Tag Archives: Netherlands

World Cup 2023 Semi Final: সেমিফাইনালের আগে ১০ রেকর্ড গড়ল ভারত, এক ঝলকে দেখে নিন সেই সকল নজির

বেঙ্গালুরু: নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের শেষে ম্যাচে ১৬০ রানের বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। এই জয়ের ফলে টানা ৯ ম্যাচ জিতে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টপার হিসেবে সেমিফাইনালে পৌঁছেছে ভারত। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে জয়ের ফলে একগুচ্ছ রেকর্ড গড়েছে ভারত। এক ঝলকে দেখে নিন সেই সকল নজির।

IND vs AUS Final | ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া ফাইনাল | ODI ICC World Cup 2023 Final  LIVE Score Updates

১. বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম দল হিসেবে কোনও ম্যাচে একটি দলের প্রথম পাঁচ ব্যাটারই ৫০ বা তার বেশি রান করে ফেলল। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে হাফ সেঞ্চুরি করেন রোহিত শর্মা, শুভমান গিল, বিরাট কোহলি। শতরান করলেন কেএল রাহুল ও শ্রেয়স আইয়ার।

২. বিশ্বকাপের ভারতের সর্বোচ্চ স্কোর ৪১৩। ২০০৭ বিশ্বকাপে বারমুডার বিরুদ্ধে করেছিল টিম ইন্ডিয়া। রবিবার নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ৪১০ রান করে বিশ্বকাপে নিজেদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর করল মেন ইন ব্লু-রা।

৩. এক বিশ্বকাপে ভারত অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ স্কোর ছিল সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের। ২০০৩ বিশ্বকাপে ৪৬৫ রান করেছিলেন সৌরভ। সেই রেকর্ড নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ভেঙে দিলেন রোহিত শর্মা। ৫০০ রান পেরিয়ে গেলেন হিটম্যান।

৪. ২০২৩ সালে স্বপ্নের ফর্মে রয়েছেন শুভমান গিল। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধেও খেলেছেন ৫১ রানের ঝকঝকে ইনিংস। এই ইনিংসের সুবাদে এক বছরে সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে ২ হাজার রানের মাইলস্টোন পেরিয়ে গেলেন গিল।

৫. নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে শ্রেয়স আইয়ার ও কেএল রাহুল মোট ২০৮ রানের পার্টনারশিপ করেন। যা বিশ্বকাপের ইতিহাসে চতুর্থ সবথেকে বড় পার্টনারশিপ। প্রথম স্থানে রয়েছে ১৯৯৯ সালে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও রাহুল দ্রাবিড়ের করা ৩১৮ রানের পার্টনারশিপ।

৬. নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে হাফ সেঞ্চুরি করে এই বিশ্বকাপে সাতটি ৫০ করে ফেললেন বিরাট কোহলি। এক্ষেত্রেও সচিন তেন্ডুলকরের রেকর্ড ছুঁলেন কোহলি। ২০০৩ সালে এক বিশ্বকাপে ৭টি অর্ধশতরান করে শীর্ষে ছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার।

৭. বিশ্বকাপের ইতিহাসে ভারতের হয় দ্রুততম শতরান করার রেকর্ড গড়লেন কেএল রাহুল। ডাচদের বিরুদ্ধে ৬২ বলে নিজের সেঞ্চুরি পূরণ করেন রাহুল। এই রেকর্ড ছিল রোহিত শর্মার দখলে। এই বিশ্বকাপেই আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৬৩ বলে শতরান করেছিলেন রোহিত।

৮. এর আগে বিশ্বকাপে ভারতের উইকেটকিপার হিসেবে শতরান করার রেকর্ড ছিল রাহুল দ্রাবিড়ের। ১৯৯৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করেছিলেন রাহুল। এদিন দ্বিতীয় উইকেটকিপার হিসেবে সেই লিস্টে নাম তুললেন কেএল রাহুল।

৯. ওডিআই ক্রিকেটের ইতিহাসে ভারতের প্রাক্তন বিশ্বজয়ী অধিনায়ক এমএস ধোনিকে ছাপিয়ে গেলেন রোহিত শর্মা। ওডিআইতে এমএস ধোনির মোট রান ১০ হাজার ৫৯৯। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে ম্যাচের পর রোহিত শর্মার মোট রান হল ১০ হাজার ৬১২।

১০. এতদিন পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে কোনও ভারতীয় ক্রিকেটারের সেঞ্চুরি করার রেকর্ড ছিল না। সেই তালিকায় বেঙ্গালুরুতে প্রথম ব্যাটার হিসেবে জায়গা করে নিলেন শ্রেয়স আইয়া। কিছু সময়ের মধ্যেই দ্বিতীয় ব্যাটার হলেন কেএল রাহুল।

