Tag Archives: Ram Mandir 2024

Ram Mandir: রাম মন্দির নির্মাণে সবচেয়ে বেশি দান করেছেন এই ব্যক্তি; কত কোটি টাকা দিয়েছেন জানেন?

উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় উদ্বোধন হল রাম মন্দিরের। সোমবার মন্দিরে শ্রীরামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়। তার পরও সারা দেশ থেকে কোটি কোটি মানুষ দান করেছেন এই মহৎ মন্দিরটি নির্মাণে। এই তালিকায় সেলিব্রিটি এবং ব্যবসায়ীরা রয়েছেন যাঁরা রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অনুদান দিয়েছেন। কিন্তু, রাম মন্দির নির্মাণে সবচেয়ে বেশি দান করেছেন এক বিশেষ ব্যক্তি। কত কোটি টাকা দিয়েছেন একা জানলেও অবাক হতে হয়।
উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় উদ্বোধন হল রাম মন্দিরের। সোমবার মন্দিরে শ্রীরামের প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠান সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়। তার পরও সারা দেশ থেকে কোটি কোটি মানুষ দান করেছেন এই মহৎ মন্দিরটি নির্মাণে। এই তালিকায় সেলিব্রিটি এবং ব্যবসায়ীরা রয়েছেন যাঁরা রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অনুদান দিয়েছেন। কিন্তু, রাম মন্দির নির্মাণে সবচেয়ে বেশি দান করেছেন এক বিশেষ ব্যক্তি। কত কোটি টাকা দিয়েছেন একা জানলেও অবাক হতে হয়।
এই বিশাল মন্দির নির্মাণের জন্য যিনি সবথেকে বেশি দান করেছেন, তাঁর নাম কেউ অনুমানও করতে পারবেন না। কারণ তিনি কোনও বড় চলচ্চিত্র অভিনেতা বা বড় ব্যবসায়ী নন। তিনি হলেন মোরারি বাপু, একজন গুজরাতি আধ্যাত্মিক গুরু এবং রামকথার আবৃত্তিকার। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র নামের মন্দির নির্মাণ ট্রাস্ট বলেছে যে, বাপু নিজেই রাম মন্দিরে সর্বাধিক পরিমাণ দান করেছিলেন।
এই বিশাল মন্দির নির্মাণের জন্য যিনি সবথেকে বেশি দান করেছেন, তাঁর নাম কেউ অনুমানও করতে পারবেন না। কারণ তিনি কোনও বড় চলচ্চিত্র অভিনেতা বা বড় ব্যবসায়ী নন। তিনি হলেন মোরারি বাপু, একজন গুজরাতি আধ্যাত্মিক গুরু এবং রামকথার আবৃত্তিকার। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র নামের মন্দির নির্মাণ ট্রাস্ট বলেছে যে, বাপু নিজেই রাম মন্দিরে সর্বাধিক পরিমাণ দান করেছিলেন।
মোরারি বাপু ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে রামায়ণের প্রচারে নিজেকে যুক্ত করেছেন। তিনি দেশে, বিদেশে রামকথা পরিচালনা করেন। বাপু, যিনি নিজে রামের ভক্ত, ভারতীয়দের স্বপ্নের মন্দির নির্মাণের জন্য ১৮.৩ কোটি টাকা দান সংগ্রহ করেছেন। মোরারি বিভিন্ন দেশ থেকে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছেন ও দান করেছেন।Photo Courtesy: PM Narendra Modi/Social Media Handle
মোরারি বাপু ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে রামায়ণের প্রচারে নিজেকে যুক্ত করেছেন। তিনি দেশে, বিদেশে রামকথা পরিচালনা করেন। বাপু, যিনি নিজে রামের ভক্ত, ভারতীয়দের স্বপ্নের মন্দির নির্মাণের জন্য ১৮.৩ কোটি টাকা দান সংগ্রহ করেছেন। মোরারি বিভিন্ন দেশ থেকে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছেন ও দান করেছেন।Photo Courtesy: PM Narendra Modi/Social Media Handle
ইতিমধ্যেই তিনি অযোধ্যা ট্রাস্টে ১১.৩০ কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন। তিনি ব্রিটেন এবং ইউরোপে রামকথা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁর সমর্থকদের কাছ থেকে ৩.২১ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন এবং আমেরিকা, কানাডা এবং অন্যান্য দেশ থেকে ৪.১০ কোটি টাকার উল্লেখযোগ্য অনুদান সংগ্রহ করেছেন, যা তিনি শীঘ্রই মন্দির নির্মাণ ট্রাস্টে দান করবেন।

