লাইফস্টাইল Vegetarian Food: শুধু ভারত নয়, গোটা বিশ্বেই নিরামিষভোজীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে; দেখে নিন তালিকা Gallery August 3, 2024 Bangla Digital Desk নিরামিষ মানেই চর্ব্য, চোষ্য, লেহ্য, পেয়। পদের কতই না বাহার। স্বাদও তেমন। বিশ্বের কোটি কোটি নিরামিষভোজী মানুষ রয়েছেন। এর পিছনে সংস্কৃতি একটা বড় কারণ। ধর্মীয় প্রভাবও রয়েছে। অনেকেই আছেন যাঁরা নিরামিষ খেতে পছন্দ করেন। এখানে সেরকম কয়েকটি দেশের তালিকা দেওয়া হল, যেখানে জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য অংশ নিরামিষ খাবার খান। Representative Image ভারত: নিরামিষভোজী দেশের তালিকায় প্রথমেই রয়েছে ভারত। জনসংখ্যার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ মানুষ নিরামিষ খাবার খান। এর পিছনে ধর্মবিশ্বাসই মূল কারণ, বিশেষ করে জৈন, বৌদ্ধ ও হিন্দুদের একাংশ এই রীতি মেনে চলেন। গুজরাত এবং রাজস্থানের মতো রাজ্যে নিরামিষভোজীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। Representative Image মেক্সিকো: মেক্সিকোর মোট জনসংখ্যার ১৯ শতাংশ নিরামিষভোজী। তবে এর পিছনে ধর্মবিশ্বাস নয়, রয়েছে স্বাস্থ্য সমস্যা, পরিবেশ দূষণ এবং পশু অধিকারের পক্ষে সচেতনতা। Representative Image ব্রাজিল: ব্রাজিলের অধিকাংশ মানুষই মাংস খেতে পছন্দ করেন। এখানকার মাংসের পদগুলিও বিখ্যাত। তবে আশ্চর্যজনকভাবে নিরামিষভোজীর সংখ্যা বাড়ছে। এখানকার ১৪ শতাংশ মানুষ এখন নিরামিষ খান। Representative Image তাইওয়ান: তাইওয়ানে বৌদ্ধধর্মের প্রভাব রয়েছে। এখানকার ১৩ শতাংশ মানুষ নিরামিষভোজী।Representative Image ইজরায়েল: গত কয়েক বছরে ইজরায়েলে নিরামিষভোজীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। দেশের ১৩ শতাংশ মানুষ নিরামিষ খান। স্বাস্থ্য সমস্যা এবং পরিবেশ সচেতনতাই এর প্রধান কারণ। Representative Image আর্জেন্টিনা: মাংস জাতীয় খাবার আর্জেন্টিনার ঐতিহ্য। কিন্তু বর্তমানে দেশের ১২ শতাংশ মানুষ নিরামিষভোজী। বুয়েনস আইরেসের মতো শহরে নিরামিষ রেস্তরাঁর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। Representative Image অস্ট্রেলিয়া: অস্ট্রেলিয়ার ১২ শতাংশ মানুষ নিরামিষভোজী। মেলবোর্ন এবং সিডনির মতো শহর নিরামিষ খাবারের জন্য বিখ্যাত। জার্মানি: জার্মানিতে প্রাণী অধিকারে ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়। এ দেশে নিরামিষভোজীর সংখ্যা ১০ শতাংশ। Representative Image পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গোটা বিশ্বে ৫ শতাংশ মানুষ নিরামিষভোজী। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিরামিষ খাওয়ার চল রয়েছে ভারতে। তুলনামূলকভাবে পশ্চিম বিশ্বে সংখ্যাটা কম, ২ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত। স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং পরিবেশ সুরক্ষা নিয়ে সচেতনতার কারণে নিরামিষভোজীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। Representative Image
উত্তরবঙ্গ, কোচবিহার, লাইফস্টাইল Vegetable Protein: ডিমের থেকেও বেশি প্রোটিন! মাংস ছেড়ে খান এই ৫টা খাবার, শরীরে কখনও ভাঙবে না, দৌড়বেন দুরন্ত গতিতে Gallery May 14, 2024 Bangla Digital Desk মানব শরীরের বিকাশ থেকে শুরু করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ ভূমিকা নেয় প্রোটিন। শরীর সুস্থ ও ফিট রাখতে ভিটামিন, মিনারেলসের পাশাপাশি প্রোটিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। মুসুর ডালে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন পাওয়া যায়। অনেকেই মুসুর ডাল খেয়ে সহজে হজম করতে পারেন না। সেক্ষেত্রে মুসুর ডাল সেদ্ধ করা জল খেলেও সেই লাভ অনেকটাই পাওয়া সম্ভব। অভিজ্ঞ চিকিৎসক তুহিন শর্মা জানান, দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় থাকা মুগ ও মুসুর ডালে প্রাণীজ প্রোটিন থেকেও বেশি প্রোটিন রয়েছে। এগুলির প্রাণীজ প্রোটিনের বিকল্প। প্রোটিন মূলত দুই ভাবে পাওয়া যায়। একটি প্রাণীজ প্রোটিন, আরেকটি উদ্ভিদ থেকে প্রাপ্ত প্রোটিন। অনেকেই প্রাণীজ প্রোটিন খান না। তাঁরা প্রোটিনের পর্যাপ্ত রাখতে ডাল খেতে পারেন। কাঁচা মুগ ডাল সবজি হিসাবে বানিয়ে খেতে পারবেন। এছাড়া রাতে এক কাপ জলে কাঁচা মুগ ডাল ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে সেই ভেজানো কাঁচা মুগ চিবিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া সম্ভব। মুগ ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। খোসা ছাড়ানো মুগ ডালে ডিমের থেকেও বেশি প্রোটিন পাওয়া যায়। মুগ ডাল সেদ্ধ খেলে শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি আটকানো সম্ভব।