Tag Archives: History

Bengal History: হাওড়ার বিখ্যাত ‘দাশনগর’-এর নামকরণ কীভাবে হয়েছিল জানেন?

দাশনগর হাওড়ার জনবহুল স্থান। ব্যবসা-বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই দাশনগরের নামকরণের আসল কারণ জানেন? এই স্থানের নামকরণের পিছনে রয়েছে এক অবাক করা ইতিহাস।
দাশনগর হাওড়ার জনবহুল স্থান। ব্যবসা-বাণিজ্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই দাশনগরের নামকরণের আসল কারণ জানেন? এই স্থানের নামকরণের পিছনে রয়েছে এক অবাক করা ইতিহাস।
পরিশ্রম আর নিষ্ঠার জোরে গ্রামের খুচরো মুড়ি বিক্রেতা একদিন হয়ে উঠলেন বিখ্যাত শিল্পপতি। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন হাওড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা বিখ্যাত বাঙালি শিল্পপতি আলামোহন দাশ।
পরিশ্রম আর নিষ্ঠার জোরে গ্রামের খুচরো মুড়ি বিক্রেতা একদিন হয়ে উঠলেন বিখ্যাত শিল্পপতি। তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন হাওড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আস বিখ্যাত বাঙালি শিল্পপতি আলামোহন দাশ।
হাওড়ার উদায়নারায়নপুরের প্রত্যন্ত খিলা খিলা থেকে শহরে নিয়মিত এসে মায়ের হাতে ভাজা মুড়ি বিক্রি করতেন আলামোহন দাশ। অন্যের বারান্দায় বসে মুড়ি বিক্রি করার জন্য কখনও গলাধাক্কাও জুটেছে।
হাওড়ার উদায়নারায়নপুরের প্রত্যন্ত খিলা খিলা থেকে শহরে নিয়মিত এসে মায়ের হাতে ভাজা মুড়ি বিক্রি করতেন আলামোহন দাশ। অন্যের বারান্দায় বসে মুড়ি বিক্রি করার জন্য কখনও গলাধাক্কাও জুটেছে।
সাধারন একজন মুড়ি বিক্রেতা থেকে বিখ্যাত শিল্পপতি হয়ে উঠেছিলেন আলামোহন দাশ। একসময় শিল্পপতি হিসাবে নাম ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে-বিদেশে।
সাধারন একজন মুড়ি বিক্রেতা থেকে বিখ্যাত শিল্পপতি হয়ে উঠেছিলেন আলামোহন দাশ। একসময় শিল্পপতি হিসাবে নাম ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে-বিদেশে।
ভারত জুট মিল, দাশ মেশিনারি, এশিয়া ড্রাগ কোম্পানি, গ্ৰেট ইন্ডিয়ান স্টিম নেভিগেশন কোম্পানি, আরতি কটন মিল সহ বহু নামী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম আলামোহন দাশ।
ভারত জুট মিল, দাশ মেশিনারি, এশিয়া ড্রাগ কোম্পানি, গ্ৰেট ইন্ডিয়ান স্টিম নেভিগেশন কোম্পানি, আরতি কটন মিল সহ বহু নামী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতার নাম আলামোহন দাশ।
আলামোহন দাশের জন্ম ১৯৩০ সালে, তাঁর হাতে শিল্পের বার বারন্ত। বাঙালিকে নতুনভাবে বাঁচার পথ দেখিয়েছিলেন। তাই তাঁর নামেই একটা গোটা জনপদের নামকরণ হয়, হাওড়ায় গড়ে উঠেছিল 'দাশনগর'।
আলামোহন দাশের জন্ম ১৯৩০ সালে, তাঁর হাতে শিল্পের বার বারন্ত। বাঙালিকে নতুনভাবে বাঁচার পথ দেখিয়েছিলেন। তাই তাঁর নামেই একটা গোটা জনপদের নামকরণ হয়, হাওড়ায় গড়ে উঠেছিল ‘দাশনগর’।

