Tag Archives: Thunderstorm

Lightning Death: আর পাঁচটা দিনের মত মাঠে কাজে গিয়ে বাড়ি ফেরা হল না যুবকের, বৃষ্টি আসতেই সব শেষ

পূর্ব মেদিনীপুর: আর পাঁচটা দিনের মত মাঠে কাজ করতে গিয়েছিলেন। কিন্তু আর বাড়ি ফেরা হল না গৌতম জানার। দুপুরের ঘনিয়ে আসা কালো মেঘ অন্ধকারে ঢেকে দিল তাঁর গোটা পরিবারকে। এই যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা গ্রাম।

সকালে রোদ ঝলমলে আকাশ দেখে চাষের ক্ষেতে রোজের মত কাজ করতে গিয়েছিল গৌতম। কিন্তু দুপুরের পর কালো মেঘ ঘনিয়ে আসে। সঙ্গে শুরু হয় ঝড় ও বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি। বাড়ি ফেরার আগেই বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয় তাঁর। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুর-২ ব্লকের খাড়গ্রাম পঞ্চায়েতের খড়ুই পশ্চিমসাই গ্রামে।

আরও পড়ুন: ব্যাপক উৎসাহ নতুন ভোটারদের, সোশ্যাল মিডিয়া ভরল প্রথমবার ভোট দানের ছবিতে

বর্তমানে বৃষ্টির সঙ্গে ব্যাপক বজ্রপাত হচ্ছে। তাতে মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে। নিজের বাদাম ক্ষেতে কাজ করতে গিয়ে মর্মান্তিকভাবে গৌতম জানারও মৃত্যু হল। বছর ৩৮-এর গৌতমবাবুর বাড়িতে স্ত্রী, মা-বাবা ও সন্তানেরা রয়েছে।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, বাদাম চাষের মাঠে কীটনাশক স্প্রে করতে গিয়েছিলেন। দুপুরের দিকে হঠাৎ বজ্রবিদ্যুত সহ ঝড় বৃষ্টি নামে। ঝড় বৃষ্টি থেমে গেলেও দীর্ঘক্ষণ গৌতম বাড়ি না ফেরায় পরিবারের সদস্যরা বাদাম চাষের ক্ষেতে গিয়ে দেখতে পান, চাষের ক্ষেতের মধ্যেই লুটিয়ে পড়ে রয়েছে তিনি। বাড়ির লোকজন ও প্রতিবেশীরা মিলে মাঠ থেকে গৌতমের ঝলসানো দেহ বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পটাশপুর হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

সৈকত শী

Weather update: দু’ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যের ছ’জেলায় বৃষ্টি-সহ ঝড়ের সতর্কবার্তা, সঙ্গে চার জেলায় ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী

কলকাতা: আগামী দু’তিন ঘণ্টার মধ্যে আসতে চলেছে ঝড়, সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে রাজ্যের সাত জেলায়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বৃষ্টি এবং ঝড়ের সম্ভাবনা রয়েছে সাত জেলায়। রয়েছে কালবৈশাখীর সতর্কবার্তাও।

আরও খবর: দু’ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যের ছ’জেলায় বৃষ্টি-সহ ঝড়ের সতর্কবার্তা, সঙ্গে চার জেলায় ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী

রাজ্যের পাঁচ জেলা- পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং পূর্ব বর্ধমান আগামী দুই-তিন ঘণ্টার মধ্যেই আসতে চলেছে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। সঙ্গে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে বইতে পারে ঝড়। এই পাঁচ জেলার জন্য কমলা সতর্কতা জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। ঝড়ের সঙ্গেই আসতে পারে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি। তাই এই পাঁচ জেলার বাসিন্দাদের সতর্ক করেছে হাওয়া অফিস।

আরও খবর: সাসপেন্ড ঋষভ পন্থ! প্লে-অফের জন্য ‘বিরাট’ ম্যাচে শাস্তি পন্থের, কী করেছেন?

আগামী দুই-তিন ঘণ্টায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে মুর্শিদাবাদেও। বৃষ্টির সঙ্গেই ৩০-৪০ কিমি বেগে দমকা হাওয়া বইতে পারে। আপাতত মুর্শিদাবাদে হলুদ সতর্কতা জারি করেছে হাওয়া অফিস। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে মুর্শিদাবাদে।

রাজ্যের চার জেলায় কালবৈশাখীর সতর্কতাও জারি করেছে হাওয়া অফিস। আগামী দুই ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যের চার জেলায় তাণ্ডব চালাতে পারে কালবৈশাখী। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান এবং হুগলি জেলায় ধেয়ে আসতে পারে কালবৈশাখী। ৬০ কিমি বেগে ধেয়ে আসতে পারে ঝড়, সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিতে ভিজতে পারে এই চার জেলা।

Weather update: কলকাতা সংলগ্ন দুই জেলায় ধেয়ে আসছে ঝড়, দোসর মাঝারি বৃষ্টি, সতর্কতা আলিপুরের

কলকাতা: আগামী দু’ঘণ্টার মধ্যেই ধেয়ে আসতে চলেছে প্রবল বেগে ঝড়। সঙ্গে হতে পারে মাঝারি বৃষ্টিও। ঝড়ের জেরে বিপর্যস্ত হতে চলেছে কলকাতার পাশের দুই জেলা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, হাওড়া এবং হুগলি জেলায় আগামী দুই ঘণ্টার মধ্যে ঝড় আসতে চলেছে।