আরও পড়ুনঃ World Cup 2023: বিশ্বকাপের ৪৮ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার, নয়া ইতিহাস তৈরি করল টিম ইন্ডিয়া

প্রসঙ্গত, নেদারল্যান্ডস ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৪ উইকেটে ৪১০ রানের বিশাল স্কোর করে ভারত। দলের হয়ে জোড়া শতরান করেন শ্রেয়স আইয়ার ও কেএল রাহুল। এছাড়া অর্ধশতরান করেন রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি ও শুভমান গিল। ভারতের ৪১১ রানের বিশাল টার্গেট তাড়া করতে নেমে ৪৭.৫ ওভারে ২৫০ রানে অলআউট হয়ে যায় নেদারল্যান্ডস।

ICC World Cup 2023: আফগানিস্তান-নেদারল্যান্ডস ম্যাচে ঘটল এমন কাণ্ড যা ওডিআই ক্রিকেটের ইতিহাসে আগে ঘটেনি

বিশ্বকাপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে লিগ টেবিলের পাঁচ নম্বরে উঠে এল আফগানিস্তান। একইসঙ্গে সেমি ফাইনালে যাওয়ার আশা টিকিয়ে রাখলেন রাশিদ খান-মহম্মদ নবিরা। ডাচদের বিরদ্ধে ৭ উইকেটে আফগানদের জয়ের দিনে এমন একটি ঘটনা ঘটল যা শুধু বিশ্বকাপ নয়, ওডিআই ক্রিকেটের ইতিহাসে আগে ঘটেনি।

কোনও একদিনের ম্যাচে এই প্রথমবার কোনও দলের ব্যাটিং অর্ডারের প্রথম ৫ জনের মধ্যে চারজনই রান আউট হলেন। ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডস। প্রথম পাঁচ জনের মধ্যে শুধু প্রথম উইকেট পড়ে এলবিডব্লুউতে। ওয়েসলি বারেসি ১ রান করে আউট হন। এরপর টানা চার উইকেট নেদারল্যান্ডসের পরে রান আউটের মাধ্যমে।

ম্যাক্স ও ডাউড ৪২ রান করে, কলিন অ্যাকারম্যান ২৯ রানে, সাউব্র্যান্ড এঞ্জেলব্রেট ৫৮ রানে ও স্কট এডওয়ার্ডস খাতা না খুলেই রান আউট হন। নিজেদের বোঝাপোড়ার অভাব তো নিশ্চই এছাড়া আফগানিস্তানের অনবদ্য ফিল্ডিংয়ের কারণেই এই ৪ রান আউট। ক্রিকেটে ইতিহাসে এই লজ্জার রেকর্ডের সাক্ষী থাকল ডাচরা।

 

View this post on Instagram

 

A post shared by ICC (@icc)

আরও পড়ুনঃ Virat Kohli Diet During ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপে ফিট থাকতে কী খাচ্ছেন বিরাট কোহলি? জানলে অবাক হবেন আপনিও

ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করে ৪৬.৩ ওভারে ১৭৯ রানে অলআউট হয়ে যায় নেদারল্যান্ডস। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন সাইব্র্যান্ড এঞ্জেলব্রেট ৫৮ রানের ইনিংস খেলেন। আফগানদের সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেম মহম্মদ নবি। রান তাড়া করতে নেমে হাসমাতুল্লাহ শাহিদির ৫৬ ও রহমত শাহ-র ৫২ রানের ইনিংসের সৌজন্যে ৩১.৩ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ম্যাচ জেতে আফগানিস্তান।

দলের সেরা স্ট্রাইকারকে ছাড়াই আজ সেনেগালকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযানে মরিয়া ডাচরা

#দোহা: আট বছর পরে আবার ফুটবল বিশ্বকাপে দেখা যাবে কমলা ঝড়।২০১৪ সালে তৃতীয় স্থানে শেষ করা নেদারল্যান্ডস, ২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি তারা। তবে থেমে গেলে বিরুদ্ধে আজকে কমলা জার্সিতে দেখা যাবে না নেদারল্যান্ডস দলের প্রধান স্ট্রাইকার মেমফিস ডিপেকে। হ্যামস্ট্রিং চোট রয়েছে তার। খুব গুরুতর না হলেও প্রথম ম্যাচ তাকে খেলিয়ে ঝুঁকি নেবে না নেদারল্যান্ডস। কারণ একটু বিশ্রাম পেলে তিনি সুস্থ হয়ে যাবেন।