IPL 2024: ব্যাটারদের তাণ্ডবে আইপিএলে ছক্কার হল এমন রেকর্ড, যা এর আগে হয়নি

এবার আইপিএলে ব্যাটাররা এমন তাণ্ডব করছে  যা থামাতে কালঘাম ছুটছে বোলারদের। হচ্ছে অসংখ্য হাইস্কোরিং ম্যাচ। তৈরি হচ্ছে একের পর এক রেকর্ডও।
এবার আইপিএলে ব্যাটাররা এমন তাণ্ডব করছে যা থামাতে কালঘাম ছুটছে বোলারদের। হচ্ছে অসংখ্য হাইস্কোরিং ম্যাচ। তৈরি হচ্ছে একের পর এক রেকর্ডও।
এবার আইপিএলের ছক্কা মারার ক্ষেত্রে হল এমন এক রেকর্ড যা এর আগে আইপিএলে কোনও দিন ঘটেনি। এই রেকর্ডই বলে দিচ্ছে কতটা দাপট ব্যাটারদের।
এবার আইপিএলের ছক্কা মারার ক্ষেত্রে হল এমন এক রেকর্ড যা এর আগে আইপিএলে কোনও দিন ঘটেনি। এই রেকর্ডই বলে দিচ্ছে কতটা দাপট ব্যাটারদের।
সবথেকে কম বলে ও কম ম্যাচে এবারের আইপিএলে হাজার ছয় হয়েছে। ৫৭ তম ম্যাচে ১৩,০৭৯ বলে এবারের আইপিএলে হাজার ছক্কার নজির গড়েছে।
সবথেকে কম বলে ও কম ম্যাচে এবারের আইপিএলে হাজার ছয় হয়েছে। ৫৭ তম ম্যাচে ১৩,০৭৯ বলে এবারের আইপিএলে হাজার ছক্কার নজির গড়েছে।
এর আগে আইপিএলের মাত্র ২ বার মরশুমে হাজার ছক্কার রেকর্ড হয়েছে। ২০২২ সালে ১৬,২৬৯ বলে হাজার ছক্কা হয়েছিল। ২০২৩ সালে লেগেছিল ১৫,৩৯০ বল।
এর আগে আইপিএলের মাত্র ২ বার মরশুমে হাজার ছক্কার রেকর্ড হয়েছে। ২০২২ সালে ১৬,২৬৯ বলে হাজার ছক্কা হয়েছিল। ২০২৩ সালে লেগেছিল ১৫,৩৯০ বল।
তবে এবার ছয়ের নিরিখে আইপিএলের সব রেকর্ড ভাঙতে চলেছে। মোট ৭৪টি ম্যাচ হবে এবারের আইপিএলে। ফলে আইপিএলের এক মরশুমে ১১২৪টি রেকর্ড ভাঙা এবার শুধু সময়ের অপেক্ষা।
তবে এবার ছয়ের নিরিখে আইপিএলের সব রেকর্ড ভাঙতে চলেছে। মোট ৭৪টি ম্যাচ হবে এবারের আইপিএলে। ফলে আইপিএলের এক মরশুমে ১১২৪টি রেকর্ড ভাঙা এবার শুধু সময়ের অপেক্ষা।

Lok Sabha Election: ভারতে ভোটদানের বয়স আগে ছিল ২১, জানেন কবে থেকে কমে ১৮ হল?

ভারতের নাগরিকদের ভোটদানের ন্যূনতম বয়স সকলেরই জানা, ১৮। নিয়ম অনুযায়ী ১ এপ্রিল ২০২৪-এর মধ্যে যাদের বয়স ১৮ হবে তারাই এ বার লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন। সেই অনুযায়ী ১৮ বছরের কাছাকাছি ১ কোটি ৮৪ লক্ষ ভোটার এ বার নাম নথিভূক্ত করেছেন। এ বারের লোকসভা নির্বাচনে সারা দেশে ভোট দেবেন প্রায় ৮৪ কোটি মানুষ।

আরও পড়ুন: দিল্লির কাছে হারের পরে শাস্তি হল সঞ্জু স্যামসনের, বিপাকে রাজস্থানের অধিনায়ক

দেশে একটা সময় ছিল যখন ভোটদানের জন্য ন্যূনতম বয়স হতে হত ২১ বছর। ১৯৮৯ সালে ভোটদানের ন্যূনতম বয়স তিন বছর কমে দাঁড়ায় ১৮ বছর। বর্তমানে ১৮ বছর বয়স হলেই ভারতের নাগরিকেরা ভোটাধিকার পান। ভোটদানের বয়স কমানোর জন্য লোকসভায় প্রথম প্রস্তাব ওঠে ১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৮ সালে। তৎকালীন জলসম্পদ উন্নোয়ন মন্ত্রী বি শঙ্করানন্দ এই প্রস্তাব দেন। এই প্রস্তাব পাশ করাতে সারা দেশের সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধানসভার সম্মতি লাগত। তখন পাঁচ রাজ্য ছাড়া সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের বিধানসভাই এতে সম্মতি দেয়, সেগুলি ছিল নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরা, তামিলনাড়ু,পঞ্জাব এবং জম্মু কাশ্মীর।

আরও পড়ুন: গিনেস বুকে নাম তোলার শখ বলে বেছে নিলেন গাছকে, কী করলেন যুবক?