আরও খবর: ‘লোকসভায় ৩০টা আসন পেলে ছ’মাসের মধ্যেই নবান্নে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী বসবে’, রানাঘাটের সভা থেকে দাবি সুকান্তের

শুধু ঝড় নয়, বৃষ্টিরও পূর্বাভাস রয়েছে হাওড়া এবং হুগলি জেলায়। ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে হাওড়া এবং হুগলি জেলার কিছু এলাকায়। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আগামী দু’ঘণ্টার মধ্যে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি হয়েছে কলকাতাতেও। এ বার কলকাতার পার্শ্ববর্তী দুই জেলাতে ঝড়বৃষ্টির সতর্কতা জারি করল হাওয়া অফিস।

আরও খবর: আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়, ম্যাচ ভেস্তে গেলে কোথায় থাকবে কেকেআর?

আগেই হাওয়া অফিস জানিয়েছে, শনিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে দক্ষিণবঙ্গে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের অনেক জেলাতেই ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো বাতাস বইবে। ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে কয়েকটি এলাকায়। এর মধ্যেই হাওড়া এবং হুগলি জেলার ঝড়বৃষ্টি সম্ভাবনা আছে বলে জানাল হাওয়া অফিস। কমলা সতর্কতা জারি হয়ে এই দুই জেলায়। যারা বাড়ির বাইরে আছেন তাদের বিশেষ ভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

Thunderstorm Precautions: বাজ পড়ার সময় স্নান করছেন কিংবা বাসন মাজছেন? হতে পারে মৃত্যুও, গবেষকদের কথায় শিউরে উঠবেন

সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার, বেলা গড়াতেই পশ্চিমবঙ্গের নানা জায়গায় শুরু হয়েছে বৃষ্টিপাত। সঙ্গে মুহুর্মুহ বাজ পড়া। সমীক্ষা বলছে, প্রতি বছর বিশ্ব জুড়ে প্রায় ২৪,০০০ মানুষ বজ্রপাতে মারা যান এবং ২,৪০,০০০ আহত হন।  বাজ পড়ার সময় বলা হয়, রাস্তায় না থাকতে, বাড়িতে থাকতে। কিন্তু বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকাও সম্পূর্ন নিরাপদ নয়। বজ্রপাতের সময়ে স্নান করা, জলে হাত ধোওয়া কিংবা বাসন মাজা কতটা ভয়াবহ? জানাচ্ছেছে গবেষণা--
সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার, বেলা গড়াতেই পশ্চিমবঙ্গের নানা জায়গায় শুরু হয়েছে বৃষ্টিপাত। সঙ্গে মুহুর্মুহ বাজ পড়া। সমীক্ষা বলছে, প্রতি বছর বিশ্ব জুড়ে প্রায় ২৪,০০০ মানুষ বজ্রপাতে মারা যান এবং ২,৪০,০০০ আহত হন। বাজ পড়ার সময় বলা হয়, রাস্তায় না থাকতে, বাড়িতে থাকতে। কিন্তু বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকাও সম্পূর্ন নিরাপদ নয়। বজ্রপাতের সময়ে স্নান করা, জলে হাত ধোওয়া কিংবা বাসন মাজা কতটা ভয়াবহ? জানাচ্ছেছে গবেষণা–
বাজ পড়ার সময় সর্বতভাবেই চেষ্টা করুন জলের ব্যবহার না করতে। বাজের বিদ্যুৎ জলের পাইপের মধ্যে দিয়ে গোটা বাড়ি কিংবা আবাসনে ছড়িয়ে পড়তে পারে। Centers for Disease Control and Prevention (CDC) বলছে, বাজ পড়ার সময় কোন-ওরকম জলের কাজ করবেন না, তা সে স্নান করাই হোক কিংবা বাসন মাজা কিংবা হাত ধোয়া।
বাজ পড়ার সময় সর্বতভাবেই চেষ্টা করুন জলের ব্যবহার না করতে। বাজের বিদ্যুৎ জলের পাইপের মধ্যে দিয়ে গোটা বাড়ি কিংবা আবাসনে ছড়িয়ে পড়তে পারে। Centers for Disease Control and Prevention (CDC) বলছে, বাজ পড়ার সময় কোন-ওরকম জলের কাজ করবেন না, তা সে স্নান করাই হোক কিংবা বাসন মাজা কিংবা হাত ধোয়া।
বাজ পড়লে পাইপবাহিত জল এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী এমন কোনও জিনিস স্পর্শ না করাই ভাল। বাজ পড়ার পর জল ও ধাতব জিনিসের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণের পথ খোঁজে।
বাজ পড়লে পাইপবাহিত জল এবং বিদ্যুৎ পরিবাহী এমন কোনও জিনিস স্পর্শ না করাই ভাল। বাজ পড়ার পর জল ও ধাতব জিনিসের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ পরিবহণের পথ খোঁজে।
বজ্রপাতের সময়ে ধাতব কল ও জল দুই-ই বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে যেতে পারে। তাই বাজ পড়ার সময় কল খুলে স্নান বা বাসন মাজা বা হাত ধোয়া কিংবা শাওয়ারে স্নান করার সময় বিদ্যুতস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
বজ্রপাতের সময়ে ধাতব কল ও জল দুই-ই বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে যেতে পারে। তাই বাজ পড়ার সময় কল খুলে স্নান বা বাসন মাজা বা হাত ধোয়া কিংবা শাওয়ারে স্নান করার সময় বিদ্যুতস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ ক্ষেত্রে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
বজ্রপাতের সময় কংক্রিটের মেঝেতে শুতে কিংবা হেলান দিয়ে দাঁড়াতে নিষেধ করে বিশেষজ্ঞরা। বাজ পড়লে ধাতব বিমের সংস্পর্শে এসে কংক্রিট বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে উঠতেই পারে।
বজ্রপাতের সময় কংক্রিটের মেঝেতে শুতে কিংবা হেলান দিয়ে দাঁড়াতে নিষেধ করে বিশেষজ্ঞরা। বাজ পড়লে ধাতব বিমের সংস্পর্শে এসে কংক্রিট বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়ে উঠতেই পারে।
খোলা জায়গায় থাকলে, বাজ পড়ার সময় যতটা সম্ভব নিজেকে সঙ্কুচিত করে বা কুঁজো হয়ে মাটিতে বসে পড়লে প্রাণে বাঁচবেন। না শুয়ে যতটা সমম্ভব নীচু হয়ে মাটির কাছাকাছি থাকলেও বাজের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
খোলা জায়গায় থাকলে, বাজ পড়ার সময় যতটা সম্ভব নিজেকে সঙ্কুচিত করে বা কুঁজো হয়ে মাটিতে বসে পড়লে প্রাণে বাঁচবেন। না শুয়ে যতটা সমম্ভব নীচু হয়ে মাটির কাছাকাছি থাকলেও বাজের কবল থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
বাজ পড়া কালীন সময়ে কখনই ফাঁকা মাঠে থাকবেন না। বজ্রপাতের সময় গাছের তলায় আশ্রয় নেবেন না। বেশি উচ্চতার জায়গায় বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এই সময় উচুঁ কাঠামো, পোলের কাছে থাকবেন না।
বাজ পড়া কালীন সময়ে কখনই ফাঁকা মাঠে থাকবেন না। বজ্রপাতের সময় গাছের তলায় আশ্রয় নেবেন না। বেশি উচ্চতার জায়গায় বাজ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই এই সময় উচুঁ কাঠামো, পোলের কাছে থাকবেন না।
বজ্রপাতের সময় গাড়ি মধ্যে থাকাও সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়।
বজ্রপাতের সময় গাড়ি মধ্যে থাকাও সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়।
বাজ পড়ার সময়ে কিছুতেই জলে বা পুকুরে থাকবেন না।
বাজ পড়ার সময়ে কিছুতেই জলে বা পুকুরে থাকবেন না।

