Tag Archives: snan yatra

Alipurduar News: পুরী থেকে জগন্নাথ এল হ‍্যামিল্টনগঞ্জে , ধুমধাম করে পালিত হল স্নানযাত্রা, উপচে পড়ছে ভক্তের ঢল

আলিপুরদুয়ার: হ্যামিল্টনগঞ্জ হরি মন্দিরে পালিত হল জগন্নাথ দেবের স্নান যাত্রা। পুরি ধাম থেকে জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার মূর্তি এনে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। আজ প্রভু জগন্নাথ দেবের স্নান যাত্রা আয়োজিত হল৷

প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে স্নানযাত্রা হয় বলে একে ‘স্নান পূর্ণিমা’ বা ‘দেবস্নান পূর্ণিমা’ বলা হয় ৷ প্রথমে জগন্নাথ, তারপর বলরাম এবং শেষে সুভদ্রার পুজো করে নিয়ে যাওয়া হয় স্নানের জন্য।এই স্নানের পর সাজানো হয় দেব, দেবীদের।স্নান যাত্রার পর থেকে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা হয় রথ যাত্রার। শুধু হ্যামিল্টনগঞ্জ নয়, এদিন ফালাকাটাতেও ভোরে নদীতে নিয়ে গিয়ে স্নান করানো হয় তিন দেব, দেবীর বিগ্রহের।

আরও পড়ুন-    বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

হ‍্যামিল্টনগঞ্জ হরি মন্দিরের পুরোহিত গোপাল রায় জানান, “পুরি ধাম থেকে আসল নিম কাঠের তৈরি জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার মূর্তি আনার ইচ্ছে ছিল। এবারে সকলে টাকা জমিয়ে তা পূরণ করলাম। জগন্নাথ দেবের নিত্য সেবা চলছে। রোজ কীর্তন বসানো হচ্ছে।”

আরও পড়ুন-    গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

জানা যায়, নিয়মমাফিক জগন্নাথ দেব সঙ্গে সুভদ্রা ও বলরাম দেবের পাঁচ বার ভোগ দেওয়া হচ্ছে। তবে এবারে এই মন্দিরে রথ হবে না।রথের দিন তিন দেব, দেবীকে সাজিয়ে নগর পরিক্রমা করানো হবে।রথ উপলক্ষে বিশেষ ভোগ দেওয়া হবে সাত দিন ধরে।

Annanya Dey

Jaganath Dev Snan Yatra Tithi and Timings: রাত পোহালেই জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা, জানুন ঠিক কোন সময়ে হবে পুজো

