ভয়ঙ্কর এক জায়গা ‘ড্রেক প্যাসেজ’

World: কে অপেক্ষা করে আছে ওখানে? কেন এই পথ দিয়ে আজও জাহাজ যেতে ভয় পায়! বিশ্বের ডেঞ্জারাস জায়গা ‘ড্রেক প্যাসেজ’

অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের একাধিক জায়গায় পর্যটন চালু হয়েছে। এই মহাদেশে খেলে বেড়ায় পেঙ্গুইন। সেখানে যাওয়া খুব সহজ না। তুষার আবৃত এই মহাদেশে ‘ড্রেক প্যাসেজ’ এর ওপর দিয়ে যেতে হয়। এটি বিশ্বের রুক্ষতম সমুদ্র হিসেবে পরিচিত। একবার স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। হঠাৎ দুর্যোগের মধ্যে পড়েন।
অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের একাধিক জায়গায় পর্যটন চালু হয়েছে। এই মহাদেশে খেলে বেড়ায় পেঙ্গুইন। সেখানে যাওয়া খুব সহজ না। তুষার আবৃত এই মহাদেশে ‘ড্রেক প্যাসেজ’ এর ওপর দিয়ে যেতে হয়। এটি বিশ্বের রুক্ষতম সমুদ্র হিসেবে পরিচিত। একবার স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক আটলান্টিক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরে যাওয়ার চেষ্টা করেন। হঠাৎ দুর্যোগের মধ্যে পড়েন।
প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে দক্ষিণ দিকে চলে যায় জাহাজটি। জাহাজটি প্রশান্ত মহাসাগরে পৌঁছয়। তাঁর কথা মনে রেখে এই পথের নাম ‘ড্রেক প্যাসেজ’ দেওয়া হয়। এখানে সমুদ্র উত্তাল থাকে সারা বছরই। প্রায় ৪০ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ে জাহাজে।
প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে দক্ষিণ দিকে চলে যায় জাহাজটি। জাহাজটি প্রশান্ত মহাসাগরে পৌঁছয়। তাঁর কথা মনে রেখে এই পথের নাম ‘ড্রেক প্যাসেজ’ দেওয়া হয়। এখানে সমুদ্র উত্তাল থাকে সারা বছরই। প্রায় ৪০ ফুট উঁচু ঢেউ আছড়ে পড়ে জাহাজে।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ অতিক্রম করতে বেশ সমস্যা হয়। কিন্তু একবার ‘ড্রেক প্যাসেজ’ পার হয়ে গেলে, আর সমস্যা হয় না। এই মহাদেশে পৌঁছানোর পর অভিযাত্রীদের ক্যাম্প করে থাকতে হয়। মনোরঞ্জনের জন্য সেখানে অনেক ব্যবস্থা করা থাকে। ছোট নৌকা করে ঘুরে আসতে পারবেন কুমেরু সাগরে। এই নৌকাকে কায়াক বলে।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ অতিক্রম করতে বেশ সমস্যা হয়। কিন্তু একবার ‘ড্রেক প্যাসেজ’ পার হয়ে গেলে, আর সমস্যা হয় না। এই মহাদেশে পৌঁছানোর পর অভিযাত্রীদের ক্যাম্প করে থাকতে হয়। মনোরঞ্জনের জন্য সেখানে অনেক ব্যবস্থা করা থাকে। ছোট নৌকা করে ঘুরে আসতে পারবেন কুমেরু সাগরে। এই নৌকাকে কায়াক বলে।
প্রশান্ত মহাসাগর অত্যন্ত রহস্যময়। এই অঞ্চলের আবহাওয়া প্রতি মুহূর্তেই পরিবর্তিত হয়। এই শান্ত, তো পর মুহূর্তেই সে ভয়ঙ্কর। তার ভয়াবহ উত্তাল ঢেউ যাত্রাপথকে সর্বদাই বিপদসঙ্কুল করে রাখে। তাই কখন কী হয় তা আগে থেকে বলা সম্ভব না। কিন্তু অভিযাত্রীদের সাহস, জেদ আর বুদ্ধি একসাথে মিলে সব অনিশ্চয়তাকে হটিয়ে দিয়েছে বারবার।
