Tag Archives: Lord Jagannath

Jagannath Yatra: মহাকাল নগরীতে মহা-আয়োজন! আগামী ৭ জুলাই থেকে শুরু উৎসব; দেখে নিন দিনক্ষণ

আগামী ৭ জুলাই বার হবে জগন্নাথ যাত্রা। যার জন্য সারা দেশে আনন্দের আবহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। রাজধানী ভোপালেও চলছে উৎসব উদযাপনের পরিবেশ। আগামী ৭ জুলাই থেকে মধ্যপ্রদেশে অনেক বড় উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। বিভিন্ন মন্দির এবং সমাজের পক্ষ থেকে বেশ কিছু অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে।

জানিয়ে রাখা ভাল যে, আগামী ৬ জুলাই শুরু হতে চলেছে আষাঢ় গুপ্ত নবরাত্রি। আর আগামী ৭ জুলাই ভগবান জগন্নাথদেবের রথযাত্রা বার হবে। এদিকে আগামী ১৭ জুলাই থেকে শুরু হতে চলেছে দেবশয়নী একাদশী এবং চতুর্মাস। এর পাশাপাশি মহরমের তাজিয়া মিছিলও বার করা হবে। আবার আগামী ২১ জুলাই পড়েছে গুরু পূর্ণিমা। আর সাওয়ান শুরু হচ্ছে আগামী ২২ তারিখ থেকে। যদি শুভ কোনও সামগ্রী কিনতে হয়, তাহলে তার জন্য ১৭ থেকে ২৬ জুলাই পর্যন্ত থাকবে অমৃত সিদ্ধি যোগ।

কোথা থেকে যাত্রা শুরু হবে:

আগামী ৭ জুলাই সকাল ১১টা নাগাদ জগদীশ মন্দির, শান্তি নগর, গৌর রাধা মদন, গোপাল মন্দির, উৎকল সমাজ মন্দির, জওহর চক, মানস ভবন আর ভেল ইস্কন দ্বারা রানি কমলাপতি স্টেশন থেকে জগন্নাথ রথ যাত্রা বার করা হবে।

আরও পড়ুন: চার নাতি-নাতনিকে নিয়ে আদরে বুঁদ! মুকেশ এবং নীতা আম্বানির এই ভিডিও হাসি ফোটাবেই

আরও পড়ুন: এ কী হল! ৪০ জন খুদে পড়ুয়া নিয়ে সজোরে ধাক্কা মারল বাস… মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

কোন দিন হবে এই কার্যক্রম:

রাজ্যের রাজধানীতে একের পর এক ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। যা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। আগামী ১৬ জুলাই সকাল ১১টা নাগাদ ইসরানী মার্কেটে ঝুলেলাল চালিসা মহোৎসব পালিত হবে। এরপর ১৭ তারিখ দুপুর ১টা থেকে পুরনো শহরের বিভিন্ন জায়গা থেকে তাজিয়া বার করা হবে। আগামী ২২ জুলাই শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবার। যেদিন শিবালয়গুলিতে অভিষেক এবং পূজা-পাঠ করা হবে।

এই সম্প্রদায়ের উৎসবও পালিত হবে:

আগামী ১৭ জুলাই বিকাল ৪টে থেকে সমগ্র মরাঠি সমাজ ১১০০ কোয়ার্টারে অবস্থিত গণেশ মন্দির থেকে একটি যাত্রা বার করবে। আগামী ২০ জুলাই তুলসী বিহারে বিকাল ৪টে থেকে বৌদ্ধ সমাজের পক্ষ থেকে বৈঠক চতুর্মার্স শুরু হবে। আগামী ২১ জুলাই সকাল ১১টা থেকে এমপি নগর জোন ১-এর পাল ভবনে পাল সমাজের পরিচয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২৮ জুলাই দুপুর ১২টা নাগাদ অরেরা সিন্ধি সমাজের পক্ষ থেকে একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে।

Indian Railways Puri: এবার রথে পুরীর পথে! রথযাত্রায় জগন্নাথধামের টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে, ২টো স্পোশাল ট্রেন চালু করছে রেল, টিকিট কাটুন আর রথের দড়ি টানুন

