Tag Archives: Thunder

Lightening: বিকট আওয়াজ, তারপরেই…স্কুলের মধ্যে গাছে বজ্রপাত! ২০ জন পড়ুয়া আহত, পুরো ঘটনা জানলে শিউরে উঠবেন

মুর্শিদাবাদ: একদিকে উত্তরবঙ্গে ভারী বর্ষণে ভাসছে পাহাড় ।অন্যদিকে সামান্য বৃষ্টি আর তার সঙ্গে বজ্রপাতে ঘটে গেল মর্মান্তিক পরিনতি। একসঙ্গে স্কুলের ২০জন পড়ুয়া আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন। বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের ডোমকলে।

ডোমকলের ভগীরথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভেতরে একটি গাছ রয়েছে। সেই গাছেই সজোরে বাজ পড়ে। তাতেই প্রায় ২০ জনেরও বেশি স্কুল ছাত্রছাত্রী আহত হয়। আহতদের তড়িঘড়ি উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ডোমকল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে।

আরও পড়ুন: বাঙালি অভিনেত্রীর কন‍্যা! বিবাহিত পুরুষের সঙ্গে প্রেম করে পালিয়ে যান, মায়ের কারণেই কেরিয়ার শেষ…চিনতে পারছেন ‘পরদেশী’ নায়িকাকে?

জানা যায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে আঁতকে ওঠার মতো দৃশ্য দেখা যায় মুর্শিদাবাদের ডোমকল হাসপাতাল চত্বরে। স্কুলের ইউনিফর্ম পড়া অবস্থায় একের পর এক স্কুল পড়ুয়াকে ছেলে মেয়েকে কোলে তুলে নিয়ে ছুটতে ছুটতে হাসপাতালে এসে ঢোকেন অভিভাবক, আত্মীয়, এলাকার লোকজন। সেখানেই জানা যায় এই ঘটনার কথা।

এও জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে তুমুল বৃষ্টি শুরু হয় জেলার একাধিক জায়গায়। সঙ্গে প্রবল বজ্রপাত। ভগীরথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ভিতর একটি গাছ রয়েছে। সেই গাছেই পড়ে সজোরে বাজ। তাতেই প্রায় ২০ জনেরও বেশি স্কুল ছাত্রছাত্রী আহত হয়।

তবে আহতদের তড়িঘড়ি উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় ডোমকল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। ঘটনার খবর পেয়েই হাসপাতালে পৌঁছান ডোমকল থানার আইসি ও শিক্ষিকরাও। আহত ছাত্ররা জানান, বাজ পড়ার আওয়াজ এতটাই ছিল যে আমাদের চোখের সামনে পড়তেই অজ্ঞান হয়ে পড়ি।’’

আরও পড়ুন: YouTube-এ ভিডিও বানিয়েই রোজগার হবে লাখ লাখ টাকা! কত সাবস্ক্রাইবার চাই? এই কাজ করলে তবেই আসবে টাকা, এখনই শিখে নিন

পরে শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এসে তড়িঘড়ি উদ্ধার করে ডোমকল মহকুমা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করে। স্কুলের শিক্ষকরা জানিয়েছেন, স্কুল চত্বরে একটি প্রাচীন গাছ রয়েছে। আর বৃষ্টি হতেই সেই গাছের মধ্যেই পড়ে বাজ। আর তাতেই প্রায় ২০জনের বেশি পড়ুয়া আহত হন। তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও সকলের অবস্থা স্হিতিশীল রয়েছে।

কৌশিক অধিকারী

Thunderstorm Precautions: বাজ পড়ার সময় স্নান করছেন কিংবা বাসন মাজছেন? হতে পারে মৃত্যুও, গবেষকদের কথায় শিউরে উঠবেন

সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার, বেলা গড়াতেই পশ্চিমবঙ্গের নানা জায়গায় শুরু হয়েছে বৃষ্টিপাত। সঙ্গে মুহুর্মুহ বাজ পড়া। সমীক্ষা বলছে, প্রতি বছর বিশ্ব জুড়ে প্রায় ২৪,০০০ মানুষ বজ্রপাতে মারা যান এবং ২,৪০,০০০ আহত হন।  বাজ পড়ার সময় বলা হয়, রাস্তায় না থাকতে, বাড়িতে থাকতে। কিন্তু বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকাও সম্পূর্ন নিরাপদ নয়। বজ্রপাতের সময়ে স্নান করা, জলে হাত ধোওয়া কিংবা বাসন মাজা কতটা ভয়াবহ? জানাচ্ছেছে গবেষণা--
সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার, বেলা গড়াতেই পশ্চিমবঙ্গের নানা জায়গায় শুরু হয়েছে বৃষ্টিপাত। সঙ্গে মুহুর্মুহ বাজ পড়া। সমীক্ষা বলছে, প্রতি বছর বিশ্ব জুড়ে প্রায় ২৪,০০০ মানুষ বজ্রপাতে মারা যান এবং ২,৪০,০০০ আহত হন। বাজ পড়ার সময় বলা হয়, রাস্তায় না থাকতে, বাড়িতে থাকতে। কিন্তু বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকাও সম্পূর্ন নিরাপদ নয়। বজ্রপাতের সময়ে স্নান করা, জলে হাত ধোওয়া কিংবা বাসন মাজা কতটা ভয়াবহ? জানাচ্ছেছে গবেষণা–
বাজ পড়ার সময় সর্বতভাবেই চেষ্টা করুন জলের ব্যবহার না করতে। বাজের বিদ্যুৎ জলের পাইপের মধ্যে দিয়ে গোটা বাড়ি কিংবা আবাসনে ছড়িয়ে পড়তে পারে। Centers for Disease Control and Prevention (CDC) বলছে, বাজ পড়ার সময় কোন-ওরকম জলের কাজ করবেন না, তা সে স্নান করাই হোক কিংবা বাসন মাজা কিংবা হাত ধোয়া।
বাজ পড়ার সময় সর্বতভাবেই চেষ্টা করুন জলের ব্যবহার না করতে। বাজের বিদ্যুৎ জলের পাইপের মধ্যে দিয়ে গোটা বাড়ি কিংবা আবাসনে ছড়িয়ে পড়তে পারে। Centers for Disease Control and Prevention (CDC) বলছে, বাজ পড়ার সময় কোন-ওরকম জলের কাজ করবেন না, তা সে স্নান করাই হোক কিংবা বাসন মাজা কিংবা হাত ধোয়া।
বাজ পড়লে পাইপবাহিত জল এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী এমন কোনও জিনিস স্পর্শ না করাই ভাল। বাজ পড়ার পর জল ও ধাতব জিনিসের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণের পথ খোঁজে।
বাজ পড়লে পাইপবাহিত জল এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী এমন কোনও জিনিস স্পর্শ না করাই ভাল। বাজ পড়ার পর জল ও ধাতব জিনিসের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণের পথ খোঁজে।
বজ্রপাতের সময়ে ধাতব কল ও জল দুই-ই বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে যেতে পারে। তাই বাজ পড়ার সময় কল খুলে স্নান বা বাসন মাজা বা হাত ধোয়া কিংবা শাওয়ারে স্নান করার সময় বিদ্যুতস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
বজ্রপাতের সময়ে ধাতব কল ও জল দুই-ই বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে যেতে পারে। তাই বাজ পড়ার সময় কল খুলে স্নান বা বাসন মাজা বা হাত ধোয়া কিংবা শাওয়ারে স্নান করার সময় বিদ্যুতস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
বজ্রপাতের সময় কংক্রিটের মেঝেতে শুতে কিংবা হেলান দিয়ে দাঁড়াতে নিষেধ করে বিশেষজ্ঞরা। বাজ পড়লে ধাতব বিমের সংস্পর্শে এসে কংক্রিট বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে উঠতেই পারে।
বজ্রপাতের সময় কংক্রিটের মেঝেতে শুতে কিংবা হেলান দিয়ে দাঁড়াতে নিষেধ করে বিশেষজ্ঞরা। বাজ পড়লে ধাতব বিমের সংস্পর্শে এসে কংক্রিট বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে উঠতেই পারে।
খোলা জায়গায় থাকলে, বাজ পড়ার সময় যতটা সম্ভব নিজেকে সঙ্কুচিত করে বা কুঁজো হয়ে মাটিতে বসে পড়লে প্রাণে বাঁচবেন। না শুয়ে যতটা সমম্ভব নীচু হয়ে মাটির কাছাকাছি থাকলেও বাজের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
খোলা জায়গায় থাকলে, বাজ পড়ার সময় যতটা সম্ভব নিজেকে সঙ্কুচিত করে বা কুঁজো হয়ে মাটিতে বসে পড়লে প্রাণে বাঁচবেন। না শুয়ে যতটা সমম্ভব নীচু হয়ে মাটির কাছাকাছি থাকলেও বাজের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
বাজ পড়া কালীন সময়ে কখনই ফাঁকা মাঠে থাকবেন না। বজ্রপাতের সময় গাছের তলায় আশ্রয় নেবেন না। বেশি উচ্চতার জায়গায় বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এই সময় উচুঁ কাঠামো, পোলের কাছে থাকবেন না।
বাজ পড়া কালীন সময়ে কখনই ফাঁকা মাঠে থাকবেন না। বজ্রপাতের সময় গাছের তলায় আশ্রয় নেবেন না। বেশি উচ্চতার জায়গায় বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এই সময় উচুঁ কাঠামো, পোলের কাছে থাকবেন না।
বজ্রপাতের সময় গাড়ি মধ্যে থাকাও সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়।
বজ্রপাতের সময় গাড়ি মধ্যে থাকাও সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়।
বাজ পড়ার সময়ে কিছুতেই জলে বা পুকুরে থাকবেন না।
বাজ পড়ার সময়ে কিছুতেই জলে বা পুকুরে থাকবেন না।