দেশ জুড়ে ২৮ মার্চ ১৯৮৯ সালে ভোটদানের ন্যূনতম বয়স কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভারতের সংবিধানের ৬১তম সংশোধনের পরে ১৯৮৯ সালেই এই নিয়ম কার্যকর করা হয়। এই নিয়ম কার্যকর হওয়ার পরে সেই সময় এক ধাক্কায় ৫ কোটি ভোটারের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।

History in Football: একই টুর্নামেন্টে মাঠে নামল মা ও ছেলে! পায়ের জাদুতে মাত সবাই

উত্তর ২৪ পরগনা: মা ও ছেলের একই ফুটবল টুর্নামেন্টে খেললেন। আর তা চাক্ষুষ করল সুন্দরবনবাসী। এমনই চমকপ্রদক ঘটনায় সকলেই যেমন উল্লসিত তেমনই প্রবীণরা কিছুটা হলেও বিস্মিত হয়ে গিয়েছেন।

নদী বেষ্টিত এলাকা সুন্দরবন। এই এলাকা ঘিরে কতই না গল্প লুকিয়ে আছে। প্রত্যন্ত এলাকার জনজীবনে উঁকি মারলে জীবন সংগ্রামের লড়াইয়ের পাশাপাশি দেখা মিলবে বিনোদনের মাধ্যমগুলির অভিনব গল্প। এই প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের কাছে আজও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ফুটবল খেলা। আর তাতেই একত্রে অংশগ্রহণ করল মা ও ছেলে।

আর‌ও পড়ুন: এই প্রকল্প দিনের আলো দেখলে পাল্টে যেত বাঁকুড়া

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবন এলাকার বিশপুরে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করলেন মা ও ছেলে। সন্দেশখালির কালিনগরের বাসিন্দা মৌমিতা সরদার ও ছেলে সৌম্যদীপ সরদার একই সঙ্গে ফুটবল প্র্যাকটিস করেন। আবার কখনও কখনওটুর্নামেন্ট এলে একই টুর্নামেন্টে খেলার ডাকও পান। সুন্দরবন এলাকায় হিঙ্গলগঞ্জের বিশপুরে আদিবাসী সমাজকল্যাণ সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত মহিলা ফুটবল টুর্নামেন্টে মা ও ছেলের পায়ের জাদু দেখল এলাকার মানুষ।

যেখানে প্রত্যন্ত এলাকায় একাধিক সামাজিক বেড়াজলের প্রতিবন্ধকতার মাঝে বারে বার পিছুপা হতে হয়, সেখানে মা ও ছেলের একসঙ্গে ফুটবল খেলা চাক্ষুষ করল এলাকার মানুষ। মা ও ছেলের খেলার জুটি দেখতে পেয়ে খুশি অত্যন্ত এলাকার ফুটবল প্রেমীরা।

জুলফিকার মোল্যা

First Super Over In IPL History: আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম সুপার ওভারে বোলিং কে করেছিল? তাঁকে মনে রাখেনি কেউ