ইতিমধ্যেই তিনি অযোধ্যা ট্রাস্টে ১১.৩০ কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন। তিনি ব্রিটেন এবং ইউরোপে রামকথা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁর সমর্থকদের কাছ থেকে ৩.২১ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছেন এবং আমেরিকা, কানাডা এবং অন্যান্য দেশ থেকে ৪.১০ কোটি টাকার উল্লেখযোগ্য অনুদান সংগ্রহ করেছেন, যা তিনি শীঘ্রই মন্দির নির্মাণ ট্রাস্টে দান করবেন।
২০২০ সালের অগাস্টে, মোরারি বাপু গুজরাতের পিথোরিয়াতে একটি অনলাইন কথার মাধ্যমে অনুদান দেওয়ার জন্য ভক্তদের কাছে আবেদন করেছিলেন। তার পরে ভারত এবং বিদেশ থেকে তাঁর ভক্তরা অনুদান পাঠিয়েছিলেন। ‘‘আমরা ইতিমধ্যে ১১.৩ কোটি টাকা রাম জন্মভূমি ট্রাস্টকে হস্তান্তর করেছি। এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে আমি রামকথা করার পরে বিদেশ থেকে সংগৃহীত অবশিষ্ট অর্থ রাম জন্মভূমি তীর্থ ট্রাস্টে দান করব ৷’’ Photo Courtesy: PM Narendra Modi/Social Media Handle
২০২০ সালের অগাস্টে, মোরারি বাপু গুজরাতের পিথোরিয়াতে একটি অনলাইন কথার মাধ্যমে অনুদান দেওয়ার জন্য ভক্তদের কাছে আবেদন করেছিলেন। তার পরে ভারত এবং বিদেশ থেকে তাঁর ভক্তরা অনুদান পাঠিয়েছিলেন। ‘‘আমরা ইতিমধ্যে ১১.৩ কোটি টাকা রাম জন্মভূমি ট্রাস্টকে হস্তান্তর করেছি। এই বছরের ফেব্রুয়ারিতে আমি রামকথা করার পরে বিদেশ থেকে সংগৃহীত অবশিষ্ট অর্থ রাম জন্মভূমি তীর্থ ট্রাস্টে দান করব ৷’’ Photo Courtesy: PM Narendra Modi/Social Media Handle
মোরারি বাপু এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘‘আমাদের মোট অনুদান হবে ১৮.৬ কোটি টাকা।’’ মোরারি বাপু বিগত ৬০ বছর ধরে রামের গল্প বলার জন্য নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। বাপু বলেন, "রামমন্দির উদ্বোধন হওয়ায় আমার মন আনন্দে ভরে গিয়েছে"। প্রসঙ্গত, এ হেন মোরারি বাপুই অযোধ্যা বিবাদের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছিলেন। Photo Courtesy: PM Narendra Modi/Social Media Handle
মোরারি বাপু এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘‘আমাদের মোট অনুদান হবে ১৮.৬ কোটি টাকা।’’ মোরারি বাপু বিগত ৬০ বছর ধরে রামের গল্প বলার জন্য নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। বাপু বলেন, “রামমন্দির উদ্বোধন হওয়ায় আমার মন আনন্দে ভরে গিয়েছে”। প্রসঙ্গত, এ হেন মোরারি বাপুই অযোধ্যা বিবাদের শান্তিপূর্ণ সমাধানের আহ্বান জানিয়েছিলেন। Photo Courtesy: PM Narendra Modi/Social Media Handle

Arun Govil: ‘কিছু বলার মতো অবস্থায় নেই’ রাম মন্দির উদ্বোধনে যোগ দেওয়ার পর হতাশ পর্দার রাম অরুণ গোভিল

টিভিতে শ্রী রামের চরিত্রে যে সব অভিনেতাদের দেখা গিয়েছে তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলেন অরুণ গোভিল। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধনে তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তবে সেখানে যোগ দেওয়ার পর হতাশা প্রকাশ করেছেন তিনি। ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানে অতিথি হওয়া সত্ত্বেও, অভিনেতা নবনির্মিত মন্দিরে দর্শনের সুযোগ পাননি।

একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, রাম মন্দির নিয়ে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, “ আমার স্বপ্নপূর্ণ হয়েছে, কিন্তু প্রভুর দর্শন করা হয়নি।” ছলছল চোখে তিনি বলেন, ‘আমি এখন কিছু বলার মতো অবস্থাতেই নেই।” তিনি ছাড়াও আরও অনেক সেলিব্রিটিরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেইসব ছবি ও ভিডিও এখন রীতিমতো ভাইরাল।

আরও পড়ুন: অযোধ্যার নব নির্মিত রাম মন্দিরে তোলা অমিতাভ বচ্চনের ছবি ভাইরাল! অভিনেতা দিলেন বিশেষ বার্তা

রামায়ণের এত জনপ্রিয়তা পাওয়ার পরও তাঁকে খুব বেশি কাজ করতে দেখা যায়নি। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের রিপোর্ট অনুসারে, রামায়ণের পর নানান পৌরাণিক চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, রামানন্দ সাগরের সঙ্গে কাজ করে তিনি যে সাড়া পেয়েছেন তা তার জন্য তাঁর অনেক ভালও হয়েছে, কিন্তু এটি তাঁর কেরিয়ারে প্রভাবও ফেলে ছিল।

আরও পড়ুন: ইমনকে নিয়ে বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাস! শীতকে উপেক্ষা করে মাঠে জমা হয়েছিল ৩৫ হাজারের বেশি দর্শক

তিনি জানান, তিনি এই কাজ করে অনেক সম্মান পেয়েছেন, কিন্তু এটি তাঁকে বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। চলচ্চিত্র নির্মাতারা তাঁকে বলতেন যে ভগবান রামের চরিত্রে তাঁর অভিনয় দর্শকদের মনে যেভাবে ছাপ ফেলেছে, সেখানে তাঁকে অন্য ভূমিকায় দর্শকরা কীভাবে গ্রহন করবেন তা ভাবার বিষয়। তাই বহু কাজ তাঁর হাতছাড়া হয়।

২৫ জানুয়ারী, ১৯৮৭-এ প্রথম রামানন্দ সাগরের রামায়ণ ভারত জুড়ে টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছিল। এটি দূরদর্শনে প্রচারিত হত। প্রতি রবিবার টিভিতে সম্প্রচারিত হত এই অনুষ্ঠান ৷ শ্রী রামের ভূমিকায় ছিলেন অরুণ গোভিল এবং দেবী সীতার ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল দীপিকা চিখলিয়াকে।

রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, আবেগে ভাসলেন সেলেবরা, কে কী করলেন দেখুন

রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, ২২ জানুয়ারি দেশ জুড়ে ছিল উন্মাদনা৷ অযোধ্যা রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে ছিল সাজো সাজো রব৷ সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হয় রামলালার৷ মন্দির চত্ত্বরে সেই সময়ে উপস্থিত ছিলেন দেশের সমস্ত ক্ষেত্রের কৃতীরা৷ দুপুরে প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ এক বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ তিনি বলেন, দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হল৷ রামলালা ফিরে এলেন নিজের বাসস্থানে৷ রামলালা আর তাঁবুতে থাকবেন না, থাকবেন মন্দিরে৷

Ayodhya Ram Mandir : ৮৪ সেকেন্ডের অভিজিৎ মুহূর্ত! রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠায় কী এর বিশেষত্ব?

রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, ২২ জানুয়ারি দেশ জুড়ে ছিল উন্মাদনা৷ অযোধ্যা রাম মন্দিরের উদ্বোধন ঘিরে ছিল সাজো সাজো রব৷ সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হয় রামলালার৷ মন্দির চত্ত্বরে সেই সময়ে উপস্থিত ছিলেন দেশের সমস্ত ক্ষেত্রের কৃতীরা৷ দুপুরে প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ এক বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ তিনি বলেন, দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হল৷ রামলালা ফিরে এলেন নিজের বাসস্থানে৷ রামলালা আর তাঁবুতে থাকবেন না, থাকবেন মন্দিরে৷

Ayodhya Ram Mandir: সকাল থেকে ভিড়ে ঠাসা রামমন্দির! ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হল দ্বার, কড়া নিরাপত্তা