IMD Thunderstorm Alert: কালো মেঘে ঢাকা আকাশ, ফালাফালা করবে বিদ্যুৎ, প্রবল হাওয়া তোলপাড় বাংলায়, সঙ্গী স্বস্তির বৃষ্টি

:

সাইক্লোনিক সার্কুলেশন ঘনিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের হিমালয় সংলগ্ন এলাকায়৷ যা পশ্চিম অসম পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে রয়েছে৷ সমুদ্রতল থেকে ০.৯ কিমি পর্যন্ত এই ঘূর্ণাবর্তটি বিস্তৃত রয়েছে৷
সাইক্লোনিক সার্কুলেশন ঘনিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের হিমালয় সংলগ্ন এলাকায়৷ যা পশ্চিম অসম পর্যন্ত বিস্তৃত হয়ে রয়েছে৷ সমুদ্রতল থেকে ০.৯ কিমি পর্যন্ত এই ঘূর্ণাবর্তটি বিস্তৃত রয়েছে৷
উত্তর পূর্ব অসমের ও তার আশপাশে সমুদ্রতল থেকে ১.৫ কিমি পর্যন্ত এটি বিস্তৃত রয়েছে৷ এই দুটি অ্যাকটিভ ওয়েদার চ্যানেলের কারণে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে ঢুকছে  জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু৷ আর এই দু 'কারণেই এবার বঙ্গে দুর্যোগের ঘনঘটা৷
উত্তর পূর্ব অসমের ও তার আশপাশে সমুদ্রতল থেকে ১.৫ কিমি পর্যন্ত এটি বিস্তৃত রয়েছে৷ এই দুটি অ্যাকটিভ ওয়েদার চ্যানেলের কারণে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে ঢুকছে  জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ু৷ আর এই দু ‘কারণেই এবার বঙ্গে দুর্যোগের ঘনঘটা৷
শনিবার থেকেই আবহাওয়া পরিবর্তন। কমবে গরম। কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও তাপপ্রবাহের হাত থেকে রেহাই নেই।
শনিবার থেকেই আবহাওয়া পরিবর্তন। কমবে গরম। কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও তাপপ্রবাহের হাত থেকে রেহাই নেই।
মঙ্গলবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড় হবে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়, এছাড়াও থাকছে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা।
মঙ্গলবার বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিবেগে দমকা ঝড় হবে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়, এছাড়াও থাকছে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা।
দক্ষিণবঙ্গের নয়টি জেলায় তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে হাওয়া অফিসের রিপোর্টে। দক্ষিণবঙ্গের বীরভূম , বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান , পশ্চিম মেদিনীপুর,  ঝাড়গ্রাম সহ বিভিন্ন জেলায়, তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে রবিবার পর্যন্ত। রবিবারের পর তাপমাত্রা সামান্য কমবে সব জেলাতেই৷  ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কোঠা থেকে নামবে তাপমাত্রা৷
দক্ষিণবঙ্গের নয়টি জেলায় তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে হাওয়া অফিসের রিপোর্টে। দক্ষিণবঙ্গের বীরভূম , বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান , পশ্চিম মেদিনীপুর,  ঝাড়গ্রাম সহ বিভিন্ন জেলায়, তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে রবিবার পর্যন্ত। রবিবারের পর তাপমাত্রা সামান্য কমবে সব জেলাতেই৷  ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কোঠা থেকে নামবে তাপমাত্রা৷
শনিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৪-৫ দিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
শনিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৪-৫ দিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
দুই চব্বিশ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুরে ইতিমধ্যেই বৃষ্টি হওয়ার পরিস্থিতি পুরোপুরি তৈরি হয়ে গেছে৷ আগামী ১১ তারিখ পর্যন্ত এই আবহাওয়া জারি থাকবে এই জেলাগুলিতে৷
দুই চব্বিশ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুরে ইতিমধ্যেই বৃষ্টি হওয়ার পরিস্থিতি পুরোপুরি তৈরি হয়ে গেছে৷ আগামী ১১ তারিখ পর্যন্ত এই আবহাওয়া জারি থাকবে এই জেলাগুলিতে৷
অন্যদিকে হাওড়া, হুগলি, কলকাতা, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়াতে ৫ তারিখ থেকে ঝড়-বৃষ্টি এসে স্বস্তি দেবে।
অন্যদিকে হাওড়া, হুগলি, কলকাতা, পুরুলিয়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়াতে ৫ তারিখ থেকে ঝড়-বৃষ্টি এসে স্বস্তি দেবে।
কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হলেও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বেশ কিছু জায়গায় দাবদহ থাকবে। রবিবার থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাপমাত্রা আরও কমবে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা বাদে সর্বত্রই তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি উপরে। পাঁশকুড়ার তাপমাত্রা সব থেকে বেশি।কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হলেও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বেশ কিছু জায়গায় দাবদহ থাকবে। রবিবার থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাপমাত্রা আরও কমবে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা বাদে সর্বত্রই তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি উপরে। পাঁশকুড়ার তাপমাত্রা সব থেকে বেশি।
কালবৈশাখীর ঝড় বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হলেও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বেশ কিছু জায়গায় দাবদহ থাকবে। রবিবার থেকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাপমাত্রা আরও কমবে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা বাদে সর্বত্রই তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি উপরে। পাঁশকুড়ার তাপমাত্রা সব থেকে বেশি।
কলকাতা-সহ বাকি জেলাতে বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা ঝড়ো হাওয়ার গতিবেগ প্রতি ঘন্টায় হতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।
কলকাতা-সহ বাকি জেলাতে বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সঙ্গে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত দমকা ঝড়ো হাওয়ার গতিবেগ প্রতি ঘন্টায় হতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।
শেষ ২৪ ঘন্টায় রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘার তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ মে শুক্রবার দিঘার তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি।
শেষ ২৪ ঘন্টায় রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘার তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ ৩৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ মে শুক্রবার দিঘার তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৩৭.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৮.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকবে পাঁশকুড়া শহরে। পাঁশকুড়া শহরের তাপমাত্রা প্রায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর কাছাকাছি থাকবে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক, কাঁথি, হলদিয়ায়, এগরা সর্বত্রই শনিবার বিকেলের পর বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু শনিবার নয় আগামী ৪-৫ দিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় কালবৈশাখীর ঝড়-বৃষ্টি সহ বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা থাকবে পাঁশকুড়া শহরে। পাঁশকুড়া শহরের তাপমাত্রা প্রায় ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর কাছাকাছি থাকবে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক, কাঁথি, হলদিয়ায়, এগরা সর্বত্রই শনিবার বিকেলের পর বজ্র-বিদ্যুৎ-সহ ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুধু শনিবার নয় আগামী ৪-৫ দিন পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় কালবৈশাখীর ঝড়-বৃষ্টি সহ বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
টানা এক মাসেরও বেশি তীব্র দাবদাহে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। অবশেষে হাওয়া অফিসের স্বস্তির বার্তা। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে দাবদাহ থেকে মুক্তি পাবে সাধারণ মানুষ। রবিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গে জেলায় আবহাওয়া পরিবর্তনে সামান্য কমবে তাপমাত্রা। এর পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে কালবৈশাখীর ঝড়-বৃষ্টি ও বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রার পারদ নিম্নমুখী থাকবে। Input- Saikat Shee
টানা এক মাসেরও বেশি তীব্র দাবদাহে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। অবশেষে হাওয়া অফিসের স্বস্তির বার্তা। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে দাবদাহ থেকে মুক্তি পাবে সাধারণ মানুষ। রবিবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গে জেলায় আবহাওয়া পরিবর্তনে সামান্য কমবে তাপমাত্রা। এর পাশাপাশি দক্ষিণবঙ্গের উপকূলবর্তী জেলাগুলিতে কালবৈশাখীর ঝড়-বৃষ্টি ও বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রার পারদ নিম্নমুখী থাকবে। Input- Saikat Shee

