Tag Archives: stadium

Dumurjala Indoor Stadium: হাইকোর্ট নির্ধারিত ৬ মাসের আগেই খুলে যাবে ডুমুরজলা স্টেডিয়াম!

হাওড়া: জেলাবাসীর জন্য সুখবর। সংস্কার শেষে আবার খুলতে চলেছে ডুমুরজলা ইনডোর স্টেডিয়াম। যার পোশাকি নাম হাওড়া সবুজসাথী ক্রীড়াঙ্গন। সংস্করণের কারণে দীর্ঘদিন খেলাধুলো বন্ধ ছিল ডুমুরজলা ইন্ডোর স্টেডিয়ামে।

খেলাধুলোর বদলে এক সময় ডুমুরজলা স্টেডিয়াম কার্যত গোডাউনে পরিণত হয়েছিল। এই নিয়ে স্থানীয় এক আইনিজীবী হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও করেন। সেই মামলায় আদালত থেকে হাওড়া পুরনিগম এবং স্টেট অথরিটিকে নির্দেশ দেয়, ৬ মাসের মধ্যে স্টেডিয়ামকে সংষ্কার করে ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে হবে। পাশাপাশি জনসাধারণের জন্য এই স্টেডিয়াম খুলে দেওয়ার নির্দেশও দেয়।

উল্লেখ্য হাওড়া জেলার খেলাধুলোর উন্নয়নের স্বার্থে ১৯৮২ সালে প্রায় ১.১৪ একর জমির উপর ডুমুরজলা ইনডোর স্টেডিয়াম তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে এই স্টেডিয়ামের উদ্বোধন হয়। তখন এখানে শুধুমাত্র টেবিল টেনিসের আসর বসত। যদিও একবার রাজ্য টেবল টেনিস প্রতিযোগিতা ছাড়া আর কোনও বড়মাপের প্রতিযোগিতা এখানে সেভাবে হয়নি। এই ইনডোর স্টেডিয়ামে বিদ্যুৎ পরিষেবাও ছিল না। ফলে ৬ হাজার আসন বিশিষ্ট এই স্টেডিয়ামে খেলাধুলোর পরিবর্তে ধীরে ধীরে জেনারেটর বা অস্থায়ী বিদ্যুতের সংযোগ নিয়ে মেলা আর বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের রিয়্যালিটি শোয়ের শুটিং শুরু হয়ে যায়। ধীরে ধীরে খেলাধুলো এবং রিয়েলিটি শো বন্ধ হয়ে স্টেডিয়ামটি গোডাউনের রূপ নিয়েছিল। ২০১৭ সালের শেষ দিক থেকে হাওড়া পুরসভা এর আধুনিকীকরণের দায়িত্ব নেয়। ২০১৮-১৯ সালে সংস্কারের কাজ শুরু হয়। প্রায় ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে যাবার পরে সেই কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বলে অভিযোগ।

আরও পড়ুন: টোটো চালানোই ভবিষ্যৎ! কবে খুলবে কুলিক দুগ্ধ প্রকল্প

এদিকে ছয় মাসের মধ্যে ডুমুরজলা স্টেডিয়াম খুলে দেওয়া নিয়ে আদালতের রায় প্রসঙ্গে হাওড়া পুরনিগমের প্রশাসক মণ্ডলীর প্রধান সুজয় চক্রবর্তী বলেন, ডুমুরজলা ইন্ডোর স্টেডিয়াম বা সবুজসাথী ক্রীড়াঙ্গনের ভেতরের কিছু কাজ বাকি আছে। এই কাজের সঙ্গে যে সংস্থা যুক্ত তাঁদের সঙ্গে কথা হয়েছে। বাতানুকুল যন্ত্রের কাজও বাকি আছে। যেভাবে কাজ চলছে তাতে আদালতের নির্দেশের অনেক আগেই এই স্টেডিয়ামটি সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দিতে পারব। তবে স্টেডিয়ামকে গোডাউনে পরিণত করা প্রসঙ্গে তাঁর যুক্তি, ওটি সরকারি জায়গা। বন্ধ থাকায় সরকারি মালপত্রই রাখা হয়েছিল।

যদিও এই প্রসঙ্গে মামলাকারীর আইনজীবী অঙ্কুর শর্মা বলেন, গত ৮ বছর ধরে এই স্টেডিয়াম বন্ধ আছে। ৯০ শতাংশ কাজ হয়ে যাওয়ার পরেও বছর চারেক বন্ধ হয়ে পড়েছিল। তাই আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়।