অযোধ্যা: গতকাল অযোধ্যায় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে, আর মঙ্গলবার সকাল থেকেই সেই মন্দিরে শুরু হয়েছে আরতি দেখার ভিড়। সাধারণ মানুষের মধ্যে মন্দিরে দর্শনের আগ্রহ বেড়েছে৷ কালকেই লাখে-লাখে মানুষ জড়ো হয়েছিলেন অযোধ্যায়৷ আজ মন্দিরের দ্বার উন্মুক্ত হওয়ায়, সেখানে উৎসাহ বেড়েছে দ্বীগুণ৷

আজ সকাল থেকে সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দির। রামলালা দর্শনের জন্য ভোর থেকে শুরু হয়ে যায় ভক্তদের ভিড়, উচ্ছ্বাস। এ দিন সকাল ৭টা থেকে খুলে দেওয়া হয় মন্দির। ঠান্ডা উপেক্ষা করে ভোরে সরযূ নদীতে ডুব দিয়ে পুজো দিতে উপস্থিত হন ভক্তরা। ভিড় ঠেলে রামলালার দর্শন পেয়ে উচ্ছ্বাসিত তাঁরা।

তবে মন্দিরে নেই নিরাপত্তার কোনও খামতি৷ সেখানে ত্রিস্তরীয় ব্যারিকেড করা হয়েছে। ত্রিস্তরীয় ব্যারিকেড পার করার পর আছে সিকিউরিটি চেকিং। প্রথম দিনে রামলালার দর্শন পেতে সময় লাগছে প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টা। তবু উৎসাহ ঘাটতি নেই দর্শনার্থীদের। সকাল থেকেই লাইনে থেকেছেন তাঁরা, রামলালার দর্শনপ্রার্থী হয়ে৷

সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হয় রামলালার৷ মন্দির চত্ত্বরে সেই সময়ে উপস্থিত ছিলেন দেশের সমস্ত ক্ষেত্রের কৃতীরা৷ দুপুরে প্রাণপ্রতিষ্ঠার পর দীর্ঘ এক বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ তিনি বলেন, দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হল৷ রামলালা ফিরে এলেন নিজের বাসস্থানে৷ রামলালা আর তাঁবুতে থাকবেন না, থাকবেন মন্দিরে৷

Ayodhya Ram Mandir: রামলালার মূর্তির ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’র পর ‘রামজ্যোতি’ প্রজ্বলন করলেন প্রধানমন্ত্রী! রইল ফটো