আইপিএল জ্বরে কাবু গোটা ক্রিকেট বিশ্ব। প্রতিদিন টানটান ম্যাচ উপভোগ করছেন ক্রিকেট প্রেমিরা। এর পাশাপাশি আইপিএলের ইতিহাসে নানা রেকর্ড নিয়েও জানার কৌতুহল কম নয় ফ্যানেদের।
আইপিএল জ্বরে কাবু গোটা ক্রিকেট বিশ্ব। প্রতিদিন টানটান ম্যাচ উপভোগ করছেন ক্রিকেট প্রেমিরা। এর পাশাপাশি আইপিএলের ইতিহাসে নানা রেকর্ড নিয়েও জানার কৌতুহল কম নয় ফ্যানেদের।
তেমনই একটি তথ্য এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। টি-২০ ক্রিকেটে ম্যাচ টাই হলে সুপার ওভারের মাধ্যে জয়ী দল বেছে নেওয়া হয়। কিন্তু বলুন তো, আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম সুপার ওভার কে করেছিল? উত্তর দিতে ব্যর্থ ৯০ শতাংশ।
তেমনই একটি তথ্য এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। টি-২০ ক্রিকেটে ম্যাচ টাই হলে সুপার ওভারের মাধ্যে জয়ী দল বেছে নেওয়া হয়। কিন্তু বলুন তো, আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম সুপার ওভার কে করেছিল? উত্তর দিতে ব্যর্থ ৯০ শতাংশ।
২০০৯ সালে আইপিএলের দ্বিতীয় মরশুমে হয়েছিল প্রথম সুপার ওভারের ম্যাচ। কেকেআর ও রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচ টাই হওয়ায় গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে বল করে দলকে জিতিয়েছিলেন কামরান খান।
২০০৯ সালে আইপিএলের দ্বিতীয় মরশুমে হয়েছিল প্রথম সুপার ওভারের ম্যাচ। কেকেআর ও রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচ টাই হওয়ায় গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানে রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে বল করে দলকে জিতিয়েছিলেন কামরান খান।
 ২০০৯ সালে রাজস্থানের টিম ডিরেক্টর ড্যারেন বেরি স্কাউট ক্যাম্প থেকে কামরন খানকে আবিষ্কার করেছিলেন। অদ্ভূত ডেলিভারির এই বাঁ হাতি পেসার মনে ধরে যায় রাজস্থানের। সেই সময়ের অধিনায়ক শেন ওয়ার্নের খুবই পছন্দের ছিলেন কামরান খান।
২০০৯ সালে রাজস্থানের টিম ডিরেক্টর ড্যারেন বেরি স্কাউট ক্যাম্প থেকে কামরন খানকে আবিষ্কার করেছিলেন। অদ্ভূত ডেলিভারির এই বাঁ হাতি পেসার মনে ধরে যায় রাজস্থানের। সেই সময়ের অধিনায়ক শেন ওয়ার্নের খুবই পছন্দের ছিলেন কামরান খান।
উত্তরপ্রদেশের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেন তিনি। জাতীয় দলে কখনও খেলার সুযোগ পাননি। ২টো মরসুম আইপিএলে খেলার পর রাজস্থান থেকে ২০১১ সালে উত্তরপ্রদেশের বাঁ হাতি ব্যাটার পুনে ওয়ারিয়র্সে যান।
উত্তরপ্রদেশের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলতেন তিনি। জাতীয় দলে কখনও খেলার সুযোগ পাননি। ২টো মরসুম আইপিএলে খেলার পর রাজস্থান থেকে ২০১১ সালে উত্তরপ্রদেশের বাঁ হাতি ব্যাটার পুনে ওয়ারিয়র্সে যান।
কিন্তু সেখানে আর সেভাবে সুযোগ পাননি। তারপর আস্তে আস্তে হারিয়ে যান কামরান খান। ঘরোয়া ক্রিকেটেও সুযোগ না মেলায় বর্তমানে টেনিস বলে খেপ খেলে পেট চালান আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম সুপার ওভার করা বোলার।
কিন্তু সেখানে আর সেভাবে সুযোগ পাননি। তারপর আস্তে আস্তে হারিয়ে যান কামরান খান। ঘরোয়া ক্রিকেটেও সুযোগ না মেলায় বর্তমানে টেনিস বলে খেপ খেলে পেট চালান আইপিএলের ইতিহাসে প্রথম সুপার ওভার করা বোলার।

Bankura News: ইতিহাস কথা বলে কড়িবড়গায়, ঘুরে আসুন ৩০০ বছরের প্রাচীন ছাতনার রাজবাড়ি থেকে

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: একসময় রাজ্য ছিল, রাজত্ব ছিল। আজ নেই কোনও রাজত্ব, কিন্তু আছেন রাজা এবং রাজ পরিবার। সংস্কারের অপেক্ষায় দিন গুনছে বাঁকুড়ার ছাতনার রাজবাড়ি। বাঁকুড়া জেলার পশ্চিম সীমান্তে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান হল ছাতনা। এক সময়ের সামন্তভূমের রাজধানী ছিল ছাতনা। ছাতনা রাজবাড়ির প্রায় তিনশো বছরের পুরনো দুর্গা মন্দিরে শুরু হল সংস্কারের কাজ। এখানেই রয়েছে সবুজ বনানী ঘেরা ছাতনা রাজবাড়ির মা মৃন্ময়ীর দুর্গামন্দির। একসময়ের সামন্তভূমের রাজধানী ছাতনায় রাজা বা রাজতন্ত্র কিছু না থাকলেও এখনও সেই পুরানো নিয়ম মেনেই চলে মায়ের আরাধনা। আজ থেকে প্রায় তিনশো বছর আগে এই মন্দির তৈরি করেছিলেন তৎকালীন রানি আনন্দ কুমারী।