রথযাত্রা উপলক্ষে ওড়িশাগামী ট্রেনের টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। রথযাত্রা উৎসবটি আপামর বাঙালির আবেগের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এই উৎসব বাংলা এবং উড়িষ্যার জনগণকে হৃদয়ের বন্ধনে আবদ্ধ করে। জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা রথে অবস্থান করছেন আর অগণিত ভক্ত সেই রথের দড়ি টানছে এবং রথ এগিয়ে চলেছে - এই দৃশ্য দেখার জন্য সারাবছর বাঙালি ব্যাকুল হয়ে থাকে।
রথযাত্রা উপলক্ষে ওড়িশাগামী ট্রেনের টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। রথযাত্রা উৎসবটি আপামর বাঙালির আবেগের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। এই উৎসব বাংলা এবং উড়িষ্যার জনগণকে হৃদয়ের বন্ধনে আবদ্ধ করে। জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা রথে অবস্থান করছেন আর অগণিত ভক্ত সেই রথের দড়ি টানছে এবং রথ এগিয়ে চলেছে – এই দৃশ্য দেখার জন্য সারাবছর বাঙালি ব্যাকুল হয়ে থাকে।(রাকেশ মাইতি)
তাই প্রতি বছর রথযাত্রার সময়ে কলকাতা থেকে উড়িষ্যা কিংবা পুরিগামী ট্রেনে টিকিট পাওয়া একপ্রকার অসম্ভব। রেল সূত্রে জানা যায়, এবছরও এর কোনও ব্যতিক্রম হয়নি।
তাই প্রতি বছর রথযাত্রার সময়ে কলকাতা থেকে উড়িষ্যা কিংবা পুরিগামী ট্রেনে টিকিট পাওয়া একপ্রকার অসম্ভব। রেল সূত্রে জানা যায়, এবছরও এর কোনও ব্যতিক্রম হয়নি।
২২২০১ শিয়ালদহ - পুরি দুরন্ত এক্সপ্রেসে ৫ই জুলাই স্লিপার ক্লাসে অপেক্ষমান তালিকা ৯৩, তৃতীয় শ্রেণীর বাতানুকূল কোচে অপেক্ষমান তালিকা ২৯ এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর বাতানুকূল কোচে অপেক্ষমান তালিকা ১৬। এই সমস্যার সুরাহা করতে পূর্বরেল আগামী ৬ এবং ১৩ই জুলাই শিয়ালদহ থেকে খুরদা রোড যাওয়ার স্পেশাল ট্রেনের (স্পেশাল ট্রেন নং ০৩১০১) ব্যবস্থা করেছে যেটি শিয়ালদহ থেকে মধ্যরাত ১২:০৫ মিনিটে ছেড়ে সেইদিনই সকাল ০৮:৩০ টায় খুরদা রোড পৌঁছাবে।
২২২০১ শিয়ালদহ – পুরি দুরন্ত এক্সপ্রেসে ৫ই জুলাই স্লিপার ক্লাসে অপেক্ষমান তালিকা ৯৩, তৃতীয় শ্রেণীর বাতানুকূল কোচে অপেক্ষমান তালিকা ২৯ এবং দ্বিতীয় শ্রেণীর বাতানুকূল কোচে অপেক্ষমান তালিকা ১৬। এই সমস্যার সুরাহা করতে পূর্বরেল আগামী ৬ এবং ১৩ই জুলাই শিয়ালদহ থেকে খুরদা রোড যাওয়ার স্পেশাল ট্রেনের (স্পেশাল ট্রেন নং ০৩১০১) ব্যবস্থা করেছে যেটি শিয়ালদহ থেকে মধ্যরাত ১২:০৫ মিনিটে ছেড়ে সেইদিনই সকাল ০৮:৩০ টায় খুরদা রোড পৌঁছাবে।
অপর একটি স্পেশাল ট্রেন (স্পেশাল ট্রেন নং ০৩৪১৯) মালদা টাউন থেকে ছেড়ে ৪ঠা জুলাই এবং ১১ ই জুলাই সকাল ০৯:৩০ টায় ছেড়ে পরের দিন ভোর ০৩:৫৫ মিনিটে মালতিপাতপুর স্টেশনে পৌঁছবে। খুরদা রোড এবং মালতিপাতপুর এই দুটি স্টেশনই পুরীর খুব কাছাকাছি।
অপর একটি স্পেশাল ট্রেন (স্পেশাল ট্রেন নং ০৩৪১৯) মালদা টাউন থেকে ছেড়ে ৪ঠা জুলাই এবং ১১ ই জুলাই সকাল ০৯:৩০ টায় ছেড়ে পরের দিন ভোর ০৩:৫৫ মিনিটে মালতিপাতপুর স্টেশনে পৌঁছবে। খুরদা রোড এবং মালতিপাতপুর এই দুটি স্টেশনই পুরীর খুব কাছাকাছি।
PRS ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। যাত্রীদের অনুরোধ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকিট কেটে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে রথযাত্রার দিনগুলি উপভোগ করুন।
PRS ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই ট্রেনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। যাত্রীদের অনুরোধ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকিট কেটে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে রথযাত্রার দিনগুলি উপভোগ করুন।