দীর্ঘ ৭০ বছরের অপেক্ষা শেষে, সেই বহু প্রতীক্ষিত ক্ষণের সাক্ষী হলেন নরেন্দ্র মোদি৷ নব নির্মীয়মাণ মন্দিরে মহাসমারোহে ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হল রামলালার৷
দীর্ঘ ৭০ বছরের অপেক্ষা শেষে, সেই বহু প্রতীক্ষিত ক্ষণের সাক্ষী হলেন নরেন্দ্র মোদি৷ নব নির্মীয়মাণ মন্দিরে মহাসমারোহে ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হল রামলালার৷
প্রধানমন্ত্রী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার মূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন গোটা দেশে ঘরে ঘরে রামজ্যোতি জ্বালানোর অনুরোধ করে ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামলালার মূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিন গোটা দেশে ঘরে ঘরে রামজ্যোতি জ্বালানোর অনুরোধ করে ছিলেন।
এই মতো তিনিও সোমবার সন্ধ্যায় অযোধ্যায় নবনির্মিত রাম মন্দিরে রামলালার মূর্তির 'প্রাণ প্রতিষ্ঠা' অনুষ্ঠানের পর 'রামজ্যোতি' প্রজ্বলন করলেন।
এই মতো তিনিও সোমবার সন্ধ্যায় অযোধ্যায় নবনির্মিত রাম মন্দিরে রামলালার মূর্তির ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’ অনুষ্ঠানের পর ‘রামজ্যোতি’ প্রজ্বলন করলেন।
দিল্লিতে তাঁর বাসভবনেই তিনি 'রামজ্যোতি' প্রজ্বলন করেছেন।
দিল্লিতে তাঁর বাসভবনেই তিনি ‘রামজ্যোতি’ প্রজ্বলন করেছেন।
প্রদীপের আলোয় সেজে উঠেছে অযোধ্যার সরযূ নদীর পাড়। শুধু সরযূ নদীর পাড় নয়, গোটা অযোধ্যা জুড়ে নদীর ঘাট গুলোকে এইভাবেই প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
প্রদীপের আলোয় সেজে উঠেছে অযোধ্যার সরযূ নদীর পাড়। শুধু সরযূ নদীর পাড় নয়, গোটা অযোধ্যা জুড়ে নদীর ঘাট গুলোকে এইভাবেই প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
আজ সকালে রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে অঞ্জন পরিয়ে৷ দর্পণ দর্শন করিয়ে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন মোদি৷
আজ সকালে রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে অঞ্জন পরিয়ে৷ দর্পণ দর্শন করিয়ে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন মোদি৷
এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গত ১৬ জানুয়ারি থেকে কঠোর সংযম পালন করছিলেন মোদি৷ ঘুমোচ্ছিলেন মটিতে, খাচ্ছিলেন নারিকেলের জল৷ গত কয়েকদিন ধরে দেশের নানা প্রান্তের মন্দিরে পুজো দিয়েছেন তিনি।
এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গত ১৬ জানুয়ারি থেকে কঠোর সংযম পালন করছিলেন মোদি৷ ঘুমোচ্ছিলেন মটিতে, খাচ্ছিলেন নারিকেলের জল৷ গত কয়েকদিন ধরে দেশের নানা প্রান্তের মন্দিরে পুজো দিয়েছেন তিনি।
রামমন্দির উদ্বোধনের আগে ১১ দিনের ‘কঠিন ব্রত’ পালন করার কথা জানিয়েছিলেন মোদি। সোমবার রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হওয়ার পর পণ্ডিতের হাতে থাকা চরণামৃত খেয়ে ব্রত ভাঙেন তিনি। ছবি-পিটিআই
রামমন্দির উদ্বোধনের আগে ১১ দিনের ‘কঠিন ব্রত’ পালন করার কথা জানিয়েছিলেন মোদি। সোমবার রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হওয়ার পর পণ্ডিতের হাতে থাকা চরণামৃত খেয়ে ব্রত ভাঙেন তিনি। ছবি-পিটিআই

Ayodhya Ram Lalla Pran Pratistha: রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন বিনামূল্যে Dosa খাওয়াচ্ছেন এই ব্যক্তি

রাম মন্দিরের উদ্বোধন। রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা দিবস। সরযূ নদীর পাড়ে সেজে উঠেছে অযোধ্যা নগরী। দেশ তথা সারা বিশ্বে যত রাম ভক্তরা আছে প্রত্যেকেই প্রবল উৎসাহী আজ। পিছিয়ে নেই শিলিগুড়িও। রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা দিবসে অত্যন্ত উৎসাহী শিলিগুড়ির এক দোসা বিক্রেতা রাহুল প্রসাদ। তাই আজ শহরবাসীকে বিনামূল্যে দোসা খাওয়ানোর উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি । বিনামূল্যে দোসা খেতে চলে আসতে হবে শিলিগুড়ির এস এফ রোডের এই দোসা সেন্টারে। এল আই সি বিল্ডিংয়ের বিপরীতেই এই দোকানে আজ বিকেল ৪ টে থেকে মিলবে ফ্রি দোসা।

Ram Mandir Ayodhya : রাম মন্দিরের উদ্বোধনে কীভাবে সাজানো হয়েছে রামলালাকে? দেখে নিন ক্লিকে

সামনে এল রামলালার মূর্তি৷ দীর্ঘ অপেক্ষার পর সেই মূর্তি দেখতে পেলেন ভক্তরা৷ এরপর সকলের জন্য খুলে যাবে অযোধ্যার রাম মন্দির৷ সবাই দর্শন পাবেন নবনির্মিত রামলালার মূর্তির৷ মূর্তিটি তৈরি করেছেন ভাস্কর অরুণ যোগীরাজ৷ মূর্তিটি তৈরি করতে তাঁর সময় লেগেছে প্রায় ছয় মাস।

Narendra Modi: অযোধ্যা থেকে ফিরেই বড় সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন মোদি, শুরুতেই টার্গেট ১ কোটি বাড়ি!