বাঁকুড়ার ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন এই পুরাকীর্তিটি দীর্ঘদিন ধরেই জরাজীর্ণ অবস্থায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। ফাটল ধরেছে মন্দিরের ছাদে, বৃষ্টি হলেই জল চুঁইয়ে পড়ে মন্দিরের ভেতর। চুন-সুড়কির পলেস্তারা খসে গিয়ে দেওয়ালের পাঁজর বেরিয়ে পড়েছে।যেখানে সেখানে গজিয়ে উঠেছে আগাছা। মন্দিরের ভেতরের জরাজীর্ণ অবস্থার কারণে বেশ কয়েক বছর ধরে দুর্গাপূজা মন্দিরের বারান্দাতেই হচ্ছিল।

আরও পড়ুন : টাকা জমবে রাশি রাশি! অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ্য হাতের মুঠোয়! অভাব এড়িয়ে টাকা জমানোর সহজ টিপস জানুন

তবে সংস্কারের কাজ সম্পন্ন হলে এ বছর দুর্গাপূজা মন্দিরের ভেতরেই হবে বলে জানান বর্তমান রাজা প্রদীপ সিংহ দেও। মন্দিরের গঠনশৈলী একই রেখে সংস্কারের কাজ করা হবে বলে জানান তিনি।

ঘুরে আসতে পারেন স্মৃতি বিজড়িত ছাতনার রাজবাড়ি এবং বাসুলি মন্দির। মনে হবে যেন অন্য একটা জগতে প্রবেশ করেছেন। মনে হবে যেন পৌঁছে গেছেন অষ্টাদশ শতকে। বর্তমানে এই মন্দির এবং রাজবাড়ির পরিচর্যা করে চলেছে স্বয়ং রাজ পরিবার।

Rohit Sharma: হারিয়েছেন অধিনায়কত্ব! এবার গড়লেন চরম লজ্জার রেকর্ড, সময়টা ভাল যাচ্ছে না রোহিত শর্মার

মরশুম শুরুর আগেই মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়কত্ব হারিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। নতুন অধিনায়ক হয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। পরপর ৩টি ম্যাচ হেরে লিগ টেবিলের শেষে মুম্বই।
মরশুম শুরুর আগেই মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়কত্ব হারিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। নতুন অধিনায়ক হয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া। পরপর ৩টি ম্যাচ হেরে লিগ টেবিলের শেষে মুম্বই।
অধিনায়কত্ব হারানো, দলের খারাপ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও আইপিএল ২০২৪-এর শুরুটা খুব একটা ভাল হয়নি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্রাক্তন অধিনায়ক রোহিত শর্মার।
অধিনায়কত্ব হারানো, দলের খারাপ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও আইপিএল ২০২৪-এর শুরুটা খুব একটা ভাল হয়নি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের প্রাক্তন অধিনায়ক রোহিত শর্মার।
সোমবার রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ট্রেন্ট বোল্টের প্রথম বলেই খাতা না খুলে আউট হন রোহিত শর্মা। শূন্য রান আউট হওয়ায় লজ্জার রেকর্ড নিজের নামে করলন রোহিত।
সোমবার রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ট্রেন্ট বোল্টের প্রথম বলেই খাতা না খুলে আউট হন রোহিত শর্মা। শূন্য রান আউট হওয়ায় লজ্জার রেকর্ড নিজের নামে করলন রোহিত।
আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে বেশি শূন্য করা ক্রিকটারদের তালিকায় শীর্ষস্থানে উঠে এলেন রোহিত শর্মা। এতদিন এই রকর্ড ছিল দীনেশ কার্তিকের দখলে। এবার যুগ্মভাবে লজ্জার রেকর্ডের শীর্ষ বসলেন রোহিত।
আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে বেশি শূন্য করা ক্রিকটারদের তালিকায় শীর্ষস্থানে উঠে এলেন রোহিত শর্মা। এতদিন এই রকর্ড ছিল দীনেশ কার্তিকের দখলে। এবার যুগ্মভাবে লজ্জার রেকর্ডের শীর্ষ বসলেন রোহিত।
দীনেশ কার্তিক ও রোহিত শর্মার দুজনেই এখনও পর্যন্ত ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে মোট ১৭ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন। এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মনদীপ সিং, সুনীল নারিন এবং পীযূষ চাওলা ১৫ বার করে শূন্যতে আউট হয়েছেন।
দীনেশ কার্তিক ও রোহিত শর্মার দুজনেই এখনও পর্যন্ত ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে মোট ১৭ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন। এরপর গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মনদীপ সিং, সুনীল নারিন এবং পীযূষ চাওলা ১৫ বার করে শূন্যতে আউট হয়েছেন।