 

Weather Update: ছাতা ছাড়া বাইরে নয়, দু’ঘণ্টায় ধেয়ে আসছে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি! সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া, আবহাওয়ার তোলপাড় করা আপডেট

চৈত্রেই ঠাঠা রোদ। অস্বস্তিকর গরম। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে তাপমাত্রার পারদ। তবে অবশেষ সামান‍্য স্বস্তি। আবহাওয়ার নতুন আপডেট অনুযায়ী, আগামী দুই ঘণ্টায় ধেয়ে আসছে বৃষ্টিপাত।
চৈত্রেই ঠাঠা রোদ। অস্বস্তিকর গরম। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে তাপমাত্রার পারদ। তবে অবশেষ সামান‍্য স্বস্তি। আবহাওয়ার নতুন আপডেট অনুযায়ী, আগামী দুই ঘণ্টায় ধেয়ে আসছে বৃষ্টিপাত।
আগামী দু'ঘন্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-বৃষ্টির সতর্কতা মালদাও মুর্শিদাবাদ জেলার কিছু অংশে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে এই দুই জেলায়। সঙ্গে বইবে ঝোড়ো হাওয়া।
আগামী দু’ঘন্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়-বৃষ্টির সতর্কতা মালদাও মুর্শিদাবাদ জেলার কিছু অংশে। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে এই দুই জেলায়। সঙ্গে বইবে ঝোড়ো হাওয়া।
পাশপাশি রয়েছে বজ্রপাতের আশঙ্কা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বজ্রপাত এবং বৃষ্টিপাতের সঙ্গেই ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা জারি হয়েছে।
পাশপাশি রয়েছে বজ্রপাতের আশঙ্কা। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বজ্রপাত এবং বৃষ্টিপাতের সঙ্গেই ৪০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সতর্কতা জারি হয়েছে।
আজ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং বীরভূম মুর্শিদাবাদে। বাকি সব জেলাতেই গরম ও শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে বলেই জানাচ্ছে রিপোর্ট। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। বেলা যত বাড়বে, গরম তত বাড়বে।
আজ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং বীরভূম মুর্শিদাবাদে। বাকি সব জেলাতেই গরম ও শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে বলেই জানাচ্ছে রিপোর্ট। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। বেলা যত বাড়বে, গরম তত বাড়বে।
যদিও আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রা বাড়বে। সামনের সপ্তাহেই ৪০ ডিগ্রি ছুঁতে পারে পশ্চিমের বিভিন্ন জেলার তাপমাত্রা। বাতাসে জলীয় বাষ্প কমবে, শুষ্ক হাওয়ার দাপট আবারও বাড়বে। শুষ্ক পশ্চিমী হাওয়ায় গরম বাড়বে পশ্চিমের জেলায়।
যদিও আগামী কয়েকদিনে তাপমাত্রা বাড়বে। সামনের সপ্তাহেই ৪০ ডিগ্রি ছুঁতে পারে পশ্চিমের বিভিন্ন জেলার তাপমাত্রা। বাতাসে জলীয় বাষ্প কমবে, শুষ্ক হাওয়ার দাপট আবারও বাড়বে। শুষ্ক পশ্চিমী হাওয়ায় গরম বাড়বে পশ্চিমের জেলায়।
তবে এখনই তাপপ্রবাহের কোনও সতর্কবার্তা নেই। তবে তার মতো পরিস্থিতি সতর্কতা জারি আবহাওয়া দফতরের। আগামিকাল সকাল ১১টা থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত বাইরে না থাকার পরামর্শ।
তবে এখনই তাপপ্রবাহের কোনও সতর্কবার্তা নেই। তবে তার মতো পরিস্থিতি সতর্কতা জারি আবহাওয়া দফতরের। আগামিকাল সকাল ১১টা থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত বাইরে না থাকার পরামর্শ।

Lightning Arrester: বাড়ি-ফ্ল্যাটে জীবনেও বাজ পড়বে না! শুধু এই ছোট্ট জিনিসটা ঘরে রাখুন! ব্যস, নিশ্চিন্ত