Alipurduar News: পুরী থেকে জগন্নাথ এল হ‍্যামিল্টনগঞ্জে , ধুমধাম করে পালিত হল স্নানযাত্রা, উপচে পড়ছে ভক্তের ঢল

আলিপুরদুয়ার: হ্যামিল্টনগঞ্জ হরি মন্দিরে পালিত হল জগন্নাথ দেবের স্নান যাত্রা। পুরি ধাম থেকে জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার মূর্তি এনে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। আজ প্রভু জগন্নাথ দেবের স্নান যাত্রা আয়োজিত হল৷

প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে স্নানযাত্রা হয় বলে একে ‘স্নান পূর্ণিমা’ বা ‘দেবস্নান পূর্ণিমা’ বলা হয় ৷ প্রথমে জগন্নাথ, তারপর বলরাম এবং শেষে সুভদ্রার পুজো করে নিয়ে যাওয়া হয় স্নানের জন্য।এই স্নানের পর সাজানো হয় দেব, দেবীদের।স্নান যাত্রার পর থেকে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা হয় রথ যাত্রার। শুধু হ্যামিল্টনগঞ্জ নয়, এদিন ফালাকাটাতেও ভোরে নদীতে নিয়ে গিয়ে স্নান করানো হয় তিন দেব, দেবীর বিগ্রহের।

আরও পড়ুন-    বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

হ‍্যামিল্টনগঞ্জ হরি মন্দিরের পুরোহিত গোপাল রায় জানান, “পুরি ধাম থেকে আসল নিম কাঠের তৈরি জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রার মূর্তি আনার ইচ্ছে ছিল। এবারে সকলে টাকা জমিয়ে তা পূরণ করলাম। জগন্নাথ দেবের নিত্য সেবা চলছে। রোজ কীর্তন বসানো হচ্ছে।”

আরও পড়ুন-    গরমে গোলাপ গাছ শুকিয়ে কাঠ হচ্ছে? এই ৬ জিনিস ‘ধন্বন্তরি’! গোড়ায় দিলেই থোকা থোকা ফুলে ভরবে গাছ, গ্যারান্টি!

জানা যায়, নিয়মমাফিক জগন্নাথ দেব সঙ্গে সুভদ্রা ও বলরাম দেবের পাঁচ বার ভোগ দেওয়া হচ্ছে। তবে এবারে এই মন্দিরে রথ হবে না।রথের দিন তিন দেব, দেবীকে সাজিয়ে নগর পরিক্রমা করানো হবে।রথ উপলক্ষে বিশেষ ভোগ দেওয়া হবে সাত দিন ধরে।

Annanya Dey

Jagannath Snana Yatra: বাঁকুড়ায় উঠে এল এক টুকরো পুরী! দেখুন সেই দুর্দান্ত দৃশ্য

বাঁকুড়া: প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে প্রভু জগন্নাথ, ভাই বলভদ্র ও বোন সুভদ্রাকে হাজারো স্রোতে স্নান করানো হয়। স্নানের জন্য ১০৮ টি কলস ব্যবহার করা হয়। জলে ফুল, চন্দন, জাফরান ও কস্তুরীও মেশানো হয়। বিকেলে হাতি বেশে সাজেন জগন্নাথদেব। এই সবকিছুই হয় পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে। তবে এবার সেটাই হল বাঁকুড়া শহরেও।

