Tag Archives: wild life

Wildlife Culling in Drought: হাতি, জেব্রা, জলহস্তী…! ৭২৩ টি বন্যপ্রাণী নিধন করা হবে এই দেশের অধিবাসীদের খাবার যোগাতে! শতাব্দীর ভয়াবহতম খরায় বিধ্বস্ত!

ভয়াবহ খরার মুখোমুখি নামিবিয়া৷ দেশজুড়ে তীব্র হয়েছে খাদ্যসঙ্কট৷ কার্যত এমনই পরিস্থিতি, ১.৪ মিলিয়ন দেশবাসীর মুখে খাবার জোগানোর জন্য নিধন করতে হবে অজস্র পশু৷
ভয়াবহ খরার মুখোমুখি নামিবিয়া৷ দেশজুড়ে তীব্র হয়েছে খাদ্যসঙ্কট৷ কার্যত এমনই পরিস্থিতি, ১.৪ মিলিয়ন দেশবাসীর মুখে খাবার জোগানোর জন্য নিধন করতে হবে অজস্র পশু৷

 

বিশেষজ্ঞদের মতে, গত শতকের ভয়ঙ্করতম খরা চলছে আফ্রিকার এই দেশে৷ নামিবিয়া সরকার জানিয়েছে প্রায় ৭২৩ টি বন্যপ্রাণী নিধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ জলসঙ্কটে বেহাল চাষবাসের পাশাপাশি গৃহপালিত পশুপালনও৷ তাই বন্যপ্রাণীর উপর ভরসা করা ছাড়া উপায় কার্যত নেই৷
বিশেষজ্ঞদের মতে, গত শতকের ভয়ঙ্করতম খরা চলছে আফ্রিকার এই দেশে৷ নামিবিয়া সরকার জানিয়েছে প্রায় ৭২৩ টি বন্যপ্রাণী নিধনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে৷ জলসঙ্কটে বেহাল চাষবাসের পাশাপাশি গৃহপালিত পশুপালনও৷ তাই বন্যপ্রাণীর উপর ভরসা করা ছাড়া উপায় কার্যত নেই৷

 

এই ৭২৩ টি প্রাণীর মধ্যে আছে ৩০ টি জলহস্তী, ৬০ টি মোষ, ৫০ টি ইম্পালা, ১০০ টি ব্লু ওয়াইল্ডবিস্ট, ৩০০ টি জেব্রা, ৮৩ টি হাতি, ১০০ টি এলান্ড (এক ধরনের অ্যান্টিলোপ)৷
এই ৭২৩ টি প্রাণীর মধ্যে আছে ৩০ টি জলহস্তী, ৬০ টি মোষ, ৫০ টি ইম্পালা, ১০০ টি ব্লু ওয়াইল্ডবিস্ট, ৩০০ টি জেব্রা, ৮৩ টি হাতি, ১০০ টি এলান্ড (এক ধরনের অ্যান্টিলোপ)৷

 

ইতিমধ্যেই ১৫০-র বেশি প্রাণী নিধন করে ৬৩ টন মাংসের যোগান দেওয়া হয়েছে৷ সেই দেশের পরিবেশ, বন ও পর্যটনমন্ত্রী জানিয়েছেন দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জন্য এটা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ৷ সাংবিধানিক নির্দেশ মেনেই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদকে তাঁরা দেশবাসীর মঙ্গলে কাজে লাগাচ্ছেন৷
ইতিমধ্যেই ১৫০-র বেশি প্রাণী নিধন করে ৬৩ টন মাংসের যোগান দেওয়া হয়েছে৷ সেই দেশের পরিবেশ, বন ও পর্যটনমন্ত্রী জানিয়েছেন দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির জন্য এটা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ৷ সাংবিধানিক নির্দেশ মেনেই দেশের প্রাকৃতিক সম্পদকে তাঁরা দেশবাসীর মঙ্গলে কাজে লাগাচ্ছেন৷

 

আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ অংশে খরাপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত নামিবিয়া৷ এর আগেও এই দেশে একাধিকবার খরা হয়েছে৷ নামিবিয়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্গোলা, জাম্বিয়া, জিম্বাবোয়েতেও চলছে খরা৷
আফ্রিকা মহাদেশের দক্ষিণ অংশে খরাপ্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত নামিবিয়া৷ এর আগেও এই দেশে একাধিকবার খরা হয়েছে৷ নামিবিয়ার পাশাপাশি অ্যাঙ্গোলা, জাম্বিয়া, জিম্বাবোয়েতেও চলছে খরা৷
আফ্রিকা মহাদেশে এ বার খরা পরিস্থিতি আরও তীব্র করেছে বিশ্ব আবহাওয়ার এল নিনো পরিস্থিতি৷
আফ্রিকা মহাদেশে এ বার খরা পরিস্থিতি আরও তীব্র করেছে বিশ্ব আবহাওয়ার এল নিনো পরিস্থিতি৷

 

কেশরসমেত নেকড়ে! অদ্ভুতদর্শন প্রাণী ঘুরছে রাস্তায়! ভিডিও ঘিরে কৌতূহল ও চাঞ্চল্য চরমে

আফ্রিকায় নেকড়ে থাকে না-এ কথা জোরের সঙ্গে মন্দার বোসকে বলেছিল জটায়ু। এ বার এমন এক প্রাণীর ছবি ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে, যা দেখলে অবাক হয়ে যাবেন লালমোহন গাঙ্গুলি নিজেই। ধরা পড়েছে কেশর-সহ নেকড়ের ছবি। প্রথম দর্শনে অবশ্য মনে হবে নেকড়ে বুঝি। আরও ভাল নজর করলে মনে হবে নাহ, এটা শিয়াল নির্ঘাত।

আসলে বিরল প্রাণীটি নেকড়ে বা শিয়াল কোনওটিই নয়। বিলুপ্তপ্রায় এই শ্বাপদের ঠিকানা লাতিন আমেরিকার প্রত্যন্ত অঞ্চল। চতুষ্পদটির ছবি শেয়ার করা হয়েছে ট্যুইটারে। নেটিজেনরা তার সম্বন্ধে জানতে আগ্রহী। প্রাণীটির ভিডিও ইতিমধ্যেই ২ মিলিয়নের বেশি ভিউজ পেয়েছে। নেটিজেনরা তাকে কেশরওয়ালা নেকড়ে বলে ডাকছেন। যেখানে এদের বাস, তার কাছাকাছি এলাকা থেকে নাকি খাবার জিনিস চুরিও করে অদ্ভুতদর্শন এই জীবন।

আরও পড়ুন :  মাইক্রোওয়েভ আভেনে কী রাঁধবেন, কী রাঁধবেন না-জেনে নিন বড় ক্ষতি এড়াতে

 

তার পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা দূর করেছে ব্রিটানিকা। বড় কানবিশিষ্ট কেশরসমেত নেকড়ে পাওয়া যায় লাতিন আমেরিকার মধ্য অংশে।

 

খাড়াই কেশর, লম্বা লালচে খয়েরি চুল, লম্বা কালো পাওয়ালা এই প্রাণীর চেহারার সঙ্গে শিয়ালের আকৃতির সাদৃশ্য আছে। ছোট প্রাণী, পোকামাকড় খেয়েই জীবনধারণ করে তারা।