঝরে যাওয়ার সমস্যা হয় । জেনে নিন সেই সব কারণ(তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
এই বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন, প্রচন্ড গরম জল চুলের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক । অল্প উষ্ণ জলে শ্যাম্পু করে নেওয়ায় সব থেকে ভাল । কিন্তু অনেকে না বুঝে প্রচন্ড গরম জলে শ্যাম্পু করেন । গরম জলে শ্যাম্পু করার ফলে চুল পড়ার সমস্যা অনেকটা বেড়ে যায়।(তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী) শ্যাম্পু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে । সব ধরনের শ্যাম্পু সবার চুলে একই রকম ফলাফল দেয় না । নিজের চুলের ধরন বুঝে তারপরেই শ্যাম্পু নির্বাচন করতে হবে । এবং যে ধরনের শ্যাম্পু গুলোর মধ্যে সালফেট রয়েছে , সেই ধরনের শ্যাম্পু কখনোই ব্যবহার করলে হবে না।(তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)চুলে ঘনঘন জেল ব্যবহার করা, হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করা, চুল পড়ে যাওয়ার একটি অন্যতম প্রধান কারণ । এছাড়াও রোজ রোজ গরম তাপ ব্যবহার করে চুল সেট করলে চুল পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।(তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করা ,রাতে ঠিকমত না ঘুমানো চুলের স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে । তাই প্রত্যেকদিন নিয়মিত ছ থেকে সাত ঘণ্টা ঘুমাতে হবে ।(তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)অতিরিক্ত ধূমপান করলেও চুল পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় । তাই এই মুহূর্ত থেকেই ধূমপান ছেড়ে দেওয়া ভাল।(তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)এগুলো ছাড়াও অনেকের হরমোনাল ও জেনেটিক কারণে খুবই অল্প বয়স থেকেই চুল উঠতে শুরু করে। যাদের এই ধরনের সমস্যাগুলো দেখা দেবে তাদের একজন ডার্মাটোলজিস্ট এর সঙ্গে কনসাল্ট করা প্রয়োজন । এবং তিনি যেরকম প্রেসক্রাইব করবেন সেই রকম মেডিসিন নেওয়া সবথেকে শ্রেয়। (তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
চুল দিন প্রতিদিন উঠেই যাচ্ছে।চুলের যত্ন নিতে চান?অনেক কিছুই ব্যবহার করলেন কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছে না।হাতের সামনের এই জিনিসগুলি দিয়েই তৈরি করুন ঘরোয়া প্যাক।কিভাবে তৈরি করবেন প্যাক জানালেন বিউটিশিয়ান পিঙ্কি মন্ডল।(photo source collected)কারি পাতা,আমলকি,পেঁয়াজ,অ্যালোভেরা সকলের বাড়িতেই থাকে।অ্যালোভেরা না থাকলে কেনা জেল ব্যবহার করতে পারবেন।(photo source collected)বিউটিশিয়ান পিঙ্কি মন্ডল জানান, “অত্যাধিক পরিমাণে চুল উঠলে কোনও একটি উপাদান কাজ করে না।তাই সবকটি উপাদান চুলের যত্নের জন্য ভাল।তাই প্রতিটি উপাদানকে মিশিয়ে ব্যবহার করলে চুলের জন্য ভাল হয়।”(photo source collected)১৫ টি কারি পাতা,আমলকি কুচি,অ্যালোভেরা কুচি,পেঁয়াজ কুচি মিক্সিতে বেটে যে প্যাক হবে তা একটি কাপড়ে বেঁধে রাখতে হবে কিছুক্ষণ।(photo source collected)তারপর নিংড়ে জল বের করে প্যাকটি চুলে সপ্তাহে একদিন লাগাতে হবে।আধঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। দু’সপ্তাহ পর বুঝতে পারবেন ফলাফল। (Reported By: Annanya Dey)
শীত, গরম হোক বা বর্ষা চুল পড়ার সমস্যা থেকে যেন মুক্তি নেই! হাত দিলেই মুঠো মুঠো চুল পড়তে থাকে! অনেকের এই চুল পড়া থেকে টাকও পড়ে যায়! তবে খুব সহজেই এই সমস্যার মোকাবিলা করা সম্ভব! জানুন কী করতে হবে photo source collectedজবা ফুলের কথা সবাই জানি! এতে আছে অ্যামিনো আ্যাসিড! যা চুলের ফলিকলকে মজবুত করে। এতে চুল পড়া কমে যায়! photo source collectedদ্বিতীয় উপাদানটি হল পেঁয়াজ! পেঁয়াজের রস টাকে চুল গজাতে সাহায্য করে! চুল পড়া কমায়! এই দুই উপদান দিয়ে একটি বিশেষ প্যাক বানাতে হবে! photo source collectedপ্রথমে আস্ত পেঁয়াজ মিক্সিতে পেস্ট করে রস বের করে নিন! এবার মিক্সিতে জবা ফুল আর পাতা দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন! photo source collectedজবা ফুলের পেস্টে এবার পেঁয়াজের রস আর দু চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে নিন! এই প্যাক ভাল করে চুলের গোড়া থেকে ডগা ম্যাসাজ করুন! ৪৫ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে নিন! সপ্তাহে দু’বার এই প্যাক লাগাতে পারলে এক মাসেই ঝলমলে চুল পেয়ে যাবেন!photo source collected
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাথার চুলেও পাক ধরে! তবে অনেকের কম বয়সেও চুল পাকতে দেখা যায়! তার কারণ লিভারের সমস্যা হতে পারে! বা পারিবারিক জিনসের কারণেও হতে পারে! কিন্তু পাকা চুল তোলা কী উচিত? এতে কী চুল আরও বেশি পেকে যায়? জানুন photo source collectedস্ক্যাল্পের যে অংশ দিয়ে চুল জন্মায়, সেই ফলিকলের চারপাশে মেলানোসাইট রয়েছে, যা মেলানিন তৈরি করে। এই মেলানিন চুলকে কালো রাখতে সাহায্য করে। এই মেলানিনের পরিমাণ কমতে শুরু করলেই চুলে পাক ধরে! photo source collectedএকটি চুলের ফলিকল দিয়ে একটিমাত্র চুলই গজায়। সুতরাং, আপনি যদি ওই এক-দুটো পাকা চুল ছিঁড়েও ফেলেন, সেই ফলিকল দিয়ে পুনরায় পাকা চুলই হবে! photo source collectedযতক্ষণ না আপনার চুলের নিজস্ব কোষগুলো মারা যায়, ততক্ষণ পর্যন্ত চুল সাদা হয় না। সুতরাং, পাকা চুল গোড়া থেকে তুলে ফেলার পরও ওই ফলিকল থেকে সাদা চুলই হবে!photo source collectedবয়সের সঙ্গে চুল পেকে যাবে-এই প্রক্রিয়াকে আপনি কোনওভাবেই আটকাতে পারবেন না। কিন্তু সেগুলো তুলে ফেললে তার আশেপাশে আরও পাকা চুল গজাবে, এটা সম্পূর্ণরূপে ভুল ধারণা।photo source collected