২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে কোচ লুইস ভ্যান গালকে এবারেও দেখা যাবে নেদারল্যান্ডসের বেঞ্চে। কাতার বিশ্বকাপে তিনিই ভরসা নেদারল্যান্ডসের। দলের অধিকাংশ ফুটবলারেরই বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা নেই। এটাই একমাত্র চিন্তা ডাচদের। যোগ্যতা অর্জন পর্বে গ্রুপের সেরা হয়ে কাতারের টিকিট পেয়েছিল নেদারল্যান্ডস।

আরও পড়ুন – বুটের ইতিকথা! নিজেদের শেষ বিশ্বকাপে কোন বুট পায়ে খেলবেন মেসি, রোনাল্ডো ? জেনে নিন

ছন্দে রয়েছেন উট উইঘর্স্ট, ভ্যান ডাইক, ফ্রেঙ্কি ডি জংরা। তিন বার বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠলেও এক বারও জিততে পারেনি ডাচরা। এবার অন্যতম ফেভারিট হিসাবেই খেলতে নামবে তারা। অধরা বিশ্বকাপ এ বার ধরার চেষ্টা করবেন তারা। উয়েফা নেশনস লিগে টানা ছয় ম্যাচ অপরাজিত থেকে কাতারে নামবে নেদারল্যান্ডস।

বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্যেই ২০২১ সালের অগস্টে ভ্যান গালের হাতে তৃতীয় বারের জন্য জাতীয় দলের দায়িত্ব তুলে দিয়েছে ডাচ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন।যাতে কাতার বিশ্বকাপের আগে ভাল মত নিজের দলকে বুঝতে পারেন তিনি।এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম অভিজ্ঞ কোচ তিনিই। মূলত ৪-৩-৩ ছকে আগ্রাসী ফুটবলই তাঁর পছন্দ। ৭১ বছরের কোচ তেমন বড় কোনও পরিবর্তন করেননি দলে। শুধু কিছু কৌশলগত পরিবর্তন করেছেন।

মাঝ মাঠে বার্সেলোনায় খেলা ডি জংয়ের উপর ভরসা করে নামছে ডাচরা।মাঝমাঠে তিনিই তৈরি করেন দলের খেলা। ২৫ বছরের ফুটবলারের সব থেকে বড় গুণ পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নিতে পারার ক্ষমতা। তাই তাঁর উপর অনেকটাই নির্ভর করেন কোচও। রক্ষণ ভাগের ফুটবলাররা ডি জংকেই প্রথম বল দেন। তিনি নেতৃত্ব দেন পরিকল্পিত আক্রমণ তৈরির।

মাঝমাঠ থেকে পাঁচ-ছ’টা পাস খেলে বিপক্ষের বক্সে পৌঁছে যায় নেদারল্যান্ডস।আর এভাবেই এই বিশ্বকাপে সাফল্যের খোঁজে হল্যান্ড কোচ। দুই সেন্ট্রাল ডিফেন্স তাদের পক্ত। ভান ডাইক এবং ডি লাইটর উপর ডিফেন্সের সমস্ত দায়িত্ব থাকবে। ক্লাব ফুটবলে এই দুই খেলোয়াড় নিজেদের জাত চিনিয়েছেন ইতিমধ্যেই।

অন্যদিকে বিশ্বকাপের ঠিক আগেই দলের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় সাদিও মানেকে হারিয়ে চিন্তায় সেনেগাল দল। আফ্রিকান নেশনস কাপ জয়ী এই দলটির প্রধান ভরসা ছিলেন এই বায়ার্ন মিউনিখ খেলোয়াড়টি। গ্রুপ এ তে দ্বিতীয় দল হিসেবে সেনেগালের সুযোগ ছিল পরের রাউন্ডের জন্য কোয়ালিফাই করার।

তাই জন্যই চোট থাকা সত্বেও ২৬জনের দলে নেওয়া হয় মানেকে।কিন্তু পরে তার চোটের পরীক্ষা করে দেখা হলে দেখা যায় যে তার চোট গুরুতর। সহজ এই গ্রুপে কাতার এবং একুয়েডরের সাথে জিতলেই পরবর্তী রাউন্ড কোয়ালিফাই করে যাবে সেনেগাল দল।

তাই গ্রুপের একমাত্র শক্তিশালী দল ডাচদের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র ড্র নিয়েই খুশি থাকতে চায় আফ্রিকান এই দলটি। গোলের দায়িত্ত্ব থাকবে চেলসি গোলরক্ষক মেন্ডীর উপর। ডিফেন্সে কৌলিবালি দলের প্রধান ভরসা। মানের অনুপস্থিতিতে ইসমাইলা সার দলের আক্রমণ ভাগের দায়িত্বে থাকবেন।