প্রশান্ত মহাসাগর অত্যন্ত রহস্যময়। এই অঞ্চলের আবহাওয়া প্রতি মুহূর্তেই পরিবর্তিত হয়। এই শান্ত, তো পর মুহূর্তেই সে ভয়ঙ্কর। তার ভয়াবহ উত্তাল ঢেউ যাত্রাপথকে সর্বদাই বিপদসঙ্কুল করে রাখে। তাই কখন কী হয় তা আগে থেকে বলা সম্ভব না। কিন্তু অভিযাত্রীদের সাহস, জেদ আর বুদ্ধি একসাথে মিলে সব অনিশ্চয়তাকে হটিয়ে দিয়েছে বারবার।
এটি মূলত দক্ষিণ আমেরিকার কেপ হর্ন, চিলি, আর্জেন্টিনা এবং অ্যান্টার্কটিকার দক্ষিণ শ্যাটল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মধ্যবর্তী অংশ। এটি আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে এবং বয়ে গেছে দক্ষিণ মহাসাগর পর্যন্ত। ইংরেজ অভিযাত্রী স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক একবার এক অভিযানে জাহাজ নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রবেশ করেন। একপর্যায়ে শুরু হল ঝড়বৃষ্টি। ঝড়ের তোড়ে জাহাজ ভেসে গেল বেশ দক্ষিণে।
এটি মূলত দক্ষিণ আমেরিকার কেপ হর্ন, চিলি, আর্জেন্টিনা এবং অ্যান্টার্কটিকার দক্ষিণ শ্যাটল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের মধ্যবর্তী অংশ। এটি আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে এবং বয়ে গেছে দক্ষিণ মহাসাগর পর্যন্ত। ইংরেজ অভিযাত্রী স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক একবার এক অভিযানে জাহাজ নিয়ে প্রশান্ত মহাসাগরে প্রবেশ করেন। একপর্যায়ে শুরু হল ঝড়বৃষ্টি। ঝড়ের তোড়ে জাহাজ ভেসে গেল বেশ দক্ষিণে।
তিনি ভাবলেন এ আমি কোথায় এলাম। প্রশান্ত মহাসাগরের তরঙ্গ তো এমন উঁচুতে লাফিয়ে লাফিয়ে ওঠে না! সেদিন ড্রেকের জাহাজ যে অজানা পথে প্রবেশ করে সেটিরই নাম হয়ে যায় ‘ড্রেক প্যাসেজ’। এই ঘটনা ইংরেজ অভিযাত্রীদের কাছে এটাই প্রমাণ করল যে দক্ষিণ আমেরিকার আরও দক্ষিণে উন্মুক্ত জলরাশি আছে।
তিনি ভাবলেন এ আমি কোথায় এলাম। প্রশান্ত মহাসাগরের তরঙ্গ তো এমন উঁচুতে লাফিয়ে লাফিয়ে ওঠে না! সেদিন ড্রেকের জাহাজ যে অজানা পথে প্রবেশ করে সেটিরই নাম হয়ে যায় ‘ড্রেক প্যাসেজ’। এই ঘটনা ইংরেজ অভিযাত্রীদের কাছে এটাই প্রমাণ করল যে দক্ষিণ আমেরিকার আরও দক্ষিণে উন্মুক্ত জলরাশি আছে।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ নামটি ইংরেজদের দেওয়া। স্পেনীয়রা একে বলে ‘মার দে ওসেস’। কারণ, তারা মনে করে ইংরেজদের আগেই স্পেনীয় অভিযাত্রী ফ্রান্সিসকো দে ওসেস এটি আবিষ্কার করেছেন। কেউ কেউ রসিকতা করে একে বলে ‘সমুদ্রের সবচেয়ে শক্তিশালী অভিসার’। সমুদ্রের এ অংশে ঢেউ হয় ৪০ ফুট পর্যন্ত উঁচু।
‘ড্রেক প্যাসেজ’ নামটি ইংরেজদের দেওয়া। স্পেনীয়রা একে বলে ‘মার দে ওসেস’। কারণ, তারা মনে করে ইংরেজদের আগেই স্পেনীয় অভিযাত্রী ফ্রান্সিসকো দে ওসেস এটি আবিষ্কার করেছেন। কেউ কেউ রসিকতা করে একে বলে ‘সমুদ্রের সবচেয়ে শক্তিশালী অভিসার’। সমুদ্রের এ অংশে ঢেউ হয় ৪০ ফুট পর্যন্ত উঁচু।