Knowledge Story: আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে দ্রুত গতির বল কে করেছে? জেনে নিন প্রথম পাঁচে কারা

চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৭ তম মরশুম। আইপিএলের ইতিহাসে একাধিক পেস বোলার আগুন ঝরিয়েছেন। তবে প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সবথেকে জোড়ে বল কে করেছেন? সেই তথ্য অজানা অনেকের। দেখে নিন প্রথম পাঁচের তালিকা।
চলছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৭ তম মরশুম। আইপিএলের ইতিহাসে একাধিক পেস বোলার আগুন ঝরিয়েছেন। তবে প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সবথেকে জোড়ে বল কে করেছেন? সেই তথ্য অজানা অনেকের। দেখে নিন প্রথম পাঁচের তালিকা।
পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধ আইপিএল অভিষেকেই নজর কেড়েছেন লখনউ সুপার জায়ান্টসের পেসার মায়াঙ্ক যাদব। ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধ আইপিএল অভিষেকেই নজর কেড়েছেন লখনউ সুপার জায়ান্টসের পেসার মায়াঙ্ক যাদব। ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হয়ে আইপিএলের স্বপ্নের শুরু করলেন মায়াঙ্ক যাদব। বিশেষ করে তার লাগাতার আগুনে গতিতে বোলিংয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বর্তমান ও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।
ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হয়ে আইপিএলের স্বপ্নের শুরু করলেন মায়াঙ্ক যাদব। বিশেষ করে তার লাগাতার আগুনে গতিতে বোলিংয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বর্তমান ও প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।
শনিবার পঞ্জাবের বিরুদ্ধে অভিষেকেই রেকর্ড বুকেও নাম লিখেয়ে ফেলেছেন মায়াঙ্ক। আইপিএল ২০২৪-এর সবথেকে দ্রুত গতির বল করেছেন মায়াঙ্ক। শুধু তাই নয়, এবারের আইপিএলে সবথেকে দ্রুতগতির বলে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় তিনটিই মায়াঙ্কের।
শনিবার পঞ্জাবের বিরুদ্ধে অভিষেকেই রেকর্ড বুকেও নাম লিখেয়ে ফেলেছেন মায়াঙ্ক। আইপিএল ২০২৪-এর সবথেকে দ্রুত গতির বল করেছেন মায়াঙ্ক। শুধু তাই নয়, এবারের আইপিএলে সবথেকে দ্রুতগতির বলে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় তিনটিই মায়াঙ্কের।
আইপিএল অভিষেকে ৪ ওভার বল করেছেন মায়াঙ্ক। মোট ২৪টি বল করেছেন তিনি। তার মধ্যে ১৮টিরই গতিবেগ ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটারের বেশি। আটটি বলের গতি ১৫০ কিমি ছুঁয়ে ফেলেছে। ১৫৫.৮ কিলোমিটারে বল করে এবারের আইপিএলে এখনও পর্যন্ত সবথেকে দ্রুত গতির বলটা করে ফেলেছেন মায়াঙ্ক।
আইপিএল অভিষেকে ৪ ওভার বল করেছেন মায়াঙ্ক। মোট ২৪টি বল করেছেন তিনি। তার মধ্যে ১৮টিরই গতিবেগ ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটারের বেশি। আটটি বলের গতি ১৫০ কিমি ছুঁয়ে ফেলেছে। ১৫৫.৮ কিলোমিটারে বল করে এবারের আইপিএলে এখনও পর্যন্ত সবথেকে দ্রুত গতির বলটা করে ফেলেছেন মায়াঙ্ক।
এছাডা আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে দ্রুত বলের তালিকায় পঞ্চম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে মায়াঙ্ক যাদবের ১৫৫.৮ কিমি বেগের বলটি। ১৫৭.৭ কিমি গতিতে বল করে শীর্ষে শন টেইট, ১৫৭.৩ কিমি বেগে বল করে দ্বিতীয় লকি ফার্গুসন, ১৫৭-তে বল করে তৃতীয় উমরান মালিক, ১৫৬.২ কিমি বেগে বল করে চতুর্থ আনরিখ নকিয়া, পাঁচে মায়াঙ্ক যাদব।
এছাডা আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে দ্রুত বলের তালিকায় পঞ্চম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে মায়াঙ্ক যাদবের ১৫৫.৮ কিমি বেগের বলটি। ১৫৭.৭ কিমি গতিতে বল করে শীর্ষে শন টেইট, ১৫৭.৩ কিমি বেগে বল করে দ্বিতীয় লকি ফার্গুসন, ১৫৭-তে বল করে তৃতীয় উমরান মালিক, ১৫৬.২ কিমি বেগে বল করে চতুর্থ আনরিখ নকিয়া, পাঁচে মায়াঙ্ক যাদব।