রথযাত্রার আগে গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান হল স্নানযাত্রা। আর এই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রথের কাউন্ট ডাউন। ১০৮ ঘড়া জলে স্নান করে গরমের পর শরীর শীতল করেন জগন্নাথ - বলরাম - সুভদ্রা। আর তারপরই প্রবল জ্বরে কাবু হন মহাপ্রভু জগন্নাথ।
রথযাত্রার আগে গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান হল স্নানযাত্রা। আর এই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় রথের কাউন্ট ডাউন। ১০৮ ঘড়া জলে স্নান করে গরমের পর শরীর শীতল করেন জগন্নাথ – বলরাম – সুভদ্রা। আর তারপরই প্রবল জ্বরে কাবু হন মহাপ্রভু জগন্নাথ।
হিন্দু পঞ্জিকা মতে জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয় জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা। জগন্নাথের ভক্তদের কাছে এটি একটি বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ উৎসব। মনে করা হয় এই দিনটিই জগন্নাথের জন্মতিথি।
হিন্দু পঞ্জিকা মতে জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয় জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা। জগন্নাথের ভক্তদের কাছে এটি একটি বিশেষ মাহাত্ম্যপূর্ণ উৎসব। মনে করা হয় এই দিনটিই জগন্নাথের জন্মতিথি।
পুরীতে স্নানযাত্রা উপলক্ষ্যে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে কলসি কলসি জল ঢেলে স্নান করানো হয়ে থাকে। জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দৃশ্য চাক্ষুস করতে এই সময় পুরীতে বহু মানুষ ভিড় করেন। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা দর্শন করা হলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি মেলে।
পুরীতে স্নানযাত্রা উপলক্ষ্যে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রাকে কলসি কলসি জল ঢেলে স্নান করানো হয়ে থাকে। জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রার দৃশ্য চাক্ষুস করতে এই সময় পুরীতে বহু মানুষ ভিড় করেন। প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা দর্শন করা হলে সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি মেলে।
স্নানযাত্রা উপলক্ষে এই সময় অসংখ্য ভক্ত পুরীর মন্দিরে দর্শনে যান। স্কন্দ পুরাণ অনুসারে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে জগন্নাথ দেবের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার পরেই প্রথম বার রাজা ইন্দ্রদ্যুম্ন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
স্নানযাত্রা উপলক্ষে এই সময় অসংখ্য ভক্ত পুরীর মন্দিরে দর্শনে যান। স্কন্দ পুরাণ অনুসারে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে জগন্নাথ দেবের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার পরেই প্রথম বার রাজা ইন্দ্রদ্যুম্ন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
স্নানযাত্রার আগের দিন জগন্নাথ, বলভদ্র বা বলরাম ও সুভদ্রার বিগ্রহের একটি বিশাল শোভাযাত্রা মন্দিরের গর্ভগৃহ থেকে বার করে স্নানবেদীতে এনে রাখা হয়। এছাড়া তাঁদের সঙ্গে থাকে সুদর্শন চক্র। মদনমোহনের ভক্তেরা এই সময় জগন্নাথ দেবকে দর্শন করতে আসেন।
স্নানযাত্রার আগের দিন জগন্নাথ, বলভদ্র বা বলরাম ও সুভদ্রার বিগ্রহের একটি বিশাল শোভাযাত্রা মন্দিরের গর্ভগৃহ থেকে বার করে স্নানবেদীতে এনে রাখা হয়। এছাড়া তাঁদের সঙ্গে থাকে সুদর্শন চক্র। মদনমোহনের ভক্তেরা এই সময় জগন্নাথ দেবকে দর্শন করতে আসেন।
২২ জুন। এদিন জগন্নাথ,বলরাম ও সুভদ্রা, তিন ভাইবোনেরই সাড়ম্বরে স্নানযাত্রা হবে। সকাল ৭টা ৩২ মিনিট তিথিতে পড়ছে পূর্ণিমা। ২২ জুন সকাল ৬টা ২২ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে তিথি। যেহেতু ২২ জুন সূর্যোদয় পাওয়া যাচ্ছে, তাই স্নান যাত্রা পালন হবে শনিবারই।
২২ জুন। এদিন জগন্নাথ,বলরাম ও সুভদ্রা, তিন ভাইবোনেরই সাড়ম্বরে স্নানযাত্রা হবে। সকাল ৭টা ৩২ মিনিট তিথিতে পড়ছে পূর্ণিমা। ২২ জুন সকাল ৬টা ২২ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে তিথি। যেহেতু ২২ জুন সূর্যোদয় পাওয়া যাচ্ছে, তাই স্নান যাত্রা পালন হবে শনিবারই।
দীর্ঘগরমে ভক্তকূলের মতোই কষ্ট পান জগন্নাথ। সঙ্গে মাথা ধরে। তাই গ্রীষ্মকালে তাঁর কপালে চন্দনের প্রলেপ দেওয়া হয়, যাকে বলে চন্দন উৎসব। বর্ষাগমনের শুরুতেই স্নানযাত্রা। এদিন মনের সুখে প্রতিবছর স্নান করেন তিন ভাইবোন। আর এত স্নান করলে শরীর খারাপ তো হবেই।
দীর্ঘগরমে ভক্তকূলের মতোই কষ্ট পান জগন্নাথ। সঙ্গে মাথা ধরে। তাই গ্রীষ্মকালে তাঁর কপালে চন্দনের প্রলেপ দেওয়া হয়, যাকে বলে চন্দন উৎসব। বর্ষাগমনের শুরুতেই স্নানযাত্রা। এদিন মনের সুখে প্রতিবছর স্নান করেন তিন ভাইবোন। আর এত স্নান করলে শরীর খারাপ তো হবেই।
মানুষের বিশ্বাস, ভগবান ঘড়া ঘড়া জলে স্নান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। রুদ্ধদ্বারে চলে তাঁর চিকিৎসা । এরপর আরোগ্য লাভ করে দরজা খোলে তাঁর । এ সময় ১৫ দিনের জন্য দোর দেন ভক্তের ভগবান।
মানুষের বিশ্বাস, ভগবান ঘড়া ঘড়া জলে স্নান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন। রুদ্ধদ্বারে চলে তাঁর চিকিৎসা । এরপর আরোগ্য লাভ করে দরজা খোলে তাঁর । এ সময় ১৫ দিনের জন্য দোর দেন ভক্তের ভগবান।
ঈশ্বরের এই দর্শনগুলিকে বলা হয় নব যুব দর্শন ও চক্ষু উৎসব এটা কে বলে আর নেত্রোৎসবের পরের দিনই পালিত হয় জমকালো জগন্নাথ রথযাত্রা উৎসব।
ঈশ্বরের এই দর্শনগুলিকে বলা হয় নব যুব দর্শন ও চক্ষু উৎসব এটা কে বলে আর নেত্রোৎসবের পরের দিনই পালিত হয় জমকালো জগন্নাথ রথযাত্রা উৎসব।