হারিয়েছেন ক্যান্সারকে, বিশ্বকাপে গেরুয়া রঙ ছড়িয়ে বিদায় নিতে চান ডাচ ফুটবলের দ্রোণাচার্য

#দোহা: ইউরোপ ফুটবলের অন্যতম শক্তিধর দেশ হওয়া সত্ত্বেও ১১ বার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করলেও কাঙ্খিত লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে নেদারল্যান্ডস। ১৯৭৪, ১৯৭৮ ও সর্বশেষ ২০১০ সালের বিশ্বকাপে ফাইনালে ওঠে ডাচরা। কিন্তু একবারও তাদের ভাগ্যের শিকে ছেড়েনি। ২০১৪ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছয় তারা।

১২ বছর পর দলকে আরেকবার ফাইনালে তুলতে চান কোচ লুইস ভ্যান গাল। কাতার বিশ্বকাপের পরই ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য নেদারল্যান্ডসের কোচিংয়ের দায়িত্ব ছাড়বেন তিনি। তাই শেষ বিশ্বকাপ তিনি স্মরণীয় করে রাখতে চান। ভ্যান গাল জানিয়েছেন যখন প্রথমবার তার ক্যান্সার ধরা পড়ে, ডাক্তাররা ভেবেছিলেন দু বছরের বেশি হাতে সময় নেই।

আরও পড়ুন – জন্ম উদ্বাস্তু শিবিরে, চোখে বিশ্বজয়ের স্বপ্ন! জানুন তিন আফ্রিকান ফুটবলারের অজানা কাহিনী

কিন্তু তিনি বরাবরের লড়াকু চরিত্র। মারণ রোগের সাথে লড়াই করে এখন দিব্যি সুস্থ। রক্ষণই তাদের শক্তির জায়গা। ভার্জিল ভ্যান ডিক এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা সেন্টার ব্যাক। যদিও সম্প্রতি তিনি আশানুরূপ প্রদর্শন করতে পারেননি। কিন্তু তার উপরেই কোচ ভ্যান গালের সবচেয়ে বড় ভরসা।

বায়ার্ন মিউনিখের ম্যাথিস দে লিট, ইন্টার মিলানের স্টেফান ডে ভ্রিজ, ন্যথান এক, জুরিয়েন টিম্বার, ডালে ব্লাইন্ড, টাইরেল মালাসিয়া, ডেনজেল ডামফ্রিজ তাদের রক্ষণকে খুব মজবুত করবে। ভ্যান ডিকের মত আক্রমনে ভ্যান গালের সবচেয়ে বড় ভরসা মেমফিস ডিপে। জাতীয় দলের হয়ে ডিপে নিয়মিত গোল করেছেন।

আর ৯ টি গোল করলেই দেশের জার্সিতে সর্বোচ্চ গোলদাতা রবিন ভ্যান পার্সিকে ( ৫০ টি গোল ) ছাপিয়ে যাবেন তিনি। চলতি মরসুমে ২৪ টি ম্যাচে ৩০ টি গোল করানো ২৩ বছর বয়সী কোডি গাকপো দুই প্রান্তে ঘাম ছোটাবেন বিপক্ষের রক্ষণকে এমনটাই আশা কোচ ভ্যান গালের। তবে অনভিজ্ঞ গোলকিপার ত্রয়ী জাস্টিন বিলো, রেমকো পাসভির, এন্দ্রিয়েস নপার্ট বিশ্বকাপে তারকা ফরোয়ার্ডদের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখী হবে এ বিষয়ে সন্দেহ নেই।

চেক রিপাবলিকের কাছে হেরে ২০২০ সালের ইউরো কাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার পর ভালো প্রদর্শন করেছে ডাচ ফুটবল দল। বিশ্বকাপের আগে শেষ ১৫ টি ম্যাচের মধ্যে ১১ টিতেই জিতেছে তারা। ড্র করেছে চারটিতে। কাতার বিশ্বকাপে তারা যদি গ্রূপ শীর্ষে শেষ করে শেষ চারে পৌঁছনোর তাদের বাঁধা হতে পারে মেসির আর্জেন্টিনা।

নেশনস লিগেও গ্রূপ শীর্ষে থেকেছে নেদারল্যান্ডস  তাই এবার আশায় বুক বাঁধছেন ডাচ সমর্থকরা। ডাচদের গ্রুপে রয়েছে সেনেগাল, কাতার এবং ইকুয়েডর। শক্তির বিচারে কমলা ব্রিগেড যে অনেক এগিয়ে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।