ভারতের সব থেকে পুরনো ক্রিকেট স্টেডিয়াম কোনটি? নামটা জানা থাকলে আপনি জিনিয়াস

বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম মেলবোর্নে। আর ভারতের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম এখন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম।
বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম মেলবোর্নে। আর ভারতের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম এখন আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম।
একটা সময় কলকাতার ইডেন ছিল দেশের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তবে সেই রেকর্ড ছিনিয়ে নিয়েছে আহমেদাবাদ।
একটা সময় কলকাতার ইডেন ছিল দেশের বৃহত্তম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। তবে সেই রেকর্ড ছিনিয়ে নিয়েছে আহমেদাবাদ।
কলকাতার অন্যতম প্রাচীন উদ্যান ইডেন গার্ডেন্সের নামে নামকরণ হয়েছিল ইডেনের। প্রথমে পার্কের নাম ছিল অকল্যান্ড সার্কাস গার্ডেন।
কলকাতার অন্যতম প্রাচীন উদ্যান ইডেন গার্ডেন্সের নামে নামকরণ হয়েছিল ইডেনের। প্রথমে পার্কের নাম ছিল অকল্যান্ড সার্কাস গার্ডেন।
অনেকেই জানেন না, ইডেন হল কলকাতার প্রাচীনতম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ১৮৬৪ সালে তৈরি হয়েছিল কলকাতার নন্দন কানন।
অনেকেই জানেন না, ইডেন হল কলকাতার প্রাচীনতম ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ১৮৬৪ সালে তৈরি হয়েছিল কলকাতার নন্দন কানন।
ইডেনে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ প্রথমবার খেলা হয়েছিল ১৯১৭-১৮ মরশুমে। প্রথম টেস্ট খেলা হয় ১৯৩৪ সালে।
ইডেনে প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ প্রথমবার খেলা হয়েছিল ১৯১৭-১৮ মরশুমে। প্রথম টেস্ট খেলা হয় ১৯৩৪ সালে।
১৯৮৭ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা হয়েছিল ইডেনে। ইংল্যান্ডকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
১৯৮৭ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা হয়েছিল ইডেনে। ইংল্যান্ডকে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়া সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
একটা সময় ইডেনে ১ লাখ দর্শক বসে খেলা দেখতে পারতেন। তবে এখন আসন সংখ্যা অনেকটাই কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।
একটা সময় ইডেনে ১ লাখ দর্শক বসে খেলা দেখতে পারতেন। তবে এখন আসন সংখ্যা অনেকটাই কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Qatar Football World Cup: এসি স্টেডিয়ামে বসে দেখা হবে ফুটবল বিশ্বকাপ, কাতারে তৈরি ৮ টি এসি স্টেডিয়াম, দেখুন

#কাতার: বিশ্বকাপ (World Cup) ফুটবলের (Football)  ইতিহাসে প্রথমবার ফুটবল খেলা হবে শীতে! কারণ বিশ্বকাপের ভ্যেনু মধ্যপ্রাচ্যের আগুনে গরম দেশে৷ কাতারে জুন ও জুলাইতে গড় তাপমাত্রা থাকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে৷ তাই ফুটবল মহাযজ্ঞের আসর বসবে নভেম্বর -ডিসেম্বরে৷

শীতকালে কাতার ফুটবল বিশ্বকাপ (Qatar Football World Cup) আয়োজন হলেও তখনও তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছে থাকবে৷ তাই কাতার নিজেদের ফুটবল স্টেডিয়ামগুলো (AC Stadium) ঠাণ্ডা করার ব্যবস্থা রয়েছে৷ যা প্লেয়ারদের এবং দর্শকদের স্বস্তি দেবে৷

 আরও পড়ুন – Job Vacancy: দ্বাদশ শ্রেণী পাসেও পেতে পারেন চাকরি, ডিভিসিতে নতুন নিয়োগ, বেতন হতে পারে ৮৩,৫০০ টাকা

তারা নিজেদের আটটি স্টেডিয়ামে (Stadium) এয়ার কন্ডিশানিংয়ের (AC Stadium) ব্যবস্থা করেছে৷ ঠাণ্ডা বাতাস প্রবেশ করানো হবে স্ট্যান্ড দিয়ে পাশাপাশি নজেল দিয়ে ঠাণ্ডা করা হবে পিচ৷

 

 কুলিং টেকনোলজি হবে সৌরশক্তি ব্যবহার করে৷ যা কাতার বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহায্যে তৈরি হচ্ছে৷ ডক্টর সৌদ আব্দুলআজিজ ঘানি কাতারের কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং যাঁর ডাকনাম ডক্টর কুল তিনি এই পুরো বিষয়টায় নেতৃত্ব দিয়েছেন৷

ফিফা .কমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, ‘‘এটা শুধু ঠাণ্ডা করাই নয়, তার সঙ্গে বাতাস পরিষ্কার করাও৷’’

তিনি আরও জানিয়েছেন, ‘‘আমরা দর্শকদের জন্য বাতাস পরিষ্কার করছি, উদাহরণ হিসেবে যাঁদের অ্যালার্জি আছে তাঁদের যাতে আমাদের স্টেডিয়ামে কোনও অসুবিধা না হয় যাতে তাঁরা নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য পরিষ্কার ও বিশুদ্ধ বাতাস পান৷ ’’

তিনি আরও বলেছেন, ‘‘ আগে থেকে ঠাণ্ডা হওয়া বাতাস গ্রিলের মধ্যে দিয়ে ঢুকবে৷ পিচের দিকে থাকবে লার্জ নজল৷ এয়ার সারকুলেশন টেকনিক ব্যবহার করে ঢোকানো হবে, কুল হওয়া বাতাস ফেরানো হবে ফের তা ঠাণ্ডা করা হবে, ফিল্টার করা হবে৷’’

‘‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঠাণ্ডাটাকে কার্যকারীভাবে করা৷ বাইরের কোনও বাতাস স্টেডিয়ামে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না৷ তাই স্টেডিয়ামে সাইজ ও শেপ অনুযায়ি বাতাস ঢোকানো হবে৷ যা গরম বাতাসকে স্টেডিয়ামে ঢুকতে দেওয়া হবে না৷