‘জয় জগন্নাথ’ বোল তুলে একেবারে জগন্নাথ ভাবাবেগে মশগুল হয়ে উঠল বাঁকুড়া শহর। দুই হাত উপরে তুলে আধমাত্মিক রসে ডুবলেন শত শত মানুষ। বাঁকুড়া শহরের বুকেই পুরী এবং মায়াপুরের স্বাদ। ১০৮ টা কলস ব্যাবহার করে স্নান করানো হল জগন্নাথ দেবকে। বছরে একবারই স্নান করেন জগন্নাথ দেব। এই অনুষ্ঠানের নাম মহাস্নান যাত্রা। স্নান সেরে জগন্নাথ সাজবেন গজ রূপে। তারপর হবে রাজভোগ আরতি, বাজবে নহবত সানাই, যা জগন্নাথের খুবই প্রিয়। এরপরই জ্বর এসে অসুস্থ হয়ে পড়বেন প্রভু। আবার রথযাত্রার দিন সুস্থ হয়ে তিনি ভক্তদের দর্শন দেবেন।

আর‌ও পড়ুন: বছরভর জলের তলায় খেলার মাঠ, আন্দুলে আজব অবস্থা

রথযাত্রার আগে সব রীতি মেনেই ইসকনের হাত ধরে এই অনুষ্ঠান পালিত হল বাঁকুড়ার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কামারপাড়ার ইসকন অনুমোদিত শ্রী শ্রী হরে কৃষ্ণ নামহট্ট সংঘে। বাঁকুড়াতেই যেন পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের ভাবাবেগ খুঁজে পেল মানুষ। এদিন প্রভু জগন্নাথের দর্শন লাভের জন্য উপচে পড়ল ভক্তদের ভিড়।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Jagannath Snana Yatra: প্রভু জগন্নাথের স্নানযাত্রায় ইসকনে উপচে পড়ল ভিড়

নদিয়া: প্রভু জগন্নাথের স্নানযাত্রা ধুমধামের সঙ্গে পালিত হল। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের পাশাপাশি এই বাংলার মন্দির নগরী মায়াপুরের রাজাপুর মন্দিরে মহা সমারোহে পালিত হল জগন্নাথ, বলরাম ও বোন সুভদ্রার স্নানযাত্রা উৎসব। এই উপলক্ষে ভক্তদের আগমন ছিল চোখে পড়ার মতো।

নদিয়া জেলার মায়াপুরের সবথেকে বড় উৎসব জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উৎসব। তার আগে আয়োজিত হয় এই স্নানযাত্রা। এই স্নানযাত্রা উৎসবে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রার বিগ্রহকে ডাবের জল, গঙ্গা জল, দুধ ও দই দিয়ে স্নান করানো হয় ভক্তি সহকারে। এই উপলক্ষে অসংখ্য ভক্তের সমাগম হয়েছিল মায়াপুর রাজাপুর জগন্নাথ দেবের মন্দিরে।

আর‌ও পড়ুন: চাকরির পরীক্ষায় পাশ করেও মেলেনি সুযোগ, মাদুর বুনে টিকে আছেন প্রতিবন্ধী গণেশ

কথিত আছে, এই স্নানযাত্রার পরই জগন্নাথদেব জ্বরে ক্রান্ত হন। ফলে তিনি বিশ্রামে চলে যান। পুনরায় রথযাত্রার দিন জ্বর থেকে সুস্থ হয়ে উঠে তিনি স্বমহিমায় আবির্ভূত হবেন এবং পুনরায় ভক্তদের দর্শন দেবেন। মায়াপুরের শাখা রাজাপুর জগন্নাথ দেবের মন্দির থেকে সুসজ্জিত রথে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা দেবীর আগমন ঘটে পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ইসকন চন্দ্রোদয় মন্দিরে।

শনিবার ভোর সাড়ে চারটে থেকে মায়াপুরের শাখা কেন্দ্র মায়াপুর জগন্নাথ মন্দিরে মঙ্গল আরতি দিয়ে নান যাত্রা উৎসবের সূচনা করা হয়েছে। সারাদিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান চলতে থাকবে। এই মহা অভিষেকে উপস্থিত থাকতে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে দেশ বিদেশের হাজার হাজার ভক্ত বৃন্দ এখানে হাজির হয়েছেন।

মৈনাক দেবনাথ