দীর্ঘ ৭০ বছরের অপেক্ষা৷ অবশেষে, সেই বহু প্রতীক্ষিত ক্ষণের সাক্ষী হলেন নরেন্দ্র মোদি৷ সঙ্কল্প পূরণ করল আরএসএস৷ নব নির্মীয়মাণ মন্দিরে মহাসমারোহে ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হল রামলালার৷
দীর্ঘ ৭০ বছরের অপেক্ষা৷ অবশেষে, সেই বহু প্রতীক্ষিত ক্ষণের সাক্ষী হলেন নরেন্দ্র মোদি৷ সঙ্কল্প পূরণ করল আরএসএস৷ নব নির্মীয়মাণ মন্দিরে মহাসমারোহে ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হল রামলালার৷
রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে অঞ্জন পরিয়ে৷ দর্পণ দর্শন করিয়ে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন মোদি৷ আর এই গোটা সময়টাই তাঁর পাশে বসে রইলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত৷
রামলালার মূর্তিতে সোনার কাঠি দিয়ে অঞ্জন পরিয়ে৷ দর্পণ দর্শন করিয়ে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন মোদি৷ আর এই গোটা সময়টাই তাঁর পাশে বসে রইলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত৷
এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গত ১৬ জানুয়ারি থেকে কঠোর সংযম পালন করছিলেন মোদি৷ ঘুমোচ্ছিলেন মটিতে, খাচ্ছিলেন নারিকেলের জল৷ গত কয়েকদিন ধরে দেশের নানা প্রান্তের মন্দিরে পুজো দিয়েছেন তিনি।
এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গত ১৬ জানুয়ারি থেকে কঠোর সংযম পালন করছিলেন মোদি৷ ঘুমোচ্ছিলেন মটিতে, খাচ্ছিলেন নারিকেলের জল৷ গত কয়েকদিন ধরে দেশের নানা প্রান্তের মন্দিরে পুজো দিয়েছেন তিনি।
রামমন্দির উদ্বোধনের আগে ১১ দিনের ‘কঠিন ব্রত’ পালন করার কথা জানিয়েছিলেন মোদি। সোমবার রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হওয়ার পর পণ্ডিতের হাতে থাকা চরণীমৃতের গ্লাস থেকে চামচ করে চরণামৃত খেয়ে ব্রত ভাঙলেন তিনি। ছবি-পিটিআই
রামমন্দির উদ্বোধনের আগে ১১ দিনের ‘কঠিন ব্রত’ পালন করার কথা জানিয়েছিলেন মোদি। সোমবার রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ হওয়ার পর পণ্ডিতের হাতে থাকা চরণীমৃতের গ্লাস থেকে চামচ করে চরণামৃত খেয়ে ব্রত ভাঙলেন তিনি। ছবি-পিটিআই
আর নব নির্মীয়মাণ মন্দিরে মহাসমারোহে রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’র পর মোদি দিলেন বিরাট সুখবর। নতুন প্রকল্পের কথা জানালেন।
আর নব নির্মীয়মাণ মন্দিরে মহাসমারোহে রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’র পর মোদি দিলেন বিরাট সুখবর। নতুন প্রকল্পের কথা জানালেন।
চিরাচরিত শক্তির ভান্ডার অফুরন্ত নয়। তাই বর্তমানে বিকল্প শক্তি বা অচিরাচরিত শক্তির দিকেই ঝুঁকতে হবে। সেই বিষয়কে মাথায় রেখে প্রধানমন্ত্রী আনতে চলেছেন “প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা”।
চিরাচরিত শক্তির ভান্ডার অফুরন্ত নয়। তাই বর্তমানে বিকল্প শক্তি বা অচিরাচরিত শক্তির দিকেই ঝুঁকতে হবে। সেই বিষয়কে মাথায় রেখে প্রধানমন্ত্রী আনতে চলেছেন “প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা”।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সৌর শক্তিকে কাজে লাগিয়ে, দেশের ১ কোটি বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হবে।
এই প্রকল্পের মাধ্যমে সৌর শক্তিকে কাজে লাগিয়ে, দেশের ১ কোটি বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী এক্সে পোস্ট করে জানান, দেশের ১ কোটি বাড়িতে সোলার প্যানেল লাগানো হবে। তিনি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখেন, 'সূর্য বংশী ভগবান শ্রী রামের জ্যোতি থেকে বিশ্ব ও তাঁর সকল ভক্তরা সর্বদা শক্তি পায়। আজ রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ পর আমি প্রথম সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমাদের সরকার ১ কোটি বাড়ির ছাদে সোলার প্যানেল লাগাবে। এই লক্ষ্যে “প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা” নিয়েছি। এটি শুধু দরিদ্র ও মধ্যবিত্তের বিদ্যুৎ বিলই কমাবে না, সঙ্গে ভারতও শক্তির ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হবে।'
প্রধানমন্ত্রী এক্সে পোস্ট করে জানান, দেশের ১ কোটি বাড়িতে সোলার প্যানেল লাগানো হবে। তিনি ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘সূর্য বংশী ভগবান শ্রী রামের জ্যোতি থেকে বিশ্ব ও তাঁর সকল ভক্তরা সর্বদা শক্তি পায়। আজ রামলালার ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ পর আমি প্রথম সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে আমাদের সরকার ১ কোটি বাড়ির ছাদে সোলার প্যানেল লাগাবে। এই লক্ষ্যে “প্রধানমন্ত্রী সূর্যোদয় যোজনা” নিয়েছি। এটি শুধু দরিদ্র ও মধ্যবিত্তের বিদ্যুৎ বিলই কমাবে না, সঙ্গে ভারতও শক্তির ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হবে।’