বর্ষা আসার আগে থেকেই শুরু হয়েছে বজ্রপাত। বিভিন্ন এলাকায় বাজ পড়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। গবেষকদের একাংশ মনে করছেন ক্রমাগত বেড়ে চলা দূষণে বাজ পড়ার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলছে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ আবার বজ্রপাত প্রবণ এলাকার মধ্যে পড়ে। গত দু’বছরে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই এলাকায়।
বর্ষা আসার আগে থেকেই শুরু হয়েছে বজ্রপাত। বিভিন্ন এলাকায় বাজ পড়ে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। গবেষকদের একাংশ মনে করছেন ক্রমাগত বেড়ে চলা দূষণে বাজ পড়ার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলছে। বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ আবার বজ্রপাত প্রবণ এলাকার মধ্যে পড়ে। গত দু’বছরে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে এই এলাকায়।
কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার এজন্য। উঁচু বাড়ি বা অফিসে বজ্রনিরোধক বসানো দরকার। কারণ, এর ফলে বজ্রপাতের প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো যায়। শুধু মানুষ নয়, বাজ পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পশুপাখি থেকে শুরু করে গাছপালাও। শহরের তুলনায় গ্রামে বাজ পড়ার সংখ্যা অনেক বেশি। কারণ সেখানে উঁচু উঁচু বাড়ির সংখ্যা কম। উঁচু গাছে বাজ বেশি পড়ে।
কিছু সাবধানতা অবলম্বন করা দরকার এজন্য। উঁচু বাড়ি বা অফিসে বজ্রনিরোধক বসানো দরকার। কারণ, এর ফলে বজ্রপাতের প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো যায়। শুধু মানুষ নয়, বাজ পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় পশুপাখি থেকে শুরু করে গাছপালাও। শহরের তুলনায় গ্রামে বাজ পড়ার সংখ্যা অনেক বেশি। কারণ সেখানে উঁচু উঁচু বাড়ির সংখ্যা কম। উঁচু গাছে বাজ বেশি পড়ে।
এই সময় নিজের নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে একটি বজ্র নিরোধক ইনস্টল করে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাড়ি, অফিস, মন্দির—যেকোনও জায়গায় ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কীভাবে ইনস্টল করা যাবে, খরচই বা কত জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত—
এই সময় নিজের নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে একটি বজ্র নিরোধক ইনস্টল করে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাড়ি, অফিস, মন্দির—যেকোনও জায়গায় ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। কিন্তু কীভাবে ইনস্টল করা যাবে, খরচই বা কত জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত—
‘লাইটনিং কন্ডাক্টর’ বা বজ্র নিরোধক হল এক ধরনের যন্ত্র যা বজ্রপাতকে নিজের ভিতরে শোষণ করে। পরিবাহী পথের মাধ্যমে তাকে ভূগর্ভে পাঠিয়ে দেয়। একে লাইটনিং রড-ও বলা হয়। এটি মূলত তামার তৈরি একটি রড।
‘লাইটনিং কন্ডাক্টর’ বা বজ্র নিরোধক হল এক ধরনের যন্ত্র যা বজ্রপাতকে নিজের ভিতরে শোষণ করে। পরিবাহী পথের মাধ্যমে তাকে ভূগর্ভে পাঠিয়ে দেয়। একে লাইটনিং রড-ও বলা হয়। এটি মূলত তামার তৈরি একটি রড।
এর দু’টি ভাগ থাকে। সাধারণত উঁচু বাড়ি নির্মাণের সময় দেয়ালে ইনস্টল করে দেওয়া হয়। এর উপরের অংশটি বাড়ির ছাদে লাগানো থাকে। বাড়ির উপর অনেকটা অংশ মাথা তুলে থাকে।
এর দু’টি ভাগ থাকে। সাধারণত উঁচু বাড়ি নির্মাণের সময় দেয়ালে ইনস্টল করে দেওয়া হয়। এর উপরের অংশটি বাড়ির ছাদে লাগানো থাকে। বাড়ির উপর অনেকটা অংশ মাথা তুলে থাকে।
এই রডের উপরে অংশটি সূক্ষ্ম বা ত্রিশূল আকৃতির হয়ে থাকে। নীচের অংশটি পুরু, যা তারের মাধ্যমে মাটিতে মাটির গভীরে পুঁতে রাখা হয়। মনে রাখতে হবে এই জায়গা যেন অবশ্যই আর্দ্র হয়। শুকনো অবস্থায় একটি গর্ত তৈরি করে মাটি এবং একটি রাসায়নিক যৌগ দিয়ে পূরণ করে দিতে হবে।
এই রডের উপরে অংশটি সূক্ষ্ম বা ত্রিশূল আকৃতির হয়ে থাকে। নীচের অংশটি পুরু, যা তারের মাধ্যমে মাটিতে মাটির গভীরে পুঁতে রাখা হয়। মনে রাখতে হবে এই জায়গা যেন অবশ্যই আর্দ্র হয়। শুকনো অবস্থায় একটি গর্ত তৈরি করে মাটি এবং একটি রাসায়নিক যৌগ দিয়ে পূরণ করে দিতে হবে।
খরচ: বজ্র নিরোধক যন্ত্র ইনস্টল করার জন্য বাড়িতে একজন ইলেকট্রিশিয়ানকে ডাকতে হবে। যেকোনও ভবন নির্মাণের সময়ই এটি ইনস্টল করে নেওয়া ভাল। তাতে নির্মাণাধীন বাড়িটিকেও সম্ভাব্য যেকোনও বিপদ থেকে রক্ষা করা যায়। এটি বসাতে প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।
খরচ: বজ্র নিরোধক যন্ত্র ইনস্টল করার জন্য বাড়িতে একজন ইলেকট্রিশিয়ানকে ডাকতে হবে। যেকোনও ভবন নির্মাণের সময়ই এটি ইনস্টল করে নেওয়া ভাল। তাতে নির্মাণাধীন বাড়িটিকেও সম্ভাব্য যেকোনও বিপদ থেকে রক্ষা করা যায়। এটি বসাতে প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ হতে পারে।

Lightning-Thunderstorm: বজ্রপাতের সময় এই সব কাজ করলেই শেষ! বাজ পড়লেই সাবধান! জানুন বিশেষজ্ঞদের মত

