Lovers Point Tour Destination: চোখ জোড়ানো ত্রিবেণী সঙ্গম, পারফেক্ট লাভার্স পয়েন্ট, ঘুরে আসুন অল্প পয়সায়

পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে এই সুন্দর ভিউ পয়েন্ট। কালিম্পং ও সিকিমের মাঝে নতুন ট্যুর ডেস্টিনেশন পেশক রোডের লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট । হ্যাঁ ঠিকই লেখা আছে। পেশক রোডের পাশে এই রোমান্টিক জায়গাটি তৈরি রয়েছে।(অনির্বাণ রায়) 
পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে এই সুন্দর ভিউ পয়েন্ট। কালিম্পং ও সিকিমের মাঝে নতুন ট্যুর ডেস্টিনেশন পেশক রোডের লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট । হ্যাঁ ঠিকই লেখা আছে। পেশক রোডের পাশে এই রোমান্টিক জায়গাটি তৈরি রয়েছে।(অনির্বাণ রায়)
এখান থেকে পাখির চোখে সিকিমের রঙ্গিত নদী এবং বাংলার তিস্তা নদীর অপরূপ মিলন দেখাটা একটা আলদাই অনুভূতি দেয় সকলকে। প্রেমিক প্রেমিকারা তো বটেই। দূর দূর থেকে লোক এখানে ছুটে আসে ওই অপরূপ ল্যান্ডস্কেপ দেখার জন্য।
এখান থেকে পাখির চোখে সিকিমের রঙ্গিত নদী এবং বাংলার তিস্তা নদীর অপরূপ মিলন দেখাটা একটা আলদাই অনুভূতি দেয় সকলকে। প্রেমিক প্রেমিকারা তো বটেই। দূর দূর থেকে লোক এখানে ছুটে আসে ওই অপরূপ ল্যান্ডস্কেপ দেখার জন্য।
শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৫৫ কিমি দূরে অবস্থিত এই জায়গায় এলে মন ভাল হয়ে যাবে নিশ্চিত। এখানে দাঁড়িয়ে ত্রিবেণী সঙ্গম দেখা এক আলাদাই অনুভূতি। পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে একেবারে অচেনা এই জায়গাটি।
শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ৫৫ কিমি দূরে অবস্থিত এই জায়গায় এলে মন ভাল হয়ে যাবে নিশ্চিত। এখানে দাঁড়িয়ে ত্রিবেণী সঙ্গম দেখা এক আলাদাই অনুভূতি। পুজোর ছুটিতে যাঁরা একটু অচেনা জায়গায় ঘুরতে যেতে চান তার জন্য অপেক্ষা করছে একেবারে অচেনা এই জায়গাটি।
পাহাড়ে ঘোরার এখন অনেক ছোট বড় জায়গা হয়েছে। একাধিক অফবিট ভিউ পয়েন্ট তৈরি হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যেই দারুন একটি জায়গা হল পেষক রোডের এই লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট। তিস্তা বাজার থেকে উপরের দিকে পেশক চা বাগানের দিকে এগোলেই এই ভিউ পয়েন্ট।
পাহাড়ে ঘোরার এখন অনেক ছোট বড় জায়গা হয়েছে। একাধিক অফবিট ভিউ পয়েন্ট তৈরি হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যেই দারুন একটি জায়গা হল পেষক রোডের এই লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট। তিস্তা বাজার থেকে উপরের দিকে পেশক চা বাগানের দিকে এগোলেই এই ভিউ পয়েন্ট।
হুগলি থেকে ঘুরতে এসে আর্য চক্রবর্তী জানান, ' কলকাতায় যা গরম সেই গরম থেকে একটু নিস্তার পেতে আমরা পাহাড়ে ছুটে এসেছি। এই মুহূর্তে আমি আমরা তিনচুলের একটি হোমস্টেতে রয়েছি।সেখান থেকে এই ভিউ পয়েন্ট দেখতে এলাম। এই জায়গাটি সত্যিই অসাধারণ একটি জায়গা। দুই নদীর মিলন দেখতে পাওয়াএবং তার সঙ্গে এত সুন্দর একটি ল্যান্ডস্কেপ সত্যি মন জুড়িয়ে গেল ।'
হুগলি থেকে ঘুরতে এসে আর্য চক্রবর্তী জানান, ‘ কলকাতায় যা গরম সেই গরম থেকে একটু নিস্তার পেতে আমরা পাহাড়ে ছুটে এসেছি। এই মুহূর্তে আমি আমরা তিনচুলের একটি হোমস্টেতে রয়েছি।সেখান থেকে এই ভিউ পয়েন্ট দেখতে এলাম। এই জায়গাটি সত্যিই অসাধারণ একটি জায়গা। দুই নদীর মিলন দেখতে পাওয়াএবং তার সঙ্গে এত সুন্দর একটি ল্যান্ডস্কেপ সত্যি মন জুড়িয়ে গেল ।’
পাহাড়ে ঘুরতে এসে সঞ্চিতা কর চক্রবর্তী বলেন, 'এত মনোরম পরিবেশ এত সুন্দর আবহাওয়া এই জায়গাটি সত্যিই মন ছুয়ে যায়। তাই দেরি না করে প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে ঘুরে আসতে পারেন এই লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট।
পাহাড়ে ঘুরতে এসে সঞ্চিতা কর চক্রবর্তী বলেন, ‘এত মনোরম পরিবেশ এত সুন্দর আবহাওয়া এই জায়গাটি সত্যিই মন ছুয়ে যায়। তাই দেরি না করে প্রকৃতির এই অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে ঘুরে আসতে পারেন এই লাভার্স মিট ভিউ পয়েন্ট।