লাইফস্টাইল This unique vegetable is nectar for the body: সমস্ত রোগের যম! ‘অমৃত’র মতো এই সবজি খেলেই বদলাবে জীবন, দাম মাত্র ১০টাকা Gallery August 9, 2024 Bangla Digital Desk সবজিতে অনেক ধরনের পুষ্টি পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনেক ধরনের সবজির চাষ হয়। আজ আমরা আপনাকে এমন একটি অনন্য সবজির কথা বলছি, যা স্বাস্থ্যের জন্য বর হতে পারে। এই সবজিটি রাজস্থানে সবচেয়ে বেশি জন্মায় এবং তিন থেকে চার মাস বাজারে পাওয়া যায়। তবে কেবল রাজস্থানে নয়, এই সবজিটি আরও অনেক জায়গায় পাওয়া যায়। এই বিশেষ সবজিটিকে কাচরি বলা হয়। ইংরেজিতে একে বলে মাউস মেলন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই সবজিটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। এবারে জেনে নেওয়া যাক কাচরির উপকারিতার বিষয়ে। কাচরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। এটি আমাদের শরীরকে সাধারণ রোগের ঝুঁকি থেকেও বাঁচায়। শুধু তাই নয়, এতে চমৎকার প্রোটিন পাওয়া যায়, যা আমাদের পেশিকে শক্তিশালী করে। মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানে উৎপন্ন এমন একটি সবজি রয়েছে যা নানা পুষ্টিগুণে ভরপুর, এই সবজিটি বুন্দেলখণ্ড অঞ্চলে কাচরি নামে পরিচিত। এর স্বাদ কিছুটা ঝাল, তবে এই সবজিটি রান্নার পর সুস্বাদু হয়ে ওঠে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে কাচরি খাওয়া গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্ট সংক্রমণ সহ অনেক সমস্যা নিরাময় করতে পারে। এর সেবন পাকস্থলীর জন্য উপকারী। খিদে হচ্ছে না অনেক দিন ধরে? তাহলেও কাচরি খেলে ফিরবে খিদে। হজমশক্তি বাড়াতেও দারুণ কার্যকরী এই সবজি। কাচরি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। কাচরি খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণও নিয়ন্ত্রণে থাকে। সব মিলিয়ে এই সবজি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রাজস্থানের পুষ্টিবিদ নিতিশা শর্মা জানান, এই সবজির গুঁড়ো চুল আর ত্বকের পরিচর্যায় অত্যন্ত উপকারী। কাচরিকে তরমুজ ও শসা পরিবারের অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করা হয়। আয়ুর্বেদে কাচরিকে মৃগাক্ষী বলা হয়েছে, এটি এমন একটি সবজি যা পিত্ত ও গ্যাসের সমস্যা দূর করে। এটি দীর্ঘস্থায়ী সর্দি-কাশিকে শিকড় থেকে দূর করতে কার্যকর ওষুধ হিসেবে পরিচিত এই। এর মূল শুকিয়ে এর গুঁড়ো তৈরি হয়, যা পেটের জন্য উপকারী। বাজারে এই সবজির দাম মাত্র ১০ টাকা!
লাইফস্টাইল Diet for Children: দামি হেল্থ ড্রিঙ্কস বাদ দিন! নাম্বার ওয়ান হতে আপনার বাচ্চাকে দিন সস্তার এই ঘরোয়া খাবার! পড়াশোনায়, বুদ্ধির দৌড়ে হবে ফার্স্ট! Gallery June 10, 2024 Bangla Digital Desk সন্তানের খাওয়াদাওয়া নিয়ে মায়ের চিন্তার শেষ থাকে না৷ বিশেষ করে শৈশবে এমন খাবারই খাওয়া উচিত, যা তাকে জীবনীশক্তিতে ভরপুর রাখবে৷ পড়াশোনা-সহ অন্যান্য সৃজনমূলক ও গঠনকাজে সাহায্য করে৷ এমন খাবার দিতে হবে বাচ্চাকে যাতে তার শারীরিক সুস্থতা বজায় থাকে৷ আবার স্মৃতিশক্তিও তুখোড় হয়ে ওঠে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ বেশিরভাগ বাচ্চা খেতে না চাইলেও তাদের ডায়েটে রাখতে হবে দুধ৷ মস্তিষ্ককে ক্ষুরধার করে তোলে দুধের পুষ্টিগুণ৷ দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং প্রোটিন আছে৷ শিশুর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে তোলে৷ ডিমে আছে প্রচুর ভিটামিন ডি এবং প্রোটিন৷ স্বাস্থ্যের জন্য এই কম্বিনেশন খুবই উপকারী৷ মস্তিষ্কের সুস্থতা ও তীক্ষ্ণতা বজায় রাখে ডিমের গুণ৷ ডিমের কোলাইন স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে তোলে৷ প্রচুর প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলসের জন্য বাচ্চাদের ডায়েটে জরুরি হল কাজুবাদাম৷ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বজায় রাখতে বাচ্চাকে কাজুবাদাম দিতে ভুলবেন না৷ বিনসে আছে ভরপুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস৷ নানা ভাবে বাচ্চার ডায়েটে বিনস রাখবেন৷ সার্বিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় হল মাছ৷ মাছের ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ক্ষুরধার রাখে বুদ্ধির দৌড়কে৷ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরা শাকসবজি মস্তিষ্কের কোষের সুস্থতা ধরে রাখে৷ টম্যাটো, রাঙাআলু, কুমড়ো, গাজর, পালংশাক নিয়মিত দিন সন্তানকে৷