সামনেই নতুন বছর। আর নতুন বছরের শুরুতেই প্রত্যেকবার দেখা যায় কালবৈশাখী ঝড় আর তার সঙ্গে বৃষ্টি।মেঘলা আকাশ আচমকাই বিদ্যুতের ঝলকানি, আর প্রবল বাজ পড়ার শব্দে কান ঝালাপালা হয়ে যায়।পশ্চিমবঙ্গ শুধু নয়, দেশের বিভিন্ন রাজ্যে  বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। photo source collected 
সামনেই নতুন বছর। আর নতুন বছরের শুরুতেই প্রত্যেকবার দেখা যায় কালবৈশাখী ঝড় আর তার সঙ্গে বৃষ্টি।মেঘলা আকাশ আচমকাই বিদ্যুতের ঝলকানি, আর প্রবল বাজ পড়ার শব্দে কান ঝালাপালা হয়ে যায়।পশ্চিমবঙ্গ শুধু নয়, দেশের বিভিন্ন রাজ্যে  বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। photo source collected
ভারতে বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা গত দুই থেকে তিন বছরে অনেকটাই বেড়েছে। কেন এই ঘন ঘন বাজ পড়ে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় কীভাবে, কতটা সাবধান থাকতে হবে, এইসব নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন  জে.এম. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহ শিক্ষিকা সুচেতা দাস।
ভারতে বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনা গত দুই থেকে তিন বছরে অনেকটাই বেড়েছে। কেন এই ঘন ঘন বাজ পড়ে, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় কীভাবে, কতটা সাবধান থাকতে হবে, এইসব নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন  জে.এম. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহ শিক্ষিকা সুচেতা দাস।
প্রচণ্ড ঝড় ও বিদ্যুতের ঝলকানি শুরু হলে সাবধান থাকতে হবে। যদি বাড়ির বাইরে বা কোনও ফাঁকা জায়গায় থাকেন, তাহলে দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করুন।
প্রচণ্ড ঝড় ও বিদ্যুতের ঝলকানি শুরু হলে সাবধান থাকতে হবে। যদি বাড়ির বাইরে বা কোনও ফাঁকা জায়গায় থাকেন, তাহলে দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করুন।
না হলে কোনও নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন। কোনও কংক্রিটের আচ্ছাদনের নীচে আশ্রয় নেওয়াই ভাল, কোনও গাছ বা ইলেকট্রিক পোল এর নীচে ভুল করেও নয়।বজ্রপাতের সময় গাছপালা, উঁচু টাওয়ার বা বৈদ্যুতিক খুঁটির ধারে কাছে থাকা ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক। চামড়ার ভেজা জুতো বা খালি পায়ে থাকা বিপজ্জনক।
না হলে কোনও নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন। কোনও কংক্রিটের আচ্ছাদনের নীচে আশ্রয় নেওয়াই ভাল, কোনও গাছ বা ইলেকট্রিক পোল এর নীচে ভুল করেও নয়।বজ্রপাতের সময় গাছপালা, উঁচু টাওয়ার বা বৈদ্যুতিক খুঁটির ধারে কাছে থাকা ভয়ঙ্কর বিপজ্জনক। চামড়ার ভেজা জুতো বা খালি পায়ে থাকা বিপজ্জনক।
এছাড়াও যখন বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাত হবে ঠিক সেই সময় বাড়ির ইলেকট্রিকের লাইন সবকিছু বন্ধ করে দিন। প্লাগ থেকে খুলে রাখুন টিভি,ফ্রিজ অথবা অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স জিনিসের তার। এর পাশাপাশি যখন প্রচন্ড পরিমানে বজ্রপাত হবে সেই সময় আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি ব্যবহার থেকে এড়িয়ে থাকুন।যদি সম্ভব হয় তাহলে সেই সময়টুকু মোবাইল ফোনের সুইচ বন্ধ রাখুন।ভুল করেও মোবাইলে চার্জ দিয়ে কথা বলবেন না।
এছাড়াও যখন বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাত হবে ঠিক সেই সময় বাড়ির ইলেকট্রিকের লাইন সবকিছু বন্ধ করে দিন। প্লাগ থেকে খুলে রাখুন টিভি,ফ্রিজ অথবা অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স জিনিসের তার। এর পাশাপাশি যখন প্রচন্ড পরিমানে বজ্রপাত হবে সেই সময় আপনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি ব্যবহার থেকে এড়িয়ে থাকুন।যদি সম্ভব হয় তাহলে সেই সময়টুকু মোবাইল ফোনের সুইচ বন্ধ রাখুন।ভুল করেও মোবাইলে চার্জ দিয়ে কথা বলবেন না।
তবে বজ্রপাতের পিছনে কারণ কী? এ বিষয়ে রামপুরহাট  স্কুলের ভূগোল শিক্ষক মেঘদূত রায়, জানান বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ যদি বেশি হয় এবং চারপাশে পরিবেশের তাপমাত্রা যদি বাড়ে, তাহলে সেই আর্দ্র ও উত্তপ্ত বায়ু দ্রুতগতিতে ঠান্ডা হয়ে মেঘের  সৃষ্টি হয়।দেখা যায়, বায়ুমণ্ডলের উপরের অংশের তাপমাত্রা নীচের তুলনায় কম থাকে। তাই এই বজ্রগর্ভ মেঘের প্রবাহ নীচ থেকে উপরের দিকে হয়, যাকে বলে থান্ডার ক্লাউড।
তবে বজ্রপাতের পিছনে কারণ কী? এ বিষয়ে রামপুরহাট  স্কুলের ভূগোল শিক্ষক মেঘদূত রায়, জানান বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ যদি বেশি হয় এবং চারপাশে পরিবেশের তাপমাত্রা যদি বাড়ে, তাহলে সেই আর্দ্র ও উত্তপ্ত বায়ু দ্রুতগতিতে ঠান্ডা হয়ে মেঘের  সৃষ্টি হয়।দেখা যায়, বায়ুমণ্ডলের উপরের অংশের তাপমাত্রা নীচের তুলনায় কম থাকে। তাই এই বজ্রগর্ভ মেঘের প্রবাহ নীচ থেকে উপরের দিকে হয়, যাকে বলে থান্ডার ক্লাউড।
এই মেঘের মধ্যে জলীয় বাষ্পের বাড়তে থাকলে তাদের মধ্যে আলোড়ন তৈরি হয়, ফলে ছোট ছোট জলকণা, তুষারকণা তৈরি হয়। এদের মধ্যে সংঘর্ষের ফলেই বৈদ্যুতিক আধার তৈরি হয়। (তথ্য: সৌভিক রায়)
এই মেঘের মধ্যে জলীয় বাষ্পের বাড়তে থাকলে তাদের মধ্যে আলোড়ন তৈরি হয়, ফলে ছোট ছোট জলকণা, তুষারকণা তৈরি হয়। এদের মধ্যে সংঘর্ষের ফলেই বৈদ্যুতিক আধার তৈরি হয়। (তথ্য: সৌভিক রায়)