Local History: জমিদারের ভরসার লেঠেল আজও লাঠি ছাড়েননি, তবে অন্যভাবে কাজে লাগছে

নদিয়া: লক্ষণ সর্দারের লাঠির উপর ভরসা করত সে সময়ের তাবড় জমিদাররা। আজও সেই লাঠিই তাঁর ভরসা, কিন্তু সম্পূর্ণ অন্যভাবে। গ্রামের সবচেয়ে প্রবীণ লক্ষণ সর্দারকে আজ সচল রেখেছে সেই লাঠি।

আর‌ও পড়ুন: রমজান মাসে আর পাওয়া যাবে না তরমুজ! কয়েক ঘণ্টার শিলা বৃষ্টিতে সব শেষ…

একসময় যে লাঠির ভয়ে পালাত ডাকাতের দল, জমিদাররা যে লাঠির উপর ভরসা করতেন সেই লাঠি বৃদ্ধ বয়সে লক্ষণ সর্দারের একমাত্র ভরসার যষ্টি হয়ে উঠেছে। বয়সের ভারে অনেক স্মৃতি আজ ম্লান, তবে লক্ষণ সর্দারের কথায় উঠলে নদিয়ার শান্তিপুর ব্লকের বাবলা পঞ্চায়েতের তেঘরি গ্রামের মানুষের মনে অনেক গল্প ভিড় করে। জমিদার প্রথা উঠে যাওয়ার পর শেষ জীবনে প্যান্ডেলের কাজ করলেও জীবনের প্রথমদিকে বাবা কাকার মত লাঠিয়ালের কাজ করতেন তিনি। শান্তিপুর গুপ্তিপাড়া বীরনগর রানাঘাট সহ নদিয়া জেলার সে সময়ের তাবড় জমিদারদের ভরসা ছিলেন এই লক্ষণ সর্দার।

বয়স তাঁর অনেক। বৌমা সুলেখা শশুরের বয়সের স্বপক্ষে যুক্তি দেন, তাঁর সমসাময়িক সকলেই প্রায় ১০০ বছরের কাছাকাছি। ছিল আজ থেকে ৭-৮ বছর আগে তাঁরা মারা গিয়েছেন। তবে এই বয়সে এখনও লাঠির উপর ভর করে হেঁটে চলে বেড়ান লক্ষণবাবু। কোনও জটিল সমস্যা নেই শরীরে। তবে ধীরে ধীরে হাঁটাচলা করেন, খাওয়া-দাওয়া, স্নান নিজের কাজকর্ম নিজেই করতে পারেন এখনও। ছেলে বীরেন সর্দার বলেন, তাঁদের ছোটবেলায় এলাকার যারা প্রবীণ তাঁদের মুখ থেকেই শুনেছেন দেশভাগের সময়েও তাঁর বাবা ছিলেন যুবক।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

লক্ষণ সর্দার অবশ্য এত বছরের পুরনো স্মৃতি মনে আনতে পারছিলেন বেশ কিছুক্ষণ বাদে বাদে। শোনালেন সে সময় নকশাল আন্দোলন থেকে শুরু করে শান্তিপুরের তৎকালীন বিধায়ক স্যার অসম্মঞ্জ দের গ্রামীণ সংগঠনের কথা। তাঁর সঙ্গে সুসম্পর্কের কথা। দেশভাগের নানান কথা। ১৮ অগস্ট নদিয়ার স্বাধীনতা সহ আর‌ও কত কী! তবে প্রতিবেশীদের মতে এরকম একটি প্রবীণ মানুষকে এলাকার জনপ্রতিনিধি কিংবা সরকারি তরফে কখনও সংবর্ধিত করা হয়নি। এ যেন শেষ পাতে কিছুটা অনুযোগের সুর।

মৈনাক দেবনাথ

IPL Records: আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল কে করেছে? রইল প্রথম পাঁচের তালিকা

২২ মার্চ থেকে শুরু হতে চলেছে আইপিএল ২০২৪। প্রতিযোগিতার শুরুর আগে জেনে নেওয়া যাক আইপিএলের ইতিহাসে কিছু অদ্ভূত রেকর্ড। এই প্রতিবেদনে আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল করার নিরিখে প্রথম পাঁচে কে, সেই তালিকা তুলে ধরা হল।
২২ মার্চ থেকে শুরু হতে চলেছে আইপিএল ২০২৪। প্রতিযোগিতার শুরুর আগে জেনে নেওয়া যাক আইপিএলের ইতিহাসে কিছু অদ্ভূত রেকর্ড। এই প্রতিবেদনে আইপিএলের ইতিহাসে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল করার নিরিখে প্রথম পাঁচে কে, সেই তালিকা তুলে ধরা হল।
আইপিএলে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল করার নিরিখে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন প্রবীণ কুমার। আইপিএলে একাধিক দলের হয়ে খেলেছেন তিনি। আইপিএল কেরিয়ারে ১১২টি ওয়াইড করেছে তিনি।
আইপিএলে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল করার নিরিখে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন প্রবীণ কুমার। আইপিএলে একাধিক দলের হয়ে খেলেছেন তিনি। আইপিএল কেরিয়ারে ১১২টি ওয়াইড করেছে তিনি।
তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ভুবনেশ্বর কুমার। একাধিক দলের হয়ে আইপিএল খেললেও বেশিরভাগ সময়টা খেলছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। আইপিএল কেরিয়ারে ১২৪টি ওয়াইড বল করেছেন ভুবি।
তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন ভুবনেশ্বর কুমার। একাধিক দলের হয়ে আইপিএল খেললেও বেশিরভাগ সময়টা খেলছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদে। আইপিএল কেরিয়ারে ১২৪টি ওয়াইড বল করেছেন ভুবি।
এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে রয়েছে শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তী পেসার লাসিথ মালিঙ্গা। আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন তিনি। নিজের আইপিএল কেরিয়ারে ১২৯টি ওয়াইড বল করেছে মালিঙ্গা।
এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে রয়েছে শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তী পেসার লাসিথ মালিঙ্গা। আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন তিনি। নিজের আইপিএল কেরিয়ারে ১২৯টি ওয়াইড বল করেছে মালিঙ্গা।
আইপিএলে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল করার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ভারতীয় তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বর্তমানে রাজস্থান রয়্যালসে খেলেন তিনি। আইপিএলে ১৩৫টি ওয়াইড করেছেন।
আইপিএলে সবথেকে বেশি ওয়াইড বল করার নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ভারতীয় তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন। বর্তমানে রাজস্থান রয়্যালসে খেলেন তিনি। আইপিএলে ১৩৫টি ওয়াইড করেছেন।
এই তালিকায় প্রথম স্থানে প্রাক্তন ক্যারিবিয়ান মিডিয়াম পেসার ডোয়েইন ব্রাভো। নিজের আইপিএল কেরিয়ারে বেশিরভাগ সময়টা চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছেন। মোট ১৬৭টি ওয়াইড বল রয়েছে তার ঝুলিতে।
এই তালিকায় প্রথম স্থানে প্রাক্তন ক্যারিবিয়ান মিডিয়াম পেসার ডোয়েইন ব্রাভো। নিজের আইপিএল কেরিয়ারে বেশিরভাগ সময়টা চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছেন। মোট ১৬৭টি ওয়াইড বল রয়েছে তার ঝুলিতে।