Tag Archives: sandhi puja

Durga Puja 2024: সন্ধিপুজোয় কেন ১০৮ পদ্ম দেওয়া হয়? ১০৮ প্রদীপই বা কেন জ্বালানো হয়? জানুন

আশ্বিনের শুক্লাষ্টমীর বিশেষ মাহেন্দ্রক্ষণে দেবী দুর্গার সন্ধিপুজো হয়। বলা হয় অষ্টমী ও নবমী তিথির শুভ সন্ধিক্ষণই আসলে সন্ধিপুজো। এই বিশেষ তিথিকে শুভ বলে মানা হয়।এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেকগুলো বিশেষ নিয়ম। তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হল, দেবী দুর্গার পায়ে উৎসর্গ করা হয় ১০৮ টি লাল পদ্ম। সেই একই সময়ে জানানো হয় ১০৮ টি প্রদীপ।
আশ্বিনের শুক্লাষ্টমীর বিশেষ মাহেন্দ্রক্ষণে দেবী দুর্গার সন্ধিপুজো হয়। বলা হয় অষ্টমী ও নবমী তিথির শুভ সন্ধিক্ষণই আসলে সন্ধিপুজো। এই বিশেষ তিথিকে শুভ বলে মানা হয়।এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেকগুলো বিশেষ নিয়ম। তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হল, দেবী দুর্গার পায়ে উৎসর্গ করা হয় ১০৮ টি লাল পদ্ম। সেই একই সময়ে জানানো হয় ১০৮ টি প্রদীপ
পুরাণ মতে, দেবী দুর্গা আবির্ভূত হন অষ্টমী ও নবমী তিথির মিলনক্ষণেই, দেবী চামুণ্ডা রূপে। চন্ড ও মুন্ড নামক দুই ভয়ানক অসুরকে এই সন্ধিক্ষণে বধ করেছিলেন দেবী। অন্যদিকে কৃত্তিবাসের রামায়ণে উল্লেখ আছে, রাক্ষসরাজ রাবণকে বধ করার জন্য আশ্বিন মাসেই রামচন্দ্র অকাল বোধন করেন। সেখানেও সন্ধি পুজোর বিশেষ তিথিতে দেবীকে ১০৮ টি পদ্ম নিবেদন করা হয়।
পুরাণ মতে, দেবী দুর্গা আবির্ভূত হন অষ্টমী ও নবমী তিথির মিলনক্ষণেই, দেবী চামুণ্ডা রূপে। চন্ড ও মুন্ড নামক দুই ভয়ানক অসুরকে এই সন্ধিক্ষণে বধ করেছিলেন দেবী। অন্যদিকে কৃত্তিবাসের রামায়ণে উল্লেখ আছে, রাক্ষসরাজ রাবণকে বধ করার জন্য আশ্বিন মাসেই রামচন্দ্র অকাল বোধন করেন। সেখানেও সন্ধি পুজোর বিশেষ তিথিতে দেবীকে ১০৮ টি পদ্ম নিবেদন করা হয়।
সেই সময় হনুমানকে দেবীদহ থেকে ১০৮ টি পদ্ম ফুল তুলে আনতে বলা হয়। কিন্তু সেখানে পাওয়া যায় ১০৭ টি পদ্ম। তখন রাম নিজে তাঁর পদ্ম সমান নেত্র দান করার জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং দেবী আবির্ভূত হয়ে বরদান করেন যে, তিনি রাবণের থেকে নিজেও সুরক্ষা সরিয়ে নেবেন। ষষ্ঠীর দিন রামচন্দ্র পুজো শুরু করেন। অষ্টমী এবং নবমী তিথির মাঝে রামের অস্ত্র প্রবেশ করে এবং দশমীর দিন রাবণের বিনাশ হয়।
সেই সময় হনুমানকে দেবীদহ থেকে ১০৮ টি পদ্ম ফুল তুলে আনতে বলা হয়। কিন্তু সেখানে পাওয়া যায় ১০৭ টি পদ্ম। তখন রাম নিজে তাঁর পদ্ম সমান নেত্র দান করার জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করেন এবং দেবী আবির্ভূত হয়ে বরদান করেন যে, তিনি রাবণের থেকে নিজেও সুরক্ষা সরিয়ে নেবেন। ষষ্ঠীর দিন রামচন্দ্র পুজো শুরু করেন। অষ্টমী এবং নবমী তিথির মাঝে রামের অস্ত্র প্রবেশ করে এবং দশমীর দিন রাবণের বিনাশ হয়।
পুরাণ মতে আরও লিখিত আছে, অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট ও নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট অর্থাৎ মোট ৪৮ মিনিট হল সন্ধিপুজোর সন্ধিক্ষণ। অনেকে আবার সন্ধিপুজোর মাহেন্দ্রক্ষণে বলিদান দেন। কেউ সিঁদুর সিক্ত এক মুঠো মাসকলাই বলি দেন।
পুরাণ মতে আরও লিখিত আছে, অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট ও নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট অর্থাৎ মোট ৪৮ মিনিট হল সন্ধিপুজোর সন্ধিক্ষণ। অনেকে আবার সন্ধিপুজোর মাহেন্দ্রক্ষণে বলিদান দেন। কেউ সিঁদুর সিক্ত এক মুঠো মাসকলাই বলি দেন।
মনে করা হয় সব অশুভ শক্তির দমন করেন দেবী দুর্গা। তাই খারাপ সময় ও দুষ্টের বিনাশ করতে কান্ডারী হয়ে প্রত্যেক বছর মা দুর্গার আগমন হয়।
মনে করা হয় সব অশুভ শক্তির দমন করেন দেবী দুর্গা। তাই খারাপ সময় ও দুষ্টের বিনাশ করতে কান্ডারী হয়ে প্রত্যেক বছর মা দুর্গার আগমন হয়।