Thunderstorm: ঠিক যেন দানব! লন্ডভন্ড জলপাইগুড়ি, কালবৈশাখী নয়, তবে কী ঝড়? ভিডিও দেখে আঁতকে উঠবেন

জলপাইগুড়ি: ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেল জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যেই চার জনের মৃত্যুর মিলেছে। আহতের সংখ্যা তিনশোর বেশি। ঝড়ের তাণ্ডব উত্তরবঙ্গে প্রথম নয়, কিন্তু রবিবার যা ঘটল, তা রীতিমতো চিন্তার। প্রাণহানী সহ বিপত্তি ঘটল বিস্তর। জলপাইগুড়িতে কিছুক্ষণের ঝড়েই বিপর্যস্ত হয়ে যায় এলাকা। ঝড়ে গাছ চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে চার ব্যক্তির।

আহত তিন শতাধিক। জরুরি ভিত্তিতে রবিবার রাতেই জলপাইগুড়ি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বায়ুসেনা থেকে অনুমতি পেতেই দমদম বিমানবন্দর থেকে রওনা দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী।

কিন্তু জলপাইগুড়িতে যে ঝড়ের তাণ্ডব ঘটল, তা কোন শ্রেণির ঝড়? ইতিমধ্যেই ঝড়ের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে আলিপুরের আবহাওয়া দফতরের একটি সূত্র জানাচ্ছে, এই ঝড় মামুলি কোনও কালবৈশাখী নয়। বরং টর্নেডো শ্রেণিভুক্ত এই ঝড়। রবিবার বিকেলের ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জলপাইগুড়ি শহর, ধূপগুড়ি, ময়নাগুড়ি। ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ এলাকা। বহু গাছ উপড়ে পড়েছে।

আরও পড়ুন: ঝড়ের তাণ্ডবে একাধিক মৃত্যু! জরুরি ভিত্তিতে জলপাইগুড়ি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

এরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে ঝড়ের ভিডিও। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ফাঁকা চাষজমি পেরিয়ে কুণ্ডলীর মতো এগিয়ে আসছে ঝড়। দানবের মতো কালো ঘূর্ণিঝড় দেখে আঁতকে উঠেছে অনেকেই। রাতেই আহতদের দেখতে হাসপাতালে যাওয়ার কথা মুখ্যমন্ত্রীর। নিহতদের বাড়িও যাবেন তিনি। সোমবার জলপাইগুড়িতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা বাতিল করা হয়েছে। বিকেল ৫টায় শিলিগুড়িতে দলীয় বৈঠক করবেন অভিষেক। ঝড়ের এমন মারাত্মক প্রভাবের কারণেই জলপাইগুড়ির সভা বাতিল করা হয়েছে।

ময়নাগুড়িতে ঝড়ের তাণ্ডব, লন্ডভন্ড বিস্তীর্ণ এলাকা

ভয়ঙ্কর ঝড়ে লণ্ডভণ্ড পরিস্থিতি তৈরি হল জলপাইগুড়িতে মৃত্যু সংখ্যা ২। আহত প্রায় ৬০ জনের উপরে। কালবৈশাখী ঝড় বৃষ্টির তাণ্ডবে গাছ‌ পড়ে‌ দু’জনের মৃত্যু ঘটেছে‌। জলপাইগুড়িতে শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায়। এছাড়া ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন পাহাড়পুর গ্রাম‌ পঞ্চায়েতের পাতকাটা ও ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগান এলাকায় মনাগুড়ি বিভিন্ন এলাকায় সহ ধূপগুড়িতে।