Ram Mandir: মাত্র ১২০০ টাকায় থাকা-খাওয়া-দর্শন! রাম মন্দির নিয়ে বিরাট ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

বাঁকুড়া: সকাল থেকেই উৎসবের আবহাওয়া বাঁকুড়া শহরে। চলছে রেলি, মিছিল এবং আনন্দ উৎযাপন। রাম মন্দির উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সারা দেশের পাশাপাশি উচ্ছাস আর উন্মাদনা আছড়ে পড়ল বাঁকুড়া শহরেও। শোনা যাচ্ছে “জয় সিতা রাম” ধ্বনি। সকালে বাঁকুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র মাচানতলা থেকে মহিলারা ঘটে করে পবিত্র জল নিয়ে শোভাযাত্রা শুরু করেছেন। ঢাক বাজিয়ে গেরুয়া পতাকা হাতে নিয়ে শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন আট থেকে আশি বহু মহিলা।

ঢাক ও অন্যান্য অসংখ্য বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে সেই শোভাযাত্রা শহরের পথ পরিক্রমা করে হাজির হয় লালবাজারে। রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা উপলক্ষে সেখানে যজ্ঞ ও বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান হবে এদিন। এই পদযাত্রায় কৃত্তিবাসী রামায়ণ হাতে অংশগ্রহণ করলেন বাঁকুড়ার সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকার।

আরও পড়ুন-         একটুর জন্য প্রাণে রক্ষা…! গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে আগুন, বিরাট দুর্ঘটনা থেকে বাঁচলেন টলি নায়িকা

আরও পড়ুন-         স্পষ্ট ‘বেবিবাম্প’! বিয়ের ১০ মাসেই ঘটা করে সাধ খেলেন মোহর, হবু মা-কে আলিঙ্গন দুর্নিবারের, রইল ছবি

বাঁকুড়ার মানুষ কি চাইছে জানতে চাওয়ায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, বাঁকুড়ার মানুষ অত্যন্ত খুশি এবং অনেকেই এখনও আসছে এবং জানতে চাইছে কীভাবে কম খরচে অযোধ্যা যাওয়া যেতে পারে। সেই কারণে ফেব্রুয়ারি মাস ধরে মোট ১০ টি ট্রেনের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। মাত্র ১২০০ টাকায় থাকবে থাকা, খাওয়া, দর্শন। তাছাড়াও এখনও রাম মন্দিরের জন্য অনুদানেরও অনুরোধ আসছে।

সব মিলিয়ে উৎসব মুখর বাঁকুড়া। এছাড়াও জানা গেছে যে বাঁকুড়ার ২০০০ গ্রামে চলছে ছোট বড় অনুষ্ঠান। এছাড়াও ১২০ টি অঞ্চলে রামের বড় অবয়ব রেখে করা হবে যজ্ঞ এবং পুজো।৭৮০ কিলোমিটার দূরে অযোধ্যার প্রভাব সুস্পষ্ট বাঁকুড়া জেলাতে। এই উচ্ছ্বাস চলবে আরও বেশ কয়েকদিন বলেই জানা যাচ্ছে।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী