লাইফস্টাইল Weight Management: আচমকাই ওজন বাড়ছে? ডায়েটিং-এক্সারসাইজ করেও কমছে না চর্বি?নির্ঘাৎ শরীরে এই ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে Gallery May 17, 2024 Bangla Digital Desk আচমকাই ওজন বাড়তে শুরু করেছে? ব্যায়াম-এক্সারসাইজ-কড়া ডায়েটিং করেও ওজন কমছে না? নির্ঘাৎ আপনার শরীরে ভিটামিনডি-র ঘাটতি হয়েছে। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি ওজন বাড়তে দেয় না। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে আচমকাই ওজন হুড়মুড়িয়ে বাড়তে শুরু করে। সুস্থ-সবল থাকতে ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষন করে হাড় ভাল রাখে। নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ভূমিকা বাড়াতে হয়। এক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন ডি। এক কথায়, শরীরে যদি ভিটামিন ডি-র পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকে, তা হলে অনেক শারীরিক সমস্যাকে বুড়ো আঙুল দেখানো যায়। ভিটামিন ডি-কে বলে সানশাইন ভিটামিন। ত্বক সূর্যের সংস্পর্শে এলে এই ভিটামিন তৈরি হয়। হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁদের ওজন বেশি,তাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি কম। কেন? ভিটামিন ডি জমা হয় ফ্যাটি টিস্যুতে। যাঁদের শরীরে চর্বির পরিমাণ বেশি, তাঁদের রক্তের মাত্রা বজায় রাখতে বেশি পরিমাণ ভিটামিন ডি প্রয়োজন। গবেষণা বলছে, যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদের ১.৫ গুণ বেশি ভিটামিন ডি প্রয়োজন স্বাভাবিক ওজনের মানুষের থেকে। ওবেসিটি আছে যাঁদের, তাঁদের ২-৩ গুণ বেশি ভিটামিন ডি প্রয়োজন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শরীরে এই ভিটামিনের মাত্রা প্রয়োজনের থেকে বেশি হয়ে গেলেও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি খেলে রক্তনালীতে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই পরিস্থিতিকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ক্যালসিফিকেশন যার থেকে দেখা দিতে পারে হাইপারক্যালসিমিয়ার মতো রোগ। এর ফলে.হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে। ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ -এর তথ্য অনুযায়ী, ০-১ বছর বয়সি শিশুদের জন্য দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১ মিলিগ্রাম। ১-১৩ বছর বয়সিদের জন্যেও দৈনিক ভিটামিন ডি প্রয়োজন ০.০১৫ মিলিগ্রাম। ১৪-১৮ বছর বয়সিদেরও রোজ ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি প্রয়োজন।১৯-৭০ বছর বয়সীদের নিয়মিত ০.০১৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন ডি খাওয়া প্রয়োজন। ৭১ বছর ও তার বেশি বয়সীদেএর দৈনিক ০.০২ মিলিগ্রামের বেশি ভিটামিন ডি না খাওয়াই ভাল।
লাইফস্টাইল Vitamin Defficiency: খিদে কমেছে অথচ ওজন বাড়ছে? চুল পড়ছে মুঠো-মুঠো? গা-হাত-পায়ে খুব ব্যথা? সাবধান! নির্ঘাৎ এই ভিটামিনের ঘাটতি হয়েছে শরীরে Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk ভিটামিন-ডি একটি স্নেহপদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন। অনেকসময়-ই একে বলে ‘সাইশাইন ভিটামিন’। তৈলাক্ত মাছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকে। পাশাপাশি, মানুষের ত্বক রোদের সংস্পর্শে এলে শরীরে ভিটামিন ডি উৎপন্ন হয়। সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত খাদ্য ও ডিমে ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হয়েছে বুঝবেন কোন লক্ষণগুলি দেখে? হাড় শক্তিশালী করতে এবং পেশির যত্ন নিতে ভিটামিন ডি অপরিহার্য। গবেষণা জানাচ্ছে, ভারতের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৭৬ শতাংশই ভিটামিন ডি-র অভাবে ভোগেন। শুধু হাড় মজবুত করতেই নয়, অস্থিসংক্রান্ত নানা রোগ, অস্টিয়োপোরেসিস-এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। তা ছাড়া রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে এই উপসর্গগুলি দেখা দিলেই সাবধান,শরীরে নির্ঘাৎ ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হয়েছে– মানসিক অবসাদ ও ক্লান্তিবোধ– শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হলে মানসিক অবসাদ গ্রাস করে। সারাক্ষণ মনখারাপ লাগে। মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে। কথায়-কথায় মেজাজ বিগড়ে যেতে পারে। পাশাপাশি এই ভিটামিনের অভাবে ক্লান্তিবোধ হয়। পর্যাপ্ত বিশ্রামের পর-ও ক্লান্তি দূর হয় না। গাঁটে ব্যথা– শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাবে গাঁটে গাঁটে ব্যথা হয়। গায়ে হাত-পা ব্যথা, পিঠে ব্যথা, কোমর ব্যথা ক্রমাগত হতে থাকলে অবশ্য-ই ব্লাড টেস্ট করান। ওজন বৃদ্ধি– আচমকা হুড়মুড়িয়ে ওজন বাড়তে পারে ভিটামিন ডি-র অভাবে। ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া– ভিটামিন ডি শরীরের যে-কোনও ক্ষত দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে। দীর্ঘদিন ধরে যদি কোনও ক্ষতস্থান না শুকায়, তাহলে সাবধান হন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া– ঘন ঘন ভাইরাল জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগলে তা শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে। খিদে কমে যাওয়া– খিদে কমে যাওয়াও হতে পারে ভিটামিন ডি ঘাটতির লক্ষণ। অত্যধিক চুল পড়া– সবার-ই কমবেশি চুলপড়ে। কিন্তু হঠাৎ করে যদি মুঠো-মুঠো চুল পড়তে থাকে, তা হলে সতর্ক হন। ভিটামিন ডি-র অভাবে এমনটা হতে পারে। হাড়ের ক্ষয়–হাড় মজবুত ও শক্তিশালী রাখতে প্রয়োজন পর্যাপ্ত ক্যালশিয়াম, যার জোগান দেয় ভিটামিন ডি। তবে শরীরে ভিটামিনডি-র ঘাটতি থাকলে ক্যালশিয়ামের অভাবে হাড় ভিতর থেকে ক্ষয়ে যেতে থাকে।
লাইফস্টাইল Vitamin Overdose: জানেন শরীরে কোন ভিটামিনের আধিক্যে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে? মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়ার আগে সাবধান! Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk শরীরের জন্য যে যে ভিটামিনগুলি অত্যন্ত জরুরি, তার মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন ডি। এই ভিটামিনটির অভাবে একাধিক রোগ হয় শরীরে। হাড় দুর্বল হয়ে যায়। মানসিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) গত ৪ মার্চ ভিটামিন ডি-এর অভাবে নয়, ভিটামিন ডি-এর আধিক্যের কারণেই মারা গেলেন এক ব্যক্তি। ব্রিটেনের ওই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। শরীরে অত্যাধিক পরিমাণে ভিটামিন ডি প্রবেশ করায় মৃত্যু হয় তাঁর। সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব নিয়েই নিয়মিত আলোচনা শোনা যায়। কিন্তু ভিটামিন ডি-এর আধিক্যও শরীরের জন্য ভাল নয়। মৃত ব্যক্তির শরীরে হাইপারক্যালসিমিয়া দেখা যায়। এর অর্থ শরীরে ক্যালসিয়ামের আধিক্য। চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাইপারক্যালশেমিয়ার সঙ্গে ভিটামিন ডি-র প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। তাই এই ভিটামিন যেমন ভাল, তেমন মাত্রাছাড়া হলে আবার বিপদেরও। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মত অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে ১০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি-র প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এই চাহিদা কমবেশি হতে পারে, পুরোটাই নির্ভর করে সেই ব্যক্তির জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উপর। যাঁরা স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাঁরা দীর্ঘজীবন লাভ করেন। স্থূলতা, হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি তাঁদের কম থাকে। এই কারণেই আপনার নিজের ও আপনার প্রিয়জনদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এত গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্যগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে যদি কিছু হেল্থ সাপ্লিমেন্ট খান যেমন, ভিটামিন ডি– তাহলে অনেক উপকার পেতে পারেন। কিন্তু কতটা খাবেন, কার শরীরে কতটা প্রয়োজন তা পরীক্ষা না করে কারও কথায় কখনওই খাবেন না ভিটামিন ডি। শরীর সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে পারে, তবুও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যেমন যারা উচ্চ দূষণযুক্ত অঞ্চলে বাস করেন অথবা নাইট শিফ্টে কাজ করেন তারা যথেষ্ট সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত হন। আবার ত্বকের রঙ গাঢ় হলে সূর্যের আলো থেকে কম ভিটামিন ডি সংশ্লেষিত হয়। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ভিটামিন খাবেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Vitamin Deficiency: কোন ভিটামিনের অভাবে ব্রণ হয় জানেন? একটু সতর্ক হলেই এড়াতে পারেন সমস্যা Gallery April 17, 2024 Bangla Digital Desk ঝকঝকে দাগমুক্ত ত্বক কে না চান, তাই না? কিন্তু, আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা প্রায় সারা বছরই ব্রণ বা দাগের মতো সমস্যায় জেরবার হতে থাকি৷ অনেক সময়ই দেখা যায় আমরা হাজার চেষ্টা করা সত্ত্বেও ব্রণ হওয়া কিছুতেই আটকাতে পারি না৷ সাধারণত, বয়ঃসন্ধিকালে ব্রণের সমস্যা হলেও, অনেকেই বয়স বেড়ে যাওয়ার পরেও এই সমস্যায় নাজেহাল হন৷ গবেষকেরা জানাচ্ছেন, যাঁদের সাধারণত অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক থাকে, তাঁদের ত্বকের রোমকূপে কোনও ভাবে মৃত কোষ বা ব্যাকটেরিয়া জমে এই ব্রণর মতো সমস্যা তৈরি হয়৷ ২০১৩ সালের একটি গবেষণা পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, মানুষের শরীরের মূলত ৪ ভিটামিনের অভাবে ব্রণর মতো সমস্যা দেখা দেয়৷ ভিটামিন এ-র অভাবে মুখের ত্বকে ব্রণ হওয়ার মতো সমস্যা দেখতে পাওয়া যায়৷ এটি এক ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা আমাদের ত্বকের প্রতিরক্ষা করে৷ যাঁদের ভিটামিন এ -র ঘাটতি রয়েছে, তাঁরা টোম্যাটো, কাঁচা লঙ্কা, গাজর ইত্যাদি খেতে পারেন৷ ভিটামিন বি৩-র অভাবেও ব্রণর মতো সমস্যা দেখা দেয়৷ এই ভিটামিনের মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলি রয়েছে৷ এই ভিটামিন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সাহায্য করে৷ ভিটামিন ডি এর অভাবও ব্রণ হওয়ার অন্যতম কারণ৷ ভিটামিন ডি আমাদের ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে৷ এই ভিটামিন ব্রণ প্রতিরোধ করে৷ যে কোনও দুগ্ধ জাতীয় খাবার, ডিম ভিটামিন ডি এর অন্যতম উৎস৷ ভিটমানি ই হল সুস্থ ত্বকের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন৷ এতেও অ্যান্টিইনফ্লামেটরি গুণাগুণ রয়েছে৷ ভিটামিন ই কোলাজেন তৈরি করে ত্বকের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করে৷ ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়ায়৷